লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম:
তাসনুভা মাহমুদ
মোট লেখা:১০৩
লেখা সম্পর্কিত
যে কোনো ডিভাইসের স্ক্রিনশুট নেয়া
কমপিউটার জগৎ-এর নিয়মিত বিভাগ পাঠশালায় সাধারণত উপস্থাপন করা হয় এমনসব বিষয়, যেগুলো ব্যবহারকারীদের প্রাত্যহিক কমপিউটিং জীবনকে সহজ-সরল ও স্বাভাবিক করতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখে, যেমন- কোনো অ্যাপ্লিকেশনের বিশেষ কোনো ফিচার পারফর্ম করার জন্য পর্যায়ক্রমিক ধাপ হতে পারে তা ওয়ার্ড বা এক্সেলের বা অন্য কোনো অ্যাপ্লিকেশনের কোনো বিশেষ ফিচারের বা ভাইরাস নির্মুল করার জন্য পর্যায়ক্রমিক ধাপ।
তবে ব্যবহারকারীদের জন্য এবারের পাঠশালা বিভাগটি উপস্থাপন করা হয়েছে যেকোনো ডিভাইসের স্ক্রিনশুট নেয়া প্রসঙ্গে, যা ইতোপূর্বে কখনই কমপিউটার জগৎ-এ উপস্থাপন করা হয়নি। ইমেজ ক্যাপচার করাকে ইন্টারচেঞ্জেবলি বলা হয় স্ক্রিনশুট, স্ক্রিন ক্যাপচার বা স্ক্রিন গ্র্যাব করা, যা আমাদের প্রাত্যহিক কাজেরই অংশ। এ লেখায় দেখানো হয়েছে স্ক্রিনে যাই থাকুক না কেন, যেই ডিভাইসেরই বা প্লাটফরমের হোক না কেন- কীভাবে তার স্ক্রিনশুট নেয়া যায়।
স্ক্রিনশুট নেয়া সবার জন্য খুব স্বাভাবিক ব্যাপর নয়। কেননা, এমন অনেকেই আছেন যারা স্ক্রিনশুট নেয়ার ব্যাপারে তেমনভাবে অবগত নন। যদি একটি স্ক্রিনশুট নেয়ার দরকার হয়, তাহলে নিচে বর্ণিত টিউটোরিয়ালটি আপনার জন্য বেশ সহায়ক হবে। অনুসন্ধানের পর ব্যবহারকারীদের জন্য স্ক্রিনশুট ক্যাপচার করার জন্য যা যা দরকার, তা ব্যবহারকারীর উদ্দেশে এ লেখায় তুলে ধরা হয়েছে- সেটি কোন প্লাটফরমের তা বিবেচ্য বিষয় নয়। যেমন- উইন্ডোজ, ম্যাক ওএস, আইওএস, অ্যান্ড্রয়িড বা অন্য কোনো মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের। এ টিপগুলোর বেশিরভাগের কার্যকারিতার জন্য অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া অন্য কিছুই দরকার নেই। কেননা, এ সবগুলোরই রয়েছে স্ক্রিন ক্যাপচার করার বিল্টইন ম্যাথড। রয়েছে একগুচ্ছ সমৃদ্ধ থার্ড পার্টি সফটওয়্যার টুল, যেগুলো গেমের মানসম্মত স্ক্রিন গ্র্যাব করবে। এ লেখায় আরও দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে কিছু কিছু টুল, যেগুলো খুব সহজেই ইমেজ নিতে পারে ওয়েব ব্রাউজারে, যা ডেস্কটপ বা ল্যাপটপে বেশি ব্যবহার হয়।
স্মার্টফোনে স্ক্রিনশুট
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা সাধারণত তাদের স্মার্টফোনে প্রচুর ছবি তুলে থাকেন, তবে স্ক্রিনে বর্তমানে যা আছে তারও ছবি তুলতে পারবেন। টুলগুলো যাতে এ কাজগুলো করতে পারে, সেভাবেই তৈরি করা হয়।
অ্যান্ড্রয়িড
গুগলের স্মার্টফোন অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়িডের (অ্যান্ড্রয়িড ৪.০ বা এর পরের ভার্সনের জন্য) বিল্টইন স্ক্রিনশুট অপশন রয়েছে। স্ক্রিনশুট নেয়ার জন্য পাওয়ার বাটন এবং ভলিউম ডাউন বাটন চেপে ধরুন এক বা দুই সেকেন্ডের জন্য। এর ফলে স্ক্রিন সাদা ফ্ল্যাশ করবে এবং ইমেজ সেভ হবে ফটো গ্যালারিতে।
এটি ছাড়া সবসময় কাজ করবে না। যেহেতু গুগল অ্যান্ড্রয়িডের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেনি যেমনটি অ্যাপল করেছে আইওএসের ওপর। এ ব্যাপারটি রহস্যময়। Home এবং power buttons একত্রে চেপে চেষ্টা করে দেখুন। এরপরও যদি কাজ না করে, তাহলে আপনার কাছে থাকা অ্যাপ দিয়ে চেষ্টা করে দেখুন।
অ্যান্ড্রয়িড ব্যবহারকারীদের রয়েছে ন্যূনতম একটি অপশন, তবে আইওএস ব্যবহারকারীদের তেমন কোনো অপশন নেই। সমস্যাটি হলো, বর্তমানে প্রচুর স্ক্রিনশুট অ্যাপ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে কোনোটি ফ্রি, আবার কোনোটি পেইড। স্ক্রিনশুটের জন্য শীর্ষ-রেটেড অ্যাপের নাম স্ক্রিনশুট ইজি (Screenshot Easy), যার ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১ লাখ ৬০ হাজারের বেশি। এটি ব্যবহার করে একই বেসিক ট্রিগার অ্যান্ড্রয়িডের মতো অথবা আপনি কাস্টোমাইজ করতে পারবেন এবং স্ক্রিনশুট নিতে পারবেন। যেমন- ঠিক ফোন সেকিংয়ের মাধ্যমে।
আইওএস
আইফোন, আইপ্যাড এবং আইপড টাচের জন্য অ্যাপলের আইওএস। স্ক্রিনশুট নেয়ার জন্য অ্যাপলের আইওএসে রয়েছে শুধু একটি অপশন। Sleep/Wake বাটন চেপে ধরে (ডিভাইস মডেলের ওপর ভিত্তি করে এ বাটনটি উপরে বা ডান দিকে থাকতে) Home বাটনে ক্লিক করুন। এর ফলে আপনি একটি ক্যামেরা শাটারের শব্দ শুনতে এবং ফ্ল্যাশ আলো দেখতে পারবেন। স্ক্রিনশুট আবির্ভূত হবে আপনার ক্যামেরা রোলে (Camera Roll), যা খুবই সহজ।
আপনি বাটন চেপে আরেকভাবে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তবে টাচ আইডি ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার সংবলিত ডিভাইস কিছু জিনিস বিশৃঙ্খল করে ফেলতে পারে। আর এ ব্যাপরটি নির্ভর করে আপনি কী ক্যাপচার করেছেন তার ওপর। যেমন- লক স্ক্রিন।
উইন্ডোজ ফোন ৮ ও উইন্ডোজ ১০ মোবাইল
উইন্ডোজ ফোনে স্ক্রিনশুট নেয়ার প্রসেসকে অন্যদের মতোই সহজ করা হয়েছে। উইন্ডোজ ফোন ৮-এ এই কাজটি করার জন্য পাওয়ার বাটন চেপে ধরে ভলিউম আপ বাটন চাপুন (যদি আপনি ভলিউম ডাউন বাটন চেপে ধরেন, তাহলে ফোন রিবুট হবে)। ফলে স্ক্রিনশুট ঠিক ফটো হাবে (Photo Hub) চলে যাবে। Pictures-এর সন্ধান করলে অ্যালবাম মার্ক করা স্ক্রিনশুট দেখতে পারবেন, যা PNG ফাইল হিসেবে স্টোর হয়।
উইন্ডোজ ফোন ৭-এ আপনি স্ক্রিনশুট নিতে পারবেন না আনলক না করে।
যদি আপনি উইন্ডোজ ১০ কন্টিনাম ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে এই কী স্টোর্ক শুধু আপনার মোবাইল স্ক্রিনের একটি শুট নেবে, অন্য কোনো এক্সটারনাল ডিসপ্লের নয়। আর এ কারণে আপনি এখনও ব্যবহার করতে পারবেন উইন্ডোজ ডেস্কটপ কী কমান্ড।
বস্ন্যাকবেরি
বস্ন্যাকবেরি ডিভাইসে যুগপৎভাবে ভলিউম আপ এবং ভলিউম ডাউন কী চাপলে ক্যামেরার ক্লিক শব্দ শোনা যাবে এবং ইমেজ আপনার ক্যামেরা ফোল্ডারে যাবে, এসডি কার্ডে নয়। এগুলো খোঁজার জন্য File Manager ওপেন করুন। যদি তা কাজ না করে, তাহলে CaptureIT OTA ডাউনলোড করুন লিঙ্কে ভিজিট করে। এর ফলে স্পষ্টতই বুঝতে পারবেন, কীভাবে কিছু পারমিশন পরিবর্তন করতে হবে। এরপর আপনি কাজে সেট হতে পারবেন।
পিসির স্ক্রিনশুট উইন্ডোজ
উইন্ডোজে স্ক্রিনশুট নেয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে কিবার্ডের PrtScn (PrintScreen) বাটন চাপা। এই কী-টি বেশিরভাগ কিবোর্ডের ওপরে ডান পাশে থাকে। এতে একবার ক্লিক করলে মনে হবে কিছুই হয়নি। কিন্তু, আসলে তা নয়। উইন্ডোজ সম্পূর্ণ স্ক্রিনের একটি ইমেজ ক্লিপবোর্ডে করে রাখবে। এরপর এ ইমেজকে প্রোগ্রামে পেস্ট করার জন্য Ctrl+V চাপুন। হতে পারে তা ওয়ার্ড ডকুমেন্টে অথবা একটি ইমেজ এডিটিং প্রোগ্রামে।
PrtScn-এ মূল সমস্যাটি হলো এটি উপলদ্ধি করা যায় না, এর সবকিছুই দৃশ্যমান হলো মনিটর বা মনিটরগুলো (যদি আপনার সিস্টেমে মাল্টিমনিটর সেটআপ করা থাকে, তাহলে এটি সব ডিসপ্লেকে গ্র্যাব করে নিয়ে আসবে যদি সেগুলো একটি বড় স্ক্রিনে থাকে)।
এ বিষয়টিকে কমানোর জন্য একটি উইন্ডো ওপেন করে তা মনোযোগের ফোকাসে পরিণত করুন এবং তাৎক্ষণিকভাবে Alt-PrtScn Pvcyb। এরপরও করার মতো কিছুই আবির্ভূত না হলে ওই উইন্ডোর একটি স্ক্রিন গ্র্যাব করবে এবং তা ক্লিপবোর্ডে কপি করে রেখে দেবে।
সিণপিং টুল (Snipping Tool) হলো আরেকটি সহায়ক বিল্টইন টুল। এটি উইন্ডোজ ভিস্তার সময় থেকে ব্যবহার হতো। সুতরাং এটি খুঁজে বের করার জন্য আপনাকে সার্চ করতে হবে। এটি চালু করলে মেনুসহ একটি ছোট উইন্ডো আবির্ভূত হবে। এটি খুব সহজে বিভিন্ন ধরনের স্ক্রিনশুট ক্যাপচার করতে পারে। একটি এরিয়াকে গ্র্যাব করে একটি উইন্ডো অথবা সম্পূর্ণ স্ক্রিন সিলেক্ট করুন। সিণপিং টুল ক্যাপচার করা ইমেজ তাৎক্ষণিকভাবে প্রদর্শন করবে। সুতরাং এরপর সেভ, কপি, ই-মেইল, টিকা লিখতে অথবা এর হাইলাইট সেকশনে কী করতে হবে তা বেছে নিতে পারবেন।
প্রচুর পরিমাণে ফ্রি স্ক্রিনশুট অ্যাপ রয়েছে। ঝহধমরঃ-এর তৈরি ঔরহম নামের স্ক্রিনশুট অ্যাপ স্ক্রিনকাস্ট ভিডিও করতে পারে এবং আপনি যা কিছুই ক্যাপচার করে থাকেন তা সহজে শেয়ার হয়ে থাকে। লাইটশুট (LightShot) নামের ছোট এবং কার্যকর ইউটিলিটি PrtScrn কী-এর জায়গা দখল করে নেয় এবং ক্যাপচার ও শেয়ার করার কাজকে সহজ করে দেয়। উভয় টুলই ম্যাকের উপযোগী।
ম্যাক ওএস
আইওএসের মতো অ্যাপল তার ডেস্কটপ/ল্যাপটপ অপারেটিং সিস্টেমের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখে। ম্যাক ওএসভিত্তিক পিসিতে উইন্ডোজের তুলনায় আরও কিছু বেশি স্ক্রিনশুট অপশন পাবেন, যেহেতু ম্যাক কিবোর্ডে PrtScn কী নেই।
ম্যাক পিসিতে স্ক্রিনশুট নেয়ার জন্য নিচে বর্ণিত ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
সম্পূর্ণ স্ক্রিন ক্যাপচার করার tap Command+Shift+3 তিনটি কী একত্রে এক সময় চাপুন। এর ফলে স্ক্রিনের ইমেজ ফাইল .PNG আপনার ডেস্কটপে আবির্ভূত হবে। যদি আপনি শুধু স্ক্রিনের কিছু অংশ চান, তাহলে tap Command+Shift+4 তিনটি কী একত্রে চাপলে কার্সর crosshair-এ পরিণত হবে। এবার স্ক্রিনের সেকশন সিলেক্ট করুন, যা আপনি ক্যাপচার করতে চান অথবা স্পেসবার চাপুন। এর ফলে কার্সর একটি ক্যামেরায় পরিণত হবে। এবার এটিসহ যেকোনো ওপেন উইন্ডোতে ক্লিক করে হাইলাইট করুন। আবার ক্লিক করলে উইন্ডো নিজেই ক্যাপচার হবে।
যদি আপনি উইন্ডোজ মেথোড পছন্দ করেন, তাহলে যেখানে যা ক্যাপচার করেছেন তা তাৎক্ষণিকভাবে ক্লিপবোর্ডে সেভ হবে। এবার সম্পূর্ণ স্ক্রিনের জন্য Command+Control+ Shift+3 চাপুন অথবা একটি সেকশনের জন্য Command+Control+Shift+4 চাপুন। কী স্টোর্কে Control কী যুক্ত করলে আপনাকে নিশ্চিত করবে যে, ইমেজ ডেস্কটপে সেভ হয়নি। এবার যেকোনো অ্যাপে Control+V চাপুন এটি পেস্ট করার জন্য।
যদি আপনার ম্যাকটি রেটিনা ডিসপ্লে সংবলিত হয়, তাহলে সম্পূর্ণ স্ক্রিনের স্ক্রিনশুটটি PNG ফরম্যাটে বিশাল আকারের হতে পারে ৫-৭ মেগাবাইট পর্যন্ত। যদি অন্য কোনো ফরম্যাটে ম্যাক সেভ চান, যেমন- JPG বা অন্য কোনো ফরম্যাট, তাহলে সেটিংটি পরিবর্তন করতে হবে। একটি টার্মিনাল উইন্ডো ওপেন করার দরকার হতে পারে ম্যাকের ধরনের ওপর ভিত্তি করে : defaults write com.apple.screencapture type jpg
যদি আপনাকে পাসওয়ার্ড এন্টার করতে বলা হয়, তাহলে এন্টার করুন। আপনার সিস্টেমকে রিস্টার্ট করুন। এর ফলে ভবিষ্যতে স্ক্রিনশুট হবে JPG ফরম্যাটে। এটি পরিবর্তন করে আগের ফরম্যাটে যেতে চাইলে আবার একই জিনিস টাইপ করতে হবে, তবে jpg-কে png দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে হবে।
পছন্দনীয় কোনো অ্যাপ আছে কি, যা স্ক্রিনশুটের ব্যাপারে যত্নশীল। অ্যাপলে সম্পৃক্ত করা হয়েছে গ্র্যাব সাবমেনুর Applications→Utilities ফোল্ডার। গ্র্যাবের কার্যকারিতা লিমিটেড। এটি শুধু টিফ (TIFF) ফরম্যাটের ইমেজ ক্যাপচার করতে পারলেও এটি সম্পূর্ণ স্ক্রিনের, একটি স্ক্রিনের বা সিলেক্ট করা সেকশনের শুট নিতে পারে। এর রয়েছে একটি টাইমার। এর ফলে আইটেম ক্যাপচার করতে পারবেন ড্রপডাউন মেনুর মতো। এ ধরনের কাজ করা শর্টকাট ওএসের মতো। সুতরাং গ্র্যাবের ব্যাপারে চিন্তিত হওয়ার কিছুই নেই।
লক্ষণীয়, ম্যাক স্ক্রিনশুটের জন্য জিং, স্কিচ, লাইটশুটসহ অন্যান্য ফ্রি, থার্ড পার্টির ইউটিলিটির সুবিধা গ্রহণ করতে পারে।
লিনআক্স
লিনআক্সে স্ক্রিনশুট নেয়ার অনেক উপায় আছে লিনআক্সে ফ্লেভার অনুযায়ী। প্রথমেই দেখা যাক উবুন্টুর ক্ষেত্রে।
উবুন্টুতে স্ক্রিনশুট নেয়ার জন্য অ্যাক্সেস করুন Applications→Accessories→Take Screenshot।
চৎঃঝপহ কাজ করে- কিবোর্ডে PrtScn চাপলে এটি সম্পূর্ণ শুট করবে। অ্যাক্টিভ উইন্ডো গ্র্যাব করার জন্য Alt-PrtScn চাপুন।
ওয়েব ব্রাউজারে স্ক্রিনশুট
অনেক ওয়েব ব্রাউজার বিশেষ করে গুগল ক্রোম এবং মজিলা ফায়ারফক্স সাপোর্ট করে অ্যাড-অনস, যা ব্রাউজারের ব্যবহারযোগ্যতা সম্প্রসারিত করে। নিচে কিছু এক্সটেনশন তুলে ধরা হয়েছে, যা স্ক্রিন ক্যাপচার ইউটিলিটিসকে ব্রাউজারে রাখে।
লাইটশুট : (এই ইউটিলিটি ফ্রি ক্রোম, ফায়ারফক্স, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, অপেরার উপযোগী)। এই টুলটি ম্যাক এবং উইন্ডোজ ডেস্কটপের জন্যও রয়েছে।
ফায়ারশুট : (পেইড ভার্সন, ফায়ারফক্স, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, অপেরা, সিমাঙ্কি, থান্ডারবার্ডের উপযোগী)। ব্রাউজার ছাড়াও ফায়ারশুট কাজ করে মেইল প্রোগ্রামের সাথে। এটি অনুমোদন করে তাৎক্ষণিক ক্যাপচার এবং এডিট, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ারিং বা তাৎক্ষণিকভাবে কমপিউটারে সেভ করা এবং মাইক্রোসফট ওয়াননোটে ইমেজ সেন্ড করা।
অসাম স্ক্রিনশুট : (এই ইউটিলিটি ফ্রি, ক্রোম, ফায়ারফক্স, সাফারির উপযোগী)। এ ইউটিলিটি ক্যাপচার করে একটি সম্পূর্ণ পেজ বা একটি সেকশন এবং দ্রুতগতিতে টিকা যুক্ত করে তাৎক্ষণিক শেয়ারিংয়ের আগে
ফিডব্যাক : mahmood_sw@yahoo.com