• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > মোস্তাফা জববারের নেতৃত্বে স্বদেশী মিশনে বেসিস নবনির্বাচিত কমিটি
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: মোস্তাফা জব্বার
মোট লেখা:১৩৭
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৬ - জুলাই
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
প্রতিবেদন
তথ্যসূত্র:
রির্পোট
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
মোস্তাফা জববারের নেতৃত্বে স্বদেশী মিশনে বেসিস নবনির্বাচিত কমিটি
সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্পের সমান্তরালে অংশীদারভিত্তিক নানা কার্যক্রমের মাধ্যমে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের প্রাচীনতম সংগঠন কমপিউটার সমিতি (বিসিএস), ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি) এবং অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশকে (অ্যামটব) ছাপিয়ে আলোচনায় এগিয়ে এসেছে দেশের সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। দিন দিনই তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সংগঠনটির কার্যপরিধি বাড়ছে। সেই সাথে বেড়েছে সংগঠন পরিচালকদের গুরুত্ব। অভীষ্ট লক্ষ্য পূরণে বেসিস কার্যনির্বাহী কমিটিতেও আনা হয়েছে পরিবর্তন। ১৯৯৭ সাল থেকে শুরু হয়ে এক দশক ধরে চলমান রীতিতেও আনা হয়েছে পরিবর্তন। দুই বছর মেয়াদী কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনের পরিধি আরও এক বছর বেড়ে হয়েছে তিন বছর। তিন পরিচালকের স্থলে নতুন করে যুক্ত হয়েছে আরও দুই পরিচালক। পাঁচ সদস্যের এই পরিচালক প্যানেলে এক বছর পরপর তিনজন পরিচালক নতুন করে নির্বাচিত হবেন। সব মিলিয়ে সদস্যদের স্বার্থরক্ষার মাধ্যমে ওতপ্রোতভাবে জাতীয় উন্নয়নে শরিক থাকার অঙ্গীকারে গত ২৫ জুন অনুষ্ঠিত ২০১৬-১৯ মেয়াদের বেসিস কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচন ছিল দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে আলোচনার তুঙ্গে। নির্বাচন নিয়ে হুকমি-ধমকি ও চমকপ্রদ প্রতিশ্রুতি, প্রচারণায় নতুন মাত্রিকতা এই নির্বাচনকে অনেকাংশেই সণায়ুযুদ্ধকর পরিস্থিতিরও সৃষ্টি করেছিল।
কারওয়ান বাজারের বিডিবিএল ভবনের পঞ্চম তলায় বেসিস অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল ৫১৬। এর মধ্যে সাধারণ ভোটার ৩৬৮ এবং অ্যাসোসিয়েট ক্যাটাগরিতে ভোটার ১৪৮। আর ভোটারদের রায় পেতে ৯ পদের জন্য প্রার্থী হয়েছিলেন ২২ জন। ভোটগ্রহণ শেষে এবার ওসিএস (অপটিক্যাল কাউন্টিং সিস্টেম) প্রযুক্তিতে ভোট গণনা করে ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচন বোর্ড চেয়ারম্যান আতিক-ই-রাববানী। তিনি জানান, নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৪১২টি। এর মধ্যে সাধারণ ক্যাটাগরিতে ৩০৫ এবং অ্যাসোসিয়েট ক্যাটাগরিতে ১০৭ ভোট।
নির্বাচনে বেনিয়া আগ্রাসন হটিয়ে দেশী সফটওয়্যারকে বিশ্ববাজারে ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষে্য ডিজিটাল ব্রিগেড প্যানেল এবং সদস্যদের স্বার্থরক্ষায় পরিবর্তনের ডাক দিয়ে চেইঞ্জ মেকার্স প্যানেল নিয়ে জল্পনা-কল্পনার শেষ ছিল না। উড়োচিঠির পাশাপাশি উড়োকথাও শোনা গেছে। তবে সব ছাপিয়ে নির্বাচনে দেশী সফটওয়্যার আন্দোলনের পক্ষে রায় দিয়েছেন ভোটারেরা। তাদের রায়ে দেশীয় সফটওয়্যার ও সেবার পক্ষে প্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জববারের নেতৃত্বে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে ডিজিটাল ব্রিগেড প্যানেল। এই প্যানেল থেকে সাধারণ ক্যাটাগরিতে জয় পেয়েছেন ইউওয়াই সিস্টেমস লিমিটেডের ফারহানা এ রহমান। তিনি পেয়েছেন ১৮৫ ভোট। আনন্দ কমপিউটার্সের স্বত্বাধিকারী মোস্তাফা জববার ১৮১ ভোট, সিসটেক ডিজিটাল লিমিটেডের এম রাশিদুল হাসান ১৭৭ ভোট, টিম ক্রিয়েটিভের রাসেল টি আহমেদ ১৭৫ ভোট, ম্যাগনিটো ডিজিটালের রিয়াদ এসএ হুসেইন ১৬৫ ভোট ও অ্যাডভান্স ইআরপি (বিডি) লিমিটেডের মো: মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল ১৬৩ ভোট পেয়েছেন। সহযোগী সদস্য ক্যাটাগরিতে ডিজিটাল ব্রিগেড প্যানেলের বেস্ট বিজনেস বন্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক উত্তম কুমার পাল ৬৮ ভোট পেয়ে জয় পান। অন্যদিকে সদস্যদের স্বার্থরক্ষায় পরিবর্তনের ডাক দিয়ে চেইঞ্জ মেকার্সের সোনিয়া বশির কবির ১৫২ ভোট এবং মেট্রোনেট বাংলাদেশ লিমিটেডের সৈয়দ আলমাস কবির ১৭৪ ভোট পেয়ে কার্যনির্বাহী কমিটিতে নির্বাচিত হন। গত ২৭ জুন অনুষ্ঠিত হয় নতুন কমিটির পদবণ্টন ভোট। পারস্পরিক সমর্থনের ভিত্তিতে আনন্দ কমপিউটার্সের স্বত্বাধিকারী তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জববার সভাপতি মনোনীত হন। এর আগে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অপর সংগঠন বাংলাদেশ কমপিউটার সমিতিতে তিন দফা সভাপতির দায়িত্ব পালনকারী এই তথ্যপ্রযুক্তিবিদ এবার দুই দফায় বেসিসের সভাপতির দায়িত্ব পালনকারী বাগডুমের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান শামীম আহসানের স্থলাভিষিক্ত হলেন। এছাড়া টিম ক্রিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী রাসেল টি আহমেদ জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এবং এম রাশিদুল হাসান (সিসটেক ডিজিটাল লিমিটেড) ও ফারহানা এ রহমান (ইউওয়াই সিস্টেমস লিমিটেড) সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পান। এর বাইরে নির্বাচিত উত্তম কুমার পাল (বেস্ট বিজনেস বন্ড লিমিটেড), মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল (অ্যাডভান্সড ইআরপি বিডি লিমিটেড), সৈয়দ আলমাস কবির (মেট্রোনেট বাংলাদেশ লিমিটেড), সোনিয়া বশির কবির (মাইক্রোসফট বাংলাদেশ লিমিটেড) ও রিয়াদ এসএ হুসেইন (ম্যাগনিটো ডিজিটাল) বেসিসের পরিচালক মনোনীত হন।
নবনির্বাচিত বেসিস সভাপতি মোস্তাফা জববার কমপিউটারে বাংলাভাষা যুক্ত করার পথপ্রদর্শক। বিজয় বাংলা সফটওয়্যার প্রণেতা হিসেবে তিনি দেশে-বিদেশে সমধিক পরিচিত। তার স্বত্বাধিকারাধীন আনন্দ কমপিউটার্সের ডেভেলপ করা বিজয় বাংলা কিবোর্ড ১৯৮৮ সালে প্রকাশিত হয়। এটিই দেশে প্রথম বাংলা কিবোর্ড। তথ্যপ্রযুক্তি ও সাধারণ বিষয়ের ওপর অনেক বইয়ের লেখক, কলামিস্ট ও সমাজকর্মী মোস্তাফা জববার এরই মাঝে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অসংখ্য সম্মাননা ও পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তথ্যপ্রযুক্তিতে বিশেষ অবদান রাখা এবং বিজয় বাংলা কিবোর্ড ও সফটওয়্যার আবিষ্কার করার জন্য তিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যসরকারের সেরা সফটওয়্যারের পুরস্কার, পশ্চিমবঙ্গের কমপাস কমপিউটার মেলার সেরা কমদামী সফটওয়্যারের পুরস্কার, দৈনিক উত্তরবাংলা পুরস্কার, পিআইবির সোহেল সামাদ পুরস্কার, সিটিআইটি আজীবন সম্মাননা ও আইটি অ্যাওয়ার্ড, বেসিস আজীবন সম্মাননা পুরস্কার, বেস্টওয়ে ভাষা-সংস্কৃতি পুরস্কার, বৃহত্তর ময়মনসিংহ সমন্বয় পরিষদ সম্মাননা, রাহে ভা-ার এনাবল অ্যাওয়ার্ড ২০১৬ এবং অ্যাসোসিও ৩০ বছর পূর্তি সম্মাননা পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের অন্যতম সদস্য ছাড়াও কপিরাইট বোর্ড এবং বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটির সদস্য তিনি। এর আগে তিনি তিন দফা বাংলাদেশ কমপিউটার সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। বিসিএস এবং বেসিস উভয় সংগঠন প্রতিষ্ঠাতেই তার অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে।
বেসিস সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর মোস্তাফা জববার বলেন, এবারের নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে বেসিসের গুরুত্ব যেমনটা প্রকাশ পেয়েছে, একইভাবে এর সদস্যরা যে হঠকারিতায় বিশ্বাস করে না তারও প্রমাণ মিলেছে। তারা দেশকে ভালোবাসে, দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে ভালোবাসে। তারা দেশীয় সফটওয়্যার উৎপাদন করে নিজের দেশে বিদেশী সফটওয়্যারের আগ্রাসন প্রতিহত করতে চান। তারা আমাদেরকে দেশের পক্ষে, দেশীয় সফটওয়্যার ও সেবা খাতের পক্ষে রায় দিয়েছেন। এবারও প্রমাণ হলো সাধারণ মানুষ কখনও ভুল করেন না। তারা অপপ্রচার-নোংরামি-হুমকি-ধমকিকে ব্যালটের মাধ্যমে প্রতিহত করেছেন। যারা নোংরামি করেছে তারা দাঁতভাঙ্গা জবাব পেয়েছে। তারা এটিও প্রমাণ করেছেন, বিদেশী কোনো প্রতিষ্ঠান বেসিসের নেতৃত্ব দিক সেটি তারা চান না।
কর্মপরিকল্পনা নিয়ে তিনি বলেন, আমরা আমাদের দেশ, দেশের সফটওয়্যার ও সেবা খাতের পক্ষে ইশতেহার ঘোষণা করেছিলাম। দায়িত্ব নেয়ার পর আমাদের প্রধান কাজ হবে সেই ইশতেহার বাস্তবায়ন করা। বিদেশীদের হাত থেকে দেশের সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে বাঁচাতে পারলেই আমাদের এই খাতের উন্নয়ন হবে। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা এগিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, গত ২০ বছর ধরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়ন আন্দোলনের সাথে সংশ্লিষ্ট। ২৯ বছর সফটওয়্যার নিয়ে কাজ করছি। এটাই আমার রুটি-রুজি। এবার আমি এর মাধ্যমে দেশে মেধা-শিল্প প্রতিষ্ঠায় ব্রত হব। সরকারি ক্রয়নীতিতে বিদেশী সফটওয়্যারগুলো যে বাড়তি সুবিধা পায়, টেন্ডারের সেসব অসম শর্ত অপসারণের মাধ্যমে দেশী সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বাড়ানো এবং আমাদের দেশের বিশ্বমানের সফটওয়্যার ব্যবহারে সচেতনতা বাড়াতে কাজ করব। এর পাশাপাশি প্রাসঙ্গিক কাজগুলো বলবৎ থাকে। এজন্য বাংলাদেশ দি নেক্সট ডিজিটাল ডেস্টিনেশন বা ওয়ান বাংলাদেশ সেস্নাগানগুলোকে একক ও অনন্য ডিজিটাল বাংলাদেশের অধীনে নিয়ে আসব।
অপরদিকে প্রায় দেড় যুগ ধরে দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের ব্র্যান্ডিং নিয়ে কর্মরত এবং শিক্ষার্থীদের ‘চৌকস’ করতে ‘স্পেলিং বী’, ‘চ্যাম্পস২১’ এবং ‘ক্লাস টিউন’-এর মতো বৈশ্বিক ই-লার্নিং সলিউশন দিয়ে পরিচিত টিম ক্রিয়েটিভ প্রধান নির্বাহী ও নতুন কমিটির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, বিগত সময়ে আমরা বেসিসের ব্র্যান্ড নামকে মাথায় রেখে কাজ করেছি। এবার জববার ভাইয়ের নেতৃত্বে ইন্ডাস্ট্রি ব্র্যান্ডিং নিয়ে কাজ করব। বেসিস প্লাটফর্ম ব্যবহার করে মেম্বার সার্ভিস চালু করে তাদের কল্যাণে কাজ করবে বেসিস। স্থানীয় বাজারে দেশী কোম্পানির প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট ও তা বাজারজাত করতে সবিশেষ গুরুত্ব দেয়া হবে। আর এই মিশনে আমাদের সারথীরা সবাই যথেষ্ট সক্ষম বলে আমি মনে করি।
বেসিস সূত্র জানিয়েছে, ঈদের ছুটির পর নতুন কমিটি দায়িত্ব নেবে। সূত্রটি জানিয়েছে, ১৪-১৬ জুলাই নতুন কমিটির কাছে দায়িত্ব দেয়া হবে। দায়িত্ব নেয়াদের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ১৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে কর্মরত সিসটেক ডিজিটাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এম রাশিদুল হাসান বিশ্বব্যাংকের কনসালট্যান্ট হিসেবেও কাজ করেছেন। নির্বাচনে সর্বোচ্চ ভোটপ্রাপ্ত ফারহানা এ রহমান গত এক দশক ধরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অন্যতম নারী উদ্যোক্তা হিসেবে ইউওয়াই সফটওয়্যার কোম্পানির মাধ্যমে সফটওয়্যার ডেভেলপ, আউটসোর্সিং ও ওয়েব ডেভেলপমেন্টের ব্যবসায় করছেন। আর পরিচালকদের মধ্যে শূন্য থেকে শুরু করে চার বন্ধুকে নিয়ে দেশের অন্যতম ডিজিটাল মিডিয়া এজেন্সি ম্যাগনিটো ডিজিটাল গড়ে তুলেছেন তরুণ উদ্যেক্তা রিয়াদ শাহির আহমেদ হোসেইন। দেশের প্রথমসারির সফটওয়্যার কোম্পানি অ্যাডভান্স ইআরপি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল দুই দশক ধরে এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্লানিং (ইআরপি) সফটওয়্যার নিয়ে কাজ করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালিতে প্রায় ২০ বছর কাজের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সোনিয়া বশির কবির মাইক্রোসফটে যোগ দেয়ার আগে ডেল বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন শেষে এখন মাইক্রোসফট বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্বরত। আইটিইএস, সফটওয়্যার সলিউশন এবং নেটওয়ার্ক ও সাইবার নিরাপত্তায় কাজ করছেন মেট্রোনেট বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আলমাস কবির। আর বর্তমানে দেশের জনপ্রিয় অ্যাকাউন্টিং সফটওয়্যার ত্রয়ী দিয়ে যাত্রা শুরু করা উত্তম কুমার পাল এখন চতুর্থ প্রজন্মের এনএফসিভিত্তিক রেলওয়ে ই-টিকেটিংয়ের সফটওয়্যার বানাচ্ছেন

পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
২০১৬ - জুলাই সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস