লেখক পরিচিতি
লেখা সম্পর্কিত
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগতের খবর
কমপিউটার জগতের খবর
ডিজিটাল বিশ্বের প্রবেশদ্বার হবে বাংলাদেশ: পলক
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, দক্ষ মানবসম্পদ এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির ভোক্তার বাজারে পরিণত হওয়ার কারণেই বাংলাদেশ হবে ডিজিটাল বিশ্বের প্রবেশদ্বার। রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অধীন বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) লিভারেজিং আইসিটি ফর গ্রোথ, এমপস্নয়মেন্ট অ্যান্ড গভর্ন্যান্স (এলআইসিটি) প্রকল্প আয়োজিত ‘স্ট্র্যাটেজিক সিইও আউটরিচ প্রোগ্রাম’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী সম্প্রতি এ কথা বলেন।তিনি বলেন, বিশ্বের চাহিদার দিকে লক্ষ রেখে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প বিশেষ করে ইন্টারনেট অব থিংস, অ্যানালাইটিকস, সামাজিক গণমাধ্যম, ক্লাউড ও মোবাইল টেকনোলজির ক্ষেত্রে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা হচ্ছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের দিকনির্দেশনায় সরকার আইসিটি খাতের সম্প্রসারণে বিভিন্ন উদ্যোগের বাস্তবায়ন করছে। নীতিমালা ও আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।
তথ্যপ্রযুক্তি সচিব সুবীর কিশোর চৌধুরী, বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম, বিসিসির নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার সরকারসহ শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও আইটি খাতসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়িক সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন
এটুআই প্রোগ্রাম ও চার বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে চুক্তি
জনগণের দোরগোড়ায় সহজে সেবা পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে তথ্যপ্রযুক্তি, উদ্ভাবন ও সেবা পদ্ধতি সহজীকরণ নিয়ে যৌথভাবে কাজ করার উদ্যোগ নিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রাম ও দেশের চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রামের আয়োজনে কার্যালয়স্থ সভাকক্ষে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে এটুআই প্রোগ্রামের পৃথকভাবে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) ও এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক কবির বিন আনোয়ার।এটুআইয়ের পক্ষে প্রকল্প পরিচালক কবির বিন আনোয়ার, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির পক্ষে উপাচার্য অধ্যাপক এমএম শহীদুল হাসান, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির পক্ষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: সালেহ উদ্দিন, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের পক্ষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী ও আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের পক্ষে প্রো-উপাচার্য ড. চার্লস সি ভিলোনাভা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন।
এ সমঝোতা চুক্তির আওতায় চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রাম যৌথভাবে গবেষণা, প্রশিক্ষণ ও মূল্যায়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন এবং কৌশল নির্ধারণ করবে, যা সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও অধিদফতরের সেবাসমূহ জনগণের কাছে সহজে ও দ্রম্নত পৌঁছে দিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্ঞানের প্রায়োগিকভাবে ব্যবহার ও সম্প্রসারণ, গবেষণার মাধ্যমে সামাজিক সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী প্রকল্প ধারণা তৈরি এবং তা বাস্তবায়নে তাদের অংশগ্রহণ ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে এটুআই ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যৌথভাবে কাজ করবে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে এটুআই প্রোগ্রামের অর্জনসমূহ এবং নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন তাদের একাডেমিক কোর্সে অন্তর্ভুক্ত করবে, যা তাত্ত্বিক জ্ঞানের সাথে ব্যবহারিক জ্ঞানের সমন্বয়ে দেশের সেবাক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এ চুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে অনুঘটক ও সহায়ক হিসেবেও কাজ করবে
টেলিকম ইক্যুইপমেন্ট ভেন্ডর অব দি ইয়ার পুরস্কারে ভূষিত হুয়াওয়ে
ফ্রস্ট অ্যান্ড সালিভ্যান এশিয়া প্যাসিফিক আইসিটি অ্যাওয়ার্ড ২০১৭-তে চতুর্থবারের মতো টেলিকম ইক্যুইপমেন্ট ভেন্ডর অব দি ইয়ার পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট হুয়াওয়েকে। সম্প্রতি সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে হুয়াওয়েকে এ স্বীকৃতি দেয়া হয়। টেলিকম ইক্যুইপমেন্ট ভেন্ডর হিসেবে উন্নত সংযুক্ত বিশ্ব তৈরির পাশাপাশি যোগাযোগ ও কাজে সক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে মানুষের জীবনকে সমৃদ্ধ করাই হুয়াওয়ের কৌশলগত লক্ষ্য। প্রতিনিয়ত যোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি দ্রম্নতগতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ক্লাউড কমপিউটিং ও বিগ ডাটার মতো প্রযুক্তি এ খাত সংশ্লিষ্ট উদ্ভাবনী ও উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। এ লক্ষ্যে গ্রাহকদের চাহিদা পূরণে উদ্ভাবনী প্রযুক্তির উন্নয়নে কাজ করছে হুয়াওয়ে।
অ্যাপাক ফ্রস্ট অ্যান্ড সালিভ্যানের টেলিকম, ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন প্র্যাকটিস বিভাগের সিনিয়র অ্যানালিস্ট অভিনাস সাচদেভ বলেন, সিএসপির নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, ক্লাউডভিত্তিক সলিউশনস ও অ্যাসোসিয়েটেড সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে হুয়াওয়ে হচ্ছে সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য কৌশলগত অংশীদার। কৌশলগত লক্ষ্য ‘বেটার কানেক্টেড ওয়ার্ল্ড’কে সামনে রেখে ক্লাউড কমপিউটিং, এসডিএন, এনএফভি, ফাইভজি প্রভৃতি খাতে আধিপত্য বিস্তারসহ টেলিকম খাতেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে হুয়াওয়ে। গ্রাহকদের চাহিদাকে মাথায় রেখে প্রতিষ্ঠানটি মোবাইল ক্যারিয়ারগুলোর নেটওয়ার্কের ক্ষমতা বাড়াতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। ডিজিটাল সুযোগ বাড়ানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পছন্দ অনুযায়ী সলিউশন যেটিকে কাস্টম-টেইলরড সলিউশন বলা হয়ে থাকে, সেসব সেবা দিয়ে থাকে হুয়াওয়ে, যার ফলে সিএসপি খাত উল্লেখযোগ্যভাবে এর সুবিধা ভোগ করে
বেসিসের সাথে ন্যাসকমের সাবেক সভাপতির বৈঠক
ভারতের আইটি-বিপিএম খাতের শীর্ষ অলাভজনক বাণিজ্য সংগঠন দ্য ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড সার্ভিসেস কোম্পানিজের (ন্যাসকম) সাবেক সভাপতি ও চেয়ারম্যান সোম মিত্তাল বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাথে বৈঠক করেছেন। সম্প্রতি বেসিস কার্যালয়ে তিনি এই বৈঠক করেন। বেসিস সভাপতি মোস্তাফা জববারের নেতৃত্বে বেসিস প্রতিনিধিবৃন্দ সোম মিত্তালকে শুভেচ্ছা জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দ্য বস্টন কনসালটিং গ্রুপ (ইন্ডিয়া) প্রাইভেট লিমিটেডের অংশীদার ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শৈবাল চক্রবর্তী, বেসিসের সাবেক সভাপতি এ তৌহিদ, এসএম কামাল, হাবিবুলস্নাহ এন করিম, রফিকুল ইসলাম রাউলি, বেসিসের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা আবদুলস্নাহ এইচ কাফি প্রমুখ।
বৈঠকে বাংলাদেশ ও ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে কীভাবে যৌথভাবে কাজ করা যায়, বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা দূর করা যায় ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়। বাংলাদেশে যাতে ভারতীয় কোম্পানিগুলো তাদের ব্যবসায় সম্প্রসারণ বা বিনিয়োগ করে, সে বিষয়ে ন্যাসকম সহযোগিতা করবে বলে জানান সোম মিত্তাল। একইসাথে ভারতীয় কোম্পানি বা বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান যাতে সহজে বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম শুরু করতে পারে, সে বিষয়ে বেসিসের সর্বাত্মক সহযোগিতা থাকবে বলে জানান বেসিস সভাপতি
বিশ্বজুড়ে র্যা নসমওয়্যার আক্রমণে ক্ষতি আড়াই কোটি ডলার
বিশ্বজুড়ে কমপিউটারে সাইবার আক্রমণ দেখা যাচ্ছে খুব। অনেকে আবার এটাকে ‘সাইবার রোগ’-এর উপদ্রব দেখা যাচ্ছে বলেও আখ্যা দিয়েছেন। ‘র্যা নসমওয়্যার’ নামের এই ম্যালওয়্যার ভাইরাসটি ২০১৪ সালে প্রথম ধরা পড়ে। গত দুই বছরে এই র্যা নসমওয়্যার ভাইরাসের মাধ্যমে সাইবার দুর্বৃত্তরা প্রায় আড়াই কোটি মার্কিন ডলার বা প্রায় ২০০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে সম্প্রতি জানা গেছে।ম্যালওয়্যার মূলত কমপিউটারের ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীর অগোচরেই কমপিউটার নেটওয়ার্কে আক্রমণ করে তথ্য বাডাটা চুরি কিংবা কমপিউটারের ক্ষতি করতে পারে সাইবার দুর্বৃত্তরা। রযা ননসমওয়্যার হচ্ছে এমনই একধরনের ম্যালওয়্যার, যা কমপিউটারের দখল নিয়ে ব্যবহারকারীকে তা পুনরায় ফিরে পেতে অর্থ পরিশোধে বাধ্য করা হয়। গত দুই বছরে বড় বড় কয়েকটি র্যাানসমওয়্যার হামলা হয় সারা বিশ্বেই। গত মে মাসেই বিশ্বের প্রায় ৭৪টি দেশে একযোগে র্যা নসমওয়্যার হামলা হয়। বাংলাদেশেরও বেশ কয়েকটি কমপিউটার এই হামলার শিকার হয়। গুগল তাদের করা এক জরিপে বলে, লোকি ও সারবার ম্যালওয়্যার ভাইরাসের মাধ্যমেই প্রচুর অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে সাইবার দুর্বৃত্তরা। শুধু এ বছরেই লোকি প্রায় ৮০ লাখ ও সারবার ৭০ লাখ মার্কিন ডলার আদায় করেছে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে বলে জানানো হয় জরিপে। র্যা নসমওয়্যার নিয়ে করা গুগলের জরিপের গবেষক এলি বারসটেইন বলেন, র্যা নসমওয়্যার মূলত কমপিউটারের তথ্যে তালা লাগিয়ে দেয় আর চাবিটা হ্যাকারের কাছে পাঠিয়ে দেয়। সেই তথ্যের মুক্তিপণ হিসেবে চাবিটা পেতেই হ্যাকারকে ই-অর্থ বা ‘বিটকয়েন’ পরিশোধ করতে হয়
উদ্যোক্তাদের প্লাটফর্ম ‘উদ্যোক্তাগিরির’ যাত্রা শুরু
দেশীয় উদ্যোক্তাদের মেন্টোরিং, ট্রেনিংসহ নানা ধরনের সহযোগিতার মাধ্যমে সফল করে তুলতে যাত্রা শুরু করেছে উদ্যোক্তাদের প্লাটফর্ম ‘উদ্যোক্তাগিরি’। সম্প্রতি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অডিটোরিয়ামে নতুন এই প্লাটফর্মের উদ্বোধন করা হয়। উদ্যোক্তাগিরির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী রন মাহিনুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ড্যাফোডিল গ্রুপ ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান সবুর খান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সবুর খান বলেন, উদ্যোক্তা মানেই নিজের ব্যবসায় থাকতে হবে- এমন ধারণা আসলে ঠিক নয়। উদ্যোক্তা মানেই ব্যবসায়ী নন। এই উদ্যোক্তাদের নিয়ে এই যে প্লাটফর্ম তৈরি হচ্ছে এটাও একটা উদ্যোগ। তিনি বলেন, উদ্যোক্তাগিরি এমন একটি প্লাটফর্ম হবে, যেখানে দেশের ব্যাংক, ভেঞ্চার ক্যাপিটালের মতো আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এসে সঠিক ও কার্যকর উদ্যোক্তাদের খুঁজে নেবে। তাদের আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে সফল করার পথ সুগম হবে। আর এই সফলতাই হবে তখন উদ্যোক্তাগিরির অর্জন।অনুষ্ঠানে উদ্যোক্তাগিরি নিয়ে রন মাহিনুর বলেন, আমাদের দেশে যারা দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছেন, তাদের মধ্যে বেকারত্বের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আর যারা অনার্স-মাস্টার্স পাস করেছেন, তাদের মধ্যে বেকারত্বের হার ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ। এই বেকারত্ব কমাতে উচ্চশিক্ষার সাথে সাথে ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট করা দরকার। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, উদ্যোক্তাগিরির সাথে কাজ করতে আগ্রহীরা তাদের ওয়েবসাইট www.uddoktagiri.com-এ গিয়ে নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণের মাধ্যমে প্রোফাইল জমা দিতে পারবেন। এরপর উদ্যোক্তাগিরির পক্ষ থেকে তাদের সাথে যোগাযোগ করে উদ্যোক্তা হওয়ার গল্প তুলে এনে তাকে প্রমোট করা হবে
লেনোভোর একই ডিভাইসে ট্যাব ও স্মার্টফোন
একই ডিভাইসে ট্যাব ও স্মার্টফোন নিয়ে হাজির হয়েছে লেনোভো। সম্প্রতি ‘লেনোভো টেক ওয়ার্ল্ড’-এর তৃতীয় বার্ষিক প্রদর্শনীতে এমনই একটি ট্যাব গ্রাহকদের সামনে নিয়ে আসে তারা। তবে গ্যাজেটটি এখনও পরীক্ষামূলক স্তরেই আছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।নতুন এই ট্যাবটির নাম দেয়া হয়েছে ‘লেনোভো ফোলিও’। অর্থাৎ ফোল্ড বা ভাঁজ করে সেটি যেকোনো মোবাইল ফোনের মতোই পকেটে রাখা যাবে। আবার ভাঁজ খুলে দিলেই হয়ে যাবে ট্যাব। নতুন ধারণার এই গ্যাজেটটিতে থাকবে ১৯২০ বাই ১৪৪০ রেজ্যুলেশনের ৭.৮ ইঞ্চি স্ক্রিন ডিসপ্লে, কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮০০ প্রসেসর। এতে অ্যান্ড্রয়িড ৭.০ ন্যুগাট অপারেটিং সিস্টেম চলবে বলে জানা গেছে। বিশেষ উপায় ভাঁজ করলেই ট্যাবটি ৫.৫ ইঞ্চির মোবাইল ফোনের আকার নেবে। সেই সাথে অদল-বদল হবে ট্যাবের সফটওয়্যার সিস্টেমেও। ট্যাবের জন্য বিশেষ ক্যামেরা বদলে হবে মোবাইল ফোনের উপযুক্ত ব্যাকআপ ক্যামেরায়
স্মার্ট ফ্যাক্টরি সলিউশন চালু করতে এনসিঙ্গারের সাথে রবির চুক্তি
সিঙ্গাপুরভিত্তিক স্টার্টআপ কোম্পানি এনসিঙ্গার সাথেসম্প্রতি রবি কর্পোরেট অফিসে একটি চুক্তি সই করেছে মোবাইল ফোন অপারেটর রবি। চুক্তির ফলে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাত তৈরি পোশাক শিল্পে ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) ভিত্তিক স্মার্ট ফ্যাক্টরি সলিউশন চালুর পথ প্রশস্তহলো।রবির চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার রনি তোহমে ও এনসিঙ্গা ইনোভেশনস প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইমাল কালুটোটাগে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় রবির চিফ কমার্শিয়াল অফিসার প্রদীপ শ্রীবাস্তব, চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড পিপল অফিসার মতিউল ইসলাম নওশাদ, কর্পোরেট স্ট্র্যাটেজির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট চামারা থিলাক মানামপেরি, কর্পোরেট স্ট্র্যাটেজির ভাইস প্রেসিডেন্ট আহমেদ আরমান সিদ্দিকী ও এনসিঙ্গার ডিরেক্টর সেলস মুডিথ মাদ্দুমারাচ্চি উপস্থিত ছিলেন।
এনসিঙ্গার নেক্সট জেনারেশন স্মার্ট ফ্যাক্টরি শপ-ফ্লোর সলিউশনের (এন-ফ্যাক্টরি) মাধ্যমে পণ্যের গুণগত দিক বিশ্বমানের হচ্ছে কিনা সে সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্য সাথে সাথে পেয়ে যান উৎপাদনকারীরা। এনসিঙ্গার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেন্টারটি শ্রীলঙ্কায় অবস্থিত।
এন-ফ্যাক্টরি হচ্ছে শিল্প খাতের জন্য আইওটিভিত্তিক সলিউশন, যা পণ্যের মানোন্নয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কার্যকর তথ্যাবলী প্রদান করে। পাশাপাশি এটি ফ্যাক্টরি ফ্লোরের তাৎক্ষণিক তথ্য সংগ্রহ করে তা বিশেস্নষণের মাধ্যমে ডিজিটাল ভার্চুয়াল বেল্ট সৃষ্টি করে পণ্যের ত্রম্নটিগুলো সারিয়ে তুলতে সহায়ক। এভাবে উৎপাদনের সব পর্যায়ে সঠিকভাবে মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদনে ভূমিকা রাখে এই সলিউশনটি
বিইউবিটিতে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ : তারুণ্যের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউবিটি) সম্প্রতি ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ : তারুণ্যের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। বিইউবিটির সিএসই বিভাগের আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপনগরস্থ স্থায়ী ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এই সেমিনারে প্রধান বক্তা ছিলেন সায়েন্স ফিকশন লেখক ও প্রযুক্তিবিদ অধ্যাপক ডক্টর মুহম্মদ জাফর ইকবাল। সেমিনারে তিনি বলেন, কায়িক পরিশ্রমের দিন শেষ। আমাদেরকে মানসিক পরিশ্রমের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন করতে হবে।এ সময় তিনি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের ছাত্রছাত্রীদের সফলতার কথা তুলে ধরে বলেন, আজকের তরুণরাই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম কারিগর। তরুণদের সময় ও শ্রমকে কাজে লাগিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর মো: আবু সালেহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটির একাডেমিক অ্যাডভাইজরি কমিটির আহবায়ক ও বিইউবিটি ট্রাস্টের সদস্য প্রফেসর ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিক। তিনি নতুন প্রজন্মকে তথ্যপ্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে উন্নত জীবন গড়ার আহবান জানান। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের ডিন, শিক্ষক-শিক্ষিকা, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন
হুইনের তারবিহীন গ্রাফিক্স ট্যাবলেট উন্মোচন
দেশের বাজারে আনুষ্ঠানিক উন্মোচন হলো হুইনের তারবিহীন কিউ১১কে মডেলের ৮১৯২ পেন প্রেসারসমৃদ্ধ গ্রাফিক্স ট্যাবলেট। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে গ্রাফিক্স ট্যাবলেটের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন হুইনের বাংলাদেশ পরিবেশক ও তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান মাল্টিমিডিয়া কিংডমের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ জুয়েল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কমপিউটার সমিতির (বিসিএস) মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত সরকার, ঢাকা ট্রিবিউনের এডিটরিয়াল কার্টুনিস্ট সৈয়দ রাশাদ ইমাম তন্ময়, টেকহিলের মুস্তাফিজুর রহমান তুহিন, উন্মাদের সহকারী সম্পাদক মোরশেদ মিশু প্রমুখ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ জুয়েল বলেন, ইতোমধ্যেই দেশের বাজারে সব ধরনের গ্রাফিক্স ট্যাবলেটের সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে আস্থা অর্জন করেছে মাল্টিমিডিয়া কিংডম। গ্রাহকদের স্বার্থের কথা বিবেচনা করে সরাসরি প্রস্ত্ততকারী প্রতিষ্ঠান থেকেই আমরা ট্যাবলেট আমদানি করছি। অধিক মুনাফা নয়, বরং ক্রেতার সন্তুষ্টিকেই প্রাধান্য দিয়ে আসছি আমরা। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, হুইনের ট্যাবে ক্রেতারা আকর্ষণীয় উপহার পাবেন। এছাড়া হুইনের ট্যাবলেটে রয়েছে এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টি। সম্প্রতি এই গ্রাফিক্স ট্যাব বিক্রির জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে
সাশ্রয়ী মূল্যে ইন্টারনেট পেতে আন্তর্জাতিক জোটে বাংলাদেশ
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রাম সম্প্রতি ইন্টারনেট সেবা দ্রম্নত, কম খরচে ও সহজ উপায়ে জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে বিশ্বের বৃহত্তম প্রযুক্তি সেক্টর জোট ‘অ্যালায়েন্স ফর এফরড্যাবল ইন্টারনেট’ (এফরএআই)-এর সাথে যুক্ত হলো।বাংলাদেশে ইন্টারনেট সেবা সাশ্রয়ী মূল্যে প্রদানে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আগামী তিন বছর সহায়তা করার ক্ষেত্রে একসাথে কাজ করবে এটুআই ও এফরএআই।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথিছিলেনডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। এলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) ও এটুআই প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক কবির বিন আনোয়ার এবং এফরএআইয়ের নির্বাহী পরিচালক সোনিয়া জর্জ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন। এটুআই প্রোগ্রামের আইটি ম্যানেজার মো: আরফে এলাহী অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।‘এফরএআই’ বিশ্বব্যাপী ৮০ সদস্যের একটি জোট, যা পাবলিক, প্রাইভেট ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের (যেমন- সিডা, ইউএসএইড, ইউএনউইমেন, গুগল, জিএসএম ও ইন্টারনেট সোসাইটি) সমন্বয়ে ইন্টারনেট খরচ কমানোর ক্ষেত্রে নীতিমালা প্রণয়ন এবং পরামর্শকের ভূমিকা পালন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় শতকরা ৪০ ভাগ জনগণ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। একটি নতুন সদস্য দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এখন ‘এফরএআই’ ও দেশের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সমন্বয়ে একটি জাতীয় পর্যায়ে জোট গঠনেরমাধ্যমে কাজ করবে
বেসিস সদস্যদের ঋণ দেবে শাহজালাল ব্যাংক
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) সদস্যদের ঋণ সহায়তা দেবে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। এ উপলক্ষে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়। বেসিসের পক্ষে সদস্য কল্যাণ সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন ফারুক ও শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির এসইভিপি ও হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড মার্কেটিং মোস্তাক আহমেদ সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
সমঝোতা অনুযায়ী এখন থেকে বেসিস সদস্যদের জন্য শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড বিভিন্ন খাতে ঋণ দেবে। যারা বেসিস সদস্যদের কাছ থেকে সফটওয়্যার পণ্য বা সেবা নিতে চান, তারাও ঋণ পাবেন। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকটির গ্রাহকরা যারা বেসিস সদস্যদের কাছ থেকে পণ্য বা সেবা কিনবেন তারা বিশেষ ছাড় পাবেন। পাশাপাশি শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সম্প্রসারণ ও বহুল প্রচারে স্পন্সর সংগ্রহসহ আর্থিক সহায়তা দেবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বেসিস পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, সদস্য কল্যাণ সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির কো-চেয়ারম্যান উৎপল কুমার সরকার, মোহাম্মদ সামিউল ইসলাম, আরিফ আহমেদ চৌধুরী, সদস্য একেএম রাশেদুল ইসলাম, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরমান আর চৌধুরী, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সদস্য এম শহিদুল ইসলাম, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সদস্য মো: আখতার হোসেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সদস্য মো: জাফর সাদেক, ভিপি অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড মার্কেটিং বিভাগের আমীর উদ্দিন চৌধুরী, বিনিয়োগ বিভাগের এসইভিপি মাহমুদুল হক, কর্পোরেট বিভাগের এসভিপি বাহার মাহমুদ, কর্পোরেট বিভাগের ইভিপি মনজুরুল আলম চৌধুরী, জনসংযোগ বিভাগের ভিপি মো: সামসুদ্দোহা (ভিপি) ও ব্যাংকিং অপারেশন বিভাগের ভিপি নাকিবুল ইসলাম
বাজারে সিম্ফনি জেড-৯ স্মার্টফোন
সিম্ফনি এবার বাজারে এনেছে ডুয়াল ব্যাক ক্যামেরার নতুন ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন সিম্ফনি জেড-৯। এই ফোনে থাকছে ৫.৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি আইপিএস ডিসপ্লে। সিম্ফনি জেড-৯-এর পিপিআই হচ্ছে ৪০০। এর ডিসপ্লে কোয়ালিটি শার্পনেস, কালার প্রডাকশন, ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল, টাচ রেসপন্স।সিম্ফনি জেড-৯-এ আছে মিডিয়াটেক এমটি ৬৭৫০। র্যা ম ৩ জিবি ও ইন্টারনাল স্টোরেজ ৩২জিবি। সব ধরনের এইচডি কোয়ালিটি গেম খেলার সুবিধা থাকছে এই স্মার্টফোনটিতে।সিম্ফনির এই ফোনে থাকছে ১৩এমপি+২এমপি ডুয়াল ব্যাক ক্যামেরা ও সেলফি তোলার জন্য ফ্রন্ট ক্যামেরা হিসেবে আছে ৮ এমপি ক্যামেরা। ব্যাক ক্যামেরার উল্লেখযোগ্য ফিচারগুলো হচ্ছে- নাইট মোড, সানসেট মোড, পোর্টরেইট মোড, নাইট পোর্টরেইট মোড, স্টাডি ফটো মোড, ফায়ার ওয়ার্কস মোড, স্পোর্টস মোড ও ক্যান্ডল লাইট মোড। আর ডুয়াল ক্যামেরার স্পেশাল ফিচার বোকেহ মোড তো থাকছেই। পেছনের ক্যামেরা দিয়ে যেমন প্রাণবন্ত ছবি উঠবে, ঠিক তেমনি ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়েও উঠবে অসাধারণ সব সেলফি।তিন হাজার এমএইএস লি-পলিমার ব্যাটারি আছে এই স্মার্টফোনটিতে, যা দেবে সারাদিন চার্জ থাকার নিশ্চয়তা। হ্যান্ডসেটটির অধিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য এতে আছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, যার মাধ্যমে পাওয়া যাবে অ্যাপস লক করারও সুবিধা। মাত্র ০.২ সেকেন্ডেই আনলক করার সুবিধাসহ আরও কিছু সুবিধা থাকছে হ্যান্ডসেটটি। এই হ্যান্ডসেটটির সাথে গিফট হিসেবে পাচ্ছেন একটি আকর্ষণীয় ব্যাক প্যাক একদম ফ্রি। দাম মাত্র ১৪,৯৯০ টাকা
মোবাইল নম্বর ঠিক রেখে অপারেটর পরিবর্তনের অনুমোদন
নম্বর ঠিক রেখে মোবাইল ফোন অপারেটর পরিবর্তন তথা এক সিমেই সব অপারেটরের সুবিধা বা এমএনপি (মোবাইল নম্বর পোর্টেবিলিটি) সেবা চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে। সম্প্রতি টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে প্রতিমন্ত্রী তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানান, এমএনপির ফাইলটি দীর্ঘদিন অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিল। অবশেষে এটি অনুমোদন পেল।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা অনুমোদনের জন্য পুনরায় সংশোধিত গাইডলাইন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠাই। তার অনুমোদনের পর আবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয় এটি। এমএনপি সেবার জন্য সব অনুমোদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। বাকি আছে শুধু আনুষ্ঠানিকতা। মোবাইল অপারেটরদের গ্রাহক পর্যায়ে এই সেবা দেয়ার জন্য কারিগরি (টেকনিক্যাল) বিষয়ে প্রস্ত্ততি নিতে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৯ মাস সময় লাগতে পারে। এর মধ্যে জনগণকে তারা এই সেবা দিতে পারবে বলে আশা রাখি
এইচপির ডেস্কজেট জিটি সিরিজের নতুন প্রিন্টার
ফ্লোরা লিমিটেড ও স্মার্ট টেকনলোজিস এইচপি ইনকর্পোরেটের সাথে নতুন এইচপি ডেস্কজেট জিটি অল-ইন-ওয়ান সিরিজের দুটি প্রিন্টার দেশের বাজারে এনেছে। বাসাবাড়িতে যারা বেশি মাত্রায় সর্বোচ্চ মানের প্রিন্ট চান, তাদের জন্য এই ওয়্যারলেস ইঙ্ক ট্যাঙ্ক প্রিন্টার আনা হয়েছে। এইচপি ডেস্কজেট জিটি সিরিজের প্রিন্টারটিতে ৮০০০ পেজ পর্যন্ত প্রিন্ট করা সম্ভব। এতে থাকা এইচপির মূল রঙ কালো ও রঙিন কালি, যা বিশেষভাবে লেখাকে স্পষ্ট, ভাইব্রান্ট গ্রাফিক্স এবং ছবিগুলো পানিরোধী করে তোলে, যা পেশাদার গুণমান নিশ্চিত করে।
প্রিন্টারটির কালি পরিবর্তন করতে কোনো ঝামেলা করতে হয় না। এইচপির উদ্ভাবনী স্পিল-ফ্রি রিফিল প্যাক খুব সহজেই সেট করা যায়। কোনো ধরনের চাপাচাপি ছাড়াই এর কালির বোতল সহজেই প্রবেশ করানো যায়। কালির স্বচ্ছ বোতলে কতটুকু কালি আছে তা ব্যবহারকারীরা সহজেই দেখতে পারবেন। এখনকার দিনে কর্মপরিবেশ এমন হয়েছে যে, এখানে কেউ আর তারের জঞ্জাল রাখতে চান না। নতুন এই এইচপি ডেস্কজেট জিটি ৫৮২০ অল-ইন-ওয়ান সিরিজের প্রিন্টারটি ব্যবহারকারীদের স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের সাথেও দূর থেকে সংযুক্ত করে কাজ করার সুযোগ দেবে। প্রিন্টারটি শুধু বক্স থেকে বের করে একটি মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করেই সেটআপ করা যায়। বাসায় ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ছাড়াও ওয়াইফাই দিয়ে সরাসরি ব্যবহারকারীরা তাদের প্রিন্টারটি মোবাইলে সংযুক্ত করতে পারবেন।
এর বাইরেও এইচপির অল-ইন-ওয়ান প্রিন্টারের রিমোর্ট অ্যাপ দিয়ে মোবাইলের সাহায্যে ব্যবহারকারীরা সহজেই মেইল থেকে স্ক্যান বা ক্লাউড স্টোরেজ থেকে কোনো কিছু পাঠাতে পারবেন। এতে খুব সহজেই বিভিন্ন ডিভাইস যেমন এয়ারপ্রিন্টের মাধ্যমে আইফোন ও আইপ্যাড দিয়ে অথবা অ্যান্ড্রয়িড স্মার্টফোন বা ট্যাব দিয়ে উইন্ডোজ ৮, উইন্ডোজ ১০ ও গুগলক্রম অপারেটিং সিস্টেমে এটি প্রিন্ট করতে সক্ষম।
ডেস্কজেট জিটি ৫৮১০ অল-ইন-ওয়ান মডেলটিও ডেস্কজেট জিটি ৫৮২০ অল-ইন-ওয়ানের মতো কাজ করে। ডেস্কজেট জিটি ৫৮১০ অল-ইন ওয়ান মডেলে শুধু ওয়্যারলেস প্রযুক্তি নেই। এইচপি ডেস্কজেট জিটি সিরিজ বাসা বা অফিসে অথবা ছোট ব্যবসায় পরিবেশের জন্য খুবই উপযোগী। প্রিন্টারটিতে প্রিন্ট করে অনেক সাশ্রয় করা সম্ভব। এ ছাড়া এর কালির বোতল সিস্টেমটি প্রিন্টের ক্ষেত্রে ও রিফিল করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা খুবই সহজ। এইচপি জিটি সিরিজের এই প্রিন্টারগুলো ফ্লোরা ও স্মার্ট টেকনোলজিসের (রিটেইল পার্টনার) সাহায্যে সারাদেশে সরবরাহ করছে
মাইক্রোসফট ৩৬৫-এর নতুন এন্টারপ্রাইজ বান্ডেল উন্মোচন
প্রযুক্তি খাতে গ্রাহকসেবায় অভিনব উদ্ভাবনগুলোকে স্বীকৃতি দিতে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে ‘মাইক্রোসফট ইন্সপায়ার’ আয়োজন করেমাইক্রোসফট। এবারের সম্মেলনে ক্লাউড প্রযুক্তি, সরকারি খাত, মাইক্রোসফট ফিলানট্রপিসসহ মোট ৩৪টি ক্যাটাগরিতে দক্ষ পার্টনার নির্বাচিত করা হয়েছে। উক্ত অ্যাওয়ার্ডে বিশ্বের ১১৫টি দেশ থেকে ২৮০০-এর বেশি পার্টনার কোম্পানি থেকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। অংশগ্রহণকারী পার্টনার কোম্পানিগুলো গ্রাহকসেবার ক্ষেত্রে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দক্ষতা, মার্কেটে তাদের সলিউশনের কার্যকারিতা ও মাইক্রোসফট প্রযুক্তির উল্লেখ্যযোগ্য ব্যবহার নিশ্চিত করেই উক্ত অ্যাওয়ার্ডে নিজেদের নাম তালিকাভুক্ত করে। মাইক্রোসফট কান্ট্রি পার্টনার ২০১৭-এ বাংলাদেশ থেকে উক্ত অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছে আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড। মাইক্রোসফট প্রযুক্তিভিত্তিক গ্রাহকসেবার ক্ষেত্রে অভিনব উদ্ভাবন ও বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখায় বিশ্ব মঞ্চে মাইক্রোসফট পার্টনার পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়েছে দেশীয়এই প্রতিষ্ঠানটিকে।
আয়োজনের মূল বক্তা হিসেবে মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলা বলেন, বিশ্বের সব মানুষ ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে দক্ষ ও সক্ষমতায় গড়ে তোলার ব্যাপারে মাইক্রোসফট দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আর এ জন্যই সব দেশের প্রায় সবকটি খাতেই মাইক্রোসফট অন্যতম। প্রযুক্তির স্বার্থে প্রযুক্তির উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমরা কোনোভাবেই অবহেলা করি না। আর এ লক্ষ্য নিয়েই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আমাদের গ্রাহকদের সাফল্যই আমাদের সাফল্য। তিনি আরও বলেন, পার্টনারদের প্রতি আমাদের একনিষ্ঠতা ও প্রযুক্তির উৎকর্ষতা প্রযুক্তি খাতের জন্য উদাহরণস্বরূপ। এ ক্ষেত্রে মোবাইল-ফার্স্ট, ক্লাউড-ফার্স্ট বিশ্ব থেকে ইন্টেলিজেন্ট এজ ও ইন্টেলিজেন্ট ক্লাউডে রূপান্তরের বিষয়টি উল্লেখ্যযোগ্য
আউটসোর্সিংয়ে বাংলাদেশ দ্বিতীয়
বিশ্বে অনলাইনে শ্রমদাতা (আউটসোর্সিং) দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয় বলে জানিয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও পাঠদান বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয়টির অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের (ওআইআই) একটি সমীক্ষা প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়েছে, ভারত অন্যসব দেশের চেয়ে এগিয়ে প্রথমস্থান অধিকার করেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। তৃতীয় হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। অনলাইনে শ্রমদান বা অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে ভারত ২৪ শতাংশ অধিকার করেছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ১৬ শতাংশ ও যুক্তরাষ্ট্র ১২ শতাংশ অধিকার করেছে। শুধু যুক্তরাষ্ট্রই নয়, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানি, রাশিয়া, ইতালি ও স্পেন বাংলাদেশের পেছনে অবস্থান করছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইন্টারনেট ফ্রিল্যান্স কাজ করা ও ডিজিটালি তা ছাড় করানোর জন্য বৈশ্বিক বাজার সৃষ্টি করেছে এবং এই বাজার দ্রম্নত বাড়ছে। শীর্ষ পেশাদারিত্বের ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লিখন ও অনুবাদ গুরুত্ব পাচ্ছে। অন্যদিকে ভারতীয় উপমহাদেশে সফটওয়্যার উন্নয়ন ও প্রযুক্তি গুরুত্ব পাচ্ছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অনলাইনে ফ্রিল্যান্স কাজের ক্রেতা-বিক্রেতাদের চারটি বৃহত্তম প্লাটফরম থেকে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ওপর ভিত্তি করে এই তথ্যচিত্র তৈরি করা হয়েছে।
‘অনলাইন লেবার ইনডেক্স ওয়ার্কার সাপিস্নমেন্ট’ চারটি অনলাইন লেবার প্লাটফরম তথা অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইন আউটসোর্সিং প্লাটফরম থেকে সংগ্রহ করা হয়। এগুলো হচ্ছে-ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার, গুরু ও পিপলপারআওয়ার। শিক্ষক ও সিনিয়র গবেষক ভিলি লেহডনভিরটা লিখিত এই নিবন্ধটি ১ থেকে ৬ জুলাই পর্যন্ত অনলাইন লেবার ইনডেক্স টপ অকুপেশনের ভিত্তিতে প্রণয়ন করা হয়। সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি ক্যাটাগরিতে ভারতীয় উপমহাদেশের কর্মীদের প্রাধান্য দেখা যায়, যা এই খাতের ৫৫ শতাংশ। প্রফেশনাল সার্ভিস ক্যাটাগরিতে যুক্তরাজ্যের কর্মীদের প্রাধান্য দেখা যায়, যা এই খাতের ২২ শতাংশ। সার্বিক বিবেচনায় অনলাইন লেবারে সফটঅয়্যার ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি, ক্রিয়েটিভ, মাল্টিমিডিয়া, ক্ল্যারিক্যাল ও ডাটা এন্ট্রির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানসহ বিপণন সহায়তায় বাংলাদেশ অন্যসব দেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে
‘২০২১ সালেই আইসিটি খাতে ৫ বিলিয়ন ডলার অর্জিত হবে’
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, বাংলাদেশ এখন স্বপ্ন নয়, সত্যি। বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের মধ্যে আইসিটি খাতে ৫ বিলিয়ন ডলার অর্জিত হবে। দক্ষ মেধাবী জনশক্তি, মানবসম্পদ আমাদের অহঙ্কার। সেটাকে কাজে লাগাতে হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যকে সামনে রেখে সরকার একুশ শতকের উপযোগী দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলছে। তারই ধারাবাহিকতায় বিশ্বমানের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তিতে প্রশিক্ষিত জনবল তৈরি করা হচ্ছে। সম্প্রতি সিংড়া গোল-ই-আফরোজ সরকারি কলেজ চত্বরে এলআইসিটি প্রকল্পের আওতায় আইসিটি ক্যারিয়ার ক্যাম্প অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো: আতিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে ২৮টি হাইটেক পার্ক হবে। এতে ২০ লাখ তরুণের আইসিটিতে কর্মসংস্থান হবে। বর্তমানে দেশে ১২টি হাইটেক পার্ক স্থাপন করা হচ্ছে। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে প্রযুক্তিনির্ভর ও মধ্যম আয়ের দেশ
অনলাইন প্রশিক্ষণ সেবা চালু করল ক্রিয়েটিভ আইটি
আন্তর্জাতিক অনলাইন ট্রেনিং প্লাটফর্মের সহযোগিতায় ‘ক্রিয়েটিভ ই-স্কুল’ নামে অনলাইন প্রশিক্ষণের কার্যক্রম শুরু করেছে ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো: মনির হোসেন।এ সময় উপস্থিত ছিলেন এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শম্পা পারভীন, ডিরেক্টর অপারেশনস জেমস পল সরকারসহ অনেকে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মো: মনির হোসেন বলেন, ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট প্রায় ১০ বছর ধরে আইটি প্রফেশনাল গড়ে তুলতে এখন পর্যন্ত ১৮ হাজারের বেশি প্রশিক্ষণার্থীর ক্যারিয়ারে সাফল্য এনে দিয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ঢাকার বাইরে ও প্রবাসীদের থেকে অনলাইন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালুর অনুরোধ পাচ্ছিলাম। তারই প্রেক্ষাপটে ক্রিয়েটিভ ই-স্কুলের অনলাইন কার্যক্রম শুরু করছি। এখন থেকে গৃহিণী, চাকরিজীবী, শিক্ষার্থী, ঢাকার বাইরের বা প্রবাসের যেকেউ সহজেই এই অনলাইন স্কুলে প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন
প্রিন্টেড ডকুমেন্টের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করবে ইজেনারেশন ও ট্রয়
প্রিন্টেড ডকুমেন্টের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করবে ট্রয় গ্রুপ ইনকর্পোরেশন (ইউএসএ) এবং বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরামর্শদাতা ও প্রযুক্তিসেবা প্রতিষ্ঠান ইজেনারেশন লিমিটেড। সম্প্রতি রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে ‘স্মার্ট সিকিউরিটি ফর ডিজিটাল বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ইজেনারেশন ও ট্রয়। এতে ডিজিটাল যুগে ডকুমেন্ট নিরাপত্তা ও জালিয়াতি প্রতিরোধের বিষয়গুলোর ওপর আলোকপাত করা হয়। ডকুমেন্ট নিরাপত্তা সমাধানের মতো প্রযুক্তি নিয়ে এই প্রথমবারের মতো এই দুটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে একযোগে কাজ করতে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব সুবীর কিশোর চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার সরকার, আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সুশান্ত কুমার সাহা। সেমিনারে ইজেনারেশন গ্রুপের চেয়ারম্যান শামীম আহসান, এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান এসএম আশরাফুল ইসলাম, ট্রয় গ্রুপ ইনকর্পোরেশনের সেলসের ভাইস প্রেসিডেন্ট বারিস ভুরাল, এর এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান চন্দ্রকান্ত সিং বক্তৃতা দেন। সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মাহবুবুর রহমান, মধুমতি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মো: শফিউল আজম, ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উচ্চ পর্যায়ের পেশাজীবী এবং বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নীতিনির্ধারকরা
বাজারে ডেলের তারবিহীন চার্জিং ল্যাপটপ
সম্প্রতি তারবিহীন চার্জিং প্রযুক্তির ল্যাপটপ বাজের উন্মুক্ত করছে প্রযুক্তি নির্মাতা কোম্পানি ডেল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে বিক্রির উদ্দেশ্যে ছাড়ার ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ইতোমধ্যে ল্যাপটপটি পাওয়া যাচ্ছে।‘ডেল ল্যাটিচিউড ৭২৮৫’ মডেলের ২-ইন-১ ল্যাপটপটিতে রয়েছে তারবিহীন চার্জিং কিবোর্ড ও চার্জিং ম্যাট। কিবোর্ড ও ট্যাবলেট উভয়েরই আলাদা ব্যাটারি রয়েছে।কিবোর্ডটিই ট্যাবলেটের তারবিহীন চার্জার হিসেবে কাজ করবে। ল্যাপটপটিতে আলাদাভাবে তারযুক্ত চার্জার দিয়ে চার্জ করার কোনো অপশন রাখা হয়নি। ট্যাবলেটটিকে কিবোর্ডে যুক্ত করার সাথে সাথেই চার্জিং ম্যাট প্রথমে ট্যাবলেটটিকে, এরপর কিবোর্ডটিকে চার্জ করবে। ডেল ল্যাটিটিউড ৭২৮৫ মডেলের ল্যাপটপটিতে রয়েছে ১২ ইঞ্চি ডিসপ্লে। এর রেজ্যুলেশন ২৮৮০ বাই ১৯২০ পিক্সেলে। ইন্টেলের কাবিলেক প্রসেসরচালিত ল্যাপটপটিতে রয়েছে ৮ গিগাবাইট/১৬ গিগাবাইট র্যা৮ম, ৫১২ গিগাবাইট স্টোরেজ সুবিধা ও অতিরিক্ত স্টোরেজের জন্য মাইক্রোএসডি কার্ড যোগ করার সুবিধা। দাম১১৯৯ ডলার
দেশের বাজারে এলজির ৪ নতুন স্মার্টফোন
অ্যান্ড্রয়িড অপারেটিং সিস্টেমচালিত চারটি নতুন স্মার্টফোন এলজি কে-ফোর, এলজি কে-এইট, এলজি কে-টেন ও এলজি-স্টাইলাস থ্রি বাজারে এনেছে এলজি মোবাইল বাংলাদেশ। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্মার্টফোনগুলোর মোড়ক উন্মোচন করেন এলজি মোবাইল বাংলাদেশের পরিবেশক প্রতিষ্ঠান মেট্রোসেম টেকনোলজিস।এ সময় উপস্থিত ছিলেন মেট্রোসেম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: শহিদ উলস্নাহ,বাংলাদেশে কোরিয়ান অ্যাম্বাসাডর অং সান ডু, এলজি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এডওয়ার্ড কিম, কেবিসিসিআইয়ের সভাপতি মোস্তফা কামাল, মেট্রোসেম টেকনোলজিসের ডিরেক্টর অপারেশনস জহিরুল ইসলামসহ প্রতিষ্ঠানগুলোর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।অনুষ্ঠানে এলজি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এডওয়ার্ড কিম বলেন, এলজি ইলেকট্রনিক বিশ্ববাজারে তাদের মোবাইল ফোন সেরা অবস্থানে নিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর। আর এই উদ্দেশ্য অর্জন করতে বাংলাদেশের বাজারে মেট্রোসেম টেকনোলজি লিমিটেডকে ন্যাশনাল ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে মনোনয়ন করে তাদের সাথে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা চারটি নতুন স্মার্টফোন বাজারে এনেছি।
এ বিষয়ে বাংলাদেশে এলজি মোবাইল ফোনের বাজারজাতকরণের সুযোগ দেয়ার জন্য এলজি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান মেট্রোসেম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: শহিদ উলস্নাহ। তিনি গ্রাহকদের এলজির নতুন নতুন ফোনের সাথে সৃজনশীল অভিজ্ঞতা বিনিময়ের অভিপ্রায় প্রকাশ করেন।উল্লেখ্য, বাজারে আসা এলজির নতুন স্মার্টফোন এলজি কে- ফোর, এলজি কে-এইট, এলজি কে-টেন ও এলজি-স্টাইলাস থ্রির দাম যথাক্রমে ১০৮০০, ১৩৯০০, ১৭৯০০ ও ২৪৯০০ টাকা। ফোনগুলো সারাদেশে পাওয়া যাচ্ছে
৩ বছরে বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে বাংলালিংক
আগামী তিন বছরে টেলিযোগাযোগ অপারেটর বাংলালিংকের উন্নয়নে নতুন করে ১০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের আগ্রহের কথা জানিয়েছে পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান ভিওন। নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ, স্পেকট্রাম ও ডিজিটাল সেবার উন্নয়নে এই অর্থ ব্যয় করা হবে বলে ভিওন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জিন-এভস চার্লিয়ার জানান।বাংলাদেশে সফরে ভিওনের সিইও সম্প্রতি সোনারগাঁও হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন। চার্লিয়ার বলেন, গত ১২ বছরে বাংলালিংকে ২৫০ কোটি ডলারের বেশি অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে।সংবাদ সম্মেলনে বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এরিক অস, সিনিয়র ডিরেক্টর অব জিআর অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স তৈমুর রহমান ও হেড অব কর্পোরেট কমিউনিকেশন্স আসিফ আহমেদসহ অন্যান্য কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির হিসাবে বাংলালিংকের ৩ কোটি ২০ লাখের বেশি গ্রাহক রয়েছে। এটি নেদারল্যান্ডসভিত্তিক কোম্পানি ভিওন লিমিটেডের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান
ডেলইএমসিকাস্টমারনাইটঅনুষ্ঠিত
কর্পোরেটকাস্টমারদের নিয়েরাজধানীরফারস হোটেলেঅনুষ্ঠিতহয়েছে ডেলইএমসিকাস্টমারনাইট। ‘ডিজিটালট্রান্সফরমেশন’ সেস্নাগানের এই অনুষ্ঠানেউপস্থিত ছিলেন ডেলইএমসির দক্ষক্ষণএশিয়াঅঞ্চলের নেটওয়ার্ক সলিউশনসকনসালট্যান্টউইলিয়াম অং, স্মার্ট টেকনোলজিসের ডেলইএমসিবিজনেস হেডঅববিজনেসএএসএমআলজাইদি, ডেলপণ্য ব্যবস্থাপকমাজেদ ইবনেআলীইবনুসহবিভিন্নকর্পোরেটপ্রতিষ্ঠানেরআইটিপ্রধান। অনুষ্ঠানে ডেলইএমসিসহ ডেলেরনতুন সব পণ্য ও প্রযুক্তি নিয়েআলোচনাঅনুষ্ঠিতহয়
সিভিলঅ্যাভিয়েশনের সাথে স্মার্ট টেকনোলজিসের চুক্তি
২০১৭ থেকে ২০১৯ সালপর্যন্তবাংলাদেশের সবএয়ারপোর্টেরফ্লাইটক্যালিব্রেশনেরজন্য বিশ্বখ্যাত ইউকে ফ্লাইটইন্সপেকশনইউনিট,এফসিএসএলেরকারিগরিসহায়তারআলোকেসিভিলঅ্যাভিয়েশনঅথরিটি, বাংলাদেশ ও স্মার্ট টেকনোলজিসেরমধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরহয়। উড়োজাহাজসমূহেরনিরাপদ উড্ডয়ন ও অবতরণসম্পূর্ণ অটোমেটেডযন্ত্রনির্ভর ওআইসিএওরনির্দেশনাঅনুসারেপরিচালিত। এসবযন্ত্রপাতিরক্যালিব্রেশনহারালেবানষ্টেরকারণেঅধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। সুতরাংউড়োজাহাজসমূহেরনিরাপদ উড্ডয়ন ও অবতরণেরজন্যআইসিএওতার সদস্যভুক্ত দেশগুলোরএয়াপোর্টেরএসবযন্ত্রপাতিক্যালিব্রেশনেরসঠিকতা ন্যূনতমপ্রতিবছররুটিন চেকেরমাধ্যমে বাধ্যতামূলকআইন ও ধারাদিয়েনিয়ন্ত্রণকরে। তিনবছরআগেও ১৩ কোটিটাকাবাজেটে এ ক্যালিব্রেশনসম্পন্নকরাহতো। এবছর এ কাজেরজন্য খোলা দরপত্রেরঅধীনেঅ্যাভিয়েশনঅথরিটি, ইন্ডিয়া; অ্যাভিয়েশনঅথরিটি, পাকিস্তান; অ্যাভিয়েশনঅথরিটি, থাইল্যান্ড; অ্যাভিয়েশনঅথরিটি, ইরান ও একমাত্রবাংলাদেশী কোম্পানিএসটিবিএল অংশ নেয়। দেশীয় লোকাল কোম্পানিএসটিবিএল ৫ কোটি ৮ লাখটাকা দরে রেসপনসিভসর্বনিম্ননির্বাচিতহওয়ার গৌরবঅর্জনকরে।
বাংলাদেশে এই প্রথমইউরোপিয়ানমানেরক্যালিব্রেশনসম্পন্নকরাহবেবলেএফসিএসএলপরিচালকঅভিপ্রায় ব্যক্ত করেন। এসটিবিএল স্বল্পমূল্যে উন্নত সেবা দেয়ারমাধ্যমে বাংলাদেশে সব নিরাপদ উড্ডয়নেরপ্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনারতীব্র ইচ্ছাএয়ারপোর্টগুলোরনিরাপদউড্ডয়ননিশ্চিতকরা। মূলততার এই দৃঢ় পদক্ষেপে অনুপ্রাণিতবাংলাদেশেরপ্রতিঅনুভূতিরপ্রকাশহিসেবেব্রিটিশনাগরিক তৈয়ব, পরিচালক,এফসিএসএলএবং মো:জহিরুলইসলাম, ম্যানেজিংডিরেক্টর, এসটিবিএল স্বল্পমূল্যে উন্নত সেবাদিতে সম্মত হন।
চুক্তি স্বাক্ষরঅনুষ্ঠানেউপস্থিত ছিলেনমাসুমপাটোয়ারী, পরিচালক সেমসু; তৈয়ব, পরিচালক,এফসিএসএল; জহিরুলইসলাম, ম্যানেজিংডিরেক্টর, এসটিবিএলএবংপ্রকৌশলীশহিদুলইসলাম, হেডঅবঅপারেশনঅ্যান্ড জেনারেলম্যানেজার, এসটিবিএলও তারটিম। এ চুক্তি ও বাস্তবায়নবাংলাদেশের সব এয়াপোর্টেরনিরাপদ উড্ডয়ননিশ্চিতকরবে
গিগাবাইটের জিবি-বিকেআই৩এইচএ-৭১০০ ব্রিক্স পিসি
স্মার্ট টেকনোলজিসবাজারেএনেছেগিগাবাইট ব্র্যান্ডের জিবি-বিকেআই৩এইচএ-৭১০০ মডেলের ছোটআকৃতিরপিসি। সর্বাধুনিক ইন্টেলসপ্তমপ্রজন্মের কোরআই৩ প্রসেসরসম্পন্ন এই পিসিতেরয়েছেআল্ট্রাকমপ্যাক্ট পিসিডিজাইন, ২.৫ ইঞ্চিএইচডিডি ও এসএসডি স্লট, দুটি ডিডিআর৪ র্যা ম স্লট, ডুয়ালব্যান্ডওয়াইফাই, বস্নুটুথ ৪.২, ইন্টেল ৬২০ মডেলেরএইচডিগ্রাফিক্স কার্ড, ইউএসবি ৩.১ ও ৩.০-এর দুটিকরে স্লট, এইচডিএমআই ২.০ স্লট, এইচডিএমআইপ্লাসমিনিডিসপ্লে পোর্ট আউটপুট, ইন্টেলগিগাবিটল্যান, হেডফোন ও মাইক্রোফোনজ্যাক। তিনবছরের বিক্রয়োত্তর সেবাসহ দাম ২৭,৫০০ টাকা। যোগাযোগ: ০১৭৩০৭০১৯৮৩
দেশে গিগাবাইটেরনতুনমাদারবোর্ড
দেশেরবাজারেগিগাবাইটঅরোসসিরিজেরনতুনএকটিমাদারবোর্ড এনেছে প্রযুক্তিপণ্য পরিবেশক ওবিপণনপ্রতিষ্ঠান স্মার্ট টেকনোলজিস। গত ১৫ জুলাইরাজধানীরবিআইজেএফকার্যালয়েসংবাদ সম্মেলনকরেমাদারবোর্ডেরনতুন এই সিরিজটিউন্মোচনকরেন স্মার্ট টেকনোলজিসেরপরিচালকজাফরআহমেদ। গিগাবাইটেরকান্ট্রিম্যানেজারখাজা মো: আনাসখাননতুন এ মাদারবোর্ড সম্বন্ধে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপনকরেনএবংএরসুবিধাগুলোতুলেধরেন।
জাফরআহমেদ বলেন, গিগাবাইটঅনেকআগে থেকেই কমপিউটার গেমেরজন্য মাদারবোর্ড তৈরিকরেআসছে। গেমিংপণ্য উৎপাদনের দিক থেকে গিগাবাইটবিশ্বেরঅন্যতমশীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডহিসেবেপরিচিত। আরগিগাবাইট সব সময়বিশ্বের সর্বশেষ প্রযুক্তি নিয়েকাজকরে। এবারঅরোসসিরিজেনতুনমাদারবোর্ড ‘এক্স২৯৯’ মডেলটিবাংলাদেশে নিয়েএসেছে, যা গেমারদের গেম খেলতেঅনন্য অভিজ্ঞতা দেবে। এ ছাড়াযারাগ্রাফিক্সকিংবামাল্টিমিডিয়াডিজাইননিয়েকাজকরেন, তাদের জন্য আশীর্বাদ হবে এই মাদারবোর্ডটি। খাজা মো: আনাসখানবলেন, নতুন এ মাদারবোর্ডে আছে ১৬.৮ এমআরজিবিকালাস, ৮ ধরনেরভিন্নভিন্নলাইটিংইফেক্টস,আরজিবিফিউশনডিজিটালএলইডি স্ট্রিপস, স্মার্টফ্যান ৫সহ সর্বাধুনিক প্রযুক্তি। গিগাবাইটভবিষ্যতেও গেমারদের চাহিদাঅনুযায়ীসর্বাধুনিকডিভাইসবাংলাদেশে সরবরাহকরবে-এমনটাইআশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বক্তারা
লেনোভো ওয়াই৭০০ গ্রাফিক্স ল্যাপটপ
স্মার্ট টেকনোলজিসবাজারেএনেছে লেনোভোওয়াই ৭০০ মডেলের গেমিংল্যাপটপ। ইন্টেল কোরআই৭ প্রসেসরসম্পন্ন এই ল্যাপটপেরয়েছে ১৬ জিবির্যা ম, এনভিডিয়াজিফোর্স গ্রাফিক্স কার্ড ৪ জিবি, ১ টিবিহার্ডড্রাইভ, ১৫.৬ ইঞ্চিস্ক্রিনসাইজ, ১৯২০ বাই ১০৮০ পিক্সেল রেজ্যুলেশন ও অরিজিনালউইন্ডোজ ১০ প্রোঅপারেটিংসিস্টেম। দুইবছরের বিক্রয়োত্তর সেবাসহ দাম ৯৮,৫০০ টাকা। যোগাযোগ: ০১৭০৯৬৪২৪৫২
বাংলাদেশেরবাজারেলজিটেকের গেমিংপণ্য
জাঁকজমকপূর্ণঅনুষ্ঠানেরমধ্য দিয়ে গত ১৭ জুলাইঢাকাস্থ ধানম--ক্লাবেউন্মোচিতহলবিশ্বখ্যাতলজিটেক ব্র্যান্ডেরজিসিরিজের বেশকিছু গেমিং এক্সেসরিজপণ্য। লজিটেকপরিবেশক স্মার্ট টেকনোলজিসের উদ্যোগেআয়োজিতঅনুষ্ঠানেবাংলাদেশের ৬০জনশীর্ষস্থানীয় গেমার, ব্যবসায়িকপার্টনার ওসাংবাদিকদেরপাশাপাশিউপস্থিত ছিলেনলজিটেকবাংলাদেশেরকান্ট্রি ম্যানেজার পার্থ ঘোষ, চ্যানেলম্যানেজারতারেকুলহকনিপু, স্মার্ট টেকনোলজিসেরপরিচালকজাফরআহমেদ ও মহাব্যবস্থাপকমুজাহিদ আল বেরুনীসুজনপ্রমুখ। অনুষ্ঠানেলজিটেক ব্র্যান্ডের জি৪০৩ প্রোডিজি, জি৫০২ প্রোটিয়াস, জি১০২ প্রোডিজি, জি৩০০এস, ৩০২ এমওবিএ ডেডালাসপ্রাইম ও জি৯০ মডেলের গেমিংমাউসবাংলাদেশেরবাজারেউন্মোচনকরাহয়। অন্যদিকেনতুন গেমিং হেডফোনগুলোহচ্ছে জি২৩১ প্রোডিজি, জি৬৩৩ আরটেমিস স্পেকট্রাম ও জি৪৩০। এ ছাড়া জি২১৩ প্রোডিজি, জি৩১০ মেকানিক্যালকিবোর্ড, রেসিং জি২৯ গেমিংহুইল, থ্রিডি প্রোজয়স্টিক, জি২৪০ মাউসপ্যাড ওএকটিড্রাইভিং ফোর্স শিফটারআনুষ্ঠানিকভাবেবাংলাদেশেরবাজারেরজন্য উন্মুক্ত করাহয়। অনুষ্ঠানে পার্থ ঘোষবলেন, স্মার্ট টেকনোনলজিস ও লজিটেকজিএকসাথে মিলে দেশের গেমিং জগতকে আরও বেশি সমৃদ্ধ করতেচায়। ভবিষ্যতে আরওঅনেক বেশি গেমিংইভেন্টে আমরা যুক্ত হয়ে গেমারদের সাথে থাকতেচাই। অন্যদিকে স্মার্টেরপরিচালকজাফরআহমেদ বলেন, বর্তমানেকনজ্যুমারমার্কেটটা দুইভাগেভাগহয়ে গেছে। একটা শ্রেণীসাধারণকনজ্যুমারএবংঅন্য একটা শ্রেণীহচ্ছে গেমিংকমিউনিটি। গেমিংকমিউনিটিরজন্য বিশেষ গুরুত্ব দিয়েআমরাকাজকরছিএবংতাদের চাহিদাঅনুযায়ীনিত্যনতুনপণ্য আমরাবাজারেনিয়েআসার চেষ্টাকরছি। অনুষ্ঠানেলজিটেকেরনতুনপণ্যগুলোরবিবরণতুলেধরেনলজিটেকচ্যানেলম্যানেজারতারেকুলহকনিপুএবংঅনুষ্ঠানটিপরিচালনাকরেন স্মার্টেরমহাব্যবস্থাপকমুজাহিদ আল বেরুনীসুজন।
অনুষ্ঠানেবাংলাদেশ রেইনবোসিক্স সিজকমিউনিটি, বাংলাদেশ ব্যাটলফিল্ডকমিউনিটি, পিসিএনথুজিয়াস্ট, কাউন্টার স্ট্রাইক: গ্লোবালঅফেনসিভ, কলঅবডিউটি, ফিফা, নিড ফর স্পিড মোস্ট ওয়ান্টেড এবংডটা ২ নামে মোট ৮টি গেমিংকমিউনিটিরপ্রতিনিধিউপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটিরপুরোতিনঘণ্টাসরাসরিসম্প্রচারকরাহয় স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেডের ফেসবুক পেজে