• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > ফেস কালারিং টিউটরিয়াল
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: আহমেদ ওয়াহিদ মাসুদ
মোট লেখা:৯৮
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৩ - জানুয়ারী
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
ফটোশপ
তথ্যসূত্র:
গ্রাফিক্স
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
ফেস কালারিং টিউটরিয়াল

ফটো এডিটংয়ের অনেকরকম স্টাইলের মাঝে একটি হলো বিভিন্ন রং দিয়ে এডিট করা। নিজের ছবিতে ওয়াটারকালার ইফেক্ট দেয়া অনেকেই পছন্দ করেন। তা ছাড়া আজকাল ফেসবুকে অনেকেই নিজের সাধারণ ছবি না দিয়ে একটু এডিট করে ছবি দিতে চান। আর এ ধরনের এডিটিংয়ের জন্য কালার অ্যাড করা খুবই সহজ। এমনকি অনেক ফ্যাশন বা মডেলিংয়ের ক্ষেত্রেও এ ধরনের ইফেক্ট দেয়া হয়।

ইফেক্ট অনেক ধরনের হতে পারে। একেক ধরনের জন্য ছবির স্টাইল বা পোজ একেক রকম হওয়া উচিত। যেমন কোনো মডেলের ছবি এনে সেখানে রাতের ইফেক্ট অথবা ম্যাজিক লাইট ইফেক্ট দেয়া হয় তাহলে তেমন ভালো লাগবে না। আবার হাস্যোজ্জ্বল কোনো ছবিতে যদি ভৌতিক ইফেক্ট দেয়া হয়, তাহলে তা একেবারেই বেমানান লাগবে।

শুরুতেই একটি ব্যাপার খেয়াল করা ভালো। যে ছবিতে এডিট করা হবে তার রেজ্যুলেশন যেনো বেশি হয়। কারণ রেজ্যুলেশন কম হলে ছবির মান খারাপ হবে। আর সেই খারাপ মানের ছবির মধ্যে কষ্ট করে এডিট করলে তেমন ভালো দেখাবে না। এখানে কালারিং ইফেক্ট দেয়ার জন্য মূল যে ছবি ব্যবহার করা হয়েছে তার রেজ্যুলেশন ১২৮০×৭২০ পিক্সেল এবং ডিপিআই ৭২ (চিত্র-১)।

এডিট করার সময় ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড থাকলে ঠিকমতো এডিট করা যায় না। এই টিউটরিয়াল তৈরি করার সময় শুধু অবজেক্টের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু কেউ যদি কোনো র‌্যান্ডম ছবি এডিট করতে চান, তাহলে প্রথমেই ব্যাকগ্রাউন্ড দূর করা উচিত। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে সহজেই ব্যাকগ্রাউন্ড দূর করা যায়।

ছবিটি ফটোশপে ওপেন করুন এবং কপি করে একটি নতুন লেয়ারে পেস্ট করুন, যার নাম হবে মডেল (model)। ছবির প্রোপরশনালিটি শতকরা ৪৫ ভাগে রাখুন এবং ছবিটিকে সামান্য শার্প করুন। অবশ্য শার্প করার ধাপটি আবশ্যক নয়। এটি নির্ভর করে ছবির বস্ত্ত এবং মানের ওপর। ছবিতে যদি প্রাকৃতিক দৃশ্য বা এ ধরনের বড় কিছু থাকে, তাহলে শার্প করে কোনো লাভ হবে না। তবে ছবির মান যদি খারাপ থাকে তাহলে একটু শার্প করলে ভালো দেখায়। এবারে ব্যাকগ্রাউন্ড সিলেকশনের পালা। ম্যাজিক ওয়ান্ড টুল ১৫ টলারেন্স সহকারে ব্যবহার করে বাম দিকের ব্যাকগ্রাউন্ডে ক্লিক করলে শুধু বাম দিকের ব্যাকগ্রাউন্ড সিলেক্ট হবে। কিন্তু ব্যাকগ্রাউন্ড বলতে সম্পূর্ণ ছবির ব্যাকগ্রাউন্ডকেই বোঝায়। সিলেকশন টুল ব্যবহার করার অল্প কয়েকটি নিয়ম আছে। যেমন সিলেকশন টুলটি নিয়ে শিফট বাটন চেপে ধরলে টুলের নিচে একটু ছোট + চিহ্ন দেখায়। এর মানে হলো বাটন চেপে ধরে আর যাই সিলেক্ট করা হোক না কেনো, তা আগের সিলেকশনের সাথে যোগ হয়ে যাবে। এভাবে ডান দিকেও সিলেক্ট করলে পুরো ব্যাকগ্রাউন্ডটি সিলেক্ট হবে। এখানে ব্যাকগ্রাউন্ড ছাড়া ছবিতে যে অবজেক্ট আছে, তা সিলেক্ট করা হয়েছে। কিন্তু সরাসরি অবজেক্ট সিলেক্ট করলে কিছু অংশ বাদ পড়ে যেতে পারত। তাই ব্যাকগ্রাউন্ড সিলেক্ট করে ইনভার্স সিলেক্ট করলে ব্যাকগ্রাউন্ড ছাড়া যা কিছু আছে তা সিলেক্ট হয়ে যাবে। তাছাড়া অবজেক্টের আকার সুষম না হলে তা সিলেক্ট করাও কষ্টসাধ্য। এ কারণে ক্যানভাসে রাইট বাটন ক্লিক করে সিলেক্ট ইনভার্সে ক্লিক করুন। ম্যাজিক ওয়ান্ড দিয়ে ব্যাকগ্রাউন্ড সিলেক্ট করা অবস্থায় ওপরের ডান দিকের রিফাইন এজ বাটনটি ক্লিক করলে সিলেকশনের এজগুলো আরো সুন্দরভাবে সিলেক্ট হবে, যা ব্যাকগ্রাউন্ডকে আরো ভালোভাবে এডিট করতে সাহায্য করবে। ব্যাকগ্রাউন্ডের কালার সাদা করে দিন।

এবার একটি লেয়ার মাস্ক অ্যাড করতে হবে। লেয়ার মাস্কের সুবিধা অনেক। এডিটিংয়ের সময় অনেক কিছু মুছতে হয়, অনেক কিছু আবার নতুন করে অ্যাড করতে হয়। কিন্তু যে জিনিসগুলো মুছে ফেলা হয় তা আর ফেরত আনা যায় না। লেয়ার মাস্ক ব্যবহার করলে মুছে ফেলা জিনিসগুলো আবার ফেরত আনা যাবে। ধরা যাক, ইউজার তার ছবির বাম পাশ একটু মুছে তারপর কোনো এডিট করলেন। কিন্তু এডিট করার পর দেখলেন ছবির বাম পাশ একটু বেশিই মুছে ফেলা হয়েছে, আরেকটু কম মুছলে ভালো দেখাত। এক্ষেত্রে লেয়ার মাস্ক ব্যবহার করলেই তা করা সম্ভব। আবার এই ছবির যদি শুধু চুলে কিছু করতে হয় তাহলে চুলের জন্য একটি আলাদা লেয়ার মাস্ক তৈরি করা যায়। তাহলে ওই লেয়ার মাস্কের জন্য চুলের যেকোনো ধরনের এডিট করলেও মূল ছবিতে তা পরিবর্তীত হবে না। তবে এডিট শেষ হলে লেয়ার মাস্কটি মূল ছবির সাথে এক করে দিতে হয়, অন্যথায় লেয়ার মাস্কের ইফেক্ট পড়ে না।।

এবার ছবিটিকে আরো একটু সুন্দর করা যাক। ব্রাশ সহকারে ইরেজার টুল ৮ পিক্সেল সিলেক্ট করুন। ব্রাশ টুল ব্যবহার করে ছবিটিতে চুলের ধার বিভিন্ন জায়গায় সূক্ষ্ম করুন। কারণ চুলের ধার যদি সূক্ষ্ম না থাকে, তাহলে ছবি বাস্তব মনে হবে না। ইউজার যদি চান, তাহলে তার ছবির পেছনে পছন্দমতো কোনো ব্যাকগ্রাউন্ড দিতে পারেন। আর ব্যাকগ্রাউন্ড মানে যে শুধু পরিবেশের দৃশ্যই হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। অন্য কোনো অবজেক্টকেও ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে দেয়া যায়। তবে এটি সম্পূর্ণ ইউজারের নিজের ইচ্ছানুযায়ী এবং এটি এই টিউটরিয়ালের জন্য আবশ্যক নয়। এখানে ছবির পেছনে একটি গাছ ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে দেয়া হয়েছে। গাছটির জন্য একটি লেয়ার তৈরি করুন এবং নাম দিন ‘tree’ এবং খেয়াল রাখতে হবে, লেয়ারটি যেনো মূল অবজেক্টের লেয়ারটির পেছনে থাকে। তা না হলে মূল ছবি পেছনে এবং ব্যাকগ্রাউন্ড সামনে দেখা যাবে। এবার tree লেয়ারটির এমনভাবে রিসাইজ করতে হবে যেনো তা সম্পূর্ণ ছবি জুড়ে থাকে।

এবার ছবিটির কালার কিছুটা এডিট করা যাক। নতুন একটি লেয়ার তৈরি করে নাম দিন লেভেল (level)। এবার অ্যাডজাস্টমেন্ট লেয়ার অপশনে গিয়ে লেভেলসে যান এবং প্রয়োজনমতো সেটিং ঠিক করে নিন। যেসব ছবির কন্ট্রাস্ট একটু বেশি থাকে, সেগুলো দেখতে সুন্দর লাগে। কন্ট্রাস্ট হলো বিভিন্ন আলোর মাঝে পার্থক্য। যেমন ছবির কালো এবং সাদা অংশগুলোর কালার যদি বেশি থাকে তাহলে ভালো মনে হয়, আবার একই ছবির কালার কম থাকলে খারাপ মনে হয়। এখানে কালার বলতে সাদা এবং কালো অংশগুলোর উজ্জ্বলতা বোঝানো হয়েছে। ছবির অন্ধকার অংশগুলো আরও অন্ধকার করার জন্য ইনপুট লেভেলের বাম দিকের বাটনটি ডানে সরান এবং আলোর অংশগুলো আরও উজ্জ্বল করার জন্য ডান দিকের বাটনটি বাম দিকে সরান। ফলে সম্পূর্ণ ছবির কন্ট্রাস্ট না বাড়লেও সাদা কালো অংশগুলো আরো গাঢ় দেখাবে।

এবার সবচেয়ে মজার অংশ- ওয়াটারকালার যুক্ত করা। ওয়াটারকালার বাইরে থেকে কপি করে এনে পেস্ট করে এডিট করাই সবচেয়ে সহজ কাজ। ফটোশপ দিয়ে সাধারণত ওয়াটারকালার তৈরি করা খুবই কঠিন। ইউজার ইচ্ছে করলে নিজে কিছু ওয়াটারকালার বানিয়ে অ্যাড করতে পারেন অথবা ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করেও ব্যবহার করতে পারেন। ওয়াটারকালার বিভিন্ন ধরন এবং রংয়ের হয়। সব কালারই কিন্তু আবার এডিটিংয়ের জন্য ব্যবহার করা ঠিক নয়। এমন ওয়াটারকালার নির্বাচন করা উচিত, যেনো তা ছবিটিকে আরো সুন্দর করে তোলে। এই ছবিটির জন্য এমন ওয়াটারকালার নির্বাচন করা হয়েছে, যেখানে রংয়ের ফোঁটাগুলো চিকন এবং লম্বা। কালারে শেপ যেনো ঠিকমতো হয় সেদিকেও খেয়াল রাখা উচিত। যেমন এখানে ব্যবহার হওয়া কালারগুলোর আকার চিকন এবং লম্বা। এর কারণ হলো মূল ছবিতে অবজেক্ট হিসেবে শুধু একজন মানুষের ছবি আছে। মূল ছবিটি যদি এরকম হয় যে অনেকজনের ছবি একসাথে এবং সেটি কোনো ঘরের মাঝে, তাহলে মোটা কালার শেপ সিলেক্ট করে এডিট করলে সুন্দর দেখাবে। তবে কালার সিলেকশনের ব্যাপারটি পুরোটাই ইউজারের ইচ্ছেমতো।

নতুন একটি লেয়ার তৈরি করুন, যার নাম হবে wc1। ওয়াটারকালারের ছবিটি (চিত্র-২) নতুন লেয়ারে পেস্ট করুন। লেয়ার যদি বেশি বড় হয়ে থাকে তাহলে কালারকে ফ্রি ট্রান্সফর্ম করে ঠিক করে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে এই লেয়ারটি যেনো বাকি সব লেয়ার থেকে ওপরে থাকে। কারণ, এডিটিংয়ের সবার ওপরে কালার রাখতে হবে। লেয়ারটি শতকরা ৫০ ভাগে রিসাইজ করুন, কারণ পুরো ছবিতেই যদি কালার থাকে তাহলে আবার দেখতে খারাপ লাগবে। এ ধরনের এডিটিংয়ের জন্য কখনো পুরো ছবিতেই এডিট করতে হয় না এবং যে অংশ মেইন ফোকাসে থাকে তা ফাঁকা রাখতে হয়। লেয়ারের ব্লেন্ডিং অপশন মাল্টিপ্লাই সিলেক্ট করুন। অবজেক্টের অবস্থান ব্যাকগ্রাউন্ডের পছন্দমতো স্থানে নির্ধারণ করুন। নতুন লেয়ারটির একটি লেয়ার মাস্ক তৈরি করে ফেসের ওপর থেকে কিছু কালার ড্রপ মুছে ফেলুন। এজন্য ৯০ পিক্সেলের রাউন্ড ব্রাশ ব্যবহার করা যায়। এবার চিত্র-৩-এর মতো আরো একটি কালার আর্টওয়ার্ক নিয়ে মাথার বাম পাশে স্থাপন করুন।

লক্ষ করলে দেখা যাবে, মুখের ওপর দিয়ে কালার গড়িয়ে পড়ছে যেটা ছবির সৌন্দর্যকে নষ্ট করছে। এটিকে দূর করে মুখ থেকে একটু দূরে এমন এক জায়গায় সরাতে হবে যে অংশ মূল ফোকাসে নেই। গড়িয়ে পরা অংশটুকু সিলেক্ট করে কপি করুন এবং drip1 নামে একটি লেয়ার তৈরি করুন। লেয়ারটি অদৃশ্য করে দিন। কালারের যে অংশটুকু মুখের ওপর আছে সেটি ইরেজার দিয়ে মুছে ফেলুন। এক্ষেত্রে ছোট আকারের ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে, যাতে কালার ড্রপের সাথে ঠিকমতো ব্যবহার করা যায়। এবারে smudge tool ব্যবহার করে মুছে ফেলা অংশটুকু আরো সুন্দর করুন। এবার drip1-কে একটু ঘুরিয়ে দিন যাতে গড়িয়ে পড়া অংশটুকু বাঁকা না থেকে সোজা হয় এবং drip1 লেয়ারটির একটি লেয়ার মাস্ক তৈরি করুন। এবার লেয়ারটির একটি কপি করুন এবং drip2 নামে আরো একটি লেয়ার তৈরি করুন। এবার যেসব কালার ওভারল্যাপ করেছে তা ব্রাশ দিয়ে মুছে ফেলুন। এবার drip1 এবং drip2 লেয়ার কপি করে drip3 নামে আরেকটি নতুন লেয়ার খুলে তাতে পেস্ট করুন, যাতে মডেলের চোখের নিচ দিয়ে কালার ড্রপ পড়ে। চোখের অতিরিক্ত কালার মুছে ফেলুন। এবার কালারের মূল যে ছবিটি আছে সেখান থেকে আরো কিছু কালার ড্রপ নিয়ে নতুন আরেকটি লেয়ার drip4-এ পেস্ট করুন এবং তা মডেলের চোখের নিচে মনমতো বসিয়ে দিন। আবার মূল কালারের ছবি থেকে কিছু কালার ড্রপ নিয়ে drip5 নামে নতুন একটি লেয়ারে পেস্ট করুন এবং তা মুখের মাঝে পছন্দমতো স্থানে বসিয়ে দিন। এভাবে যত ইচ্ছা লেয়ার তৈরি করে কালারড্রপ স্থাপন করে এডিট করা যাবে।

কালার স্থাপনের প্রায় সব কাজ শেষ। এবার কিছু অতিরিক্ত ওয়াটারকালার স্থাপন করা যাক। চিত্র-৪-এ প্রদর্শিত কালারটি কপি করে wc3 নামে নতুন একটি লেয়ারে পেস্ট করুন। লেয়ার ব্লেন্ডিং মোড মাল্টিপ্লাইয়ে সেট করতে হবে। এবার ট্রান্সফর্ম টুল ব্যবহার করে ছবিটি শতকরা ৪১ ভাগে নিয়ে আসুন, বাম দিকে ৯০ ডিগ্রি ঘুরিয়ে দিন এবং রাইট ক্লিক করে ফ্লিপ হরাইজনটাল অপশনটি সিলেক্ট করুন। এবার ছবিটিকে পছন্দমতো ঘুরিয়ে এর অবস্থান ঠিক করুন। এবার wc4 নামে নতুন লেয়ারে মূল ওয়াটারকালার থেকে কিছু সবুজ কালার ড্রপ নিয়ে পছন্দমতো স্থানে সেট করুন, যা দিয়ে পাতা প্রদর্শন করা যাবে। এই লেয়ারটি শতকরা ৫০ ভাগে রিসাইজ করুন এবং পছন্দমতো স্থানে বসিয়ে দিন। লেয়ারটির ব্লেন্ডিং মোড অবশ্যই মাল্টিপ্লাইয়ে থাকতে হবে। এবার একটি বড় কালারড্রপ কপি করে তা wc5 নামে নতুন একটি লেয়ারে পেস্ট করে পছন্দমতো রিসাইজ করুন, যাতে অনেক বড় দেখায়। এটি গাছ বোঝানোর জন্য ব্যবহার হবে। এবার নিচে যেকোনো একটি স্থানে নিজের নাম লিখে শেষ করুন কালারিং এডিটিংয়ের কাজ। সবশেষে লেয়ারগুলো মার্জ করে একক লেয়ার করে দিলে সম্পূর্ণ ছবিটি চিত্র-৫-এর মতো হবে।

এখানে এডিটিংয়ের জন্য যেসব কালার ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো সব ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করা। আরো অনেক ধরনের কালার ব্যবহার করা যায়। আসলে কালার ব্যবহার করাটাও একটি আর্ট। তাছাড়া ভালো ইমেজ ডাউনলোড না করলে এডিট করার পরও ছবিটি দেখতে তেমন ভালো লাগবে না। তাই এসব বিষয়ে খেয়াল রেখে ঠিক করতে হবে এডিটিংয়ের জন্য কোন ছবি ব্যবহার করা উচিত।

কজ
ফিডব্যাক : wahid_cseaust@yahoo.com
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস