• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > ২০১৪ সালের শীর্ষ ৩ গেম
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: আরফান ওয়ালিদ
মোট লেখা:১
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৫ - জানুয়ারী
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
গেম
তথ্যসূত্র:
গেমের জগৎ
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
২০১৪ সালের শীর্ষ ৩ গেম
ডিভিনিটি অরিজিনাল সিন
গেম নির্মাতা : লারিয়ান স্টুডিওস; অবমুক্ত হয় : জুন ৩০, ২০১৪; মোড : একক প্লেয়ার, মাল্টিপ্লেয়ার; সংস্করণ : পিসি-মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, লিনআক্স, ওএস এক্স; গেমস স্পট নির্ধারণ : ৯/১০; আইজিএন নির্ধারণ : ৮.৮ / ১০; প্লেয়ার রিভিউ : ৮.৬/১০।
গেমটি রান করতে ন্যূনতম প্রয়োজন : ইন্টেলের কোর ২ ডুয়ো ই৬৬০০ ২.৪ গিগাহার্টজ প্রসেসর অথবা এমডির অ্যাথলন ৬৪ এক্স২ ডুয়াল কোর ৫৬০০+ প্রসেসর, এনভিডিয়া জিপিইউ : জিফোর্স ৮৮০০ জিটি ২৫৬ এএমবি, এমডি জিপিইউ : রেডিওন এইচডি ৪৮৫০, র্যা ম : ২ জিবি, ওএস : উইন্ডোজ এক্সপি, ডিরেক্ট এক্স৯, হার্ডডিস্ক : ৫ জিবি; দ্রুতগতিতে খেলার জন্য যা প্রয়োজন : ইন্টেলের কোর আই৫-২৪০০এস ২.৫ গিগাহার্টজ প্রসেসর অথবা এমডির এফএক্স-৬১০০ প্রসেসর; এনভিডিয়া জিপিইউ : জিফোর্স জিটিএক্স ৫৫০ টিআই, র্যা ম : ৪ জিবি , ওএস : উইন্ডোজ ৭ ৬৪, ডিরেক্ট এক্স৯, হার্ডডিস্ক : ৫ জিবি।
রিভিউ : ডিভিনিটি অরিজিনাল সিন গেমটি একক প্লেয়ার ও মাল্টিপ্লেয়ার উইন্ডোজ মোডে খেলা যায়। গেমটি নতুন আরপিজি গেম। এই গেমটিতে দু’জন নায়ক নিয়ে খেলা যায়- কনডিম্যান্ড ওয়ারিওর এবং ম্যাস্তিক ওয়ারিওর। এই দুই নায়ককে নিজের মতো সাজানো যায়। ডিভিনিটি অরিজিনাল সিন গেমটি ক্রাফটিং করা যায় ওয়েপন, আরমর ইত্যাদিতে। গেমটি পুরোপুরি কমব্যাট, কপ মাল্টিপ্লেয়ার কৌশল বিনিময় খেলা

ড্রাগন এজ ইনকিউজিশন
নির্মাতা : বাইও ওয়ার; প্রকাশিত : ইলেকট্রনিক আর্টস; অবমুক্ত হয় : নভেম্বর ২১, ২০১৪; ইঞ্জিন : ফ্রস্ত বাইত ৩; মোড : একক প্লেয়ার, মাল্টিপ্লেয়ার; সংস্করণ : পিসি/পস৩/ পস৪/এক্সবক্স ৩৬০/এক্সবক্স ওয়ান; গেম স্পট নির্ধারণ : ৯/১০; আইজিএন : নির্ধারণ : ৮.৮/১০; প্লেয়ার রিভিওস : ৮/১০।
গেমটি রান করতে ন্যূনতম প্রয়োজন : ইন্টেলের কোর ২ কোয়াড কিউ৬৪০০ ২.১৩ গিগাহার্টজ প্রসেসর, এনভিডিয়া জিপিইউ : জিফোর্স ৮৮০০ জিটি ১ জিবি, র্যা ম : ৪ জিবি, ওএস : উইন্ডোজ-৭ ৬৪, ডিরেক্ট এক্স ১০, হার্ডডিস্ক : ২৬ জিবি।
রিভিউ : ড্রাগন এজ ইনকিউজিশন গেমটি একক প্লেয়ার বা মাল্টিপ্লেয়ার মোডে খেলা যায়। গেমটি পুরুষ এবং মহিলা প্লেয়ার নির্বাচন করে খেলা যায়। এক সাথে ৪ জন প্লেয়ার নিয়ে খেলা যায় এবং যখন যা প্রয়োজন, সেই মতো পরিবর্তন করা যায়। এটি একটি ওপেন ওয়ার্ল্ড গেম। খেলার সময় গেমে নিজের মতো করে জীবনযাপন করা যায়। গেমে পাহাড়, বন, জঙ্গল ইত্যাদি জায়গা থেকে লুট এবং আইটেম সার্চ করতে হয় নিজের এবং টিমমেটের জন্য। সেই আইটেম দিয়ে নিজের এবং টিমমেট আপডেট করতে হয়। ড্রাগন এজ ইনকিউজিশন গেমটি ক্রাফটিংয়ের জন্য দারুণ অপশন আছে ওয়েপন, আরমর ইত্যাদিতে। ক্রাফটিংয়ের জন্য আইটেম সার্চ করতে হবে

মিডল-আর্থ : শ্যাডো অব মর্ডোর
নির্মাতা : মনোলিথ প্রোডাকশন্স ও বিহেভিওর ইন্টারেক্টিভ; প্রকাশক : ওয়ার্নার ব্রস/ইন্টারেক্টিভ ইন্টারটেইনমেন্ট; অবমুক্ত হয় : সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৪; মোড : একক প্লোর; সংস্করণ : পিসি/পস৩/ পস৪/এক্সবক্স ৩৬০/এক্সবক্স ওয়ান; গেমস স্পট নির্ধারণ : ৮/১০; আইজিএন : নির্ধারণ : ৯.৩/১০; প্লেয়ার রিভিওস : ৮.২/১০।
গেমটি রান করতে ন্যূনতম প্রয়োজন : ইন্টেলের কোরআই৫-৭৫০ ২.৬৬ গিগাহার্টজ প্রসেসর, এনভিডিয়া জিপিইউ : জিফোর্স জিটিএক্স ৪৬০, এমডি জিপিইউ : রেডিওন এইচডি ৫৮৫০ ১০২৪ এমবি, র্যা ম : ৪ জিবি, ওএস : উইন্ডেজ-৭ ৬৪, ডিরেক্ট এক্স১১, হার্ডডিস্ক : ৩০ জিবি
রিভিউ : মিডল-আর্থ : শ্যাডো অব মর্ডোর একটি অ্যাকশননির্ভর প্লেয়িং ভিডিও গেম। গেমটি লর্ড অব দ্য রিং ইউনিভার্স থেকে সংস্করণ করা হয়েছে। এই গেমটি ওপেন ওয়ার্ল্ড ভিডিও গেম। জেলব্রো নামে প্রেতাত্মা প্লেয়ার টেলিওন প্রধান নায়কের ওপর নির্ভর করে এবং প্রেতাত্মা পাওয়ার দিয়ে গেমটি খেলতে হয়। গেমের প্রধান কাজ হচ্ছে বন্দিদেরকে স্বাধীন করতে হবে মার্ডার নামের রাজত্ব থেকে। এ গেমটি গেম অব দ্য ইয়ারে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে। শত্রুর সাথে যুদ্ধ করার পর স্কিল­ পয়েন্ট দেয়। এই পয়েন্ট দিয়ে লেভেল আপ করতে হয়। হিরো স্পেশাল পাওয়ার দিয়ে এনেমি লিডারকে কানজ্যুম করে নিজের দল তৈরি করতে হয়

মেট্রো রিডাক্স
কিছু গেম আছে- যেগুলোর গল্প গড়ে ওঠে কিছু মানুষ, তাদের জীবন, জীবনের ছোট-বড় সংগ্রাম, তাদের স্বপ্ন, সেইসব স্বপ্ন পূরণের অদ্ভুত ক্ষমতা এবং সেই ক্ষমতায় জন্ম নেয়া নতুন স্বপ্ন নিয়ে। আবার কিছু গেম আছে- যেগুলো শুধুই কোড দিয়ে লিখে যাওয়া কিছু সিস্টেম, যুক্তি আর দক্ষতার কারিকুরি। উপর থেকে কিছু বিল্ডিং ব্লক পড়ল, সেগুলো ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে ঠিক জায়গাতে ঠিকভাবে বসানো নিয়ে যেমন গেম হয়, তেমনি গেম হয় যুদ্ধ করে যথেষ্ট মুদ্রা জমানোর- যতক্ষণ পর্যন্ত না নতুন বর্ম, তরবারি, হাতবোমা, ট্যাঙ্ক কিংবা রোবট কিনে ফেলার সামর্থ্য হয়। কখনও কখনও গেম হয় কোনো বিশেষ জায়গার ঐতিহ্যকে কেন্দ্র করে, জেরুজালেম থেকে আলেজান্দ্রিয়া, ওহাইও থেকে ব্রাসেলস সব জায়গা আর তাদের ঐকিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে একটি গেমকে করে তুলে সফল।
এবার গেমের কথায় আসা যাক। কী হয় যখন কোনো যুক্তি কাজ করে না, কী হয় যখন জীবন অর্থহীন, স্বপ্নের কোনো সংগ্রাম নেই, নেই ক্ষমতার কোনো দম্ভ কিংবা কোনো একটা জায়গা- যেখানে দাঁড়িয়ে ছোট ছোট স্মৃতির কথা ভেবে নতুন উদ্যম পাওয়া যায়। কারণ সব ধ্বংসপ্রাপ্ত, কেউ আর কিছু মনে রাখতে চায় না। সে ধরনের একটি আবহকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল মেট্রো দ্য লাস্ট লাইট। আর সেই কিংবদমত্মী গেমটির দ্বিতীয় স্পিন- মেট্রো রিডাক্স।
আরটিওমের গল্প আর আগের পুরু দুর্বিপাক- সব মিলিয়ে ধ্বংসপ্রাপ্ত পৃথিবীর বুকে জাতিসত্তা খুঁজে বেড়ানো মেট্রো। একটি অন্ধকারময় জগত, কিন্তু সবকিছুর পিছে লুকিয়ে থাকা মানবজীবনের স্থিতিস্থাপকতাকে খুঁজে বের করতে হবে নানা মিউট্যান্ট আর গটেস্ক্রির হাত থেকে। মেট্রো রিডাক্স এর আগের দুটি গেমের একটি চাক্ষুষ আপগ্রেড। দুর্দান্ত মেমরি এফিসিয়েন্সি, অসাধারণ আলোর কাজ এবং একটি যুক্তিসম্মত ইউজার ইন্টারফেস, যা আগের দুটি থেকে আরও ভবিষ্যৎদর্শী- এক কথায় বলতে গেলে এটি মেট্রো ২০৩৩-এর রিমাস্টার্ড এডিশন।
উদাহরণস্বরূপ, গেমটির প্রথম মুহূর্ত পৃথিবীর উত্তরের কুয়াশাবৃত্ত রাশিয়াতে জেগে ওঠা, হিংস্র নেকড়েদের ডাকের মাঝে নিজের হৃৎপিন্ডের শব্দ খুঁজে পাওয়া। কিংবা বিবেচনা করুন- আসল গেমটি হচ্ছে আপনার চেহারার ওপর স্ফটিকের মতো নিরাবেগ গ্যাস মাস্কের মধ্য দিয়ে সত্যিকার জীবনের আবেগ ফুটিয়ে তোলা। এই ফার্স্ট পারসন শুটিং গেমের অসাধারণ গেমপ্লে থেকেও অনন্যসাধারণ এর স্টোরিলাইন। পূর্ণ তুষার চলছে। এর মাঝে নেকড়ের কামড়ও জীবনের চেয়ে জীবন্ত। কারণ তাতে আছে উত্তেজনা, মৃত্যুর সামনে জীবনের মূল্য খুঁজে পাওয়ার আনন্দ। অন্য কথায় একটি প্রাণবন্ত শীতলতা। আছে চমক, দুর্দান্ত অ্যাকশনভিত্তিক গেমপ্লে, গুছানো ইনভেন্টরি আর আরমরি। সুতরাং গেমারদের উচিত আর এই অল্প শীতে কম্বল মুড়ি দিয়ে বসে না থেকে সত্যিকারের শীতের সাথে লড়াইয়ে নেমে পড়া মেট্রো রিডাক্স নিয়ে।
গেম রিকোয়ারমেন্ট
উইন্ডোজ : এক্সপি/ভিসতা/৭, সিপিইউ : কোর টু কোয়াড ২.২ গিগাহার্টজ/এএমডি অ্যাথলন, র্যা ম : ২ গিগাবাইট উইন্ডোজ এক্সপি/২ গিগাবাইট উইন্ডোজ ভিসতা/৭, ভিডিও কার্ড : .৫ গিগাবাইট উইথ পিক্সেল শেডার, সাউন্ড কার্ড, কীবোর্ড ও মাউস

স্পেস হাল্ক থ্রিডি
বছর শেষ হয়েছে। স্কুল-কলেজের পরীক্ষা শেষে শীতের ছুটির শুরু। এমন সময়ে মাথায় কোনো চিমত্মা-ভাবনা ঢোকাতে ইচ্ছে করে না। হুটহাট করে খেলা, হুটহাট আনন্দ- সবকিছু মিলিয়েই শীতের ছুটি কাটাতে আনন্দ। ঠিক সেরকম সময়ের জন্যই যেন বানানো হয়েছে স্পেস হাল্ক। ঘটনার সূত্রপাত হয় যখন ওয়ারহ্যামার আর হাল্কের সাথে নানা গ্রহের এলিয়েনদের যুদ্ধ লাগা শুরু করে। শুরু হয় বস্নাড অ্যাঞ্জেলদের সাথে যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। প্রথম দিকে বস্নাড অ্যাঞ্জেলদের মাথাটা একটু মোটা থাকে। তাদের প্রথম দিকের সেনাবাহিনীর সদস্যদের আকার যেমন মোটাসোটা, তেমনি ব্যাটল ট্যাকটিক্সহীন। তাই সব ধরনের গরম ঝেড়ে ফেলতে কোনো সমস্যাই হবে না। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকবে ধুন্ধুমার অ্যাকশন প্যাকড গেমিং। আর এতেই শুরু হয় সবচেয়ে মজাদার ব্যাপার। প্রথম দিকের বস্নাড অ্যাঞ্জেলরা এতখানিই বিশালাকায় যে, তাদের কেউ কাউকে পেরিয়ে গুলি ছুড়তে পারে না। তাই খুব সহজেই শত্রুসেনাদের এক এক করে শেষ করে ফেলা যায়। তবে বস্নাড অ্যাঞ্জেলদের সাথে বিশাল এক সমস্যা হচ্ছে তাদের প্রচ- শক্তিশালী ফায়ার পাওয়ার। তাই কিছুটা হলেও সাবধানতা বজায় রাখতে হবে। ভালো কথা এখনও বলা হয়নি, স্পেস হাল্ক একটি টার্নভিত্তিক স্ট্র্যাটেজি গেম। স্পেস ম্যারিন ও জিন্সটিলারদের আক্রমণ পদ্ধতি আর টার্ন স্ট্র্যাটেজি একটু কষ্ট করে একবার বের করে ফেলতে পারলেই গেম খেলা অনেকখানি সহজ এবং আনন্দপূর্ণ হয়ে উঠবে। সরু প্যাসেজগুলো ভর্তি থাকবে নানা ধরনের ফাঁদ আর বুবি ট্র্যাপস দিয়ে। সবচেয়ে ভালো হয় একটু ধৈর্য নিয়ে শত্রুপক্ষের এগিয়ে আসার অপেক্ষা করলে। মোট কথা একবার প্যাসেজ ধরে ঢুকে পড়লেই আর কিছু নিয়ে চিমত্মা করতে হবে না। এরপরের গেমিং একটু কঠিনই হয়ে যাবে। কারণ, মিস্টার জিন্সটিলারের ব্যাটল ট্যাকটিক্স দিনে দিনে পাজল সলিভং জনরার কাছাকাছি চলে যাবে। যখন ধীরে ধীরে গেমের প্রতিটি ট্যাকটিক্স গেমারের আয়ত্তে এসে পড়বে, তখন সত্যি বলতে বেশি কিছু করার থাকবে না। কারণ, একটু হিসাব করলেই তখন দেখা যাবে গেমটি খেলার মাত্র দুটি পথ আছে- একটি সঠিক, অপরটি ভুল। আর যথেষ্ট অভিজ্ঞ হয়ে গেলে ভুলভাবে খেলে চেষ্টা করাটাকে রীতিমতো হাস্যকর মনে হবে। কিন্তু সেই সঠিক পথটা খুঁজে বের করে ফেলার আগ পর্যন্ত গেমপ্লে গেমারকে দেবে সর্বোচ্চ আনন্দ।
তবে সবকিছুই পুরনো কচকচানি। নতুন যা তা হলো গেমের অত্যাধুনিক টেক্সচার এবং থ্রিডি গ্রাফিক, যা গেমটির অরিজিনাল স্পিন থেকে এনে দিয়েছে আর সুপারহিরো নিয়ে টার্নভিত্তিক স্ট্র্যাটেজি গেম বোধহয় এটিই সবচেয়ে বেশি খ্যাতি পেয়েছে। তাই স্ট্র্যাটেজিস্ট আর একই সাথে কমিকপ্রেমীদের জন্য এরচেয়ে ভালো পছন্দ আর হতেই পারে না। তাই গেমার আর দেরি না করে নিজের চিমত্মা ঝেড়ে ফেলতে গরম কিছু নিয়ে বসে পড়ুন স্পেস হাল্ক খেলতে। আর উপভোগ করুন শীতের সোনালি রোদ।
গেম রিকোয়ারমেন্ট
উইন্ডোজ : এক্সপি/ভিসতা/৭, সিপিইউ : কোর টু কোয়াড ২.২ গিগাহার্টজ/এএমডি অ্যাথলন, র্যা ম : ২ গিগাবাইট উইন্ডোজ এক্সপি/২ গিগাবাইট উইন্ডোজ ভিসতা/৭, ভিডিও কার্ড : .৫ গিগাবাইট উইথ পিক্সেল শেডার, সাউন্ড কার্ড, কীবোর্ড ও মাউস

পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
২০১৫ - জানুয়ারী সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস