• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > উইন্ডোজ ১০-এর উল্লেখযোগ্য ফিচার
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: লুৎফুন্নেছা রহমান
মোট লেখা:১৪১
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৪ - নভেম্বর
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
অপারেটিং সিস্টেম
তথ্যসূত্র:
ওএস টিপস
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
উইন্ডোজ ১০-এর উল্লেখযোগ্য ফিচার
অপারেটিং সিস্টেমের জগতে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারকারী প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট। এই প্রতিষ্ঠানটি সেই আশির দশক থেকে ব্যবহারকারীদের চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং অপারেটিং সিস্টেমের জগতে বাজারে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিবেশে নিজেদের অবস্থানকে সুদৃঢ় করতে নিত্যনতুন সব ফিচার দিয়ে সমৃদ্ধ করে আসছে তার অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজকে। তারই ধারাবাহিকতায় উইন্ডোজের সর্বশেষ ভার্সন উইন্ডোজ ৮। সম্প্রতি মাইক্রোসফট ঘোষণা দিয়েছে ২০১৫ সালের মাঝামাঝিতে অবমুক্ত করতে যাচ্ছে উইন্ডোজের নতুন অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ১০।
মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ঘরনার অপারেটিং সিস্টেমের প্রতিটি ভার্সনই যে ব্যবহারকারীদের সব ধরনের চাহিদা পূরণ করে আকৃষ্ট করতে পেরেছে, তা জোর দিয়ে বলা যায় না। কেননা, মাইক্রোসফটের কোনো কোনো অপারেটিং সিস্টেম সব মহলে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়, যেমন উইন্ডোজ ভিস্তা। এই তালিকায় এবার যুক্ত হলো উইন্ডোজ ৮। মাইক্রোসফট তার উইন্ডোজ ঘরনায় সর্বশেষ অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ৮ বাজারে ছাড়ার আগে একটু বেশিমাত্রায় ঢাকঢোল পিটিয়েছিল, প্রচার-প্রচারণাও ছিল অনেক। অথচ মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৮-এর গুণাগুণ নিয়ে যেভাবে ঢাকঢোল পিটিয়েছিল, সেভাবে ব্যবহারকারীদেরকে সন্তুষ্ট করতে পারেনি। মোবাইল ও পিসির জন্য একই অপারেটিং সিস্টেম হওয়ার কারণেই এমনটি হয়েছে বলে মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। তবে মাইক্রোসফটের এমন দাবিও সমালোচকদের মুখ বন্ধ করতে পারেনি।
উইন্ডোজ ৮ ব্যবহারকারীরা তেমনভাবে এই অপারেটিং সিস্টেমকে মেনে না নেয়ায় এবং লাখ লাখ ব্যবহারকারীর তীব্র সমালোচনায় মাইক্রোসফট নতুন অপারেটিং সিস্টেম অবমুক্ত করার ঘোষণা দেয়। এছাড়া উইন্ডোজ ৮-এর ভুলত্রম্নটিগুলো সংশোধন করে স্বাভাবিক পিসি ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে অপারেটিং সিস্টেমকে উপস্থাপন করার জন্য এই আপগ্রেড। এছাড়া মোবাইল সেক্টরে মাইক্রোসফটের অবস্থা অভ্যাহতভাবে ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হতে থাকায় উইন্ডোজকে আপডেট করতে হচ্ছে এবং এমনভাবে এই সিস্টেমকে উপস্থাপন করতে চাচ্ছে, যাতে ‘সব কাজের কাজী’ হয়ে ওঠে উইন্ডোজ ১০। উইন্ডোজ ১০-এর উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য নিমণরূপ:
নাম ও অ্যাপ মডেল
মাইক্রোসফটের নতুন অপারেটিং সিস্টেমের নাম প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির অপারেটিং সিস্টেমস গ্রুপের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট টেরি মেয়ারসন (Terry Myerson) বলেন, ‘উইন্ডোজ ৯’ নামকরণ করা ঠিক হবে না। কীভাবে তারা অপারেটিং সিস্টেমকে ব্র্যান্ড করবে তা নিয়ে কিছু বিতর্ক থাকতে পারে, অপারেটিং সিস্টেমের নিউমেরিক্যাল অগ্রগতি অভ্যাহত থাকবে নাকি নাম দিয়ে আলাদা হয়ে যাবে। আমরা জানি, মাইক্রোসফটের নতুন ওএসের কোডনেম থ্রেশলড।
বিশেস্নষকদের ধারণা, উইন্ডোজ ৯৫ ও উইন্ডোজ ৯৮-এর কোডগুলোর সাথে ‘উইন্ডোজ ৯’ নামটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই ডেভেলপিং ঝামেলা এড়াতেই উইন্ডোজ ৯ অবমুক্ত করেনি মাইক্রোসফট। এছাড়া উইন্ডোজ ৮-এর আপডেটেড সংস্করণ ‘উইন্ডোজ ৮.১’ বা ‘উইন্ডোজ ব্লু’ একটি পূর্ণাঙ্গ উইন্ডোজ সংস্করণ হওয়ায় অনেক বিশেস্নষক উইন্ডোজ ৮.১-কেই উইন্ডোজ ৮-এর পরবর্তী সংস্করণ হিসেবে উল্লেখ করেন।
এই ওএসের নাম কেউ কেউ উইন্ডোজ এক্স, কেউ কেউ উইন্ডোজ ওয়ান নামে নামাঙ্কিত করার পরামর্শ দিলেও মাইক্রোসফট শেষ পর্যন্ত উইন্ডোজের পরবর্তী ভার্সনের নাম চূড়ান্ত করে ‘উইন্ডোজ ১০’। তবে কেনো উইন্ডোজ ৯-এর পরিবর্তে উইন্ডোজ ১০ হলো, তা এখনও সবার অজানা।
টাস্ক ভিউ
অবশেষে উইন্ডোজ ১০-এর বিল্টইন ফিচার হিসেবে সম্পৃক্ত করা হয়েছে ভার্চুয়াল ডেস্কটপ। যদি আপনি লিনআক্স বা ম্যাক ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে থাকেন, তাহলে বুঝতে পারবেন এ ফিচারটি খুবই সহায়ক। যদি আপনি অনেকগুলো প্রোগ্রাম একসাথে ওপেন করেন, তাহলে এই ফিচার সেগুলো অর্গানাইজ করে রাখবে। অর্থাৎ উইন্ডোজ ১০-এ একসাথে একাধিক প্রোগ্রামে কাজ করার সুবিধা পাওয়া যাবে। উইন্ডোজ ১০-এ ভার্চুয়াল ডেস্কটপ ফিচারকে বলা হয় ‘Task View’, যার অবস্থান টাস্কবারে। উইন্ডোজ ৮ এবং উইন্ডোজ ৮.১-এ এই ফিচারটি থাকলেও সেখানে সর্বোচ্চ দুটি ডেস্কটপ তৈরি করা যেত। তবে উইন্ডোজ ১০-এ খুব সহজে চারটি কিংবা প্রয়োজনে আরও বেশি ডেস্কটপ তৈরি করে একসাথে একাধিক কাজ করা যায়। টাস্কবারে টাস্ক ভিউ আইকনে ক্লিক করলে আপনি ওপেন উইন্ডোতে সব ভার্চুয়াল ডেস্কটপ দেখতে পারবেন। কীবোর্ড ব্যবহার করে আপনি ডেস্কটপ সুইচ করতে পারবেন। এ কাজটি করার জন্য Windows + Tab চাপতে হবে। বর্তমানে সক্রিয় ডেস্কটপের প্রোগ্রাম প্রদর্শিত হয় দীর্ঘ থাম্বনেইলে।
কন্টিনাম
উইন্ডোজ ১০-এ যুক্ত হওয়া নতুন ফিচারগুলোর মধ্যে অন্যতম এক ইন্টেলিজেন্ট ফিচার হলো কন্টিনাম। উইন্ডোজ ১০ যাতে প্লাটফরম জুড়ে মসৃণভাবে কাজ করতে পারে, সে লক্ষে কন্টিনাম নামের ফিচারটি চালু করা হয়। ফলে উইন্ডোজ ১০-এর ইন্টারফেস কোন ধরনের ডিভাইস ব্যবহার করছে, তার ওপর ভিত্তি করে পরিবর্তন হবে। অর্থাৎ কমপিউটার ব্যবহারের সময় কীবোর্ড, মাউস নাকি স্ক্রিন ব্যবহার করা হচ্ছে, তা চিহ্নিত করে ব্যবহারকারীর সামনে যথাযথ ইন্টারফেস তুলে ধরবে। যেমন- আপনি যদি সারফেস প্রো ব্যবহার করেন, তাহলে যখন কাভার লাগানো থাকবে, তখন এক ডেস্কটপ হিসেবে মাউস কীবোর্ড সুবিধা সংবলিত ফিচারগুলো সক্রিয় করবে। আবার যদি কাভার খুলে ফেলা হয়, তাহলে ব্যবহারকারীর জন্য টাচ সুবিধা সংবলিত ফিচারগুলো সক্রিয় করবে। এই ইন্টেলিজেন্ট ফিচারের কারণে আগের সংস্করণগুলোর মতো ডেস্কটপ মোড ও টাচ মোডের মধ্যে সুইচ করতে পারবেন।
কমান্ড প্রম্পট
এখন পর্যন্ত উইন্ডোজ ১০-এ সবচেয়ে বড় উন্নয়ন হলো কমান্ড প্রম্পট। কমান্ড প্রম্পট ফিচারে ব্যবহারকারী এখন পাবেন কীবোর্ড শর্টকাট ব্যবহারের সুবিধা। সুতরাং আপনার কমান্ড পেস্ট করতে পারবেন।
অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীরা Ctrl+V ব্যবহার করতে পারেন ডিরেক্টরিতে পেস্ট করার জন্য, যা মূলত এক দারুণ পরিবর্তন। উইন্ডোজ ১০-এ কপি এবং পেস্ট অন্যান্য অ্যাপের মতো কাজ করে।
হোম বাটন
উইন্ডোজ ১০-এ যুক্ত করা হয়েছে বিশেষ হোম বাটন আর সরিয়ে নেয়া হয়েছে রিসেন্ট ফাইল। হোম বাটনে ক্লিক করে সহজেই ব্যবহারকারীর রিসেন্ট ফাইল ডাউনলোড ও ডেস্কটপসহ বহুল ব্যবহৃত ফাইল ও ট্যাব দেখতে পারেন।
সব ডিভাইসের এক অ্যাকাউন্ট
গুগলের মতো সিঙ্গেল অ্যাকাউন্ট সিস্টেম রয়েছে উইন্ডোজ ১০-এ। একই ইন্টারফেস ব্যবহার করে একসাথে ডেস্কটপ, ট্যাবলেট ও স্মার্টফোন ব্যবহার করা যাবে। এজন্য একাধিক অ্যাকাউন্টের প্রয়োজন হবে না। অর্থাৎ একটিমাত্র আউটলুক অ্যাকাউন্ট দিয়েই সব ডিভাইসে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করা যাবে।
দ্রুতগতির সার্চ
উইন্ডোজের বিভিন্ন অপশন এবং হার্ডডিস্কেও ফাইল খুঁজে পেতে নতুনরূপে ফিরে এসেছে ‘সার্চ’ অপশন। এতে ক্লিক করে কী-ওয়ার্ড লিখে সহজেই হার্ডডিস্কে সংরক্ষিত ফাইল পাওয়া যাবে।
সণ্যাপ অ্যাসিস্ট
উইন্ডোজ ৭-এর গতানুগতিক সণ্যাপ ভিউ ফিচার (Snap View) উইন্ডোজ ১০-এর ডেস্কটপ মোডে ক্লাসিক এবং উইনিভার্সাল অ্যাপ সহযোগে কাজ করতে পারে, যা আরও উন্নত হয়েছে নতুন সণ্যাপ অ্যাসিস্ট (Snap Assist) ইন্টারফেসের মাধ্যমে। অর্থাৎ উইন্ডোজের সণ্যাপিং ফিচারকে বেশ উন্নতর করা হয়েছে। সণ্যাপ অ্যাসিস্ট ফিচারটি টাস্ক ভিউয়ের সাথে ট্যানডেমে কাজ করে। টাস্ক ভিউ হলো আরেকটি নতুন ফিচার, যা ব্যবহারকারীকে মাল্টিপল ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট তৈরি করার সুযোগ দেয় উইন্ডোজ ১০-এর সিঙ্গেল নমুনায়।
ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন ডেস্কটপ থেকে অ্যাপ নিয়ে আসতে পারবেন এবং সেগুলোকে সণ্যাপ অ্যাসিস্ট ইউজার ইন্টারফেস ব্যবহার করে একত্রে গ্রুপ করতে পারবেন। এগুলোর সবই মাউস অথবা টাচ কন্ট্রোল। অ্যাপস সণ্যাপ করার সেরা উপায় কোনটি, তা নিরূপণে ব্যবহারকারীকে বেশ সহায়তা দেয় উইন্ডোজের নতুন সণ্যাপ অ্যাসিস্ট ফিচার। আপনি ইচ্ছে করলে নতুন স্ক্রিন এবং টাইলে উইন্ডোজকে সণ্যাপ করতে পারবেন, ঠিক যেভাবে উইন্ডোজ ২.০ ও উইন্ডোজ ৩.০ করা যেত সেভাবে। ডেস্কটপ অভিজ্ঞতাকে আরও আকর্ষণীয় ও সহজতর করার জন্য উইন্ডোজ ১০-কে ডিজাইন করা হয়েছে। অ্যারো সণ্যাপ ফিচার উইন্ডোজ ৭-এ চালু করা হয় যাতে স্ক্রিনের সাইডে একটি অ্যাপ সণ্যাপ করতে সক্ষম হয়, যখন আপনি অন্য অ্যাপ নিয়ে কাজ করবেন। উইন্ডোজ ৮.১-এ রুচি অনুযায়ী সণ্যাপ করা, উইন্ডোজ সাইজ অ্যাডজাস্ট করা যেত উইন্ডোজ ১০-এ মাউস দিয়ে সণ্যাপ করে প্রতিটি মনিটরে কাজ করবে এবং মাল্টিমনিটর সিস্টেমে সণ্যাপ করা অনেক সহজ হবে।
যা দরকার
উইন্ডোজ ৮ ব্যবহার করা যায় এমন সব ডিভাইসেই রান করা যাবে উইন্ডোজ ১০। উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করতে প্রয়োজন সর্বনিমণ ১ গিগাহার্টজের প্রসেসর, ৩২ বিট উইন্ডোজ পিসির জন্য ১ গিগাবাইট এবং ৬৪ বিট উইন্ডোজ পিসির জন্য ২ গিগাবাইট র‌্যাম, ডিরেক্টএক্স ৯ গ্রাফিক্স ডিভাইস এবং কমপক্ষে ১৬ জিবি হার্ডডিস্ক

স্টার্ট মেনু
অনেকে মনে করেন, ব্যবহারকারীরা উইন্ডোজ ৮ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। কেননা, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৮ থেকে স্টার্ট মেনুকে অপসারণ করে নিয়েছে এবং উপস্থাপন করেছে মেট্রো টাইলস দিয়ে। তবে উইন্ডোজ ১০-এ নতুন আঙ্গিকে ফিরে এসেছে উইন্ডোজ ৭-এর পুরনো স্টার্ট মেনু। উইন্ডোজ ১০-এ সমন্বিত রয়েছে স্টার্ট মেনু এবং টাইলস, তবে সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে এটি। মূলত উইন্ডোজ ৭-এর স্টার্ট মেনু এবং উইন্ডোজ ৮-এর স্টার্ট স্ক্রিনের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে এই মেনু। স্টার্ট বাটনে ক্লিক করে ব্যবহারকারীরা মেনুতে ঢুকতে পারবেন। প্রয়োজনীয় অ্যাপস যুক্ত করে রাখা যাবে স্টার্ট মেনুর পাশে মেট্রো স্ক্রিনে। অ্যাপসগুলোর ওপর ডান বাটনে ক্লিক করলে পাওয়া যাবে অ্যাপসের ডেস্কটপ শর্টকাট। এখানে অ্যাপসের সেটিং পরিবর্তন করা যায়।
ইউনিভার্সাল অ্যাপস
উইন্ডোজ চেষ্টা করছে অধিকতর ইউনিফায়েড প্লাটফরমপ্রবণ হয়ে ওঠার জন্য এবং ডেস্কটপ ইউজারদের মতো ফোন ইউজারদের দিচ্ছে একত্রে এঁটে থাকার অভিজ্ঞতা। উইন্ডোজ ১০ হয়ে উঠবে নতুন অ্যাপ মডেল- তথা ইউনিভার্সাল উইন্ডোজ অ্যাপস। উইন্ডোজ ইউনিভার্সাল অ্যাপস হলো ম্যাট্রো অ্যাপস বা মডার্ন অ্যাপস বা উইন্ডোজ স্টোর অ্যাপের নতুন নাম। উইন্ডোজ ১০ যেকোনো ডিভাইসে, যেমন ৪ ইঞ্চি সাইজের স্ক্রিন থেকে শুরু করে ৮০ ইঞ্চি সাইজে স্ক্রিনে যেকোনো জায়গায় কাজ করা যাবে। অর্থাৎ উইন্ডোজ ১০ এমন এক অপারেটিং সিস্টেম, যা সব ডিভাইসেই নিজেকে মানিয়ে নেবে। উইন্ডোজ ১০ ফোন থেকে শুরু করে সার্ভার পর্যন্ত সব ডিভাইস রান করাতে সক্ষম হবে এবং সবকিছুর জন্য একটি সিঙ্গেল অ্যাপ স্টোর। মাইক্রোসফটের লক্ষ, উইন্ডোজ ৮ এবং উইন্ডোজ ৭-কে যে পরিবেশ আলাদা করেছে তা অপসারণ করা এবং একই ধরনের আরও অধিকতর ইউজার ইন্টারফেস ব্যবহারকারীদের জন্য তৈরি করা। এর ফলে উইন্ডোজ স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যেকোনো অ্যাপ সব ডিভাইসে ব্যবহার করা যাবে।

ফিডব্যাক : swapan52002@yahoo.com


পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
২০১৪ - নভেম্বর সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস