লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম:
লুৎফুন্নেছা রহমান
মোট লেখা:১৪১
লেখা সম্পর্কিত
১০ অবিশ্বাস্য সহায়ক উইন্ডোজ প্রোগ্রাম যা হাতে থাকা প্রয়োজন
কিছু অ্যাপস আছে যেগুলো খুব অপরিহার্য এবং আমরা সেগুলো প্রায় প্রতিদিনই ব্যবহার করে থাকি। প্রযুক্তিবিশ্বের সাথে জড়িত পেশাজীবীর প্রায় সবাই এদের নাম জানেন। যেমন- ফায়ারফক্স, ভিএলসি, ৭-জিপ ইত্যাদিসহ আরও কিছু প্রোগ্রাম। যাহোক, আরও এক শ্রেণীর অ্যাপস আছে, যেগুলো সম্পর্কে আমাদের খুব একটা ভালো ধারণা না থাকলেও এগুলো খুবই সহায়ক এবং আমাদের সবার সাথে থাকা উচিত, যাতে প্রয়োজনীয় সময় কাজে লাগানো যায়। এ ধরনের প্রয়োজনীয় ও সহায়ক ১০ অ্যাপ নিয়ে এবারের সফটওয়্যার বিভাগটি ব্যবহারকারীদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে।
স্পেসি
স্পেসি পিসির একটি অ্যাডভ্যান্স সিস্টেম ইনফরমেশন টুল। আপনার কমপিউটারে কী কী আছে জানতে চান? তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে সহায়তা করতে পারে স্পেসি নামের টুলটি। প্রথম দর্শনে এই টুলটিকে মনে হবে সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এবং পাওয়ার ইউজারদের জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন। এই টুল আমাদের দৈনন্দিন কমপিউটিং জীবনেও সহায়তা করে থাকে।
ধরুন, আপনি ভুলে গেছেন সিস্টেমে কোন ধরনের র্যা ম মেমরি মডিউল ব্যবহার করেছেন কিংবা এক ঝলকে জানতে চাচ্ছেন সিপিইউর টেম্পারেচার। স্পেসি টুল আপনার মেশিনকে স্ক্যান করে র্যা মের মডেল নম্বর থেকে শুরু করে সিপিইউর টেম্পারেচার, ফ্যান স্পিড, SMART, স্ট্যাটাসসহ প্রয়োজনীয় সব তথ্য পূর্ণাঙ্গরূপে প্রদান করবে, যা ব্যবহারকারীরা সাধারণত প্রত্যাশা করে থাকেন। স্পেসি টুলকে পোর্টেবল ফরমেও পাওয়া যায়।
আল্টিমেট উইন্ডোজ টোয়েকার
আল্টিমেট উইন্ডোজ টোয়েকার হলো উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ভিস্তার ৩২ বিট, ৬৪ বিটের ভার্সন টোয়েক এবং অপটিমাইজ করার জন্য একটি ফ্রিওয়্যার। এই টোয়েকার ইউটিলিটি প্রথম অবমুক্ত করা হয় ‘মাইক্রোসফট সাউথ এশিয়া এমভিপি মিট ২০০৮’-এ। এটি খুব সহজে ডাউনলোড করে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশন হিসেবে ব্যবহার করা যায়, যাতে প্রয়োজনানুযায়ী উইন্ডোজকে কাস্টোমাইজ করা যায়।
যখন প্রথম উইন্ডোজ ইনস্টল করবেন, তখন রেজিস্ট্রি হ্যাক এবং অসমর্থিত টোয়েকসহ সম্ভবত আপনি সবকিছুই নিজের পছন্দানুযায়ী সেট করা অবস্থায় পাবেন। আল্টিমেট উইন্ডোজ টোয়েকার মতো অ্যাপ আপনার এ কাজটি অনেক সহজ করে দিয়েছে এবং খুব সহায়ক হবে, যদি পরবর্তী সময়ে আপনার ওয়ার্কফ্লোতে এ নতুন জিনিসগুলো সমন্বিত করতে শুরু করা হবে। এর ফিচারের লিস্ট সীমাহীন, যা অনুমোদন করে টাস্কবারে সূক্ষ্ম ফিচার, উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার, লক স্ক্রিন এবং অন্য যেকোনো জিনিস, যা কল্পনা করা যায় এমন ফিচারগুলোর টোয়েকিং। এটি ডাউনলোড করে সব সময়ের জন্য রেখে দিন।
এই টোয়েকার হলো খুব ছোট একটি ডটবীব ফাইল, যা ইনস্টল করতে হয় না। তবে এটি প্যাক করে ১৫০টির বেশি টোয়েক ও সেটিং। আল্টিমেট উইন্ডোজ টোয়েকারের জিপ ফাইল ডাউনলোড করে এর কনটেন্ট এক্সট্রাক্ট করে রান করুন।
স্ট্রেস টেস্টিং ইউটিলিটি
এমন অনেক অগ্রসর ব্যবহারকারী আছেন, যারা পিসির পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বিশেষ ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন, যা ওভারক্লকার ইউটিলিটি হিসেবে পরিচিত। ওভারক্লক করার জন্য সম্ভবত সবচেয়ে কার্যকর ও জনপ্রিয় ইউটিলিটিগুলোর মধ্যে অন্যতম কয়েকটি হলো প্রাইম৯৫, লিনআক্স ও এআইডিএ৬৪। যদি সিপিইউকে ইতোমধ্যেই ওভারক্লক করে থাকেন, তাহলে নিশ্চিত করে বলা যায়, এ ধরনের ইউটিলিটি সম্পর্কে আপনি মোটামুটিভাবে ভালোই ধারণা রাখেন। প্রাইম৯৫, লিনআক্স ও এআইডিএ৬৪ প্রভৃতি ইউটিলিটি অভিজ্ঞ ওভারক্লকারের জন্য হলেও এগুলো নন-ওভারক্লকারের জন্যও বেশ সহায়ক। যখন প্রসেসর কোনো ইস্যু সৃষ্টি করে, তখন তা ডায়াগনাস করা কঠিন হয়ে পড়ে। যদি আপনার কোনো অ্যাপস ক্র্যাশ করে, তাহলে স্ট্রেস টেস্ট যেমন প্রাইম৯৫ আপনাকে সহায়তা দেবে সমস্যার কারণ সিপিইউ নাকি অন্য কোনো কিছু তা জানার। অনেকেই পরামর্শ দেন, একটি নতুন কমপিউটারে স্ট্রেস টেস্ট পরিচালনা করে নিশ্চিত হওয়ার জন্য যে আদৌ সেখানে কোনো সমস্যা আছে কি না। বেশিরভাগ সময় পোর্টেবলের ক্ষেত্রে এমনটি হতে দেখা যায় যাতে প্রয়োজনে তা ফোল্ডারে নিক্ষিপ্ত করা হয় এবং প্রয়োজনে তা চালু করা হয়।
ম্যালওয়্যারবাইটস, ভাইরাসটোটাল ও অ্যাডওয়্যারক্লিনার
বিশেষজ্ঞেরা এ টুলগুলো একই গ্রুপে ফেলেন, যেহেতু এ টুলগুলোর সবই ব্যবহারকারীদেরকে রক্ষা করে থাকে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রোগ্রাম থেকে। তবে এগুলোর প্রতিটিই তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। আপনি সম্ভবত কোনো ভালো একক অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম সবসময় রানিং রাখেন। তবে আমাদের মনে রাখা দরকার, কোনো একক অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম সব ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার সবসময় শনাক্ত করতে পারে না। সুতরাং ভালো হয় একটি সেকেন্ডারি প্রোগ্রাম হাতের কাছে রাখা মাঝেমধ্যে চেক করার জন্য। ম্যালওয়্যারবাইট খুব সহায়ক এক প্রোগ্রাম এবং চৎকারভাবে কাজ করে। কেননা এটি শুধু কাজ করে অন-ডিমান্ডে। এর অর্থ হচ্ছে ম্যালওয়্যারবাইট সবসময় আপনার ব্যবহৃত তথা রানিং অ্যান্টিভাইরাস টুলের সাথে কনফ্লিক্ট করে না। অন্যদিকে ভাইরাসটোটাল আপলোডার আপনাকে যেকোনো স্বতন্ত্র ফাইলকে ৫০টির বেশি অ্যান্টিভাইরাস টুল একসাথে স্ক্যান করার সুযোগ দেবে। সুতরাং ভালো হবে যদি আপনি এটি ডাউনলোড করে নেন। সবশেষে যদি দুর্ঘটনাক্রমে আপনার সিস্টেমে কোনো বিরক্তিকর টুলবার ইনস্টল হয়, তা একসাথে চলতে পারে না। এমন অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় হতে পারে অফঈিষবধহবৎ টুল ব্যবহার করা।
ম্যাজিক্যাল জেলি বিন কীফাইন্ডার
আপনি কখনও কি কোনো প্রোগ্রাম রিইনস্টল করতে চেষ্টা করেছেন? অথচ প্রোডাক্ট কি খুঁজে পাননি? এমনটি কি কখনও হয়েছে? সে ক্ষেত্রে সহায়তা পেতে পারেন ম্যাজিক্যাল জেলি বিন কীফাইন্ডার নামের টুল দিয়ে। ম্যাজিক্যাল জেলি বিন কীফাইন্ডার হলো একটি ফ্রিওয়্যার ইউটিলিটি। এটি আপনার প্রোডাক্ট কী (সিডি কী) রিট্রাইভ করতে পারে, যা আপনার রেজিস্ট্রি থেকে উইন্ডোজ ইনস্টল করতে ব্যবহার হয়। এর রয়েছে একটি কমিউনিটি-আপডেট কনফিগারেশন ফাইল, যা অন্যান্য অনেক অ্যাপ্লিকেশনের প্রোডাক্ট কী রিট্রাইভ করতে পারে। ম্যাজিক্যাল জেলি বিন কীফাইন্ডার টুলের আরেকটি ফিচার হলো আনবুটেবল উইন্ডোজ ইনস্টলেশন থেকে প্রোডাক্ট কী রিট্রাইভের সক্ষমতা।
এই টুল পিসিতে ইনস্টল করা প্রোগ্রাম অনুসন্ধান করবে এবং যদি কাঙ্ক্ষিত প্রোডাক্ট কী খুঁজে পায়, তাহলে তা আপনার সামনে প্রদর্শন করবে। এর ফলে আপনি প্রোডাক্ট কী লিখে রাখতে পারবেন এবং প্রয়োজনে পরবর্তীকালে কাঙ্ক্ষিত প্রোগ্রামটি রিইনস্টলেশনের সময় ব্যবহার করতে পারবেন। লক্ষণীয়, ম্যাজিক্যাল জেলি বিন কীফাইন্ডার ধারণ করে কিছু টুলবার, যেমন ইনস্টলেশনের জন্য। কার্পওয়্যার এড়ানোর জন্য কাস্টোম ইনস্টলেশন ব্যবহার করার ব্যাপারটিকে নিশ্চিত করুন।
প্রসেস এক্সপ্লোরার
প্রসেস এক্সপ্লোরার হলো সিসইন্টারনালের তৈরি মাইক্রোসফট উইন্ডোজের জন্য একটি ফ্রিওয়্যার টাস্ক ম্যানেজার এবং সিস্টেম মনিটর, যা মাইক্রোসফট নিজের করে নিয়েছে। আপনার সিস্টেমে কোন কোন প্রোগ্রাম রানিং অবস্থায় আছে, কোন কোন প্রোগ্রাম কনফিগার করা হয়েছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্টার্টআপ ও লগইন করার জন্য, সে সম্পর্কে প্রচুর তথ্য প্রদর্শন করে উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার। প্রসেস এক্সপ্লোরার নামের টুলটি সাধারণত এ কাজটি করে থাকে, যা আপনার দরকার। খুব কম সময়ই এরচেয়ে আরও বেশি তথ্য আপনার দরকার হতে দেখা যায়, যেমন আপনার ওয়েবক্যাম কোন প্রোগ্রাম ব্যবহার করছে। এমন ক্ষেত্রে আপনার দরকার হতে পারে প্রসেস এক্সপ্লোরার নামের টুল। টাস্ক ম্যানেজারের বিকল্প অনেক প্রোগ্রামের মধ্যে অন্যতম একটি হলো প্রসেস এক্সপ্লোরার। বর্তমানে কোন কোন ফাইল, কোন কোন হার্ডওয়্যার রানিং আছে এবং প্রতিটি প্রোগ্রাম কী কাজ করছে- এ ধরনের তথ্য অফার করে প্রসেস এক্সপ্লোরার নামের এই টুল। যদি রেগুলার টাস্ক ম্যানেজার আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে না পারে, তাহলে সে ক্ষেত্রে সহায়তা করতে পারে প্রসেস এক্সপ্লোরার।
ইউনেটবুটইন ও ওয়াইইউএমআই
ইউনেটবুটইন (UNetbootin) ফ্রিওয়্যার টুল ব্যবহারকারীদেরকে সুযোগ দেয় সিডি বার্ন না করে উবুন্টু, ফেডোরা এবং অন্যান্য লিনআক্স ডিস্ট্রিবিউশনের জন্য বুটেবল লাইভ ইউএসবি ড্রাইভ তৈরি করার। এটি উইন্ডোজ, লিনআক্স এবং ম্যাক ওএস এক্স রান করতে পারে।
উইন্ডোজের একজন গোঁড়া সমর্থক হওয়া সত্ত্বেও মাঝেমধ্যে আপনাকে লিনআক্স ব্যবহার করতে হতে পারে বিশেষ করে ট্রাবলশুটিংয়ের ক্ষেত্রে। গতানুগতিক লিনআক্স ডেস্ট্রোস এবং অন্যান্য ট্রাবলশুটিং টুল সময়োপযোগী লাইভ সিডি ফর্মে পাওয়া যায়। তবে যদি আপনার সিডি ড্রাইভ না থাকে, তাহলে ইউনেটবুটইন টুল খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে এ ক্ষেত্রে। এটি যেকোনো আইএসওকে বুটেবল ফ্ল্যাশড্রাইভে রূপান্তর করতে পারে।
ইউর ইউনিভার্সাল মাল্টিবুট ইন্টিগ্রেটরের সংক্ষিপ্ত রূপ হলো ওয়াইইউএমআই (YUMI)। ওয়াইইউএমআই হলো আমাদের মাল্টিবুট আইএসও সফটওয়্যারের উত্তরসূরি ডেভেলপার। ওয়াইইউএমআই ব্যবহার করা যেতে পারে মাল্টিবুট ইউএসবি ফ্ল্যাশড্রাইভ তৈরি করতে। এটি আপনাকে মাল্টিপল সিডি রাখার সুযোগ করে দেবে। এর অর্থ হচ্ছে আপনার সব ফেভারিট রেসকিউ ডিস্ক যেমন লিনআক্স, ডেস্ট্রোস ও অন্যান্য টুল কম্বাইন করতে পারবেন এবং সেগুলোকে পকেটে রাখতে পারবেন।
ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ওয়াচার ও অন্যান্য নেটওয়ার্ক টুল
ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ওয়াচার হলো এটি ছোট ফ্রি ইউটিলিটি, যা ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ককে স্ক্যান করে এবং ডিসপ্লে করে বর্তমানে আপনার নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত সব কমপিউটার ও ডিভাইসের লিস্টসহ আইপি অ্যাড্রেস, ম্যাক অ্যাড্রেস, নেটওয়ার্ক কার্ড প্রস্ত্ততকারক এবং অপশনাল কমপিউটারের নামসহ অন্যান্য তথ্য। হতে পারে আপনি নেটওয়ার্কের পরিকল্পনা করছেন কিংবা ভাবছেন কেউ হয়তো আপনার ওয়াই-ফাই চুরি করে নিচ্ছে। যাই হোক, আপনার এসব প্রশ্নের বা সমস্যার যথার্থ সমাধান পেতে পারেন ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ওয়াচার নামের সহায়ক টুলের মাধ্যমে। নামে ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ওয়াচার হলেও এটি আসলে ওয়্যারড নেটওয়ার্কেও কাজ করতে পারে। অবশ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ- এ ধরনের কাজের জন্য নিরসফটের নেটওয়ার্ক টুল ব্যবহার করে চেষ্টা করা দরকার। এ ধরনের টুলগুলোর মধ্য থেকে যেটি ব্যবহার করছেন তা নির্ভর করে আপনি ট্রাবলশুটের জন্য যা চেষ্টা করছেন তার ওপর।
উইনডার্টস্ট্যাট
উইনডার্টস্ট্যাট হলো মাইক্রোসফট উইন্ডোজের বিভিন্ন ভার্সনের একটি ফ্রি ডিস্ক ইউজেস স্ট্যাটিক্স ভিউয়ার ও ক্লিনআপ টুল। প্রত্যেক ব্যবহারকারীই এমন এক চূড়ান্ত পর্যায়ে উপনীত হবেন, যখন কমপিউটার আপনাকে জানাবে স্টোরেজ স্পেস প্রায় শেষ হওয়ার পথে বা শেষ হয়ে গেছে। নিশ্চিত করে বলা যায় না কোথায় সব গেল। এমন অবস্থায় সহায়তা পেতে পারেন উইনডার্টস্ট্যাট নামের টুল থেকে, যা আপনাকে সবকিছু বলে দেবে। উইনডার্টস্ট্যাট টুলটি আপনার সবগুলো ডিস্ক স্ক্যান করবে এবং সবচেয়ে বড় ফোল্ডারকে প্রদর্শন করবে, যার ফাইলের ধরন প্রচুর স্পেসসহ আরও কিছু জিনিস ব্যবহার করে। যদি আপনি সাধারণ জিনিস দিয়ে, যেমন ডিস্ক ক্লিনআপ দিয়ে চেষ্টা করেন, তাহলে ডিস্ক ক্লিনআপ প্রসেসের পরবর্তী ধাপ হিসেবে উইনডার্টস্ট্যাট ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
স্যান্ডবক্সাই
স্যান্ডবক্সাই হলো স্যান্ডবক্সভিত্তিক বিচ্ছিন্নকরণ প্রোগ্রাম ও উইন্ডোজের জন্য একটি সিকিউরিটি সফটওয়্যার। প্রাথমিকভাবে স্যান্ডবক্সাই অপারেট হয় স্যান্ডবক্সাই কন্ট্রোল প্রোগ্রামের মাধ্যমে এবং পূর্ণ স্পিডে। কখনও কখনও আমরা ত্রুটিপূর্ণ জেনেই অসম্পূর্ণ প্রোগ্রাম বা ফাইল ওপেন করে থাকি। আমরা সাধারণত বাছ-বিচার করি না, কোনো প্রোগ্রাম বা ফাইল ওপেন করার সময়। যদি এভাবে কাজ করতে আপনি অভ্যস্ত হয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে ন্যূনতম নিরাপত্তামূলক কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে। স্যান্ডবক্সাই প্রোগ্রামে অ্যাক্সেস করুন, যা আপনাকে সিস্টেমের বাকি স্বতন্ত্র প্রোগ্রামগুলোকে রান করানোর সুযোগ দেবে। এভাবে এগুলো সংক্রমিত বা অ্যাক্সেস করতে পারে না বা উইন্ডোজ ইনস্টলেশনে হস্তক্ষেপ করে
ফিডব্যাক : swapan52002@yahoo.com