• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > যেভাবে করবেন আবক্ষ ব্রোঞ্জমূর্তি
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: আশরাফুল ইসলাম চৌধুরী
মোট লেখা:৪২
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০০৮ - নভেম্বর
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
গ্রাফিক্স
তথ্যসূত্র:
গ্রাফিক্স
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
যেভাবে করবেন আবক্ষ ব্রোঞ্জমূর্তি

সেলিব্রেটিদের জীবনটাই ভিন্নরকম। তাদের গ্ল্যামার জগতের চোখ ধাঁধানো চমক আমাদের সবাইকে আকৃষ্ট করে। খ্যাতি তাদেরকে নিয়ে যায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে। আর এই খ্যাতির কারণে তাদের ভাস্কর্য তৈরি করা হয়। কারো কারো গড়া হয় আবক্ষ মূর্তি। কখনো শ্বেতপাথরের, কখনো প্লাস্টার অব প্যারিস দিয়ে আবার কখনো ব্রোঞ্জের তৈরি করা হয়। একজন ভাস্কর সেই খ্যাতিমান ব্যক্তির মুখের আদলে তৈরি করেন মূর্তি। একটি ব্রোঞ্জের মূর্তি বানাতে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। কিন্তু এই কাজটি আপনার পিসির পর্দায় তৈরি করতে চান তার জন্য আপনাকে কোনো খরচ করতে হবে না। আপনার প্রিয় কোনো ব্যক্তির আবক্ষ ব্রোঞ্জের মূর্তি বানিয়ে তাকে চমকে দিতে পারেন নিমিষেই। আর এই কাজটি কী করে সহজে করবেন অ্যাডোবি ফটোশপে সে কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এ পর্বে।




কারো পোর্ট্রেট ছবিকে ব্রোঞ্জ বা শ্বেতপাথরের মূর্তিতে রূপান্তর করার জন্য দুটি ছবির দরকার হবে। একটি পাথরের তৈরি কোনো মূর্তির আবক্ষ ছবি, অন্যটি যার মূর্তি বানাতে চান তার ক্লোজ পোর্ট্রেট ছবি। কোনো গ্রাফিক্সের কাজে সাফল্য পাবার পূর্বশর্ত হলো একটি উপযুক্ত ছবি নির্বাচন করা। কারণ একটি পরিপূর্ণ পোর্ট্রেট ছবির সাহায্যে সহজেই ছবিটিকে আপনার চাহিদামাফিক পরিবর্তন করতে পারবেন। তাই আপনি যে মানুষটিকে স্ট্যাচু করতে চান, তার চেহারার মতো একটি স্ট্যাচুর ছবি খুঁজে বের করুন। এটি আপনি ইন্টারনেটে স্ট্যাচু লিখে সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন। স্ট্যাচু বানাতে যেটা সবচেয়ে কঠিন হয় তা হলো চুলকে পাথর বা ব্রোঞ্জে রূপান্তর করা। স্কিনকে যত সহজে ম্যাটেরিয়ালাইজ করা যায় চুল বা লোমকে তা করতে অনেক কষ্ট হয়। এখানে কাজের ডিটেইল নিয়ে কাজ করতে হবে বলে চুলকে পাথরের মতো করে উপস্থাপন করতে হবে। এটি পরিপূর্ণভাবে উপস্থাপন করা সম্ভব হয় না। তাই যার ছবিটিকে স্ট্যাচু করবেন, তার এমন একটি ছবি নির্বাচন করুন যার চুল ব্যাকব্রাশ করা অথবা মাথার স্ক্র্যাল্প-এর সঙ্গে মেশানো। আর সেই মানুষটির যদি মাথার চুল কম থাকে, তাহলে তো সমস্যা নেই।

এই প্রজেক্টে হলিউড তারকা Anthony Hopkins -এর একটি ছবি নিয়ে কাজ করা হয়েছে। হলিউডের অন্যতম এই শক্তিমান অভিনেতার একটি পোর্ট্রেট ছবিকে কী করে ব্রোঞ্জের আবক্ষ মূর্তিতে রূপান্তর করা হয়েছে তার প্রক্রিয়া এই পর্বে দেখানো হয়েছে। এখানে বেশি রেজ্যুলেশনের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে কাজটিতে সূক্ষতা আনার জন্য। ছবিটি যদি স্ক্যান করে নিতে হয়, তাহলে অন্তত ৬০০ ডিপিআইতে স্ক্যান করে নিন। আর ছবি নির্বাচনে একটি কথা না বললেই নয়, তা হলো ফোকাস। কোনো ঘোলা ছবি নির্বাচন করবেন না, তাহলে কাজটি অসম্পূর্ণ রয়ে যাবে।

স্ট্যাচুর ছবি নির্বাচন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। স্ট্যাচুর ছবি দেখে প্রথমে ভেবে নিতে হবে ছবিটির স্ট্যাচু কাঙ্ক্ষিত মানুষের মতো দেখতে কি না। সবচেয়ে বড় যে মানুষটির চুলের ধরন একই কি না। এখানে হপকিন্স-এর একটি সুবিধাজনক ক্লোজ পোর্ট্রেট ছবি পাওয়াতে কাজটি করতে সুবিধা হয়েছে। হপকিন্স-এর চুল এবং দাঁড়ানোর ভঙ্গির ওপর নির্ভর করে এরকমই একটি স্ট্যাচুর মূর্তির ছবি যোগাড় করা হয়েছে। চিত্র-১-এ অ্যান্থনি হপকিন্স-এর মূল ছবি ও চিত্র-২ এ একটি শ্বেতপাথরের স্ট্যাচুর ছবি দেখতে পাচ্ছেন। লক্ষ করুন, স্ট্যাচুর চুলের ধরন হপকিন্স-এর মতোই।

পজিশনিং ও মাস্কিং

একটি উপযুক্ত ছবি পেয়ে যাওয়া মানে কাজটির অর্ধেক এগিয়ে যাওয়া। এবার স্ট্যাচুর ছবিটির ওপর হকপিন্স-এর ছবিটিকে স্থাপন করতে হবে। ছবির পজিশন এক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। লক্ষ রাখতে হবে হপকিন্স-এর চুলের লাইনিং যেন মূর্তির চুলের লাইনিংয়ের মতো ঠিক থাকে। ছবিকে সঙ্কুচিত বা প্রসারিত করতে চাইলে ফটোশপে Edit Menu থেকে Free transform সিলেক্ট করুন। এবার ছবির পজিশন ঠিক করতে মাউসের সাহায্যে রোটেট বা রিসাইজ করুন। চেহারার অবস্থান মূর্তিটির চেহারার কাছাকাছি আনুন। এসব করার আগে হপকিন্স-এর লেয়ারে ওপাসিটি কমিয়ে নিলে ফেইস লাইনিং সঠিকভাবে হচ্ছে কি না, তা স্পষ্ট হয়ে উঠবে। লাইনিংয়ের বেলায় চোখ, ঠোঁট নিয়ে চিন্তা করার দরকার নেই। যদিও এখানে স্ট্যাচুর ঠোঁট বন্ধ আর হপকিন্স-এর ঠোঁট একটু খোলা এবং চোখ দুই ছবির দুই রকম, তা সত্ত্বেও কাজের ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব ফেলবে না। কারণ, ছবিতে হপকিন্স-এর চেহারা প্রায় পুরোটাই রাখা হবে। তাই এটি কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। কাজটি করার সময় হপকিন্স-এর চেহারার একটি কপি করে নিতে ভুলবেন না। এটি একটি আলাদা লেয়ার হিসেবে সেভ করে নেবেন। এটি পরে কাজে আসবে।

ছবি মাস্ক করা

এই ছবিতে ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লাক করা হয়েছে। স্ট্যাচুর পেছন দিকটা মাস্কিং করার পর ব্লাক করার কারণ হলো একটি প্লেইন ব্যাকগ্রাউন্ড পাওয়া, যাতে করে কাজটি করতে পেছনের কিছু প্রভাব না ফেলে। মূর্তিটির সামনে যে মেটাল পাইপ রয়েছে তা রিমুভ করতে Clone toole -এর সাহায্য নেয়া হয়েছে। ক্লোন টুল দিয়ে পাশের টেক্সচার কপি করে পেস্টের মাধ্যমে পাইপটিকে মুছে ফেলুন। স্ট্যাচুর যে অংশগুলো দরকার নেই, সেগুলোর মাস্ক ব্যবহার করে সরিয়ে ফেলুন। যেমন নাক, চোখ, ঠোঁট ইত্যাদি। এগুলো হপকিন্সের ছবি থেকে দৃশ্যমান হবে। এবার হপকিন্স-এর চেহারা অপাসিটি বাড়িয়ে স্পষ্ট করুন, যা হয়তো চিত্র-৩-এর মতো দেখতে হবে।




