(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
নেটওয়ার্ক এনভায়রনমেন্ট ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ : ওরাকল ডাটাবেজ প্রধানত ব্যবহার হয় ব্যাংক, টেলিফোন অপারেটর, বীমা প্রভৃতি যেসব জায়গায় অনেক ব্যবহারকারী একসাথে সার্ভারের সাথে সংযুক্ত থেকে তাদের সব কাজ করেন। উদাহরণস্বরূপ, কোনো ব্যাংকে যেমন ক্যাশিয়ার তার কমপিউটারে বসে কারো অ্যাকাউন্টে টাকা ডিপেজিট করছেন, অপরদিকে এটিএম কার্ডের মাধ্যমে দেশের অন্য কোনো প্রান্তে কোনো অ্যাকাউন্ট হোল্ডার তার টাকা উত্তোলন করছেন। এসব ক্ষেত্রেই কিন্তু ডাটা আপডেট হচ্ছে সার্ভারে, যা ব্যাংকের আইটি সেকশনের একটি নির্দিষ্ট স্থানে রয়েছে। অর্থাৎ আমরা দেখতে পাই এই সিস্টেমে একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক ব্যবস্থাপনা বিদ্যমান। কিন্তু এরকম একটি বিশাল নেটওয়ার্ক কাঠামোর জন্য অবশ্যই ওরাকল ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের অনেক বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করতে হয়েছিল। কোনো একটি সার্থক নেটওয়ার্ক এনভায়রনমেন্ট প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখতে হয় :
নেটওয়ার্ক কনফিগারেশন
চিত্র-০১
চিত্র-০২
নেটওয়ার্ক কনফিগারেশনের আগে অবশ্যই কিছু প্রশ্নের সদুত্তর পাওয়া প্রয়োজন।
০১.
কী ধরনের নেটওয়ার্ক কনফিগার করা হচ্ছে। এটা কী ছোট নেটওয়ার্ক যাতে অল্প কিছু ক্লায়েন্ট থাকবে, নাকি বড় নেটওয়ার্ক যাতে অনেক ক্লায়েন্ট এবং অনেক সার্ভার থাকবে।
০২.
এখানে কী কোনো একটি বিশেষ প্রটোকল ব্যবহার করা হবে, নাকি বেশ কিছু প্রটোকল ব্যবহার করা হবে।
০৩.
এটা কী স্ট্যাটিক নেটওয়ার্ক হবে নাকি ভবিষ্যতে এর আকার বাড়বে।
০৪.
কী ধরনের কনফিগারেশন অপশন বিদ্যমান রয়েছে।
০৫.
কোনো ইউজার ফ্রেন্ডলি টুল রয়েছে কি না।
০৬.
নেটওয়ার্কটি কী ক্লায়েন্ট/সার্ভার হবে নাকি মাল্টিটায়ার হবে।
চিত্র-০৩
চিত্র-০৪
নেটওয়ার্কের রক্ষণাবেক্ষণ
০১.
কতটা নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন?
০২.
নেটওয়ার্কে কী আর কোনো সার্ভার সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে?
০৩.
নিয়মিত আপডেট হওয়ার কী সম্ভাবনা রয়েছে?
চিত্র-০৫
চিত্র-০৬
টিউনিং ট্রাবলশূটিং এবং মনিটরিং
০১.
নেটওয়ার্ককে কী প্রয়োজনীয় টুল রয়েছে।
০২.
নেটওয়ার্কে কত সংখ্যক ইউজার নোড থাকতে পারে।
০৩.
ট্রানজেকশন সংখ্যা কত হতে পারে।
০৪.
নোডগুলোর অবস্থান কোথায় কোথায় হতে পারে।
সিকিউরিটি ব্যবস্থা
০১.
নেটওয়ার্ক এনভায়রনমেন্টকে সিকিউর করার প্রয়োজন রয়েছে কি না।
০২.
সিকিউর এবং স্পর্শকাতর তথ্য নেটওয়ার্ক দিয়ে প্রবাহিত হবে কি না।
০৩.
সিকিউরিটি ব্যবস্থাপনার জন্য কী রকম টুল বিদ্যমান রয়েছে।
০৪.
সার্ভারে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস থাকবে কি না।
সাধারণ নেটওয়ার্ক (টু-টায়ার) :
টু-টায়ার নেটওয়ার্কে ক্লায়েন্ট সরাসরি সার্ভারের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে। এই ধরনের নেটওয়ার্ক আর্কিটেকচারকে বলা হয় ক্লায়েন্ট সার্ভার আর্কিটেকচার।
এই ব্যবস্থায় ক্লায়েন্ট এবং সার্ভার একটি নির্দিষ্ট প্রটোকলের মাধ্যমে পরস্পরের সাথে সংযোগ রক্ষা করে। প্রটোকলটিকে অবশ্যই ক্লায়েন্ট এবং সার্ভার উভয় সিস্টেমে ইনস্টল থাকতে হয়। কোনো ক্লায়েন্ট সার্ভার বিদ্যমান কাঠামোতে যদি নতুন করে কোনো ইউজারকে সন্নিবেশ করার প্রয়োজন হয় তবে তা সার্ভারের জন্য বোঝা হয়ে দেখা দিতে পারে। ফলে বিদ্যমান কাঠামো ভালোভাবে চলার বদলে একটি অসমর্থ সিস্টেমে রূপান্তরিত হতে পারে। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য এন-টায়ার নেটওয়ার্ক আর্কিটেকচারের ব্যবহার প্রয়োজন।
এন-টায়ার নেটওয়ার্ক :
কোনো এন-টায়ার আর্কিটেকচারে মিডল টায়ার যেসব কাজ করে থাকে তা হলো-
০১. ট্রানস্লেশন সার্ভিস :
এটা সার্ভারে অবস্থিত অ্যাপ্লিকেশনকে ক্লায়েন্ট সার্ভার এনভায়রনমেন্টে অভিযোজিত করে এবং প্রটোকলসমূহের মধ্যে ব্রিজ হিসেবে কাজ করে।
০২. স্কেলাবিলিটি সার্ভিস :
এটা বিভিন্ন সার্ভারের মধ্যে ট্রানজেকশন প্রসেসিং মনিটরের মাধ্যমে লোড ব্যালেন্স করে থাকে।
০৩.
নেটওয়ার্ক এজেন্ট সার্ভিস : বিভিন্ন সার্ভারের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট রিকোয়েস্টের ম্যাপিং করে থাকে। এ ছাড়া বিভিন্ন ফলাফলের মধ্যে তুলনা এবং একটি সার্ভারে একক রেসপন্সে রিটার্ন করে থাকে।
কমপ্লেক্স নেটওয়ার্ক ইস্যু
কমপ্লেক্স নেটওয়ার্ককে অবশ্যই ভালো কমিউনিকেশনের নিশ্চয়তার বিধান করতে হবে। অধিকতর কমপ্লেক্স নেটওয়ার্কে বেশ কিছু ইস্যু গুরুত্বের সাথে বিবেচনায় রাখতে হয়, তা হলো-
০১. ভিন্ন ভিন্ন হার্ডওয়্যার প্লাটফর্মে বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের ব্যবহার।
০২. এসব প্লাটফর্মে ভিন্ন ভিন্ন প্রটোকলের ব্যবহার থাকতে পারে।
০৩. পরস্পরের সাথে কানেকটেড কিন্তু ভিন্ন সিনট্যাক্সের অ্যাপ্লিকেশন থাকতে পারে।
০৪. কানেকটেড অ্যাপ্লিকেশনগুলো ভিন্ন ভিন্ন জিওগ্রাফিক্যাল লোকেশনে থাকতে পারে।
যদি উপরের বিষয়গুলোকে মাথায় রেখে কোনো কমপ্লেক্স নেটওয়ার্ককে ডিজাইন করা হয়, তবে ওই নেটওয়ার্ক একটি বড় আকারের ডিস্ট্রিবিউটেড সিস্টেমকে সাপোর্ট করতে পারবে।
চিত্র-০৭
ওরাকল 9i-এর নেটওয়ার্ক সলিউশন
আগের আলোচনায় দেখলাম বর্তমানে কী ধরনের জটিল নেটওয়ার্কের ভেতরে ইউজারকে কাজ করতে হয়। তাই ওরাকল সার্ভারকে অবশ্যই এসব সমস্যার সমাধান দেয়া উচিত। আর ওরাকল মোটামুটি সব ধরনের নেটওয়ার্কিং এনভায়রনমেন্টে কাজ করার উপযোগী পণ্যই ভোক্তার জন্য বাজারজাত করেছে। ব্যাপকসংখ্যক প্রটোকল ওরাকল নেটওয়ার্ক সার্ভিস সাপোর্ট করে থাকে। ওরাকল 9i-তে ওরাকল ইন্টারনেট ডিরেক্টরি (ওআইডি) সন্নিবেশিত থাকে। ওআইডি হচ্ছে একটি লাইটওয়েট ডিরেক্টরি অ্যাক্সেস প্রটোকল (এলডিএপি)। এ ছাড়াও ওরাকল কানেকশন ম্যানেজার ও শেয়ারড সার্ভার রয়েছে, যা কি না ব্যাপকসংখ্যক ইউজারের ব্যবহার নিশ্চিত করে এবং নিরাপত্তা দেয়। ওরাকল এ ছাড়াও নন-ওরাকল ডাটাবেজের সাথে ওরাকল হিটারোজেনাস সার্ভিসের মাধ্যমে সংযুক্ত হওয়াকে সাপোর্ট করে।
ওরাকল নেট সার্ভিসেস কী ফিচার
০১. প্রটোকল ইন্ডিপেন্ডেন্ট,
০২. সমন্বিত প্লাটফর্ম সাপোর্ট,
০৩. গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেজ টুল,
০৪. বহুবিধ কনফিগারেশন অপশন,
০৫. ট্রেনিং এবং ডায়াগনসিস টুলসেট,
০৬. সিকিউরিটি।
কানেকটিভিটি :
ওরাকলের সরবরাহ করা নেট সার্ভিসেস দিয়ে সরাসরি বিভিন্ন প্রটোকলে যেমন-টিসিপি/আইপি, নেইম পাইপস্ এবং অন্য কোনো স্থান থেকে ব্রাউজার সফটওয়্যারের মাধ্যমে হাইপারটেক্স ট্রান্সফার প্রটোকল ব্যবহার করে ক্লায়েন্ট-সার্ভার সংযোগ স্থাপন করা যায়।
স্কেলাবিলিটি ওরাকল শেয়ার্ড সার্ভার :
ওরাকল শেয়ার্ড সার্ভার আর্কিটেকচারকে একই সময়ে বহুসংখ্যক ইউজার যাতে ডাটাবেজে সংযোগ পেতে পারে, সে দিকে দৃষ্টি রেখেই তৈরি করা হয়েছে। যেহেতু এই ব্যবস্থায় ডাটাবেজ রিসোর্স বিভিন্ন ইউজার শেয়ার করে থাকে, তাই এর ফলে মেমরি ব্যবহার এফিসিয়েন্ট হয়। ক্লায়েন্ট-সার্ভার কানেকশন এক বিশেষ রুট ডিসপ্যাচারের মাধ্যমে হয়ে থাকে। ডিসপ্যাচার আসলে এক স্বতন্ত্র প্রসেস, যা সার্ভার প্রসেসের সাথে কানেকশন ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। একটি ডিসপ্যাচার মাল্টিপল ক্লায়েন্ট কানেকশন একই সময় সংগঠনে সাহায্য করতে পারে।
সার্ভার প্রসেস :
অ্যাপ্লিকেশনের চাহিদা অনুযায়ী শেয়ার্ড সার্ভার ডাটাবেজের ডাটা অথবা অন্য কোনো সিপিউ প্রসেসিং রিট্রাইভ অথবা রক্ষা করে থাকে। এরা কোনো নির্দিষ্ট ক্লায়েন্টের সাথে সংযুক্ত থাকে না। ক্লায়েন্ট প্রসেসের প্রয়োজন অনুসারে এরা কাজ করে থাকে।
ওরাকল কানেকশন ম্যানেজার :
এরা মিড টায়ারে ইনস্টল অবস্থায় থাকে এবং গেটওয়ে প্রসেস ও কন্ট্রোল প্রোগ্রাম হিসেবে কাজ করে নিম্নলিখিত ফিচারসমূহের জন্য কানেকশন ম্যানেজারকে কনফিগার করা হয়ে থাকে।
মাল্টিপ্লেক্সিং :
ওরাকল কানেকশন ম্যানেজার বিভিন্ন ইনকামিং কানেকশনকে ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং একই সময়ে একটি একক কানেকশন পথের ভেতর দিয়ে ট্রান্সমিট করতে পারে। শুধু এই সুবিধা টিসিপি/আইপি প্রটোকলে সম্পন্ন করা সম্ভব।
ক্রশ প্রটোকল কানেকটিভিটি :
এই পদ্ধতিতে ক্লায়েন্ট এবং সার্ভার ভিন্ন ভিন্ন প্রটোকলে যোগাযোগ করতে পারে।
নেটওয়ার্ক অ্যাক্সেস কন্ট্রোল :
একে ব্যবহার করে কোনো নির্দিষ্ট ক্লায়েন্ট কোনো বিশেষ সার্ভারের সাথে টিসিপি/আইপি প্রটোকল ব্যবহার করে সংযুক্ত হতে পারবে।
কানেকশন ম্যানেজার ব্যবহারের সুবিধা
০১. শেষ প্রান্ত টায়ারে বহুসংখ্যক ইউজার ব্যবহার করলে সুষম রিসোর্স ব্যবহার নিশ্চিত হয়।
০২. ক্রশ প্রটোকল যোগাযোগ এনাবল থাকে।
০৩. অ্যাক্সেস কন্ট্রোল মেকানিজম হিসেবে কাজ করে।
০৪. যদি ফায়ারওয়াল ওরাকল নেটের সাথে মিথস্ক্রিয়া না থাকে, তবে কানেকশন ম্যানেজার প্রক্সি সার্ভারের মতো কাজ করবে।
ওরাকল নেট আর্কিটেকচার :
ওরাকল নেট অ্যাপ্লিকেশনগুলোর মধ্যে নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর বিবেচনায় সংযোগ সৃষ্টি করে।
০১. নেটওয়ার্কের কনফিগারেশন।
০২. লোকেশন নোডের।
০৩. অ্যাপ্লিকেশন।
০৪. নেটওয়ার্কের প্রটোকল।
এবং কানেকশনগুলো হয় ০১. ক্লায়েন্ট সার্ভার অ্যাপ্লিকেশন, ০২. জাভা অ্যাপ্লিকেশন, ০৩. ওয়েব ক্লায়েন্ট অ্যাপ্লিকেশন।
ক্লায়েন্ট-সার্ভার অ্যাপ্লিকেশন কানেকশন :
ওরাকল নেট ক্লায়েন্ট এবং ডাটাবেজ সার্ভারের মধ্যে নেটওয়ার্ক কানেকশন প্রতিষ্ঠা করে থাকে। এটা মূলত একটা সফটওয়্যার কম্পোনেন্ট, যা ক্লায়েন্ট এবং সার্ভার উভয় প্রান্তেই থাকে। যখন কোনো কানেকশন ক্লায়েন্ট প্রান্ত থেকে সার্ভার প্রান্তে সৃষ্টি হয়, তখন ডাটা ক্লায়েন্ট প্রান্তের লেয়ারগুলোর নিচ বরাবর নামে এবং সংযোগ সৃষ্টি করে সার্ভার প্রান্তের নেটওয়ার্ক লেয়ারের সাথে। এরপর বিপরীতভাবে সার্ভার প্রান্তে উপরের দিকে ওঠে।
নিচে ক্লায়েন্ট এবং ডাটাবেজের গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্টগুলো আলোচনা করা হলো-
ক্লায়েন্ট অ্যাপ্লিকেশন :
যেমন-এসকিউএল *প্লাস ওরাকল কল ইন্টারফেস (ওসিআই) ব্যবহার করে, যার মাধ্যমে এরা ওরাকল সার্ভারের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। ওসিআই একটি সফটওয়্যার কম্পোনেন্ট যা ক্লায়েন্ট অ্যাপ্লিকেশনের সাথে ওরাকল ডাটাবেজের বোধগম্য এসকিউএল ল্যাঙ্গুয়েজের মধ্যে একটি ইন্টারফেস তৈরি করে।
টু-ট্যাক্স কমন :
এরা বিভিন্ন ক্যারেক্টার সেট এবং ফরমেটের (সার্ভার এবং ক্লায়েন্টের) মধ্যে কনভার্সন টুল হিসেবে কাজ করে।
ওরাকল নেট ফাউন্ডেশন লেয়ার :
এরা সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে কানেকশন সৃষ্টি এবং এর রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে। পিয়ার টু পিয়ার কমিউনিকেশনের জন্য এরা অবশ্যই ক্লায়েন্ট এবং সার্ভার উভয় প্রান্তে থাকে।
ক্লায়েন্ট অ্যান্ডে ওরাকল নেট ফাউন্ডেশন নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর ওপর দায়িত্বপ্রাপ্ত-
০১. সার্ভারের লোকেশন,
০২. কতগুলো প্রটোকল থাকবে,
০৩. এক্সপাশন কীভাবে হ্যান্ডেল করতে হবে।
ওরাকল প্রটোকল সাপোর্ট :
এই লেয়ার নিম্নলিখিত নেটওয়ার্ক প্রটোকল সাপোর্ট করে-০১. টিসিপি আইপি, ০২. এসএসএল, ০৩. নেইম পাইপস।
ওরাকল প্রোগ্রাম ইন্টারফেস (ওপিআই):
ওপিআইয়ের পাঠানো সব মেসেজ রেসপন্স করাই এর কাজ।
মিডল- টায়ার ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন সার্ভার ব্যবহার করে কানেকশন :
এই ধরনের নেটওয়ার্ক কনফিগারেশনে জাভা অ্যাপলেট বা জাভা অ্যাপ্লিকেশনসম্পন্ন ওয়েব ব্রাউজার, যা এইচটিটিপি প্রটোকল সাপোর্ট করে। এরকম অ্যাপ্লিকেশন ওয়েব সার্ভারে থাকতে হয়। এই ওয়েব সার্ভারে ওরাকল নেট অথবা জাভা নেট ইনস্টল থাকে। এই সার্ভার ক্লায়েন্টের মতো ডাটাবেজ সার্ভারের সাথে কানেকটেড হয়।
ওয়েব কানেকশন (এইচটিটিপি) ব্যবহার করে :
ক্লায়েন্ট অ্যান্ডে কোনো প্রকার ওরাকল নেটের প্রয়োজন নেই। কিন্তু সার্ভার অ্যান্ডে অবশ্যই একে কনফিগার করতে হয়, যাতে এইচটিটিপি প্রটোকলকে সাপোর্ট করে। এই ব্যবস্থায় কোনো ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারের প্রয়োজন নেই।
কজ ওয়েব
ফিডব্যাক : ifthekhar@infobizok.com