• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > গেমের জগৎ
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: কজ
মোট লেখা:১০৪১
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৩ - জানুয়ারী
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
গেম
তথ্যসূত্র:
গেমের জগৎ
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
গেমের জগৎ

টর্চলাইট ২

সিঙ্গেল প্লেয়ার মোডে খেলার উপযোগী রোল প্লেয়িং অ্যাকশন ধাঁচের এ গেমটি বানানো হয়েছে টর্চলাইট নামের এক কাল্পনিক শহরকে কেন্দ্র করে। শহরের আশপাশে বেশ কিছু গুহামুখ ও সুড়ঙ্গ রয়েছে যেখানে লুকানো রয়েছে অনেক ধনসম্পদ। ধনসম্পদের সাথে পাহারাদার হিসেবে রয়েছে ভয়ানক সব দৈত্য-দানব, পিশাচ ও জাদুকর। গেমারকে খেলার শুরুতে একটি নির্দিষ্ট চরিত্র বাছাই করে তাকে নিয়ে খেলা শুরু করতে হবে। গ্রামের মানুষের দেয়া কাজ ও তাদের বিপদ থেকে উদ্ধার করার দায়ভার গ্রহণ করে প্রবেশ করতে হবে রহস্যময় সুড়ঙ্গের ভেতরে এবং বিচরণ করতে হবে বিপদসঙ্কুল স্থানে, যেখানে বাস করে নানা ধরনের ভয়ানক জানোয়ার ও ডাকাতের দল। সেখানে তাকে খুঁজে বের করতে হবে স্বর্ণ, অস্ত্র, বর্ম, জাদুমন্ত্রের পান্ডুলিপি, মূল্যবান রত্ন, জীবনীশক্তি ও জাদুকরী পানীয়। গেমটি ডেভেলপ ও পাবলিশ করেছে রুনিক গেমস। গেম ডেভেলপমেন্টে ব্যবহার করা হয়েছে ওগ্রে নামের গেম ইঞ্জিন। গেমের গ্রাফিক্স ও শব্দশৈলী বেশ ভালো এবং গেমপ্লেও বেশ চমৎকার। গেমটি বিভিন্ন সমালোচকের চোখে বেশ ভালো রেটিং পেয়েছে।

....................................................................................................................................................................................................................................

ম্যাক্স পেইন ৩

ম্যাক্স পেইন গেমের জগতের এক অবিস্মরণীয় নাম। অ্যাকশন গেমের দুনিয়ার যেসব নায়কের নাম সবার মুখে মুখে উচ্চারিত হয়, তার মধ্যে ম্যাক্স পেইনের নাম বেশ প্রথমের দিকেই রয়েছে। অ্যাকশন গেমভক্তরা ম্যাক্স পেইনের নাম শোনেননি বা খেলেননি এমন গেমার খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ম্যাক্স পেইন গেম সিরিজের যাত্রা শুরু হয়েছে ২০০১ সালে। গেমটির দ্বিতীয় পর্ব দ্য ফল অব ম্যাক্স পেইন বের হয়েছিল ২০০৩ সালে। দীর্ঘ নয় বছর পর বের হলো গেমটির তৃতীয় পর্ব ম্যাক্স পেইন ৩। গেমটির আকার ও গ্রাফিক্সের কারুকাজ আসলেই সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। রকস্টার গেমস তাদের গেম ডেভেলপের ইতিহাসে এক মাইলফলক বানাল এ গেমের মাধ্যমে। নতুন এ গেমটির ডেভেলপার ও পাবলিশার যথাক্রমে রকস্টার স্টুডিওস ও রকস্টার গেমস। গেমটি ডেভেলপ করতে ব্যবহার করা হয়েছে রেজ ও ইউফোরিয়া নামের শক্তিশালী গেম ইঞ্জিন। গেমটির ডিস্ট্রিবিউটর টেক-টু ইন্টারঅ্যাক্টিভের তথ্যমতে, গেমটির প্রায় ৩ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে প্রথম সপ্তাহেই।

....................................................................................................................................................................................................................................