এরপর চেহারাটাকে স্ট্যাচুর মতো দেখাতে হবে। এই ধাপটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এখানে পুরো মূর্তিতে একটু গ্লসি ভাব আছে। তাই চেহারাতেও এই গ্লসি ভাব আনতে হবে। আর মুখের ভাঁজ যেন তেমন বোঝা না যায় তার ব্যবস্থা করতে হবে। এর জন্য এখানে Smudge tool ব্যবহার করা হয়েছে। যার Pressurr ৩০ শতাংশের কাছাকাছি রাখা হয়েছে। ইচ্ছে করলে আরো বেশি রাখতে পারেন তবে, ৪০ শতাংশের বেশি না যাওয়াই ভালো। এক্ষেত্রে খুব ছোট ছোট করে ডিটেইল নিয়ে কাজ করতে হবে। ১০০ শতাংশ জুম অবস্থায় কাজ করলে সুবিধা পাবেন। এক্ষেত্রে লক্ষ রাখবেন চেহারার লাইনিং অনুযায়ী Smudge করতে হবে। ছোট ছোট আঁচড়ের সাহায্যে বলিরেখা অনুযায়ী Smudge করতে থাকুন। তবে লক্ষ করবেন যেন কোনো Shade মিলিয়ে না যায়। এটি বার বার করতে যাবেন না, তাহলে স্ক্রিনটা আরো ঘোলাটে এবং কৃত্রিম মনে হবে। তাই গ্লসি ভাব আসলেই চলবে। এখানে চিত্র-৪-এ Smudge করার আগের ও পরের অবস্থান দেখানো হয়েছে। যাতে করে কতটুকু Pressure ব্যবহার করে কতটুকু Smudge করতে হবে তা বুঝতে পারেন।

এবার একটি ফিল্টারের ব্যবহার করা হয়েছে যাকে High-Pass filter বলা হয়। এটি প্রয়োগ করতে ফিল্টার স্ট্যাবের ভেতরে Other-high-Pass filter সিলেক্ট করুন। এটির Radius 90 Pixel সিলেক্ট করে ওকে করুন। এখনো কিছু কালার স্ট্যাচুর মুখমণ্ডলে রয়ে গেছে। সেগুলো রিমুভ করতে ImageAdjustmentHue/ Saturation -এ ক্লিক করুন। এটাকে -70% Saturate করুন, এতে মূর্তিটি একেবারেই তার রঙ হারাবে। এবার এর স্কিন হাইলাইট করা প্রয়োজন। যাতে করে স্ক্রিন মেটেরিয়াল লুক পায়। এটি করতে ImageAdjustmentBrightness/Contrast -এ ক্লিক করুন। এ পর্যায়ে Contrast বাড়িয়ে দিন। একটু কন্ট্রাস্ট বেশি করলে এর ব্রাইটনেস আরো বাড়বে। একে Material বলে মনে হবে। এই ছবিতে Contrast+30 এ নেয়া হয়েছে এবং বেশি উজ্জ্বলতার কারণে এর উজ্জ্বলতা বা ব্রাইটনেস কমাতে পারেন। এখানে - 10 করা হয়েছে আপনার চাহিদামতো এটি কমাতে-বাড়াতে পারেন। এখানে কন্ট্রাস্ট বাড়ানোর কারণে এবং ব্রাইটনেস কমানোতে শেডগুলো একটু বেশি গাঢ় হয়ে গেছে, যা কোনো ভাস্কর্যে থাকে না। এটি ঠিক করতে চেহারার উপরে একটি নতুন লেয়ার তৈরি করে নেয়া হলো। লেয়ার প্রোপার্টিজে ব্লেন্ডিং মোডে lighten সিলেক্ট করে দিলে যে কয়টি স্থান হাইলাইট করা হয়েছে তাতে প্রভাব ফেলবে না এবং লেয়ারটির অপাসিটি ৪০ শতাংশের কাছাকাছি নিয়ে আসতে হবে। এবার একটু তামাটে রঙ সিলেক্ট করে air brush -এর সাহায্যে সেই lighten layer -এর ওপর রঙ করে নিন। রঙটা হালকা হবে। এর ফলে উজ্জ্বল অংশগুলোতে একটু মেটেরিয়াল ভাব দেখা যাবে।



এবার ফিনিশিংয়ে কিছু ডিটেইল কাজ করতে হবে। এখানে যে অংশগুলো একটু কম হাইলাইট হয়েছে, সেসব অংশগুলোতে dodge tool ব্যবহার করে উজ্জ্বল করে তোলা সম্ভব হবে। বড় সফট সাইজের ব্রাশ সিলেক্ট করে এর রেঞ্জকে হাইলাইটে সিলেক্ট করে কাজ করতে হবে। তাহলে তুলনামূলক উঁচু স্থান উজ্জ্বল করে তুলবে। কাজগুলো একটু ধৈর্যসহকারে করতে চেষ্টা করবেন। এখন লক্ষ করলে দেখতে পারবেন, কিছু স্থানে কালার টোন রয়ে গেছে। সেসব স্থান Desaturate করতে Sponge Tool ব্যবহার করতে হবে।

এখন কালার ম্যাচ করতে হবে। এটি একটু সময় নিয়ে করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। এক্ষেত্রে একটি নতুন লেয়ার নিয়ে কাজ করলে ম্যাচিং করতে আরো সুবিধা হবে। তবে এটিকে কোনো কিছুর সাথে গ্রুপ করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে না। লেয়ার প্রোপার্টিজ থেকে লেয়ারটিকে ব্লেন্ডিং মোড টু কালার-এ নিয়ে যান এবং এর অপাসিটি ৫০ শতাশে নিয়ে আসুন। পুরো অপাসিটি থাকলে মূর্তিটিকে মনোক্রম মনে হবে। এবার কোনো রঙ সিলেক্ট করে তা পুরো স্ট্যাচুতে পেইন্ট করুন এবং অপাসিটি বাড়িয়ে-কমিয়ে কাঙ্ক্ষিত রঙে নিয়ে আসুন।

এবার হপকিন্স-এর চোখগুলো একটু নিষ্প্রাণ করে দিতে হবে। মূল মূর্তির চোখগুলোকে এক্ষেত্রে কাজে লাগাতে একটি নতুন লেয়ারে চোখটুকু কপি করে হপকিন্স-এর চোখে বসাতে পারেন। লক্ষ রাখতে হবে, যেনো চোখের আলাদা কোনো এরিয়া বোঝা না যায়, যা দেখতে চিত্র-৫-এর মতো হবে। এবার হপকিন্স-এর কান ঠিক করতে হবে। এবারও একইভাবে স্ট্যাচুর কানের লেয়ার কপি করে এর অপাসিটি কমিয়ে নিতে হবে। লেয়ারটি হপকিন্স-এর স্ট্যাচুর ওপর স্থাপন করুন। এবং ফ্রি ট্রান্সফরমের মাধ্যমে কানের শেপ ঠিক করে নিন। প্রয়োজনে হপকিন্স-এর কান লক্ষ করুন, তার মতো শেপ দেবার চেষ্টা করুন। Masking -এর মাধ্যমে যেটুকু দরকার নেই, তা মুছে ফেলুন। এভাবে দুটো কান ম্যাচিং। এতেও যদি আত্মতৃপ্তি না আসে, তবে liquity মোড ব্যবহার করে দেখতে পারেন, তখন আরো পরিপূর্ণতা পাবেন। সবশেষে আরো কিছু অ্যাডজাস্টমেন্ট করতে হবে, তাহলেই এটি পরিপূর্ণতা পাবেন। এই ছবিতে আরো তিনটি adjustment layer সংযোজন করা হয়েছে। তা হলো Contrast/Brightness-Curves এবং Hue/Saturation. প্রথমে কন্ট্রাস্ট এবং ব্রাইটনেস-এর সাহায্যে ঔজ্জ্বল্যে সামঞ্জস্য এনে নিতে পারেন। দ্বিতীয়ত Curve ছবিটির ব্রোঞ্জ কালার এনে দেবার জন্য Curve -এর মাধ্যমে ধীরে ধীরে ব্রোঞ্জ কালার দেবার চেষ্টা করুন। পারফেক্ট টোন আসতে আরো হয়তো কিছু প্রচেষ্টা করতে হবে এবং সর্বশেষ Hue/Saturation -এর মাধ্যমে আপনি কালারের warmth বদলাতে পারবেন। এ সবকিছুই আপনার সন্তুষ্টির ওপর নির্ভর করে। সর্বশেষে হয়তো আপনার কাঙ্ক্ষিত মানুষের ছবিটি চিত্র-৬-এ হপকিন্স-এর আবক্ষ মূর্তির মতো দেখা যাবে। আশা করছি কাজটি সন্তুষ্টি মতো করতে পেরেছেন।

আগামী সংখ্যায় কী করে একটি চোখকে Evil eye বানানো যায়, তার প্রক্রিয়া দেখানো হবে। মানুষের মায়াবী চোখকে কি করে গ্রাফিক্সের মাধ্যমে অতিপ্রাকৃত কোনো শয়তানের চোখে রূপান্তর করা যায়, তা দেখানো হবে। আজকাল সিনেমায় অশুভ আত্মাদের ইমেজ তৈরি করে নেয়া হয় গ্রাফিক্সের বদৌলতে। তাদের চোখে থাকে অশুভ কোনো কিছুর ছায়া। এরকম অপ্রাকৃত চোখ তৈরি করার প্রক্রিয়া দেখতে চাইলে চোখ রাখুন কমপিউটার জগৎ-এর গ্রাফিক্সের পাতায়।

কজ ওয়েব


ফিডব্যাক : ashraf.icab@gmail.com
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস