এ নির্দেশিকা শুধু ওয়েবসাইটভিত্তিক কোম্পানির জন্য; ফেসবুক ও সোশ্যাল মিডিয়াভিত্তিক কোম্পানির
আলাদা নির্দেশিকা হবে; নির্ধারিত সময়ে পণ্য সরবরাহ করতে হবে; ই-ক্যাব মনে করে সব পণ্যের
ডেলিভারি সময়সীমা এক হবে না; ওয়েবসাইটে ছবিসহ পণ্যের বিস্তারিত বিবরণ থাকতে হবে; ভুল
ও নি¤ড়বমানের পণ্যের জন্য থাকছে জরিমানার টাকা ফেরতে ব্যবস্থা; ভুল ও নি¤ড়বমানের পণ্য সরবরাহ হবে
ফৌজদারি অপরাধ; ভোক্তার পাশাপাশি ই-কমার্স কোম্পানির স্বার্থরক্ষা করা হবে; ক্যাশ ডেলিভারি
এখনই বন্ধ হচ্ছে না; ই-ক্যাব চায় ক্যাশ-অন-ডেলিভারির পরিবর্তে এসμো সার্ভিস।
ই-কমার্স কোম্পানিগুলোকে
অর্ডার প্রμিয়া শেষে
μেতার অবস্থানের ওপর নির্ভর
করে ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে
বিμীত পণ্য μেতার কাছে
সরবরাহ করতে হবে। তা
করতে ব্যর্থ হলে তাদেরকে
জরিমানা দিতে হবে এবং
μেতার অর্থ ফেরত দিতে হবে।
এমনকি তাদের বিরুদ্ধে ভুল ও
নি¤ড়বমানের পণ্য সরবরাহ করার
জন্য প্রতারণার অভিযোগে
মামলা দায়ের হতে পারে।
এ ধরনের আরো অনেক গাইডলাইন নিয়ে দ্রæত বেড়ে চলা এই
খাতকে দক্ষতর বিজনেস মডেলে রূপান্তরের লক্ষ্যে খুব শিগগিরই
একটি ই-কমার্স নির্দেশিকা প্রণীত হচ্ছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এরই
মধ্যে এই নির্দেশিকার একটি খসড়া তৈরি করেছে। এই খসড়া চ‚ড়ান্ত
করার লক্ষ্যে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট
মন্ত্রণালয়, এজেন্সি ও ই-কমার্স খাতের প্রতিনিধিদের সাথে এক বৈঠকে
মিলিত হবে বলে কথা রয়েছে। তবে এই নির্দেশিকা তৈরি হবে শুধু
ওয়েবভিত্তিক ই-কমার্স কোম্পানিগুলোর জন্য। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
পরবর্তী সময়ে একটি আলাদা নির্দেশিকা প্রকাশ করবে ছোট ছোট
ই-কমার্স উদ্যোক্তাদের ব্যাপারে, যেগুলো বেড়ে উঠছে ফেসবুক ও
অন্যান্য সামাজিক গণমাধ্যম সাইটগুলোর ওপর ভিত্তি করে।