ডার্ট শোডাউন

রেসিং গেমের জগতে ব্রিটিশ গেম ডেভেলপার ও পাবলিশার কোম্পানি কোডমাস্টারের ডেভেলপ করা ডার্ট গেম সিরিজ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আগে অনেকেই রেসিং গেম বলতে নিড ফর স্পিড সিরিজের গেমগুলোকে বুঝতেন। কিন্তু রেসিং গেমের জগতে এনএফএসের আধিপত্যে নিজের স্থান শক্ত করে নিয়েছে ডার্ট গেম সিরিজ। কিছুটা ভিন্নধর্মী গেমপ্লে নিয়ে বানানো ডার্ট শোডাউন গেমটি শুধু রেসিং গেম নয়, সেই সাথে কার কমব্যাট গেমও বলা চলে। গেমটির সাথে বার্নআউট প্যারাডাইস ও ফ্ল্যাটআউট গেমের মিল আছে। এটি বানাতে ব্যবহার করা হয়েছে ইগো ২.০ গেম ইঞ্জিন এবং ডিস্ট্রিবিউট করছে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ইন্টারঅ্যাকটিভ এন্টারটেইনমেন্ট। ডার্ট শোডাউন গেমটিতে বেশ কিছু ফিচার বাদ দেয়া হয়েছে, যা ডার্ট ৩-তে ছিল এবং যোগ করা হয়েছে বেশ কিছু নতুন ফিচার ও ইভেন্ট। গেমে মূলত কিছু ট্যুর ইভেন্টে অংশগ্রহণ করতে হবে। রেস জিতে প্রাইজমানি সংগ্রহ করে তা দিয়ে নতুন গাড়ি কেনা ও আপগ্রেড করা যাবে।

....................................................................................................................................................................................................................................

স্ট্রিট ফাইটার ক্রস টেক্কেন

ক্যাপকমের স্ট্রিট ফাইটার বেশ জনপ্রিয় গেম। স্ট্রিট ফাইটারের ওপর বের হয়েছে অনেক গেম, কমিক্স, অ্যানিমেশন ফিল্ম ও মুভি। ন্যামকো ব্যান্ডাইয়ের টেক্কেন সিরিজও কম জনপ্রিয় নয়। গেম সিরিজটি মূলত কনসোলভিত্তিক হওয়ায় অনেকের কাছে নামটি অপরিচিত মনে হতে পারে। তবে ডুয়াল ফাইটিং গেম হিসেবে উভয় গেমই বেশ ভালো। এ দুই গেমের মিলন ঘটানো হয়েছে স্ট্রিট ফাইটার ক্রস টেক্কেন নামের গেমে। গেমের কাহিনী হিসেবে দেখানো হয়, মহাকাশ হতে এক রহস্যময় বক্সাকৃতির বস্ত্ত অ্যান্টার্কটিকাতে এসে পড়ে। গুজব রটে এই রহস্যময় বাক্সটির নাম প্যান্ডোরার বক্স, যাতে রয়েছে অসীম ক্ষমতার উৎস। যে এটি লাভ করতে পারবে সে বেশ শক্তিশালী হয়ে উঠবে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি এ অসীম শক্তির উৎস লাভ করার জন্য সুদূর অ্যান্টার্কটিকা পাড়ি দিয়ে ভিড়বে সেই স্থানে, যেখানে রয়েছে প্যানডোরার বাক্স। গেমের ক্যারেক্টারগুলো জোড়া বেঁধে প্যান্ডোরার বাক্সের খোঁজে বের হবে এবং পথে থাকা অন্যান্য জোড়ার সাথে লড়াই করে নিজেদের পথ সুগম করবে।

....................................................................................................................................................................................................................................

স্নাইপার এলিট ভিটু

টেকটিক্যাল শুটিং গেমের জগতে বেশ হইচই পড়ে গিয়েছিল যখন ২০০৫ সালে বের হয়েছিল স্নাইপার এলিট নামের গেমটি। অসাধারণ গেমপ্লের এক গেম ছিল সেটি। প্রথম গেমের পটভূমি ছিল ১৯৪৫ সালের বার্লিনের যুদ্ধ। গেমের মূল নায়ক ছিল কার্ল ফেয়ারবার্ন। সে ছিল আমেরিকার ওএসএস সিক্রেট এজেন্ট। সে জার্মান স্নাইপারের ছদ্মবেশ ধারণ করে সোভিয়েত ইউনিয়নের আগে জার্মানদের বানানো নিউক্লিয়ার টেকনোলজি হাসিল করার মিশনে যোগ দেয়। এটি পুরনো গেমের রিমেক। একই পটভূমি এবং একই কাহিনীর সূত্র ধরে এ গেমটি শুরু হবে। এবারে গেমের মিশন হচ্ছে জার্মান ভি-টু রকেট প্রোগ্রামের সাথে জড়িত সব বিজ্ঞানীকে হত্যা করা। স্নাইপার এলিট ভি-টু গেম ডেভেলপ ও পাবলিশ করেছে রেবেলিওন ডেভেলপমেন্ট। সাধারণ শুটিং গেমের চেয়ে সণাইপিং শুটিং গেমের স্বাদ আলাদা। খালি চোখে দেখা যায় না বা অনেক দূরের কোনো লক্ষ্যবস্ত্তকে স্নাইপার রাইফেলের ভিউ-ফাইন্ডারের সাহায্যে একেবারে কাছে এনে নিখুঁত নিশানা করার মজাই আলাদা।

....................................................................................................................................................................................................................................

রেকনিং : কিংডম অব অ্যামালুর

বেশিরভাগ আরপিজি গেমের কমব্যাট স্টাইল তেমন একটা আহামরি নয়, তাই অনেকেরই আরপিজি গেমের প্রতি অনীহা রয়েছে। কিংডম অব অ্যামালুর রেকনিং নামের গেমটি আরপিজি গেমবিদ্বেষীদের এ টাইপের গেম সম্পর্কে ধারণা আমূল বদলে দেবে। বিখ্যাত স্ট্র্যাটেজি গেম ডিফেন্স অব দ্য অ্যানসিয়েন্টস ও ওয়ার্ল্ড অব ওয়ারক্রাফট গেমে হিরো যেভাবে তার নানা ধরনের পাওয়ার ব্যবহার করে, ঠিক তেমনিভাবে থার্ড পারসন মোডে রেকনিং গেমে খেলা যাবে। গেমটি উইচার ও স্কাইরিম গেমের চেয়েও বেশি উপভোগ্য মনে হবে অনেকের কাছে। গেমে হিরোর পাওয়ার ও অস্ত্রশস্ত্রের বহুলতা গেমের স্বাদ বহুগুণে বাড়িয়েছে। অসাধারণ কমব্যাট স্টাইল, কম্বো মুভমেন্ট, নতুন ধরনের অস্ত্র, নজরকাড়া বর্ম ইত্যাদি গেমটিকে অন্যান্য গেম থেকে আলাদা করে তুলেছে। এটি ডেভেলপ করেছে ৩৮ স্টুডিওস ও বিগ হিউজ গেমস এবং পাবলিশ করেছে যৌথভাবে ৩৮ স্টুডিওস ও ইলেকট্রনিক আর্টস। গেমে এতো সাইড মিশন দেয়া হয়েছে যে মূল মিশন তার সামনে বেশ নগণ্য মনে হবে।

....................................................................................................................................................................................................................................

অ্যালান ওয়েক

থার্ড পারসন শুটার ধাঁচের সাইকোলজিক্যাল অ্যাকশন গেম হিসেবে বেশ নন্দিত হয়েছে গেমটি। গেমের কাহিনী গড়ে উঠেছে অ্যালান ওয়েক নামের এক বেস্টসেলিং থ্রিলার ঔপন্যাসিককে নিয়ে। ওয়াশিংটনের ছোট্ট দ্বীপ ব্রাইট ফলসে ছুটি কাটাতে যায় অ্যালান ওয়েক ও তার স্ত্রী। কিন্তু হঠাৎ করে তার স্ত্রী সেখান থেকে উধাও হয়ে যায়। তারপর ঘটতে শুরু করে বেশ কিছু আজব ঘটনা। তার শেষ লেখা থ্রিলার বইয়ের কাহিনীর চরিত্র ও ঘটনাপ্রবাহ বাস্তবরূপে তার জীবনে হানা দেয়। ভৌতিক সেসব চরিত্রের হাত থেকে বাঁচার জন্য তাকে সাহায্য করে কিছু অলৌকিক শক্তি। অ্যালান ওয়েককে ভৌতিক শক্রকে পরাজিত করতে হবে অভিনব এক উপায়ে। টর্চের আলো ফেলে দূর করতে হবে ভুতুড়ে ছায়া এবং তারপর শক্রকে গুলি করে মারতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে ফ্ল্যাশলাইট ব্যবহার করেও ধরাশায়ী করতে হবে শত্রম্নপক্ষকে। গেমটির কাহিনী টিভির হরর থ্রিলার সিরিয়ালগুলোর মতো। গেমের গ্রাফিক্স, পিলে চমকানো সাউন্ড ইফেক্ট ও রোমহর্ষক গেমপ্লে এককথায় অসাধারণ।

....................................................................................................................................................................................................................................

অ্যাসাসিন’স ক্রিড ৩

অ্যাসাসিন’স ক্রিডের মূল নায়ক ডেসমন্ড মাইলস নামের এক বারটেন্ডার যে কি না বহু পুরনো আততায়ী গোষ্ঠীর ৭২তম বংশধর। তার জিনে রয়েছে সেই আততায়ীদের বহু অজানা ইতিহাস। রহস্যময় আর্টিফ্যাক্ট পিস অব ইডেন ধারণ করে আছে অকল্পনীয় শক্তি, যার লোভে সেই পুরনো যুগ থেকে এখন পর্যন্ত টেম্পলাররা তা খুঁজে বেড়াচ্ছে। অ্যাসাসিন বা আততায়ী গোষ্ঠী যুগ যুগ ধরে পিস অব ইডেনকে সুরক্ষিত রেখেছে। ডেসমন্ডের স্মৃতির আবডালে লুকিয়ে আছে পিস অব ইডেনের সন্ধান, তাই তাকে অত্যাধুনিক অ্যানিমাস নামের এক মেশিনে রেখে তার জিন থেকে পুরনো কাহিনীগুলো ঘেঁটে দেখে পিস অব ইডেনের সন্ধান চায় টেম্পলাররা। প্রথম গেমে ডেসমন্ড অ্যানিমাস মেশিনের সাহায্যে ক্রুসেডের সময়কালে বিচরণ করে বেড়ায় তার পূর্বপুরুষ অলতেয়ার ইবনে লা-আহাদের বেশে। দ্বিতীয় পর্বে সে বিচরণ করে তার আরেক পূর্বপূরুষ ইজিও অদিতোরে দ্য ফিরেঞ্জের বেশে রেনেসাঁ যুগের ইউরোপে। তৃতীয় গেমে রাদুনহাগাইদন নামের এক আধা-ইংরেজ ও আধা-মোহাক যোদ্ধার চরিত্রে কলোনিয়াল ওয়ারের সময়কালে খেলতে হবে।

....................................................................................................................................................................................................................................

কল অব ডিউটি বস্ন্যাক অপস ২

ফার্স্ট পারসন শুটার গেমের মধ্যে কল অব ডিউটি সিরিজের নাম আসে সবার আগে। বেশ কিছুদিন আগে বের হয়েছিল কল অব ডিউটি মডার্ন ওয়ারফেয়ার ৩ গেমটি, যা মুক্তি পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাজারে ৬.৫ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে, যার মূল্যমান প্রায় ৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। কিন্তু বস্ন্যাক অপস ২ গেমের আগের গেমটির বিক্রির রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে। এটি বাজারে আসার ২৪ ঘণ্টায় আয় করেছে ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি ডেভেলপ করেছে ট্রেয়ার্চ নামের প্রতিষ্ঠান এবং এর মূল পাবলিশার অ্যাকটিভিশন, তবে জাপানে পাবলিশ করেছে স্কয়ার ইনিক্স। গেমটি বানাতে ব্যবহার করা হয়েছে বস্ন্যাক অপস টু নামের গেম ইঞ্জিন। গেমের ভালো দিকের মধ্যে রয়েছে রোমহর্ষক গেমপ্লে, দুর্দান্ত অ্যাকশন, প্রাণবন্ত গ্রাফিক্স ও শব্দশৈলী এবং বেশ কয়েকটি মাল্টিপ্লেয়ার মোডের উপস্থিতি। সিঙ্গেল প্লেয়ার মোডে খেলার সময় কাহিনী বোঝার জটিলতা নতুন গেমারের জন্য বিরক্তির কারণ হতে পারে, তবে আগের গেম খেলে থাকলে সমস্যা হবে না।

....................................................................................................................................................................................................................................

মেডেল অব অনার ওয়ারফাইটার

ফার্স্ট পারসন শুটিং গেম জগতে আরেকটি অবিস্মরণীয় নাম হচ্ছে মেডেল অব অনার। এ গেম সিরিজের যাত্রা শুরু হয়েছে ১৯৯৯ সালে, যা কিনা কল অব ডিউটি সিরিজের গেমের ৪ বছর আগে। গেমের প্রেক্ষাপট রচনা করা হয়েছে পাকিস্তানের করাচিতে। আগের গেমের ইউএস নেভি সিল বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে গঠন করা হয়েছে নতুন মাকো নামের টাস্কফোর্স। এ বাহিনী নিয়েই খেলতে হবে এবারের মিশন। গেমের চরিত্রগুলো হচ্ছে স্টাম্প নামের এক রেকুন মেরিন এবং প্রেচার নামের মেডেল অব অনার সিরিজের পুরনো চরিত্র। আগের গেমের মাল্টিপ্লেয়ার মোড ডেভেলপ করেছিল ইএ ডিজিটাল ইল্যুশন সিই, কিন্তু এবার মাল্টিপ্লেয়ার মোডের কাজ করেছে ডেঞ্জার ক্লোজ গেমস। মাল্টিপ্লেয়ার মোডে ১২টি টিয়ারে ভাগ করা বিভিন্ন জাতির টিম নিয়ে খেলা যাবে। গেমে নতুন কিছু বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে এয়ার স্ট্রাইক। এয়ার স্ট্রাইক ফায়ার পর পুরো এলাকা ধুলায় আচ্ছন্ন হওযার ব্যাপারটি বেশ বাস্তবসম্মত। গেমে বিস্ফোরণ এবং খেলার টেকনিক বেশ প্রাণবন্ত করে তোলা হয়েছে।


কজ
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস