• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > উইন্ডোজ ১০-এ প্রাইভেসি রক্ষায় কিছু কৌশল
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: তাসনীম মাহ্‌মুদ
মোট লেখা:১২৭
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৮ - অক্টোবর
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
সিকিউরিটি
তথ্যসূত্র:
সিকিউরিটি
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
উইন্ডোজ ১০-এ প্রাইভেসি রক্ষায় কিছু কৌশল
উইন্ডোজ ১০-এ প্রাইভেসি রক্ষায় কিছু কৌশল
তাসনীম মাহ্মুদ

সারা বিশ্বে বিশেষ করে প্রযুক্তিনির্ভর কর্মযজ্ঞ বিশ্বে বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো প্রাইভেসি রক্ষা করা। এর কারণ হলো উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীর কাছ থেকে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে, যা প্রাইভেসি সচেতন ব্যবহারকারীরা পছন্দ করেন না। অনেক ব্যবহারকারী মনে করেন, মাইক্রোসফট অপারেটিং সিস্টেম যেভাবে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে, তা প্রাইভেসি লাইনের সীমা লঙ্ঘন করার মতো। সুতরাং যতটুকু সম্ভব ব্যক্তিগত জীবনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ব্যাপারে আমাদেরকে আরো সচেতন হবে।

প্রাইভেসি রক্ষায় আমাদেরকে আরো সচেতন করার লক্ষে কমপিউটার জগৎ ইতোপূর্বে বিভিন্ন লেখা প্রকাশ করছে। যেহেতু কমপিউটিং বিশ্বের ব্যবহারকারীরা প্রায় প্রতিদিনই নিত্য নতুন হুমকীর মুখে পরছে, তাই প্রাইভেসি রক্ষায় ব্যবহারকারীকে সবসময় যেমন আপডেটেড থাকতে হবে তেমনই অবলম্বন করতে হবে নিত্যনতুন কৌশল। আর এ কারণে এ মাত্র ৬ মাসের মধ্যে লেখার মাধ্যমে ব্যবহারকারীর উদ্দেশ্যে উইন্ডোজ ১০ এর আলোকে প্রাইভেসি রক্ষা করার আরো কিছু কৌশল তুলে ধরা হয়েছে।
অ্যাড ট্র্যাকিং বন্ধ করা

বেশিরভাগ লোকের কাছে প্রাইভেসি সম্পর্কে সচেতনতার শীর্ষে রয়েছে ওয়েবে ব্রাউজ করার সময় তাদের সম্পর্কে কী ধরনের তথ্য সংগৃহিত হয়েছে। এ তথ্য কোনো এক ব্যক্তির ব্যক্তিগত আগ্রহের প্রোফাইল তৈরি করে, যা ব্যবহার হতে পারে বিভিন্ন কোম্পানির মাধ্যমে বিজ্ঞাপন টার্গেট করার জন্য। উইন্ডোজ ১০ কাজটি করে থাকে একটি ধফাবৎঃরংরহম ওউ ব্যবহার করে। এই আইডি শুধু আপনার সম্পর্কে তথ্যই সংগ্রহ করে না যখন ওয়েব ব্রাউজ করেন, বরং উইন্ডোজ ১০ অ্যাপ ব্যবহার করলেও আপনার সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে।

আপনি ইচ্ছে করলে এই অ্যাডভার্টাইজিং আইডি ফিচার বন্ধ করে দিতে পারেন। এজন্য উইন্ডোজ ১০-এ ঝঃধৎঃ বাটনে ক্লিক করে ঝবঃঃরহমং আইকনে ক্লিক করুন এবং চৎরাধপু  এবহবৎধষ-এ নেভিগেট করুন। এরপর “Change privacy options” শিরোনামের অন্তর্গত পছন্দের একটি লিস্ট দেখবেন। এখানে প্রথম অপশনটি ধফাবৎঃরংরহম ওউ নিয়ন্ত্রণ করে। এবার স্লাইপারকে On থেকে ঙভভ-এ মুভ করুন। এরপরও আপনার কাছে ডেলিভার করা অ্যাড পাবেন, তবে সেগুলো টার্গেট করা অ্যাডের পরিবর্তে জেনেরিক অ্যাড। এর ফলে আগ্রহ বা ইন্টারেস্ট আর ট্র্যাক হবে না।

উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করার সময় আপনি অনলাইনে ট্র্যাক হবেন না, তা শতভাগ নিশ্চিত করতে চাইলে এবং অন্য কোনো উপায়ে মাইক্রোসফট সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে বিজ্ঞাপন টার্গেট করতে তা বন্ধ করুন। এরপর মাইক্রোসফটের প্রাইভেসি ড্যাশবোর্ডের অফ ঝবঃঃরহমং সেকশনে মনোনিবেশ করুন। পেজের উপরে মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্টে সাইন করুন। এরপর পেজের উপরে “Interest-based ads: Microsoft account” সেকশনে অ্যাক্সেস করুন এবং স্লাইপারকে on থেকে Off-এ মুভ করুন। এরপর “Interest-based ads: This browser” সেকশনে স্লাইডারকে on থেকে off-এ মুভ করুন। লক্ষণীয়, আপনার ব্যবহার করা প্রত্যেক ব্রাউজারে অ্যাক্সেস করতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে “Personali“ed ads in this browser”-এর অন্তর্গত স্লাইডারকে সেট করা আছে।

লোকেশন ট্র্যাকিং বন্ধ করা

আপনি যেখানেই যান না কেন, উইন্ডোজ ১০ জানে আপনি কোথায় আছেন। এতে অনেকেই তেমন কিছু মনে করেন না। কেননা, এটি ব্যবহারকারীকে প্রয়োজনীয় সংশ্লিষ্ট তথ্য দিতে অপারেটিং সিস্টেমকে সহায়তা করে, যেমন লোকাল ওয়েদার, কাছাকাছি কোন কোন রেস্টুরেন্ট আছে ইত্যাদি। তবে উইন্ডোজ ১০ আপনার লোকেশন ট্র্যাক করবে এটি যদি না চান, তাহলে অপারেটিং সিস্টেমকে বলতে পারেন এটি বন্ধ করার জন্য।

এ কাজ করার জন্য ঝবঃঃরহমং অ্যাপ চালু করুন এবং চৎরাধপু  খড়পধঃরড়হ-এ অ্যাক্সেস করুন। এবার ঈযধহমব-এ ক্লিক করে আবির্ভূত হওয়া পরবর্তী স্ক্রিনে স্লাইডারকে on থেকে off-এ সরিয়ে আনুন। এ কাজটি করলে পিসির সব ইউজারের জন্য সব লোকেশন ট্র্যাকিং অফ হবে।

আপনি এটি বন্ধ করতে পারেন ইউজার-বাই-ইউজার ভিত্তিতে। সুতরাং যদি একই ডিভাইসের ভিন্ন ভিন্ন অ্যাকাউন্টের কয়েকজন ব্যবহারকারী থাকেন, তাহলে তারা প্রত্যেকেই লোকেশন ট্র্যাকিং অন অথবা অফ করতে পারবেন। যেকোনো সিঙ্গেল অ্যাকাউন্টের জন্য লোকেশন ট্র্যাকিং অন অথবা অফ করার জন্য অ্যাকাউন্টে সাইন করুন, এরপর একই স্ক্রিনে ফিরে যান এবং Change-এ ক্লিক করার পরিবর্তে “Location” ওয়ার্ডের নিচে স্লাইডারকে গিয়ে এটি on অথবা off -এ সরিয়ে আনুন।

আপনি ইচ্ছে করলে লোকেশন ট্র্যাকিং বন্ধ করতে পারেন অ্যাপ-বাই-অ্যাপ ভিত্তিতে। যদি চান শুধু নির্দিষ্ট কিছু অ্যাপে আপনার লোকেশন ব্যবহার হবে, অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহার হবে না, তাহলে লোকেশন ট্র্যাকিং অন আছে কিনা, তা নিশ্চিত করুন। এরপর “Choose apps that can use your precise location” সেকশনে স্ক্রল ডাউন করুন। এর ফলে প্রতিটি অ্যাপের একটি লিস্ট দেখতে পাবেন, যেগুলো আপনার লোকেশন ব্যবহার করতে পারবে। এবার
স্লাইডারকে গস-এ সরিয়ে আনুন যাতে অ্যাপ আপনার লোকেশন ব্যবহার করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ওয়েদার অথবা নিউজ এবং অন্যান্য সব অ্যাপ অফ করুন যেগুলোকে আপনি ট্র্যাক করতে দিতে চান না।

লোকেশন ট্র্যাকিং বন্ধ করে দেয়ার পরও উইন্ডোজ ১০ পুরনো তথা অতীতের লোকেশন হিস্ট্রি রেকর্ড রাখবে। আপনার লোকেশন হিস্ট্রি ক্লিয়ার করার জন্য “Location History”-এ স্ক্রল করে ঈষবধৎ-এ ক্লিক করুন। এমনকি আপনি যদি লোকেশন ট্র্যাকিং ব্যবহার করেন, তাহলেও নিয়মিতভাবে আপনার হিস্ট্রি ক্লিয়ার করতে পারবেন। এই হিস্ট্রি ক্লিয়ার করার জন্য স্বয়ংক্রিয় কোনো পদ্ধতি নেই।

টাইমলাইন বন্ধ করা

উইন্ডোজ ১০ এপ্রিল ২০১৮ আপডেট ভার্সনে টাইমলাইন নামে এক নতুন ফিচার প্রবর্তন করে, যা ব্যবহারকারীকে রিভিউ করার সুযোগ দেবে, আবার অ্যাক্টিভিটি শুরু করবে এবং উইন্ডোজ ১০ পিসিতে স্টার্ট করা আপনার ফাইল ওপেন করবে। অনুরূপভাবে অন্যান্য যেকোনো উইন্ডোজ পিসি ও ডিভাইস একইভাবে কাজ করবে। সুতরাং উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ব্যবহারকারী ডেস্কটপ ও ল্যাপটপের মধ্যে সুইচ করতে পারবেন এবং প্রতিটি পিসিতে শুরু করা অ্যাক্টিভিটি প্রতিটি মেশিন থেকে শুরু করতে পারবেন।
এ কাজটি করার জন্য উইন্ডোজের দরকার হয় আপনার প্রতিটি মেশিনের সব অ্যাক্টিভিটির তথ্য সংগ্রহ করা। যদি এ বিষয়টি আপনাকে সাংঘাতিকভাবে উদ্বিগ্ন করে ফেলে, তাহলে টাইমলাইন ফিচার বন্ধ করে দিতে পারেন। এ কাজটি করার জন্য Settings  Privacy  Activity History-এ গিয়ে “Let Windows collect my activities form this PCÓ Ges ÒLet Windows sync my activities from this PC to the cloud”-এর পাশে বক্স আনচেক করে দিতে পারেন।

এ অবস্থায় উইন্ডোজ ১০ আর কোনো অবস্থাতে আপনার অ্যাক্টিভিটি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে না। তবে আপনার পুরনো অ্যাক্টিভিটি সম্পর্কিত তথ্য ধারণ করে এবং আপনার সব পিসির টাইমলাইনে প্রদর্শন করে। যদি এসব পুরনো তথ্য থেকে পরিত্রাণ পেতে চান, তাহলে আপনার স্ক্রিনে “Clear activity history” সেকশনে “Clear”-এ ক্লিক করুন।
লক্ষণীয়, উপরে উল্লিখিত ধাপগুলো আপনার পিসির ওপর অ্যাক্টিভিটির ট্র্যাকিং বন্ধ করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
কর্টনা নিয়ন্ত্রণ করা

কর্টনা খুব সহায়ক এক ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্ট হলেও এর ব্যবহারের মাধ্যমে ট্রেড অফ হয়। কর্টনার কাজ ভালোভাবে করতে চাইলে এর দরকার হয় আপনার সম্পর্কে কিছু তথ্য জানা, যেমন আপনার হোম লোকেশন, কর্মক্ষেত্র ও সময় এবং পরস্পরের বিনিময়ের পথ। এটি আপনার প্রাইভেসিতে হামলা করবে এমন আশঙ্কা যদি থাকে, তাহলে বেশ কিছু উপায় আছে যেগুলোর মাধ্যমে কর্টনা আপনার সম্পর্কে যেসব তথ্য সংগ্রহ করে তা সীমিত করতে পারবে।

কর্টনা সেটিংস ওপেন করার মাধ্যমে এ কাজটি শুরু করুন। উইন্ডোজ সার্চ বক্সে কার্সর রাখুন এবং Cortana settings আইকনে ক্লিক করুন (এটি দেখতে গিয়ারের মতো), যা বাম প্যানে আবির্ভূত হয়। এবার আবির্ভূত হওয়া স্ক্রিনে Permissions & History wm‡j± Ki“b| Gici ÒManage the information Cortana can access from this device”-এ ক্লিক করার পর পরবর্তী স্ক্রিনে লোকেশন অফ করুন, যাতে কর্টনা আপনাকে ট্র্যাক করতে ও আপনার লোকেশন স্টোর করতে না পারে।

এরপর “Contacts, email, calendar & communication history” বন্ধ করুন। এটি আপনার মিটিং, ট্রাবল প্ল্যান, কন্টাক্টসহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করা থামিয়ে দিতে সহায়তা করে। অবশ্য এর ফলে বন্ধ হয়ে যায় কর্টনার বিশেষ কিছু কাজ করার সক্ষমতা, যেমন আপনার মিটিংয়ের কথা, পরবর্র্র্তী ফ্লাইটের কথা মনে করিয়ে দেয়া ইত্যাদি।

অন্যান্য ধরনের তথ্য সংগ্রহ করা থেকে কর্টনাকে থামানোর জন্য মাইক্রোসফটের প্রাইভেসি ড্যাশবোর্ডের কর্টনার নোটবুক সেকশনে মনোনিবেশ করুন। এর ফলে দেখতে পাবেন বিভিন্ন ধরনের পার্সোনাল কনটেন্ট, যেমন ফিন্যান্স, ফ্লাইট, নিউজ, স্পোর্টসসহ অনেক ধরনের তথ্য। এবার কর্টনা ট্র্যাক করা থামিয়ে দেবে এমন কাক্সিক্ষত কনটেন্টে ক্লিক করুন। এরপর ডিলিট করার জন্য পরবরর্তী নির্দেশনা অনুসরণ করুন। কর্টনার সংগ্রহ করা সব তথ্য ডিলিট করতে চাইলে স্ক্রিনের ডান দিকে “Clear Cortana data”-এ ক্লিক করুন।

যারা কর্টনা থেকে সম্পূর্ণরূপে পরিত্রাণ পেতে চান, তাদের জন্য দুঃসংবাদ হলো উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেটে কর্টনা অন/অফ করার সহজ উপায় সরিয়ে নেয়। অবশ্য এর মানে এই নয় যে, আপনি কর্টনাকে অফ করতে পারছেন না। কর্টনাকে বন্ধ করতে আপনাকে বাড়তি কিছু কাজ করতে হবে।
যদি আপনি উইন্ডোজ ১০-এর হোম ভার্সন ছাড়া অন্য কোনো ভার্সন ব্যবহার করেন, তাহলে এটি বন্ধ করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন Group Policy Editor। গ্রুপ পলিসি এডিটর চালু করার জন্য সার্চ বক্সে gpedit.msc টাইপ করুন। এবার Computer Configuration  Administrative Templates  Windows Components  Search  Allwo Cortana-এ নেভিগেট করুন। এবার “disabled”-এ সেট করুন। যদি হোম ভার্সন ব্যবহার করেন, তাহলে রেজিস্ট্রি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা দরকার। রেজিস্ট্রিতে কোনো কাজ করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই রিস্টোর পয়েন্ট তৈরি করতে হবে, যাতে কোনো বিপর্যয় হলে আবার আগের ভালো অবস্থায় ফিরে যাওয়া যায়।

* সার্চ বক্সে ৎবমবফরঃ টাইপ করে এন্টার চাপুন রেজিস্ট্রি এডিটর রান করানোর জন্য।
* এবার HKEY_LOCAL_MACHINE\ Software\Policies\Microsoft\Windows\Windows Search রেজিস্ট্রি কী-তে এক্সেস করুন। (যদি রেজিস্ট্রি এডিটরে উইন্ডোজ সার্চ কী আবির্ভূত না হয় তাহলে ঐকঊণ _LOCAL_MACHINE\Software\ Policies\ Microsoft\Windows রেজিস্ট্রি কী-তে এক্সেস করুন। এরপর কী-তে ডান ক্লিক করে ঘবি  কবু সিলেক্ট করুন। এটি একটি নাম দেবে যেমন ঘবি কবু #১। এরপর এতে ডান ক্লিক করে জবহধসব সিলেক্ট করুন। এরপর বক্সে Windows Search টাইপ করুন)।

* Windows Search এ ডান ক্লিক করার মাধ্যমে উডঙজউ ভ্যালু Allow Cortana তৈরি করুন এবং ঘবি DWORD (32-bit) Value সিলেক্ট করুন। এরপর ঘধসব ফিল্ডে Allow Cortana টাইপ করুন।

* এবার অষষড়ঈিড়ৎঃধহধ ভ্যালুতে ডাবল ক্লিক করুন। ০ টাইপ করুনValue ডাটা বক্সে।

* on-তে ক্লিক করুন। এবার উইন্ডোজ অ্যাকাউন্ট সাইন আউট করুন এবং আবার সাইন করুন সেটিংকে কার্যকর করার জন্য
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
২০১৮ - অক্টোবর সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস