• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > এসিএম প্রোগ্রামিং কনটেস্ট ২০০৭
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: এস.এম. গোলাম রাব্বি
মোট লেখা:৭২
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০০৮ - জানুয়ারী
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
প্রতিযোগিতা
তথ্যসূত্র:
রির্পোট
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
এসিএম প্রোগ্রামিং কনটেস্ট ২০০৭

বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো মেধাবীদের মিলনমেলা এসিএম প্রোগ্রামিং কনটেস্ট ২০০৭ ঢাকা পর্ব



সময়টা ১৯৯২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর৷ বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিল চত্বর৷ বেশ কিছুসংখ্যক মেধাবীদের নিয়ে আয়োজিত এক কমপিউটার প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা৷ আয়োজনের উদ্যোক্তা বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তি আন্দোলনের পথিকৃৎ ও প্রাণপুরুষ, মাসিক কমপিউটার জগৎ-এর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক আবদুল কাদের৷ আর সেই প্রতিযোগিতার নাম ছিল প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা৷ এভাবেই বাংলাদেশের মাটিতে প্রথম কমপিউটার প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার সূচনা ঘটে৷ তারপর থেকে প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তিসংশ্লিষ্ট শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী, প্রকাশনা, মিডিয়া, প্রতিষ্ঠান সবারই কাছে একটি আকর্ষণীয় বিষয়৷



গত ৮ ডিসেম্বর ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত হয় এই আকর্ষণীয় প্রতিযোগিতার একটি আসর৷ আর সেই আসরের নাম ছিল এসিএম ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্ট ২০০৭৷ এটি ছিল এ প্রতিযোগিতার ঢাকা পর্বের আয়োজন৷ এ পর্বের আয়োজক ছিল ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়৷ উল্লেখ্য, বাংলাদেশে এই প্রথম কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ক্যাম্পাসের বাইরে এরকম একটি ব্যয়বহুল ভেন্যুতে একটি জাঁকজমক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে৷ আর এর নেতৃত্ব দেন ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের কমপিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারপারসন এবং প্রতিযোগিতার নির্বাহী কমিটির সভাপতি সৈয়দ আখতার হোসেন৷ ৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে সকাল থেকে রাত অবধি আয়োজিত এ প্রতিযোগিতার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তৈরি হয়েছে এ প্রতিবেদন৷

উদ্বোধনী অনুষ্ঠান :

বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কক্ষের প্ল্যানারি হলে অনুষ্ঠিত হয় প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান৷ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি মুহম্মদ হাবিবুর রহমান৷ বিশেষ অতিথি ছিলেন আমেরিকান চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ ইরশাদ আহমেদ৷ এছাড়াও এ অনুষ্ঠানে চীফ পেট্রন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি জালালউদ্দিন আহমেদ৷ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং প্রতিযোগিতার প্রধান বিচারক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, সিস্টেম কমিটির চেয়ারম্যান ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোজাম্মেল হক আজাদ খান এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি ও ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের কমপিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারপারসন সৈয়দ আখতার হোসেন৷ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন৷

শ্বাসরুদ্ধকর প্রতিযোগিতা :

এসিএম ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্ট (এসিএম আইসিপিসি) ২০০৭-এর ঢাকা পর্বের আয়োজনে মোট ৩২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৩টি দল অংশ নেয়৷ এর মধ্যে চীনের ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দলও অংশগ্রহণ করে৷ বাকি প্রায় সব দলই আমাদের দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসা৷ উল্লেখ্য, অংশগ্রহণকারী ৮৩টি দলের মধ্যে আমাদের দেশের স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের ৫টি দল ছিল৷



বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আগেই ছাত্রছাত্রীদের প্রস্তুতি পর্ব/মক টেস্ট অনুষ্ঠিত হয়৷ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে প্রতিযোগিতার বিভিন্ন নিয়মকানুন শোনানো হয় এবং সমস্যা সেট বিতরণ করা হয়৷ বেলা পৌনে বারোটায় বিচারপতি মুহম্মদ হাবিবুর রহমান প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন৷ এবারের প্রতিযোগিতার সময়কাল ছিল ৫ ঘণ্টা৷ মোট ১০টি সমস্যার সমাধান করতে দেয়া হয় ছাত্রছাত্রীদের৷ বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের প্ল্যানারি হলের সব প্রতিযোগীর মাথায়ই তখন ছিল এক চিন্তা- স্বল্প সময়ে সমস্যার সমাধান করা৷ প্রতিযোগিতার প্রতি দলেই ৩/৪ জন সদস্য ছিল৷ প্রতিটি দলের সামনেই ছিল একটি করে ল্যাপটপ কমপিউটার৷ ছাত্রছাত্রীরা এক একটি সমস্যার সমাধান করে বিচারক প্যানেলের কাছে পাঠিয়ে দেয়৷ সমস্যাটির সমাধান সঠিক হলো কিনা তা বিচারক প্যানেলের পক্ষ থেকে ওই দলকে জানিয়ে দেয়া হয়৷ প্ল্যানারি হলের ভেতরে ও বাইরে বড় স্ক্রিনে সর্বশেষ ফলাফল জানানোর ব্যবস্থা করা হয়৷ এক একটি সমস্যার সমাধান হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে সমাধানকারী দলের পাশে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি করে রঙিন বেলুন৷ বেলুনের সংখ্যা দেখেই বুঝা যায় কোন দল কতটি সমস্যার সমাধান করেছে৷ প্রতিযোগিতা শেষ হওয়ার ১ ঘণ্টা আগে বেলুন ঝুলানো এবং বড় স্ক্রিনে ফলাফল দেখানো বন্ধ করে দেয়া হয়৷ তখন শুধু প্রতিটি দলই আলাদাভাবে তাদের সমস্যার সমাধান সম্পর্কে জানতে পারে৷ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার কারিগরি বিষয়গুলো দেখা হয় পিসি স্কয়ার সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে৷ প্ল্যানারি হল জুড়ে প্রতিযোগিতার সাহায্যার্থে ছিল ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বেচ্ছাসেবক ছাত্রছাত্রীবৃন্দ৷



৮ ডিসেম্বর ২০০৭ অনুষ্ঠিত ঢাকা সাইটের এসিএম আইসিপিসি প্রতিযোগিতায় ১০টি সমস্যার মধ্যে সর্বোচ্চ ৭টি সমস্যার সমাধান করে ১টি দল, ৬টি করে ১টি দল, ৫টি করে ৪টি দল, ৪টি করে ১টি দল, ৩টি করে ২টি দল, ২টি করে ৩৬টি দল এবং ১টি করে ২৪টি দল৷



এবারের প্রতিযোগিতার সমস্যা সেটগুলো তৈরি করেছেন শাহরিয়ার মঞ্জুর, সৈয়দ মনোয়ার হোসেন, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ও মাহমুদুর রহমান৷ প্রতিযোগিতায় প্রধান বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল৷ বিচারক প্যানেলের পরিচালক ছিলেন সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের কমপিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষক এবং এসিএম সাইটের বিচারক প্যানেলের সদস্য শাহরিয়ার মঞ্জুর৷ বিচারক প্যানেলের অন্য সদস্যরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং বিভিন্ন সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ইঞ্জিনিয়ার৷

ফলাফল :

টানা পাঁচ ঘণ্টার জমজমাট লড়াই শেষে সন্ধ্যার পরে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতার ফলাফল জানানো হয়৷ ফলাফল জানানোর আগে সব প্রতিযোগীর মনে একই চিন্তা- আশানুরূপ ফল কি পাব? শেষের অবস্থানটা কি ধরে রাখতে পেরেছি? কিংবা আমাদের অবস্থানটা কি আরেকটু ওপরে উঠেছে? অবশেষে সব কৌতূহলের অবসান ঘটালেন মুহম্মদ জাফর ইকবাল৷ তিনি একে একে প্রতিযোগিতার পূর্ণ ফলাফল ঘোষণা করলেন৷ জানালেন কতটি দল সর্বনিম্ন কতটি সমস্যার সমাধান করেছে৷ ঘোষণা করলেন শীর্ষ দশে থাকা বিভিন্ন দলের নাম৷ শীর্ষ দশের কোন কোন অবস্থানে একাধিক দলও রয়েছে৷ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে এ অবস্থান ঘোষণা করা হয়েছে৷ সমস্যার সমাধানের সংখ্যার এবং সমাধানের সময়ের ওপর ভিত্তি করে শীর্ষ দশটি দলের বিভিন্ন তথ্য এ প্রতিবেদনে তুলে ধরা হলো :

বিজয়ীদের প্রতিক্রিয়া :

প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার বিজয়ী শীর্ষ তিনটি দলের সাথে কথা হয় আমাদের৷ বিজয়ী প্রথম দলের সদস্যরা জানান, প্রোগ্রামিংয়ে ভালো করতে হলে অ্যানালাইটিক্যাল অ্যাবিলিটতে ভালো হতে হয়৷ প্রোগ্রামিংয়ে চর্চার গুরুত্ব অবশ্যই আছে৷ তবে চর্চা দিয়ে একটা নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত যাওয়া যায়৷ তার ওপরে যেতে হলে অবশ্যই মেধার প্রয়োজন হয়৷ দ্বিতীয় স্থান পাওয়া ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানান, এদেশের পরিবেশ তাদের খুবই ভালো লেগেছে৷ প্রোগ্রামিংয়ে ভালো করতে হলে একজন শিক্ষার্থীকে অবশ্যই তিনটি বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে- এলগরিদম, ম্যাথমেটিক্স এবং কোডিং৷ বিজয়ী তৃতীয় দলের সদস্য মো: আরিফুজ্জামান বলেন, প্রোগ্রামিংয়ে অবশ্যই চর্চার গুরুত্ব বেশি৷ প্রোগ্রামিংয়ে অনেকেই কোডিং করতে চায় না৷ কিন্তু কোডিং করতে গেলে অনেক কিছুতেই আটকে যেতে হয়৷

সহযোগী প্রতিষ্ঠান :

ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত এসিএম আইসিপিসি ২০০৭-এর ঢাকা পর্বের আসরকে সফল করতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সহায়তা করেছে৷ সহযোগী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ছিল থেরাপ বিডি, পূবালী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, গ্লোবাল ব্র্যান্ড, অগ্নি সিস্টেমস, আলোহা আইশপ, মাসিক কমপিউটার জগৎ, ইটিভি, রেডিও ফুর্তি, দ্য ডেইলি স্টার এবং দৈনিক ইত্তেফাক৷

সমাপনী অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণী :

৮ ডিসেম্বর সন্ধ্যার পর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের প্ল্যানারি হলে এক আড়ম্বরপূর্ণ সমাপনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়৷ এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর নজরুল ইসলাম৷ অনুষ্ঠানে ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি জালালউদ্দিন আহমেদ প্রথম বিজয়ী দলের প্রত্যেক সদস্যকে ৫ হাজার এবং দ্বিতীয় বিজয়ী দলের প্রত্যেক সদস্যকে ৭ হাজার টাকা পুরস্কার দেয়ার ঘোষণা দেন৷ গ্লোবাল ব্র্যান্ডের চেয়ারম্যান এটিএম আব্দুল ফাত্তাহ তৃতীয় বিজয়ী দলের প্রত্যেক সদস্যকে ৫ হাজার টাকা এবং প্রথম বিজয়ী দলের প্রত্যেক সদস্যকে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার দেয়ার ঘোষণা দেন৷ উল্লেখ্য, প্রতিযোগিতার ভেন্যুজুড়েই ছিল গ্লোবাল ব্র্যান্ডের আন্তরিক সহযোগিতা ও সাহসিকতার প্রতিফলন৷ বাংলাদেশে এই প্রথম কোনো প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগী ও বিচারকদের সবার কাজের জন্য একটি করে ল্যাপটপ কমপিউটার সেট করা হয়৷ প্রতিটি ল্যাপটপই ছিল আসুস ব্র্যান্ডের৷ এ প্রতিযোগিতায় মোট ১২০টি ল্যাপটপ এবং ৩টি সার্ভার কমপিউটার সরবরাহ করা হয়৷

এক আড়ম্বরপূর্ণ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং নৈশভোজের মধ্য দিয়ে শেষ হয় এসিএম ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্ট ২০০৭-এর ঢাকা সাইটের আয়োজন৷

ফিডব্যাক : nabbi1982@yahoo.com অবস্থান, দলের নাম, বিশ্ববিদ্যালয়, প্রতিযোগী ও কোচ, সমাধান সংখ্যা দেয়া হলো

প্রথম- বুয়েট স্প্রিন্টার : বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, সদস্য : মো: মাহবুবুল হাসান, সাব্বির ইউসুফ সানি, শাহরিয়ার রউফ, কোচ : এস এম হাসিবুল হক, সমাধান সংখ্যা : ৭৷

দ্বিতীয়- এমেথিস্ট : ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়, চীন, সদস্য : বাইলু ডিং, জিয়াকি ঝাই, ওয়েনলেই ঝাই, কোচ : ইয়ংহুই উই, সমাধান সংখ্যা : ৬৷

তৃতীয়- ইডব্লিউইউ ড্রিম অব টুইলাইট : ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, সদস্য : মাহবুব মোজাদ্দেদ, মো: আরিফুজ্জামান, সোহেল হাফিজ, কোচ : ফিরোজ আনোয়ার, সমাধান সংখ্যা : ৫৷

চতুর্থ- এনএসইউ আইস ক্যাপড্‌ : নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, সদস্য : মো: মুন্টিফিজুর রহমান, মুনতাসির আজম খান, সামি জহুর আল ইসলাম, কোচ : মোহাম্মদ কবির হোসেন, সমাধান সংখ্যা : ৫৷

পঞ্চম- ডিইউ ডেথ নাইটস : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সদস্য : জানে আলম জান, মইনুল ইসলাম, সৈয়দ জুবায়ের হোসেন, কোচ : সৈয়দ মনোয়ার হোসেন, সমাধান সংখ্যা : ৫৷

ষষ্ঠ- বুয়েট ব্ল্যাক হ্যাটস : বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, সদস্য : মোহাম্মদ মিনহাজুল আলম, শিহাবুর রহমান চৌধুরী, তানাইম মোহাম্মদ মূসা, কোচ : মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন, সমাধান সংখ্যা : ৫৷

সপ্তম- বুয়েট অ্যাসটেরিক্স : বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, সদস্য : ইশতিয়াক জামান, মো: তানভীর আল-আমিন, তাসনিম ইমরান সানি, কোচ : হুমায়ূন কবির, সমাধান সংখ্যা : ৪৷

অষ্টম- চুয়েট অগ্রদূত : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সদস্য : দিদারুল আলম, কৃষাণু দত্ত, শাকিল আহমেদ, কোচ : মো: মুনুর-উল হাসান, সমাধান সংখ্যা : ৩৷

নবম- বুয়েট ব্রুট ফোর্স : বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, সদস্য : অনিন্দ্য দাস, মো: মুনতাসির মাশুক, সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ, কোচ : রিয়াজ আহমেদ, সমাধান সংখ্যা : ৩৷

দশম- ডিইউ অপটিমিসটিক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সদস্য : লুত্ফুন নাহার, মোহসিন খান, নাজির সালেহীন, কোচ : রুমানা নাজমুল, সমাধান সংখ্যা : ২৷
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
২০০৮ - জানুয়ারী সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস