আমেরিকান ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেকনোলজি ক্লাউড কমপিউটিংকে সংজ্ঞায়িত করেছে এভাবে :
“Cloud computing is a model for
enabling ubiquitous, convenient, on-demand
network access to a shared
pool of configurable computing
resources (e.g., networks, servers,
storage, applications and services)
that can be rapidly provisioned and
released with minimal management
effort or service provider interaction.”
এই সংজ্ঞা অনুযায়ী ক্লাউড কমপিউটিংয়ের মূলত ৪টি বৈশিষ্ট্যকে আলাদা করা যায় :
১. ব্রড এক্সেস নেটওয়ার্ক : যে কোনো জায়গা থেকে অনায়াসে সার্ভিস পাওয়া যাবে।
২. অন ডিমান্ড সেলফ সার্ভিস : যখন দরকার কাস্টমার মুহ‚র্তের মধ্যেই প্রয়োজনীয় রিসোর্স যোগ করে নিতে পারবে।
৩. রিসোর্স পুলিং : যখন দরকার তখন রিসোর্স নেয়া আবার ছেড়ে দেয়া যাবে যেটা অনেক সাশ্রয়ী।
৪. মিটারড সার্ভিস : ঠিক যতটুকু ব্যবহার ততটুকুরই বিল দেয়া যাবে। আরেকটু আগানোর আগে আমরা ক্লাউডের সাথে সম্পর্কিত আরো
দু-একটা টার্ম জেনে নেই :
১. ক্লাউড কাস্টমার : ক্লাউড কাস্টমার হলো সেই ব্যক্তি বা কোম্পানি যারা কোনো ক্লাউড কোম্পানির কাছ থেকে ক্লাউড সার্ভিস কিনেন। যেমন, যেকোনো লোকাল বা মাল্টিন্যাশনাল ব্যাংক, স্টার্টআপ বা অন্য যে কোনো কোম্পানি যারা তাদের তথ্য ক্লাউড সিস্টেমে রাখছে।