• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > বাংলাদেশ ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: তারেক বরকোতুল্লহ্‌
মোট লেখা:৩
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৬ - এপ্রিল
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
আইসিটি
তথ্যসূত্র:
আবিষ্কার
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
বাংলাদেশ ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার
ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অভিযাত্রায় সরকারের বিভিন্ন সরকারি, আধাসরকারি সংস্থাগুলোতে তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক নানা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমানে বেশ কিছু সেবা ই-সেবায় পরিণত হয়েছে। এমনকি তৃণমূল পর্যায়েও জনগণ এ সেবা গ্রহণ করছে। বর্তমানে সরকার ই-গভর্ন্যান্স প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছে, যার অংশ হিসেবে ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার (এনইএ)প্রকল্পটি ২০১৪ সালের নভেম্বরে যাত্রা শুরু। বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিলের অধীনে লিভারেজিং আইসিটি ফর গ্রোথ, এমপস্নয়মেন্ট অ্যান্ড গভর্ন্যান্স প্রকল্প এনইএ বাস্তবায়নের কাজ তদারকি করছে।
প্রথম ধাপ ছিল বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সরকারি সংস্থা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালযয় বাস্তবায়নাধীন এটুআইপ্রকল্প, সব মন্ত্রণালয় সাথে আলোচনা ও ওয়ার্কশপের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ইনপুট এবং সিদ্ধান্তসমূহ সংগ্রহ করা। এর পাশাপাশি এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার সংক্রান্ত আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোয় অনুসৃত নীতিমালা এবং চর্চাগুলো সংগ্রহ করা। এরপর সংগৃহীত ইনপুট এবং সিদ্ধান্তগুলোকে ভিত্তি করে বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিল এবং এর কনসালট্যান্টরা এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচারের নকশা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের কাজ শুরু করেন। এ কাজে এটুআই প্রকল্প তাদের ই-সেবা বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে এ কার্যক্রম বাস্তবায়নে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার কী?
* ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার জাতীয় ই-সেবার সমন্বিত কাঠামো।
* যুক্তরাষ্ট্রে এটি ফেডারেল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার নামে পরিচিত। জাতীয় ই-সেবা কাঠামোকে গভর্ন্যান্স এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার হিসেবেও অভিহিত করা হয়।
* একটি প্রতিষ্ঠানের তথ্যব্যবস্থা, প্রক্রিয়া, অঙ্গ-সংগঠন এবং লোকবল কীভাবে সমন্বিত উপায়ে কাজ করবে, তা এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার ব্যাখ্যা করে।
* এটি একটি ফ্রেমওয়ার্ক, যা বাংলাদেশ সরকারের প্রতিষ্ঠানগুলোকে যথোপযুক্ত ই-গভর্ন্যান্স প্রচেষ্টা নেয়ার মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ ভিশন অর্জনে পথনির্দেশনা ও সাহায্য করবে।
* এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচারের মূল ভিত্তি হলো সেবামুখী নকশা (Service Oriented Architecture) ব্যবস্থা। এ ব্যবস্থায় বেশ কিছু ওয়েব সার্ভিস একই সার্ভিসের মাধ্যমে পরস্পরের সাথে বার্তা প্রবাহ বিনিময়, রাউটিং, রূপান্তর ইত্যাদি করে থাকে।
কেন ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার?
* সব জাতীয় ও নাগরিক সেবা ও তথ্যের সহজ সংযোগ নিশ্চিত করে।
* জাতীয় ও নাগরিক সেবার সমন্বয়ের ক্ষেত্রে এটি একটি সামষ্টিক ব্যবস্থা (Holistic approach)।
* এটি সার্বিক প্রক্রিয়াগুলোর আমত্মঃপরিবাহীতা (Interoperability) নিশ্চিতকরণে সাহায্য করে।
* তথ্য ব্যবস্থা ও নাগরিক সেবার সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচারের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য হয়ে ওঠে।
* সেবা প্রক্রিয়ার জন্য বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের মধ্যে তথ্য বিনিময়েরপ্রয়োজনীয়তা মেটাতে।
* সেবা পুনর্ব্যবহারের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে, অনাবশ্যক দ্বৈততা কমাতে পারে এবং এই প্রক্রিয়া খরচ কমাতে সাহায্য করে।
* বাস্তবায়ন করা হলে এটিopen government 2.0 অর্জনের দিকে আমাদের দেশকে এগিয়ে দেবে।
ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচারের উপাদানগুলো
ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচারের নকশা এবং কাঠামো প্রণয়ন-
ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিল টোগাফ (TOGAF-The Open Group Architecture Framework)ফ্রেমওয়ার্ককে নির্বাচিত করেছে। এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার বাস্তবায়নের জন্য TOGAF বিশ্বব্যাপী বহুল প্রচলিত এবং জনপ্রিয়। এটি একটি ওপেনসোর্স ফ্রেমওয়ার্ক, যেখানে কোনো লাইসেন্স সংক্রান্ত বিষয় প্রযোজ্য নয়। সংশ্লিষ্ট অংশীদারদের সাথে আলোচনা করে TOGAF নির্দেশিত নীতিমালা, অনুসরণীয় চর্চা, কাঠামো, আর্কিটেকচার যেমন- কার্যপ্রণালী(Business), তথ্যব্যবস্থা (Information System), অ্যাপ্লিকেশন (Application),প্রযুক্তি (Technology)প্রভৃতির পাশাপাশি নিরাপত্তা (Security) এবং ই-গভর্ন্যান্স ইন্টারঅপারেবিলিটি ফ্রেমওয়ার্ক (e-GIF) বাস্তবায়নের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার পোর্টাল এবং তথ্য বাতায়ন
সম্প্রতি BNEAপোর্টালের (nea.bcc.gov.bd) beta version বানানো হয়েছে, যা সরকারের মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দফতর, শিক্ষা এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতের জন্য তথ্য বা জ্ঞানভা-ার হিসেবে বিবেচিত হবে। এই পোর্টাল আইসিটি সেবা বা পণ্যের মানদ- নিশ্চিত করা, আমত্মঃপরিবাহীতা,গবেষণা, উন্নয়ন এবং ব্যবহারকারীদের পারস্পরিক সহযোগিতা ইত্যাদি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের জন্য একটি প্লাটফরম। ব্যবহারকারীরা এখানে BNEAসংক্রান্ত খবর, সর্বশেষ কার্যক্রম, বিভিন্ন প্রোগ্রাম, সেমিনার, অনুষ্ঠানের ঘোষণা ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারবেন। উল্লেখ্য, এই পোর্টালটি W3C-এর মানদ- অনুসরণ করে বানানো হয়েছে।
BNEA তথ্য বাতায়ন হলো একটি অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম, যেখানে ব্যবহারকারীরাBNEA সংক্রান্ত তথ্য, আইসিটি সেবা বা পণ্য ক্রয় করার ক্ষেত্রে অনুসরণীয় মানদ-, মূল নীতিমালা, বিবরণী, জাতীয় সার্ভিস বাস সংক্রান্ত তথ্য, BNEA-এর বিভিন্ন উপাদানের আদর্শ নমুনা, আর্কিটেকচার নকশা প্রণয়নের সহায়ক নির্দেশিকা, পাইলট সার্ভিসের বিবরণ, সার্ভিস বাসে নতুন সেবা সংযুক্তির ক্ষেত্রে করণীয় ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়া নিবন্ধন করা ব্যবহারকারীরা সার্ভিস বাসে সংযুক্ত সার্ভিস ব্যবহার, BNEA তথ্যভা-ার ও অন্যান্য বিশেষায়িত তথ্য-উপাত্ত ব্যবহারের সুযোগ পাবেন।
জাতীয় সার্ভিস বাস বাস্তবায়ন
NEA-এর মেরুদ- হলো জাতীয় সার্ভিস বাস। সার্ভিস বাস মূলত ইলেকট্রনিক তথ্য বিনিময় করার একটি মিডলওয়্যারপ্লাটফরম। পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন সরকারি সেবা জাতীয় সার্ভিস বাসে সংযুক্ত হবে। বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিলে অবস্থিত ন্যাশনাল ডাটা সেন্টারে এটি পরীক্ষামূলকভাবে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। চূড়ান্ত পর্যায়ে এটি একটিওপেনসোর্স সফটওয়্যার ও একটি মালিকানা সফটওয়্যারের সমন্বয়ে হাইব্রিড ব্যবস্থা হিসেবে বাস্তবায়ন করা হবে। ওপেনসোর্সসফটওয়্যার হিসেবে WSO2 ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। WSO2 হলোএসওএভিত্তিক একগুচ্ছ সফটওয়্যার ও টুলের সমন্বিত প্লাটফরম।
জাতীয় সার্ভিস বাসে সরকারি সেবা সংযুক্তি
চূড়ান্ত লক্ষ্য যদিও সব ই-সার্ভিসকে জনগণের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেয়া, কিন্তু বর্তমানে পরীক্ষামূলকভাবে তিনটি ই-সেবাকে ন্যাশনাল সার্ভিস বাসের সাথে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষকদের অবসরোত্তর ভাতা অনুমোদন ও বণ্টন প্রক্রিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ও অতিপ্রয়োজনীয় সেবা ছাড়াও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং মোবাইল সিম নিবন্ধন সেবাও এর অন্তর্ভুক্ত।
ন্যাশনাল সার্ভিস বাসের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাটাবেজ সংযুক্ত করা
জাতীয় পরিচয়পত্রের একটি সিরিয়াল নাম্বার একেকটি নাগরিকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বহন করে। প্রতিটি সিরিয়াল নাম্বারই স্বতন্ত্র। ন্যাশনাল সার্ভিস বাসের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাটাবেজ সংযুক্ত করা হলে দেশের নাগরিকদের জন্য শুধু ই-সেবাই নয় বরং নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাসহ ই-সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়া সম্ভব হবে। NEAপ্রকল্পটির মাধ্যমে ন্যাশনাল সার্ভিস বাসের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাটাবেজ সংযুক্ত করার কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে।
আর্কিটেকচার পরিপক্বতা মূল্যায়ন টুল
কোনো সরকারি মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দফতরBNEAপ্রণীত মানদ-, নীতিমালা, সহায়ক নির্দেশিকা ইত্যাদি বাস্তবায়নও মেনে চলছে কিনা, তা যাচাই করার জন্য একটি সফটওয়্যার টুল বানানো হয়েছে। এটি বর্তমানে অফলাইন সংস্করণ হিসেবে আছে, খুব শিগগিরই এর অনলাইন সংস্করণ বানানোর কাজ শুরু হবে। এ টুলের মাধ্যমে কোনো সংস্থা তাদের তথ্যপ্রযুক্তি বাস্তবায়নের পরিপক্বতা মূল্যায়ন করতে পারে, যা বাংলাদেশকে egov index-এ উন্নতিতে সহায়ক হবে।
সরকারি দফতরের জন্য আইসটিরোডম্যাপ প্রণয়ন
আইসিটি রোডম্যাপ হলো কোনো একটি সরকারিমন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দফতরের কমপিউটারায়নের সামষ্টিক পরিকল্পনা। এটি প্রকৃতপক্ষে উক্ত মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দফতরের ডিজিটালাইজেশন ও কমপিউটারায়নের ক্ষেত্রে আগামী ১০ বছরের মাস্টার প্লান হিসেবে সহায়ক হবে। এই আইসিটি রোডম্যাপ প্রণীত হলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দফতরের নতুন আইসিটিভিত্তিক প্রকল্পের উদ্যোগ গ্রহণে ওBNEA ফ্রেমওয়ার্কের আওতায় ই-সেবা দিতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।এ ব্যাপারেপ্রাথমিকভাবে তিনটি সরকারি দফতরকে নির্বাচিত করা হয়েছে-তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ,প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরএবংখাদ্য অধিদফতর।
প্রশিক্ষণ
আনুমানিক একশ’ সরকারি কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত National University of Singapore (NUS)-এ ‘Enterprise Architecture’ সম্পর্কিত উন্নত প্রশিক্ষণপ্রদানসহ প্রশিক্ষণ-পূর্ব ও প্রশিক্ষণ-পরবর্তী বিভিন্ন কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে, যেখানে দেশী-বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তি তাদের মতামত প্রকাশ করেন। এছাড়া WSO2প্লাটফরমের ওপর ১২ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ সমাপ্ত হয়েছে। এখানে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিলের সফটওয়্যার বিশেষজ্ঞেরাসহ ২৫ জন প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অ্যাসোসিয়েশন অব এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেক্টস (এইএ)-এর স্থানীয় কাঠামো গঠন
প্রশিক্ষিত এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেক্টদের সমন্বয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেক্টস (এইএ)গঠন বাস্তবায়নাধীন আছে। এ ব্যাপারে বিদেশী প্রশিক্ষক দিয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দিনব্যাপী একটি প্রশিক্ষণ শেষ হয়েছে। এ প্রশিক্ষণ পরিচালনায় The Open Group Architecture Framework Group সহায়তা করে।
NEA বাস্তবায়ন সংক্রান্ত আইনি পদক্ষেপগুলো
জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালা-২০১৫-এর ১৮৬ নম্বর পয়েন্টটিতে ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার (NEA) বাস্তবায়নের ব্যাপারে জোর দেয়া হয়েছে। এছাড়াNEA-এর জন্য আইন হচ্ছে। আইনটির খসড়া ইতোমধ্যে হয়ে গেছে। এছাড়াNEA-এর পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় ক্রয়নীতি ও সংশোধন করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
BNEA ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম
ব্যবহারকারী ও জনসাধারণের সুবিধার্থে ফেসবুকে পাতা (facebook.com/bnea.bcc)খোলা হয়েছে, যেখানেBNEA সংক্রান্ত তথ্য, জ্ঞানগর্ভ প্রবন্ধ, খবর, সর্বশেষ কার্যক্রম, বিভিন্ন প্রোগ্রাম, প্রশিক্ষণ, সেমিনার, অনুষ্ঠানের ঘোষণা ইত্যাদি প্রকাশ করা হয়।
চ্যালেঞ্জ ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা
জাতীয় পর্যায়ে ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার বাস্তবায়ন ও টেকসই করার জন্য প্রয়োজন দেশীয় প্রযুক্তিবিদদের সমন্বয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেক্টস (এইএ)। তার জন্য প্রয়োজন TOGAF certified জনবল। আশা করা যায়, এ সার্টিফিকেশন গ্রহণ করে দেশে উপযুক্ত জনবল শিগগিরই পাওয়া যাবে।

পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
২০১৬ - এপ্রিল সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস