• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > ই-কমার্সে যেভাবে করবেন ই-মেইল মার্কেটিং
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: আনোয়ার হোসেন
মোট লেখা:৭৭
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৬ - মার্চ
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
ই-কমার্স
তথ্যসূত্র:
ই-কমার্স
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
ই-কমার্সে যেভাবে করবেন ই-মেইল মার্কেটিং
ই-মেইলের মাধ্যমে পণ্য বা সেবার বিপণনের জন্য প্রচারণা চালানোই হচ্ছে ই-মেইল মার্কেটিং। অর্থাৎ এখানে বিপণনের মাধ্যম হচ্ছে ই-মেইল। চিঠিপত্র একসময় ছিল যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ এবং অন্যতম মাধ্যম। তারপর এলো ইলেকট্রনিক মেইল বা ই-মেইল। আর সেই ই-মেইল এখন শুধু যোগাযোগের জন্যই ব্যবহার করা হয় না বরং মার্কেটিং বা প্রচারণা চালাতেও ই-মেইলের জুরি নেই।যারা ই-মেইল ব্যবহার করেন তাদের মাঝে বিপণনের উপযোগী টেক্সট বা কনটেন্ট পাঠিয়েই-মেইল মার্কেটিং চালানো হয়। নিউজলেটার পাঠানো, সুন্দর ও আকর্ষণীয় ই-মেইল ক্যাম্পেইন ডেভেলপ ও চালু করার মাধ্যমে আপনি ই-মেইল মার্কেটিং থেকে সুবিধা পেতে পারেন। এর মাধ্যমে ক্রেতাদের মাঝে যে শুধু আপনার পণ্য বা সেবার লিঙ্ক পাঠাতে বা বিপণন কর্মকা- চালাতে পারবেন তাই নয়, বরংতাদের সাথে যোগাযোগও রক্ষা করে চলতে পারবেন। ব্যবসায় সফলতার জন্য এধরনের যোগাযোগ রক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্র্যান্ড আনুগত্য বাড়ানো বা ভিজিটরদেরকে অনুগত ক্রেতায় পরিণত করতে যোগাযোগের বিকল্প নেই। আর বাংলাদেশে মার্কেটিংয়েসোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার খুব বেশি, যা দীর্ঘমেয়াদে খুবই খারাপ ফল নিয়ে আসবে।তাছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর মাত্রাতিরিক্ত নির্ভরশীলতাযেকোনো সময় ব্যবসায়ে ভয়াবহ ধস নিয়ে আসতে পারে। যেমনটি ঘটেছে ২০১৫ সালের ১৮ নভেম্বর থেকে টানা ২২ দিন বাংলাদেশে ফেসবুক বন্ধ থাকার সময়। সেসময় ফেসবুকনির্ভর ই-কমার্স ব্যবসায়গুলোতে ৭০ থেকে ১০০ শতাংশ বিক্রি কমে গিয়েছিল। তেমন পরিস্থিতি এড়িয়ে চলতে মার্কেটিংয়ের অন্য উপায়গুলোর দিকে নজর দিতে হবে গুরুত্বের সাথে। অন্য উপায়গুলোর একটি ই-মেইল মার্কেটিং। আসুন দেখি ই-মেইল মার্কেটিংয়ের সুবিধাগুলো কী কী।
০১. ব্র্যান্ড সচেতনতা বাড়াতে
ব্র্যান্ডসচেতনতা বাড়াতে ই-মেইল মার্কেটিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ক্রেতারা আপনার কথা বা আপনার পণ্যের কথা ভুলে যেতেই পারে। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি অনেক লম্বা সময় ধরে তাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেন, তাহলে আবার ফল হবে উল্টো। মানে ক্রেতা আপনার পণ্যের কথা চাইলেও ভুলে যেতে পারবে না। আর অবস্থা এরকম হলেই তাদের কাছে পণ্য বিক্রির কথা ভাবতে পারেন। কেননা, নিয়মিত বিরতিতে ক্রেতারা আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে মেইল পেতে থাকলে আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে তাদের মনে ব্র্যান্ড সচেতনতা বেড়ে যাবে। এর ফলে ক্রেতারা আপনার পণ্য বা সেবার ব্র্যান্ডকে স্বীকৃতি দেবে এবং যখন তাদের এমন পণ্য বা সেবার দরকার হবে, তখন তাদের মনে আপনার পণ্য সেবার কথাই সবার আগে আসবে এবং আপনার পণ্য কিনবে।ই-মেইল মার্কেটিং শুরু করা এবং ব্যবস্থাপনা করা সহজ।ই-মেইল মার্কেটিং শুরু করতে বড় কোনো টিমের দরকার নেই। দরকার নেই খুব বেশি কিছুর। কিছু সুন্দর ই-মেইল টেমপ্লেট, ভিডিও, ইমেজ এবং লোগোই যথেষ্ট ই-মেইল ক্যাম্পেইন পরিচালনার জন্য।তাই ই-কমার্স সাইটগুলো খুব সহজেই ই-মেইল মার্কেটিং শুরু করতে পারে।
০২. কম ব্যয়বহুল
অন্য যেকোনো সাধারণ মার্কেটিং প্লাটফর্মের তুলনায় ই-মেইল মার্কেটিং অনেক বেশি সাশ্রয়ী। এখানে আপনার কোম্পানির পণ্য বা সেবা প্রচারের জন্য কোনো ছাপার খরচ বা ব্যানার বানানোর জন্য অর্থ ব্যয় করতে হবে না। এর জন্য আপনাকে কোনো ম্যাগাজিন বা খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন ছাপাতে অর্থ ব্যয় করতে হবে না বা টেলিভিশনে বিজ্ঞাপন প্রচারে অর্থ ব্যয় করতে হবে না।আপনাকে এর জন্য যে পরিমাণঅর্থ ব্যয় করতে হবে, তার তুলনায় এটি অনেক কম সুবিধা দেবে।
০৩. ব্র্যান্ড ভক্তদের টার্গেট করা
অন্যসব মার্কেটিং উপায়ে দেখা যায়, ক্রেতা পছন্দ করুক বা না করুক সেইসব মার্কেটিংয়ের মধ্য দিয়ে আপনাকে কম-বেশি যেতে হয়। কিন্তু ই-মেইল মার্কেটিং এর ব্যতিক্রম। কেননা, একজন ক্রেতা যখন কোনো পণ্য বা সেবা সম্পর্কে আরও জানতে চান বা পণ্য বা সেবার বিভিন্ন অফার সম্পর্কে জানতে চান, তখন তারা নিজ থেকেই নিজেদের ই-মেইল ঠিকানা দিয়ে থাকেন। ফলে এসব ক্রেতাকে অনেক বেশি টার্গেটেডবা সুনির্দিষ্ট ক্রেতা বলা যায়। আর এ ধরনের সুনির্দিষ্ট ক্রেতাদের মাঝে যত বেশি বিপণন কার্যক্রম চালানো যাবে, সফল হওয়ার সম্ভাবনাও তত বেশি হবে। বেশিরভাগ ব্যবসায়ী এই উপায়টিব্যবহার করেন, যারা তাদের সাইটে সাইনআপ করেছেন তাদেরকে মেসেজ/মেইল পাঠাতে। যেহেতু তারা সাইনআপ করেছেন, তাই ধরে নেয়া যায় আপনার ব্র্যান্ডের প্রতি তাদের আগে থেকেই আগ্রহ আছে। আর এই আগ্রহ বা পণ্য বা সেবা সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা থাকার কারণে ই-মেইল মার্কেটিংয়ে কনভারশন রেট বা ক্রেতায় পরিণত হওয়ার হার অনেক বেশি হয়। শুরু থেকেই বলা হচ্ছে,সাইনআপ করা মেইলগুলোতে মেসেজ বা মেইল পাঠানোর কথা। তবে সাইনআপ করেনি এমনসব ই-মেইলেও ই-মেইল মার্কেটিং কার্যক্রম চালানো যায় না বা চালানো হয় না তা কিন্তু নয়। এরকমটা ক্রেতাদেরকে শুধু বিরক্তইকরে না বরং আপনার পণ্য বা সেবার ব্র্যান্ড ইমেজ নষ্ট করে।
০৪. শ্রেণিবিভাগ করা
অন্যসব মার্কেটিং উপায়ে অর্থ খরচ করা হয় নিশ্চিত করতে যে, যারা বিক্রেতাদের ব্র্যান্ডের প্রতি আগ্রহ দেখিয়েছে তাদেরকে নিয়ে মার্কেটিং কার্যক্রম চালাতে।ই-মেইল মার্কেটিং এ ক্ষেত্রে আরও একধাপ এগিয়ে। ই-মেইল মার্কেটিং শুধু টার্গেট করা ক্রেতাদেরকে নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে না। বরং একেবারে সুনির্দিষ্টভাবে ক্রেতাদেরকে নিয়ে কাজ করে। মানে ই-মেইল মার্কেটারেরা একেবারে নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ করে এমন সব ই-মেইলেই মেসেজ/মেইল পাঠাতে পারে। যেমন- আপনি হয়তো বাংলাদেশের নির্দিষ্ট কোনো এলাকার মানুষের জন্য একটি অফার করতে চাচ্ছেন। সে ক্ষেত্রে আপনার পছন্দের এলাকায় বসবাস করা ক্রেতাদের ই-মেইলগুলোতেই অফারটি পাঠাতে পারেন। আবার ধরা যাক, আপনি খেলাধুলা সম্পর্কিত পণ্য বিক্রি করেন। যাদের খেলাধুলায় আগ্রহ আছে তাদেরকে মেসেজ/মেইল পাঠিয়ে বিপণন কার্যক্রম চালাতে পারেন।সাবস্ক্রাইবদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে ই-মেইল তালিকা শ্রেণিবিভাগ করার বিপণন কার্যক্রম সফল হওয়ার ক্ষেত্রে দারুণভাবে কাজ করে। শ্রেণিবিভাগ করে ই-মেইল মার্কেটিং চালানো হলে অ্যাঙ্গেজমেন্ট হার অনেক বেড়ে যায়।
০৫. কল টু অ্যাকশন
ই-মেইল মার্কেটিং ইম্পালস বায়িংয়ে (প্ররোচিত ক্রয়) খুব সুবিধা দেয়। অন্য কোনোবিপণন পদ্ধতি পাওয়া যাবে না যেখানে একজন ক্রেতা একটি অফার দেখার পর সেটা পছন্দ হলে ২/৩ ক্লিকেই কিনতে সক্ষম হন।আপনি ই-মেইল মার্কেটিংয়ে যে ই-মেইলটি পাঠাবেন সেখানে অবশ্যই কিনতে উদ্বুদ্ধ করে এমন একটি কল টু অ্যাকশনের সাথে সাইটের চেক আউট পেজের লিঙ্ক দিতে হবে। ই-মেইল নিউজলেটার অন্য যেকোনো মাধ্যমের চেয়ে বেশি বিক্রিনিয়ে আসে।
০৬. সহজ পরিচালনা
ই-মেইল মার্কেটিং পরিচালনার জন্য বড় একটি দল থাকতে হবে বা কারিগরি সব বিষয়ে অনেক শিক্ষা থাকতে হবে এমন নয়। একটি ই-মেইল ক্যাম্পেইন পরিচালনা করতে দরকার হবে কিছু ভালো মানের ই-মেইল টেম্পলেট, ইমেজ, ভিডিও এবং লোগো। তাহলেই শুরুকরতে পারেন ই-মেইল মার্কেটিং। এমনকি শুধু টেক্সট বা কনটেন্ট দিয়েই শুরুকরতে পারেন ই-মেইল মার্কেটিং। এমন অনেক ই-মেইল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পাওয়া যাবে, যেখানে শুধু টেক্সট ব্যবহার করা হয়েছে। তার মানে বোঝা যাচ্ছে কোনো ই-মেইলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো কনটেন্ট।
০৭. চিহ্নিত করা সহজ
যেকোনো মার্কেটিং উপায়ে সফল হতে হলে অবশ্যই আপনার কাজের ভুলত্রম্নটিগুলো বের করতে হবে এবং সেগুলো ভালোভাবে বুঝতে হবে।ই-মেইল মার্কেটিংয়ে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন এখানে ঠিক কোথায় ভুল করছেন। প্রায় সব ই-মেইল মার্কেটিং সফটওয়্যারে বেশ কিছু সুবিধা আছে, যেগুলো আপনার বিপণন কার্যক্রমকে সফল করতে আবশ্যক। এ সুবিধাগুলো হচ্ছে ই-মেইল চিহ্নিতকরণ, ক্লিক থ্রো, কনভার্সন ইত্যাদি। এসব তথ্য পেলে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন কী কী পদক্ষেপ নিলে আপনি ই-মেইল মার্কেটিং ক্যাম্পেইনে ভালো করতে পারবেন।আপনি যেসব পরিবর্তন করতে চান, তার সবকিছু করতে পারবেন মুহূর্তের মধ্যেই। কিন্তু আপনি যদি অন্যান্য বিপণন উপায় যেমন ছাপা বা প্রচারমাধ্যম ব্যবহার করেন, তবে সেখানে যেকোনো পরিবর্তন আনতে আপনাকে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে।
০৮. শেয়ার করা সহজ
অন্য সব বিপণন উপায়ে শেয়ার করার কোনো সুযোগ নেই। যেমন- ব্যানারের মাধ্যমে আপনার পণ্যের অনেক সুন্দর একটা বিজ্ঞাপন দিলেন। ক্রেতারা সে বিজ্ঞাপন দেখে খুশি। এখন তারা চাইলেই কি সে ব্যানারের অফারটি তার বা তাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারবে যেন তাদের বন্ধুরাও অফারটি পেতে পারে? উত্তর হচ্ছে না। শেয়ার করতে হলে তাদেরকে সে ব্যানার খুলে বন্ধুদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে! খুবই অবাস্তব চিন্তা। কিন্তু ই-মেইল মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে বিষয়টি খুবই সহজ এবং স্বাভাবিক। খুব ভালো একটি অফার পেলে ক্রেতা দুই ক্লিকেই শেয়ার করে দিতে পারেন তার প্রিয়জনদের কাছে। এ সুবিধা থাকার কারণে আপনার সাইটে সাবস্ক্রাইব করা ভিজিটরদেরব্র্যান্ডসুনাম বাড়ানোর দ্রুত হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, পেতে পারেন নতুন একটি বাজার।
০৯. রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট
রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট বা বিনিয়োগ থেকে কী পরিমাণ সুবিধা ফেরত পাচ্ছেন যেকোনো ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে, তা খুবই গুরত্বপূর্ণ বিষয়। বিপণনের জন্য প্রায় সব ব্যবসায়ী যেসব কারণে ই-মেইল মার্কেটিংয়ে বিনিয়োগ করেন, তার অন্যতম একটি কারণ হলো এর রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট।২০১১ সালে ডাইরেক্ট মার্কেটিং অ্যাসোসিয়েশনের চালানো এক জরিপে দেখা গেছে, ই-মেইল মার্কেটিংয়ে প্রতি ১ ব্রিটিশ পাউন্ড বিনিয়োগ থেকে ৪৫ ব্রিটিশ পাউন্ড ফেরত আসে। খুবই আশাব্যঞ্জক তথ্য। এছাড়া আরও অনেক জরিপেও দেখা গেছে, এটি অন্য সব বিপণন উপায়ের তুলনায় ভালো।ই-মেইল মার্কেটিং আমাদের গতানুগতিক সব মিডিয়ার তুলনায় ২০ গুণ বেশি সাশ্রয়ী।শুধু কিছু অর্থ ব্যয় করেই আপনার বস্নগ বা ওয়েবসাইটে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন। আর বিদ্যমান ক্রেতা নতুন ক্রেতার তুলনায় অনেক বেশি লাভজনক (কাস্টমার রিটেনশন)।এক জরিপে দেখা গেছে, বিদ্যমান ক্রেতার কাছে পণ্য বা সেবা বিক্রি ৬ থেকে ১২ শতাংশ কম ব্যয়বহুল।
১০. সার্বজনীন/বিশ্বব্যাপী
আর কোনো বিপণন উপায়ের মাধ্যমে আপনি মুহূর্তের মধ্যে হাজারো লোকের মাঝে কোনো একটি বার্তা পাঠিয়ে দিতে পারবেন? এর উত্তরে আপনি হয়তো বলবেন, সোশ্যাল মিডিয়ার কথা। উত্তর আংশিক সঠিক। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনি যে বার্তা অনেক লোকের মাঝে পাঠাচ্ছেন তারা ঠিক কারা এটা কি আপনি জানতে পারছেন?না, পারছেন না। কিন্তু ই-মেইল মার্কেটিংয়েআপনার বার্তা কাদেরকে পাঠাচ্ছেন, কারা আপনার বার্তা পাচ্ছেন, তাদের সম্পর্কে আগে থেকেই জানতে পারছেন।
একটা সময় ছিল যখন ক্রেতারা বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে পণ্য বা সেবা কিনতেন। এখন বিক্রেতারাই চলে যাচ্ছেন ক্রেতাদের দ্বারপ্রান্তে।ব্যবসায় জগতে এ পদ্ধতির সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায়গুলোর একটি ই-মেইল মার্কেটিং।

পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
২০১৬ - মার্চ সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস