• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার : ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং সাইট
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: মো: জাকারিয়া চৌধুরী
মোট লেখা:৩৫
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০০৮ - আগস্ট
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
ফ্রিল্যান্স
তথ্যসূত্র:
ফলোআপ
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার : ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং সাইট

কমপিউটার জগৎ-এর গত সংখ্যায় আমরা ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং সাইট রেন্ট-এ-কোডার-এর নানা দিক, সম্ভাবনা, টাকা উত্তোলনের উপায় ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছিলাম৷ পাঠকদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে এবার আরেকটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং সাইট নিয়ে আলোচনা করা হলো৷ সাইটটি হচ্ছে- http://www.getafreelancer.com

গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়ী ও ফ্রিল্যান্সার বা স্বাধীনভাবে যারা কাজ করেন তাদের জন্য অনলাইনে সাক্ষাতের স্থান৷ এই সাইটে একজন ক্রেতা বা বায়ার প্রজেক্ট সাবমিট করেন এবং একজন ফ্রিল্যান্সার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী সার্ভিস যোগায়৷ এই সাইটে একজন ফ্রিল্যান্সারকে বলা হয় প্রোভাইডার৷ সাইরে কমিশন কম হওয়ায় এবং গোল্ড মেম্বার ও ট্রায়াল প্রজেক্ট ইত্যাদি সুযোগসুবিধা থাকায় প্রতিদিন অসংখ্য ফ্রিল্যান্সার এই সাইটে রেজিস্ট্রেশন করছেন৷ বর্তমানে এই সাইটে মোট ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা ৭ লাখের ওপরে৷ সাইটে প্রজেক্টের সংখ্যাও নেহাত কম নয়৷ প্রতিদিন বিভিন্ন বিভাগে অসংখ্য নতুন নতুন কাজ পাওয়া যায়৷ প্রতিদিন গড়ে ৩,০০০ কাজ এ সাইটে পাওয়া যাবে৷ প্রজেক্টের বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, ডাটা প্রসেসিং, কপিরাইটিং, ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, মার্কেট রিসার্চ, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, ওয়েব প্রোমোশন ইত্যাদি৷ অর্থাৎ প্রায় সব ধরনের কমপিউটার ব্যবহারকারীর জন্য এই সাইটে কাজ পাওয়া যায়৷

রেজিস্ট্রেশনের ধাপসমূহ



সাইটটিতে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য মেনু থেকে Sign Up নামের লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন এবং নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-

Step 1: New User Signup

Username :

এই ধাপে একটি Username দিন, যা পরে সাইটে লগইন করার সময় প্রয়োজন পড়বে৷

E-mail Address :

আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেসটি দিন৷

Terms & Conditions :

সাইটের শর্তাবলীর সাথে সম্মত হলে এটি সিলেক্ট করুন৷

Gold Member :

গোল্ড মেম্বার হতে চাইলে এটি সিলেক্ট করুন৷ তবে রেজিস্ট্রেশন করার সময় এটি সিলেক্ট করার প্রয়োজন নেই৷ পরে যেকোনো সময় আপনি গোল্ড মেম্বার হতে পারবেন৷

Step 2 : Email Verification



প্রথম ধাপ সফলভাবে সম্পন্ন করার পর আপনাকে একটি নিশ্চিতকরণ ই-মেইল পাঠানো হবে৷ ই-মেইলের সাথে একটি লিঙ্ক এবং একটি কোড পাঠানো হবে৷ এই ধাপটি আপনি যেকোনো এক পদ্ধতিতে সম্পন্ন করতে পারেন নিশ্চিতকরণ লিঙ্কটিতে ক্লিক করে অথবা কোডটি কপি করে সাইটে পেস্ট করার মাধ্যমে (চিত্র-২)৷ এই পদ্ধতিতে আপনি সঠিক ই-মেইল ঠিকানা প্রদান করেছেন কি না তা যাচাই করা হয়৷
Step 3 : User Profile

সর্বশেষ এই ধাপটি একটু সময় নিয়ে সঠিকভাবে সম্পন্ন করুন৷ এই অংশ কয়েকটি ভাগে বিভক্ত-

Account details :



এ অংশে আপনার পুরো নাম, কোম্পানির নাম অথবা ডাক নাম এবং লগইন করার জন্য পাসওয়ার্ড দিন৷

Address details :

আপনার পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা লিখুন৷

Notifications : ই-মেইলের মাধ্যমে নতুন প্রজেক্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে এটি সিলেক্ট করুন৷

Service Provider profile :

এই অংশে আপনি যে বিষয়গুলোতে দক্ষ, তা উল্লেখ করুন এবং কাজের অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে একটি প্রোফাইল তৈরি করুন৷ বায়ার এই প্রোফাইলের ইউজার অ্যাকাউন্ট ম্যানেজমেন্ট সাইটে লগইন করার পর Manage Account নামের পৃষ্ঠা থেকে আপনার অ্যাকাউন্টের বিভিন্ন তথ্য পরিবর্তন, বিড করা প্রজেক্ট, অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স, টাকা উত্তোলন ইত্যাদি করতে পারবেন৷ ম্যানেজ অ্যাকাউন্ট পৃষ্ঠাটি কয়েকটি ভাগে বিভক্ত (চিত্র-৩)৷

News for members :

সাইটের সর্বশেষ খবর, বিভিন্ন ধরনের সাহায্যকারী তথ্য এই পৃষ্ঠায় পাওয়া যাবে, যা নতুন ইউজারদের অবশ্যই ভালোভাবে পড়ে নেয়া উচিত৷

Account Details :

এই পৃষ্ঠায় বিভিন্ন ধরনের সাহায্যকারী নিবন্ধের লিঙ্ক, আপনার ব্যালেন্সের সর্বশেষ অবস্থা, আপনার প্রোফাইল পৃষ্ঠার লিঙ্ক, গোল্ড মেম্বার হবার লিঙ্ক, অর্থাৎ উত্তোলন করার লিঙ্ক ইত্যাদি রয়েছে৷

Edit Account Info :

এই পৃষ্ঠায় আপনার ব্যক্তিগত তথ্য এবং প্রোফাইলের তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন৷

Buyer Activity :

ইচ্ছে করলে নিজেও বায়ার হিসেবে প্রজেক্ট সাবমিট করে অন্য প্রোভাইডার দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে পারেন৷ হতে পারে আপনি বড় একটি প্রজেক্টের কোনো একটি অংশ করতে পারছেন না, তখন ওই অংশের জন্য একটি নতুন প্রজেক্ট তৈরি করে অন্য প্রোভাইডারের সাহায্য নিতে পারেন৷ অথবা আপনার ব্যক্তিগত কোনো কাজ সম্পন্ন করার জন্য বায়ার হিসেবে সাইটে আত্মপ্রকাশ করতে পারেন৷

Provider Activity :

এই পৃষ্ঠায় প্রোভাইডার হিসেবে আপনার বিড করা প্রজেক্ট, রেটিং, বায়ারের রিভিউ ইত্যাদি ব্যবস্থাপনা করতে পারবেন৷

Affiliate Activity :

কাজ না করেও এই সাইট থেকে আপনি আয় করতে পারেন, আর তা হচ্ছে অন্য ইউজারকে এই সাইটে রেজিস্ট্রেশন করিয়ে৷ আর তার জন্য এই অংশে একটি লিঙ্ক পাবেন, যা ই-মেইল করে বা আপনার ওয়েবসাইটে রেখে অন্য ইউজারকে রেজিস্ট্রেশন করার আমন্ত্রণ জানাতে পারেন৷ আপনার আমন্ত্রিত ইউজার যা আয় করবে তার একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আপনি পাবেন৷

Payment Transactions :

এই পৃষ্ঠায় অর্থ সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য পাবেন৷ এর মধ্যে রয়েছে টাকা উত্তোলন, ব্যালেন্স দেখা, Escrow Payment, অন্য ইউজারের অ্যাকাউন্টে অর্থ হস্তান্তর ইত্যাদি৷

একটি প্রজেক্টের বিভিন্ন তথ্য



একটি প্রজেক্টের পৃষ্ঠায় বিভিন্ন ধরনের তথ্য থাকে, তার মধ্য থেকে উল্লেখযোগ্য অংশগুলো হচ্ছে (চিত্র-৪)৷

Budget : প্রজেক্টের বায়ারের বাজেট এখানে প্রদর্শন করা হয়৷ বিড করার সময় আপনাকে এ সীমার মধ্যে মূল্য উল্লেখ করতে হবে৷

Project Creator :

এই অংশে বায়ারের নাম, রেটিং, বায়ার সম্পর্কে অন্যান্য প্রোভাইডারের ফিডব্যাক/রিভিউ ইত্যাদি প্রদর্শন করে৷ বায়ারকে প্রাইভেট ম্যাসেজের জন্য Post PM নামের একটি বাটন এই অংশে পাওয়া যাবে৷ প্রজেক্টে বিড করার পরই কেবল প্রাইভেট ম্যাসেজ দিতে পারবেন৷

Description :

প্রজেক্টের বিবরণ এ অংশে পাওয়া যাবে৷ তবে অনেক সময় বায়ার পুরো বিবরণ এ অংশে প্রকাশ করে না৷ তাই বিড করার পর বায়ারের সাথে PM-এর মাধ্যমে যোগাযোগ করে প্রজেক্টের সম্পূর্ণ বিবরণ জেনে নিন৷

View Project Clarification Board :

প্রজেক্টের কোনো রিকোয়ারমেন্ট বুঝতে না পারলে এই অংশের মাধ্যমে আপনি বায়ারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন যা অন্য প্রোভাইডাররাও দেখতে পারবে এবং তারাও তাদের মন্তব্য দিতে পারবে৷ সব প্রোভাইডারের অংশ নেয়ার মাধ্যমে প্রজেক্টের রিকোয়ারমেন্ট পরিষ্কার করাই হচ্ছে এই অংশের মূল উদ্দেশ্য৷

Bid on This Project :

সর্বশেষে প্রজেক্টে বিড করতে এই বাটনে ক্লিক করুন৷ একটি নতুন উইন্ডো আসবে যেখানে তিনটি টেক্সটবক্স দেখতে পাবেন৷ প্রথমটি বিডের মূল্যের জন্য, দ্বিতীয়টি হচ্ছে এই প্রজেক্টটি আপনি কতদিনে সম্পন্ন করতে পারবেন তা উল্লেখ করার জন্য এবং সর্বশেষ টেক্সটবক্সে বিড সংক্রান্ত আপনার মন্তব্য বা আপনার নিজের সম্পর্কে কোনো তথ্য দেয়ার জন্য৷

রেন্ট-এ-কোডার (www.RentACoder.com) সাইটের সাথে এই সাইটের মূল পার্থক্য হলো এখানে বিড উন্মুক্ত থাকে৷ অর্থাৎ একজন প্রোভাইডারের বিড করা অর্থ মূল্য, ডেডলাইন সময়, বিড করার সময় মন্তব্য অন্য প্রোভাইডার দেখতে পারে৷ এটি একদিকে যেমন প্রোভাইডারদের মধ্যে প্রতিযোগিতার মনোভাব প্রকাশ করে, অন্যদিকে নতুনদের জন্য একটু অসুবিধার সৃষ্টি করে৷ তাই অনেকে বিড করার সময় একটি গড় মূল্য উল্লেখ করে আর Post PM-এর মাধ্যমে বায়ারকে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করে কম মূল্যে কাজ করে দেয়ার প্রস্তাব করে৷ তবে মনে রাখবেন বায়ার যদি আপনার প্রাইভেট মেসেজটি চেক না করে, তাহলে সে জানতেও পারবে না আপনি কত ডলারে কাজ করতে ইচ্ছুক৷ তাই এটি অনেক সময় বায়ারের ইচ্ছের ওপর নির্ভর করে থাকে৷

টাকা উত্তোলনের উপায়সমূহ

গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার সাইট থেকে বিভিন্ন উপায়ে টাকা উত্তোলন করা যায়৷ তার মধ্যে রয়েছে Payoneer Debit Card, Moneybookers, Wire Transfer ইত্যাদি৷ টাকা উত্তোলনের সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে পেওনার ডেবিট কার্ডটি৷ সাইটে আপনার অ্যাকাউন্টে ৩০ ডলার থাকলে আপনি এই কার্ডের জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন৷ এরপর ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে এই মাস্টারকার্ডটি আপনার ঠিকানায় পৌঁছে যাবে৷ এটি দিয়ে বিভিন্ন ব্যাংকের এটিএম থেকে সরাসরি টাকা উত্তোলন করতে পারবেন৷ কমপিউটার জগৎ-এর গত দুই সংখ্যায় এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে৷

গোল্ড মেম্বারদের জন্য সুবিধাসমূহ

গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার সাইটে ইউজারদের জন্য গোল্ড মেম্বার নামে একটি বিশেষ ব্যবস্থা চালু আছে৷ গোল্ড মেম্বার হতে আপনাকে প্রতি মাসে ১২ ডলার পরিশোধ করতে হবে৷ এর সুবিধাগুলো হচ্ছে :

০১. প্রতি প্রজেক্ট শেষে সাইটকে কোনো কমিশন দিতে হয় না৷ অন্যদিকে সাধারণ ব্যবহারকারীকে প্রতি প্রজেক্টের মোট মূল্যের ১০% কমিশন হিসেবে দিতে হয়৷

০২. সাধারণ ব্যবহারকারী হলে আপনি মাসে ১৫টির বেশি বিড করতে পারবেন না৷ অন্যদিকে গোল্ড মেম্বার হলে মাসে সর্বোচ্চ ১৬০টি প্রজেক্টে বিড করতে পারবেন৷

০৩. সাইটে অনেক প্রজেক্ট আছে যেখানে শুধু গোল্ড মেম্বারই বিড করতে পারে৷

০৪. গোল্ড মেম্বারদের নামের পাশে সবসময় একটি G চিহ্ন থাকে, যা তাদের গোল্ড মেম্বারশিপ প্রকাশ করে৷

০৫. গোল্ড স্ট্যাটাস থাকার কারণে গোল্ড মেম্বারদের অন্যদের চেয়ে প্রজেক্ট পাবার সম্ভাবনা বেশি থাকে৷

নতুনদের জন্য ট্রায়াল প্রজেক্ট

গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার সাইটে ট্রায়াল প্রজেক্ট নামে অনেক প্রজেক্ট পাওয়া যায়, যেখানে শুধু একজন নতুন প্রোভাইডার বিড করতে পারেন৷ ফলে এসব প্রজেক্টের মাধ্যমে নতুন ইউজাররা খুব সহজেই তাদের প্রথম কাজ সম্পন্ন করতে পারেন৷ তবে একটি প্রজেক্ট সম্পন্ন করে বায়ারের রেটিং বা ফিডব্যাক পাবার পর আপনি আর কোনো ট্রায়াল প্রজেক্টে বিড করতে পারবেন না৷ যেসব প্রজেক্টের নামের পাশে মানুষের ছবিযুক্ত আইকন থাকে, সেগুলো হচ্ছে ট্রায়াল প্রজেক্ট৷
প্রোভাইডারদের জন্য গাইডলাইন

০১. একটি প্রজেক্ট সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা না নিয়ে কাজ শুরু করা উচিত নয়৷ বায়ার তাদের চাহিদা বিড রিকোয়েস্টের সাথে পুরোপুরি উল্লেখ নাও করতে পারেন৷ তাই যতটুকু সম্ভব তাদেরকে প্রশ্ন করুন৷ এরপর প্রজেক্টের রিকোয়ারমেন্ট আপনার নিজের ভাষায় বায়ারকে লিখে জানান৷ এতে বায়ারের চাহিদা সম্পর্কে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন এবং কাজ করার সময় আপনার পরিশ্রম অনেকখানি কমে যাবে৷ প্রশ্ন করলে বায়ার খুশি হন এবং আপনার আগ্রহ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেন৷

০২. একটি কাজ পাবার পর বায়ার সাধারণত Escrow নামের ফিচারের মাধ্যমে সাইটে প্রজেক্টের পুরো টাকা জমা রাখেন৷ ফলে কাজ শেষে আপনার পাওনা টাকা সাথে সাথে পাবার সম্ভাবনা নিশ্চিত হয়৷ কোনো কারণে টাকা জমা না রাখলে তাকে সাইটের Escrow -তে টাকা জমা রাখতে অনুরোধ করুন৷

০৩. পুরো কাজকে কয়েকটি ধাপে ভাগ করুন এবং প্রতিটি ধাপ শেষ হবার পর পর বায়ারকে দেখান৷

০৪. ডেডলাইন সময় শেষ হবার আগেই পুরো কাজ সম্পন্ন করুন এবং বায়ারের কাছে পাঠিয়ে দিন৷

০৫. বায়ারের কাছে কাজ পাঠানোর আগে ভালো করে রিকোয়ারমেন্ট আরেকবার দেখে নিন এবং পুরো কাজ ভালো করে পরীক্ষা করুন।

শেষ কথা

যেকোনো সাইটে সফলতার মূলমন্ত্র হচ্ছে সাইটটির সব নিয়মকানুন সঠিকভাবে মেনে চলা৷ এ সাইটের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম নয়৷ তাই এখনই বিড না করে সাইটটি ভালো করে দেখে নিন এবং এর নিয়মকানুনের সাথে অভ্যস্ত হবার চেষ্টা করুন৷ প্রথম অবস্থায় কাজ পাওয়া একটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার, কিন্তু কয়েকটি কাজ করার পর নতুন কাজ পাওয়া খুব একটা কঠিন নয়৷


ফিডব্যাক : zakaria.cse@gmail.com
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
২০০৮ - আগস্ট সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস