লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম:
তাসনীম মাহ্মুদ
মোট লেখা:১২৭
লেখা সম্পর্কিত
তথ্যসূত্র:
ব্যবহারকারীর পাতা
পুরনো পিসিকে দ্রুতগতিতে রান করানো
বিশ্বব্যাপী ল্যাপটপ, নোটবুক, স্মার্টফোনের ব্যাপক কেনাবেচা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, এক সময় তথ্যপ্রযুক্তির বাজারে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারকারী ডেস্কটপ পিসির ব্যবহার প্রচ-ভাবে কমে গেছে এবং পিসির জায়গা দখল করে নিয়েছে ল্যাপটপ, নোটবুক, স্মার্টফোন। তবে সারা বিশ্বে বাসা-বাড়ি, অফিস-আদালতসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ব্যবহার হওয়া ডেস্কটপ পিসি যে সম্পূর্ণরূপে বাতিল হয়ে গেছে তা বলা যাবে না। কেননা, এখনও সব জায়গায় কমবেশি পিসিই ব্যবহার হচ্ছে। তবে এসব পিসির বেশিরভাগই পুরনো কিংবা আংশিক আপগ্রেড করা। আমরা সচরাচর দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার হওয়া পিসিগুলোকে খুব ধীরগতিতে রান করতে দেখি, যা অনেক সময় বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বিভিন্ন কারণে পিসি ধীরে রান করে। পিসি যে কারণেই ধীরে রান করুক না কেন, তার সমাধানও আছে। পিসি ধীরে রান করার কারণ ও সমাধান নিয়ে ইতোপূর্বে কমপিউটার জগৎ-এর নিয়মিত বিভাগ ব্যবহারকারীর পাতায় অনেক লেখা প্রকাশিত হয়েছে। কমপিউটার জগৎ তার পাঠকদের চাহিদার প্রতি লক্ষ রেখে এবার ব্যবহারকারীর পাতায় অনেক দিন ব্যবহার হওয়া পুরনো পিসিকে অপেক্ষাকৃত দ্রুতগতিতে রান করানোর কিছু কৌশল তুলে ধরেছে, যা সম্পূর্ণ ফ্রিতে সম্ভব হবে। এ লেখাটি ইতোপূর্বে কমপিউটার জগৎ-এর ব্যবহারকারীর পাতায় প্রকাশিত লেখা থেকে একটু ভিন্ন ধারার।
পুরনো পিসিকে নতুন কৌশল শেখানো
তথ্যপ্রযুক্তির অঙ্গনে যেকোনো নতুন উপাদান বা পণ্য আমাদেরকে উদ্দীপ্ত করে, আনন্দ দেয়। নতুন উপাদান তত্ত্বীয়ভাবে ভালো। সহজ-সরল ভাষায় বলা যায়, নতুন উপাদান মধুর এবং উপভোগ্য। তবে এ কথা সত্য, যেকোনো নতুন উপাদানের জন্য যথেষ্ট অর্থ গুনতে হয়, বিশেষ করে নতুন পিসিরে ক্ষেত্রে। সৌভাগ্যবশত পুরনো পিসিতে নতুন জীবন দেয়ার বেশ কিছু উপায় রয়েছে, যা আপাতদৃষ্টিতে মনে হয় খুবই অপরিসর। তারপর বলা যায়, এগুলো তুলনামূলকভাবে ভালো উপায়। কেননা, এখানে উল্লিখিত উপায়গুলো পুরোদস্ত্তরভাবে ফ্রি। অবশ্য আপগ্রেডের দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায়, অনেক ক্ষেত্রেই দরকার হতে পারে অল্প দামের হার্ডওয়্যার। তবে ব্যবহারকারীদের মনে রাখা দরকার, এখানে উল্লিখিত টোয়েক ও কৌশল প্রয়োগ করে পিসির বুটিং স্পিড সামান্য বাড়ানো যাবে, তবে কোনোভাবেই নতুন পিসির মতো রোমাঞ্চকর স্পিড হবে না। যেহেতু সামান্য স্পিড বাড়বে, তাই নিঃসন্দেহে বলা যায়, পুরনো পিসিতে আগের চেয়ে তুলনামূলকভাবে ভালো গতিতেই কাজ করতে পারবেন।
স্মার্টআপ স্ট্রিমলাইন
পুরনো পিসিতে মোটামুটিভাবে আগের চেয়ে ভালো গতিতে কাজ করতে চাইলে প্রথমে সাধারণ বিষয়গুলো দিয়ে চেষ্টা করা যাক। যদি আপনার পিসিতে অস্বাভাবিক বা ভটভট শব্দ শোনা যায়, তাহলে এমন অবস্থার জন্য দায়ী করা যায় সিস্টেম স্টার্টআপের সময় প্রচুর সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বুট হওয়াকে। কোনো কাজ জোরালোভাবে শুরু করার আগে উইন্ডোজ ৮-এ টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করুন আপনার স্টার্টআপ ট্যাব পরিষ্কার করার জন্য অথবা উইন্ডোজ ৭-এ কোটেশন ছাড়া এমএস কনফিগ (msconfig) টাইপ করুন স্টার্টআপ ট্যাব ওপেন করার জন্য।
যেহেতু উইন্ডোজ প্রসেসগুলো অথবা হার্ডওয়্যারসংশ্লিষ্ট প্রসেসগুলো ডিজ্যাবল করা উচিত নয়। তাই এগুলো ছাড়া অন্য সবকিছু নির্দয়ভাবে অপসারণ অর্থাৎ ডিজ্যাবল করতে পারেন যেগুলোকে অপ্রয়োজনীয় হিসেবে চিহ্নিত করতে পারবেন সেগুলোকে। তবে অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় যাতে চালু হয়, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ডিজ্যাবল করা উচিত হবে না। তবে স্টিম বা অ্যাডোবি রিডার ডিজ্যাবল করতে পারেন নিঃসন্দেহে যদি তা দরকার না হয়। কেননা এটি সাংঘাতিকভাবে প্রচুর সিস্টেম রিসোর্স ব্যবহার করে।
স্প্রিং ক্লিনিং প্রথম অংশ
যদি আপনার বুট প্রোগ্রাম কমানোর পরও এই কৌশল কাজ না দেয়, তাহলে আপনাকে আরও গভীরের উপাদান পরিষ্কার করার ব্যাপারে মনোযোগী হতে হবে। যেসব প্রোগ্রাম আপনি কখনই ব্যবহার করেন না, সেগুলো সমূলে উৎপাটন করতে হবে। লক্ষণীয়, পিসি বিক্রেতারা সাধারণত কমপিউটারের সাথে অপ্রয়োজনীয় অনেক প্রোগ্রাম দিয়ে দেয় ক্রেতার অজামেত্ম। এসব প্রোগ্রাম ব্লটওয়্যার হিসেবে পরিচিত। এসব অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম সমূলে উৎপাটন করে রান করুন আল্টিমেট ফ্রি সিকিউরিটি স্যুট।
যদি আপনি এখনও উইন্ডোজ এক্সপি এবং গতানুগতিক হার্ডড্রাইভ ব্যবহার করেন, তাহলে ডিফ্র্যাগ করে চেষ্টা করুন। ইদানীং আধুনিক অপারেটিং সিস্টেম ডিফ্রাগের কাজটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন করে।
স্প্রিং ক্লিনিং দ্বিতীয় অংশ
আপনার পিসির অনাকাঙ্ক্ষিত সব সফটওয়্যার পরিষ্কার করার পাশাপাশি হার্ডওয়্যারকে পরিষ্কার-পরিপাটি করা উচিত। আদর্শগতভাবে বলা যায়, বছরে একবার পিসির অভ্যন্তর পরিষ্কার করা উচিত। কিন্তু বাস্তবে বেশিরভাগ ব্যবহারকারী কখনওই পিসির কেস ওপেন করে কেসের ভেতরের ময়লা পরিষ্কার করেন না। এর ফলে এক সময় পিসির কেসের ভেতরে প্রচুর ময়লা পুঞ্জীভূত হবে এবং পিসির কেসের ভেতরে প্রচুর তাপ সৃষ্টি করবে। এর ফলে পিসির পারফরম্যান্স ব্যাহত হবে অথবা পারফরম্যান্সের জন্য প্রচ- চেষ্টা করবে। শুধু তাই নয়, কখনও কখনও পিসির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর অবস্থা সৃষ্টি করবে।
উইন্ডোজ রিইনস্টল করা
উপরিউল্লিত কাজগুলো সম্পন্ন করার পরও কি উইন্ডোজ ধীরে রান করছে? ইতোমধ্যে এ লেখায় পিসির পারফরম্যান্স উন্নত করার জন্য সফটওয়্যার অপটিমাইজেশন কৌশল দেখানো হয়েছে। উইন্ডোজ এক সময় ধীরগতিসম্পন্ন হয়ে পড়বে, এমন কুখ্যাতি দীর্ঘদিন ধরে ধারণ করে আছে। যদি একটি ফ্রেশ উইন্ডোজ দিয়ে পিসিকে কখনই রিফ্রেশ করিয়ে না নিয়ে থাকেন, তাহলে ধরে নিতে পারেন এখন সময় হয়েছে উইন্ডোজকে রিফ্রেশ করার।
প্রথমেই আপনার সব জটিল সিস্টেম ডাটার ব্যাকআপ রাখা হয়েছে কি না নিশ্চিত হয়ে নিন। যদি না হয়ে থাকে তাহলে করে নিন। নিশ্চিত হয়ে নিন আপনার হাতের কাছেই উইন্ডোজ প্রোডাক্ট কী রয়েছে। এমন অবস্থায় প্রয়োজনে অভিজ্ঞ কারও পরামর্শ নিন। লক্ষণীয়, যদি আপনি ম্যানুফেচারারের সরবরাহ করা রিকোভারি ডিস্ক ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার মেশিন থেকে প্রিইনস্টল করা সব ব্লটওয়্যার পরিষ্কার করা দরকার উইন্ডোজ রিইনস্টল করার পর।
এসএসডি ইনস্টল করা
উপরিল্লিখত সব কৌশল প্রয়োগ করার পরও যদি আপনার কমপিউটার ধীরগতিতে রান করে, তাহলে সে ক্ষেত্রে আরও কিছু ভিন্ন কৌশল প্রয়োগ করে চেষ্টা করতে পারেন। যেমন কিছু হার্ডওয়্যার পরিবর্তন অথবা সম্পূর্ণ বদলিয়ে ফেলতে পারেন, যেভাবে আপনার পিসি ব্যবহার করে। প্রথমে কিছু হার্ডওয়্যার বদলিয়ে চেষ্টা করা যাক।
যখনই পরিষ্কার পারফরম্যান্সের প্রসঙ্গ আসে, তখনই গতানুগতিক হার্ডড্রাইভ থেকে সলিড স্টেইট ড্রাইভে আপগ্রেডের প্রসঙ্গটি আসবে। এসএসডিতে আপগ্রেড করলে পিসি আগের চেয়ে একটু বেশি গতিসম্পন্ন হবে। ফলে বুটিং সময় থেকে শুরু করে সবকিছুই যেমন- অ্যাপ্লিকেশন চালু করা থেকে ফাইল ট্রান্সফার করা পর্যন্ত সব ক্ষেত্রেই সুপারচার্জ হবে। এটি এককভাবে পিসি আপগ্রেডের জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হওয়া কার্যকর উপায়। এসএসডি পুরনো ল্যাপটপকে তুলনামূলকভাবে একটু প্রাণবন্ত করে।
গ্রাফিক্স কার্ড সোয়াপ আউট করা
অনেক সময় গেমিং কার্ডের কারণেও সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ পিসি না বদলিয়ে শুধু গেমিং কার্ড বদলিয়ে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। পুরনো গেমিং কার্ড বদলিয়ে নতুন মডেলের গেমিং কার্ড ব্যবহার করতে পারেন, তবে যেটি পিসির সাপোর্ট করে সেটি দিয়ে চেষ্টা করা উচিত। অন্যথায় অর্থ ও শ্রম উভয়ই নষ্ট হবে। বর্তমানে গেমগুলোর জন্য অনেক বেশি ফায়ারপাওয়ার দরকার হয় নতুন কন্সোল অবমুক্ত হওয়ার সাথে সাথে। তবে প্রচুর গেমার এখনও খুব ভালো কাজ করছেন হাই-এন্ড গ্রাফিক্স কার্ডের সাথে পুরনো কোর টু ডুয়ো চিপ পিয়ার করে। নতুন গ্রাফিক্স কার্ড থেকে সুবিধা পেতে পারেন যদি আপনার পুরনো গ্রাফিক্স কার্ড তৃতীয় বা চতুর্থ প্রজন্মের হয়।
ওভারক্লক
নতুন গিয়ারের জন্য হাতে তেমন টাকা নেই কিংবা নতুন গিয়ার কিনতে ইচ্ছে করছে না, তাহলে সফটওয়্যার ব্যবহার করে ওভারক্লক করার মাধ্যমে আপনার হার্ডওয়্যারের ক্লকস্পিড ম্যানুয়ালি বাড়াতে পারবেন। আপনার সিস্টেমে বর্তমানে যে পারফরম্যান্স বিদ্যমান আছে, ওভারক্লকিংয়ের মাধ্যমে তারচেয়ে ভালো পারফরম্যান্স পেতে পারেন। ধরুন, আপনার পিসিতে যথাযথ কুলিং ও সিপিইউ সমন্বিত আছে, যা ওভারক্লকিংয়ে সক্ষম (ইন্টেল তার চিপে ‘K’ ব্যবহার করে চিহ্নিত করেছে)। ওভারক্লক করলে প্রসেসর ও গ্রাফিক্স কার্ডের ক্লকস্পিড বাড়বে, ফলে পিসির পারফরম্যান্সও বাড়বে।
লক্ষণীয়, ওভারক্লকিং কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ। তাই ওভারব্লক করলে প্রসেসরের ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তাই বলে ওভারক্লক করা থেকে বিরত থাকবেন তা কিন্তু ঠিক নয়, বিশেষ করে যখন পুরনো হার্ডওয়্যার দিয়ে কাজ করার দরকার হবে, তখন পিসির পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য অবশ্যই ওভারক্লক করা উচিত।
ল্যাপটপকে পোর্টেবল গেমিং ক্লায়েন্টে পরিণত করা
কখনও কখনও পুরনো পিসিতে নতুন হার্ডওয়্যার সমন্বিত করা তেমন বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। তবে এমন কাজ একেবারই যে অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়বে তাও নয়। চলুন, আরেকবার দেখে নেয়া যাক বাতিল বা পুরনো কমপিউটারকে কার্যকর বা কর্মক্ষম করার কিছু উপায়। যদি আপনি একজন গেমার হয়ে থাকেন, তাহলে পুরনো ল্যাপটপের জন্য সবচেয়ে সহজতম অপশন হলো গেমে ব্যবহার করা, যখন গেমিং রিগ থেকে দূরে থাকবেন। আমরা জানি, পুরনো পিসিতে গেম প্লে করা যায় না। তবে যথোপযুক্ত রাউটারের হোম স্ট্রিমিং স্টিম দিয়ে তা করতে পারবেন। প্রাইমারি পিসিকে সার্ভার হিসেবে ব্যবহার যায় এ ক্ষেত্রে NetFind গেমিংয়ের জন্য অপরিহার্য।
ফাইল সিলিং করা
পুরনো কমপিউটার ব্যবহারের এটিই একমাত্র উপায় নয়। সীমিত ক্ষমতার পকি পিসি ব্যবহার করার পরিবর্তে ব্যবহার করুন গতানুগতিক ডু-ইট-অল মেশিন। যদি আপনার একাধিক পিসি থাকে তাহলে সেটি ব্যবহার করতে পারেন প্রাইমারির রিগ হিসেবে। এ অবস্থায় সিস্টেমকে একটি একক নিয়মে বিবেচনা করা। দুটি সাধারণ ব্যবহার একটি পুরনো পিসিকে ডেডিকেটেড হোম থিয়েটার পিসি বা একটি ফাইল সার্ভারে ট্রান্সফরম করতে পারে।
এমন কাজ করা খুব একটা কঠিন কিছু নয়। স্পষ্টত মনে হচ্ছে, পিসির ই-মেইল এবং অফিস অ্যাপ্লিকেশনের দিন শেষ। প্রত্যেক ব্যবহারকারীর জন্য কিছু ফ্রি সফটওয়্যার রয়েছে। যেমন Snag Media portal, Open ELEC বা Kodi।
লিনআক্স ইনস্টল করা
যদি সত্যি সত্যি আপনার প্রতিদিন কাজের জন্য কমপিউটার প্রয়োজন হয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে এমন এক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করুন, যা উইন্ডোজের চেয়ে হালকা এবং যা পুরনো পিসির জন্য সামান্য কিছু বেশি জীবন দিতে পারে। লিনআক্স কম শক্তিশালী হার্ডওয়্যার উইন্ডোজের চেয়ে ভালোভাবে রান করতে পারে। আসলে লিনআক্সের বেশ কয়েকটি ধরন বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে আল্ট্রা-মিনিমাল রিকোয়ারমেন্টে রান করতে পারে। এর ফলে এগুলো পুরনো পিসিতে যথাযথভাবে রান করতে পারে। যেমন, পাপলি লিনআক্স, এলএক্সএলই এবং লুবুন্টু। উইন্ডোজ থেকে লিনআক্সে ট্রান্সজিশন খুব কঠিন কাজ নয়। তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে এ কাজটি করা উচিত
ফিডব্যাক : mahmood_sw@yahoo.com