• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > যেসব কারণে নতুন কমপিউটার কেনার দরকার নেই
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: তাসনুভা মাহমুদ
মোট লেখা:১০৩
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৬ - ডিসেম্বর
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
ব্যবহার
তথ্যসূত্র:
ব্যবহারকারীর পাতা
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
যেসব কারণে নতুন কমপিউটার কেনার দরকার নেই
গত কয়েক বছর ধরে ল্যাপটপ, নোটবুক ও স্মার্টফোনের ব্যবহার ক্রমবর্ধমান হারে বাড়তে থাকায় কমপিউটিং বিশ্বের বিশেষ একশ্রেণির ব্যবহারকারীর মধ্যে ডেস্কটপ পিসি কেনার প্রবণতা ব্যাপকভাবে কমে গেছে। নতুন ডেস্কটপ পিসি কেনার প্রবণতা কমার দিকে থাকলেও এর ব্যবহার বা প্রয়োজনীয়তা একেবারে শেষ হয়ে যায়নি। আর এ কারণে প্রত্যেক ব্যবহারকারীকে কপিউটিংসংশ্লিষ্ট প্রচুর টার্ম সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে এবং সেই সাথে ধারণা রাখতে হবে পিসির কম্পোনেন্ট সম্পর্কে। প্রথমে সিদ্ধান্ত নিতে হবে নতুন কমপিউটার দিয়ে আপনি কী ধরনের কাজ করবেন। আপনার কাজের ধরনের ওপর ভিত্তি করে কী ধরনের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত। এ ছাড়া কখন ও কোন পরিস্থিতিতে নতুন কমপিউটার কেনা উচিত, তা নির্ধারণ করাও এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এর ফলে কমপিউটার ব্যবহারকারীরা এড়িয়ে যেতে পারবেন নতুন কমপিউটার কেনার সময় সম্ভাব্য ভুলগুলো। তবে যাই হোক, নিচে বর্ণিত কারণগুলোর জন্য সম্ভবত আপনার জন্য নতুন কমপিউটার কেনা দরকার হবে না।
০১. পুরনো কমপিউটার ভালোভাবে কাজ করলে
যদি আপনার বর্তমান কমপিউটারটি ভালোভাবে কাজ করতে থাকে, তাহলে নতুন কমপিউটার কেনার দরকার নেই। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন iStock.com/monkeybusinessimages সাইট থেকে।
প্রত্যেক ব্যবহারকারীই চান নতুন গ্যাজেট ব্যবহার করতে। আপনার বেশিরভাগ কমপিউটিংয়ের কাজ সম্পাদন করতে যদি খুব বেশি পাওয়ারের দরকার না হয়, তাহলে পুরনো কমপিউটার দিয়েই সাবলীলভাবে কাজ চালিয়ে নিতে পারবেন। লক্ষণীয়, ই-মেইল চেক করা, ডকুমেন্ট এডিট করা, ব্রাউজ করা প্রভৃতি টিপিক্যাল কাজ সম্পাদন করার জন্য খুব বেশি ক্ষমতার দরকার হয় না। তাই আপনার বর্তমান ব্যবহৃত পুরনো কমপিউটার দিয়েই এসব কাজ সাবলীলভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। শুধু তাই নয়, দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে গতি কমে যাওয়া কমপিউটার দিয়েও এই কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারবেন।
০২. দীর্ঘদিন পুরনো কমপিউটার মেইনটেইন না করা
ধরুন, দীর্ঘদিন ধরে আপনার বর্তমান ব্যবহৃত কমপিউটারটিকে কোনোরকম মেইনটেইন করেননি, তাহলে কিছু সহজ মেইনটেইন কৌশল অবলম্বন করে পুরনো পিসির গতি বাড়াতে পারবেন।
নতুন কমপিউটার কেনার প্রাথমিক কারণ যদি হয় ধীরগতির পুরনো কমপিউটার, তাহলে প্রথমে নিশ্চিত হয়ে নিন যে কমপিউটারের এ ধীরগতিটা সহজে ফিক্সেবল নয় অর্থাৎ এ ধীরগতির সমস্যাটি সহজে ফিক্স করা যাবে না। অন্যথায় নিশ্চিত হয়ে নিন কোনো অ্যান্টিভাইরাস স্ক্যান রান করছে কী? অপ্রয়োজনীয় কোনো সফটওয়্যার আনইনস্টল করেছেন কী? হার্ডড্রাইভ স্পেস বাড়ানোর জন্য অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো কীভাবে পরিষ্কার করছেন? কমপিউটার চালু করার পর প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো কি শুধু লোড হচ্ছে? অপারেটিং সিস্টেম ও আপনার ব্যবহৃত সব অ্যাপ আপ-টু-ডেট কি না? উপরোলিস্নখিত বিষয়গুলো যদি আপনার কমপিউটারের ক্ষক্ষত্রে অবহেলিত হয়ে থাকে, নতুন কমপিউটার কেনার সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে কমপিউটার মেইনটেনেন্সের জন্য দরকারী কাজগুলো সম্পন্ন করে নিন।
০৩. পুরনো কমপিউটারের গতি বাড়ানো
একটি নতুন কমপিউটার কেনার পরিবর্তে বর্তমান কমপিউটারকে অধিকতর গতিসম্পন্ন করা। দীর্ঘদিন ব্যবহৃত আপনার পুরনো কমপিউটার বিভিন্ন কারণে ধীরগতিতে রান করতে পারে। তবে যেহেতু ধীরগতির কমপিউটারের গতি বাড়ানোর উপায়ের অনেক প্রমাণ রয়েছে। নিশ্চিত হয়ে নিতে পারেন আপনার অপারেটিং সিস্টেম ও অন্যান্য সফটওয়্যারের আপডেটেড অথবা আপনি ক্লাটার পরিষ্কার করতে পারবেন, যা দীর্ঘদিন ধরে আপনার কমপিউটারে জায়গা করে নিয়েছে। আপনি কিছু হার্ডড্রাইভ স্পেস খালি করতে পারবেন এবং স্পাইওয়্যারের জন্য চেক করতে পারেন, তবে পুরনো কমপিউটারকে বাতিল করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন কিছু মেইনটেনেন্সের কাজ পরিচালনা করার পরও পিসির গতি বাড়বে না। এমনকি অপারেটিং সিস্টেমকে সম্পূর্ণরূপে রিইনস্টল করে বিদ্যমান কমপিউটারে ফ্রেশ স্টার্ট করে দেখতে পারেন।
০৪. সবকিছুর জন্য ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করা
যদি আপনার কমপিউটিং অ্যাক্টিভিটির বেশিরভাগ জায়গা করে নেয় ব্রাউজারে, তাহলে সম্ভবত আপনার জন্য নতুন কমপিউটারের দরকার হবে না।
ইদানীং সবাই সবকিছুর জন্য ইন্টারনেটে খোঁজ করে থাকেন। যদি আপনি নিজে আপনার কমপিউটারে লোকালি প্রোগ্রাম করা সফটওয়্যারের পরিবর্তে ওয়েবভিত্তিক সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে নতুন কমপিউটার কেনার প্রয়োজনীয়তা বোধ করার সম্ভাবনা আপনার খুব কম। আপনার ব্রাউজারকে ব্যবহার করতে পারবেন ই-মেইল সেন্ড করার জন্য, ভিডিও চ্যাটে অংশ নেয়ার জন্য অথবা ডকুমেন্ট বা প্রেজেন্টেশন তৈরি করার জন্য। যদি আপনি সবকিছুর জন্য ওয়েব অ্যাপ ব্যবহার করেন অথবা ওই ধরনের সবকিছু নিজেকে করতে দেখেন, তাহলে আপনাকে সম্ভবত নতুন কমপিউটার বা ল্যাপটপের জন্য কোনো অর্থ খরচ করতে হবে না।
০৫. ডেস্কটপ কমপিউটারের ক্ষক্ষত্রে
যদি আপনার কমপিউটারটি ডেস্কটপ কমপিউটার হয়ে থাকে, তাহলে নতুন কমপিউটার কেনার পরিবর্তে কিছু কিছু কম্পোনেন্টের সুইচ আউট করে চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
সহজ বহনযোগ্যতার কারণে অনেক ব্যবহারকারীই আছেন যারা ডেস্কটপের পরিবর্তে ল্যাপটপ অপশন বেশি পছন্দ করেন। তবে ডেস্কটপ কমপিউটারের জন্য রয়েছে বেশ কিছু সুবিধা। ডেস্কটপ কমপিউটার ল্যাপটপের চেয়ে যথেষ্ট ব্যয়সাশ্রয়ী। এগুলো অধিকতর দক্ষতার সাথে কাজ করতে ব্যবহারকারীদেরকে সহায়তা করে। এগুলো অপেক্ষাকৃত বড় স্ক্রিন সাইজ অফার করে। ফলে উৎপাদনশীলতায় সহায়তা পাওয়া যায় এবং এগুলো সহজেই আপগ্রেড করা যায়। যদি ব্যবহারকারীর ডেস্কটপের গতি কমে যেতে থাকে, তাহলে কিছু কম্পোনেন্ট বদলে নিয়ে সহজে সিস্টেমের আয়ু বাড়াতে পারেন। যেমন- ইচ্ছে করলে গতানুগতিক হার্ডড্রাইভের পরিবর্তে সলিড স্টেট ড্রাইভ ব্যবহার করতে পারেন। কমপিউটারের র্যা ম আপগ্রেড করতে পারেন অথবা একটি নতুন গ্রাফিক্স কার্ড বা সিপিইউ যুক্ত করতে পারেন। এ ধরনের কাজ করার আগে আপনাকে অবশ্যই রিসার্চ করতে হবে এবং খুঁজে বের করতে ঠিক কোন কম্পোনেন্টটি আপনি আপগ্রেড করতে পারবেন।
০৬. অধিকতর পোর্টেবল দরকার
যদি প্রচ-ভাবে কিছু পোর্টেবল দরকার হয়ে থাকে, তাহলে কমপিউটার সেরা পছন্দ হতে পারে না।
ইদানীংকার ল্যাপটপগুলো আগের তুলনায় অনেক হালকা হওয়ায় সহজে বহনযোগ্য। ফলে সারাদিন সাথে নিয়ে চলাফেরা করা যায়। তবে কোনোভাবেই বলা যাবে না- ল্যাপটপই সবচেয়ে সহজ বহনযোগ্য ডিভাইস। আপনি খুঁজে পাবেন ছোট ও হালকা কমপিউটার, তবে এগুলো বেশ ব্যয়বহুল। যদি বহনযোগ্যতাকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন এবং ব্যবহার করে থাকেন হালকা ধরনের সফটওয়্যার, তাহলে আল্ট্রাপোর্টেবল কমপিউটারের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন তুলনামূলকভাবে কমদামি ট্যাবলেট পিসি। ট্যাবলেট পিসিতে ওয়েব ব্রাউজ করতে পারবেন, চেক করতে পারবেন ই-মেইল এবং উপভোগ করতে পারবেন নেটফিক্স। যদি এতে আপনার কমপিউটারের ব্যবহার সম্প্রসারিত হয়, তাহলে এ কমপিউটারকে রিপ্লেস করা দরকার হবে না।
০৭. অন্যান্য ডিভাইস আপনার ল্যাপটপকে রিপ্লেস করতে পারে
এমন অনেক ব্যবহারকারী আছেন যাদের কখনও ল্যাপটপ দরকার হয় না। ট্যাবলেট পিসিই একমাত্র ডিভাইস নয়, যা আপনার টাস্কের দায়িত্ব নেবে, যেগুলো মূলত ডিজাইন করা হয়েছে আপনার কমপিউটারের জন্য। অনেক ব্যবহারকারীর কাছে মিউজিক প্রোডাকশন, ভিডিও ও ফিল্ম এডিটিং, ওয়ার্ড প্রসেসিং, গেমিং ও প্যাসিভ এন্টারটেইনমেন্ট প্রভৃতি জনপ্রিয় টাস্ক বা কাজের জন্য ল্যাপটপ সেরা পছন্দের হয় না। পোর্টেবিলিটির জন্য ট্যাবলেট অবশ্যই ভালো। প্রোডাক্টিভিটি তথা উৎপাদনশীলতার জন্য ডেস্কটপ অবশ্যই সেরা পছন্দ। এন্টারটেইনমেন্টের জন্য ডিজিটাল মিডিয়া প্লেয়ার হবে অবশ্যই সেরা পছন্দের এবং ডাটার জন্য নেটওয়ার্ক স্টোরেজ ড্রাইভ হবে সেরা পছন্দের। ল্যাপটপ পছন্দ করার আরও কিছু কারণ আছে। যেমন- পেরিফেরালস, স্টোরেজ ও ডিস্ক ড্রাইভের পর্যাপ্ততা। তবে এগুলো যদি দরকার না হয়, তাহলে ল্যাপটপকে পরিহার করে এন্টার করতে পারেন পোস্ট-পিসি যুগে।
০৮. অপারেটিং সিস্টেম সুইচ করতে পারবেন
পুরনো কমপিউটারকে নবজীবন দেয়ার জন্য অর্থাৎ নতুন করে কর্মক্ষম করার জন্য অপারেটিং সিস্টেমকে সুইচ করতে হতে পারে।
যদি আপনার পুরনো পিসিটি উইন্ডোজ এক্সপিচালিত হয়, তাহলে নতুন কমপিউটারে আপগ্রেড করার কথা চিন্তা করতে পারেন। কেননা, উইন্ডোজ এক্সপিচালিত অনেক কমপিউটারকে অধিকতর আধুনিক উইন্ডোজ ভার্সনে আপগ্রেড করার জন্য তেমন সিস্টেম রিকোয়ারমেন্ট দরকার হয় না। তবে যদি উইন্ডোজ আপগ্রেড করতে না পারেন, তাহলে উইন্ডোজের পরিবর্তে লিনআক্সে সুইচ করতে পারেন। লিনআক্সের অনেক ডিস্ট্রিবিউশন রয়েছে, যেগুলো যথেষ্ট হালকা ধরনের হওয়ায় পুরনো হার্ডওয়্যারে সাবলীলভাবে রান করতে পারে। সামান্য রিসার্চ করে জানতে পারবেন আপনার কমপিউটারের জন্য কোনটি উপযোগী এবং খুব সহজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন কোনো নতুন হার্ডওয়্যারের আদৌও দরকার আছে কি না।
০৯. যেকোনো ধরনের সাধারণ টাস্কের জন্য কমপিউটার দরকার নেই
যেকোনো ধরনের ফেভারিট টাস্কের জন্য আপনার কমপিউটার দরকার নেই। জনগণ তাদের কমপিউটারকে ব্যবহার করে থাকেন সব ধরনের টাস্কের জন্য। এসব কাজের মধ্যে কেউ কেউ করে থাকেন ভিডিও এডিটের কাজ, কেউ বা করে থাকেন ডকুমেন্ট তৈরির কাজ এবং আবার কেউ বা উপভোগ করে থাকেন নেটফ্লিক্স। ধরুন, আপনি এ গ্রম্নপের একজন। এমন অবস্থায় যদি আপনার পুরনো কমপিউটারটি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে, তাহলে নতুন আরেকটি কমপিউটার কেনা আপনার জন্য যুক্তিসঙ্গত হবে কি না ভেবে দেখুন।
লক্ষণীয়, আমাদের মধ্যে এমন অনেক ব্যবহারকারী আছেন, যারা তাদের ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ ছাড়া একটি দিনও চলতে পারেন না। তবে কিছু ব্যবহারকারী আছেন, যারা তাদের দৈনন্দিন কাজ করতে ব্যবহার করে থাকেন ট্যাবলেট পিসি বা স্মার্টফোন। সুতরাং নতুন কমপিউটার কেনার আগে সতর্কতার সাথে ভেবে দেখুন তা কেনা আদৌও আপনার দরকার আছে কি না।
১০. নতুন ডিভাইস সেটআপ করা থেকে বিরত থাকা
নতুন কমপিউটার কেনা থেকে বিরত থাকার আরেকটি প্র্যাক্টিক্যাল কারণ হলো নতুন কমপিউটারের বিরক্তিকর সেটআপ থেকে এড়িয়ে যাওয়া। যদি না আপনি সত্যিকার অর্থে একজন কমপিউটার নার্ড হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার কাছে কমপিউটার সেটআপ করা হবে এক মহাবিরক্তিকর কাজ। নির্ভুলভাবে কমপিউটার সেটআপ করার কাজটি বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার এবং এর সাথে যুক্ত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বস্নটওয়্যার আনইনস্টল করার মতো ঝামেলাদায়ক কাজ। যদি আপনি পারফরম্যান্স উন্নত করার বিষয়টিকে গুরুত্ব না দেন অথবা নতুন কমপিউটারের নতুন ফাংশনালিটি আয়ত্ত করার বিষয়টিকে গুরুত্ব না দেন, তাহলে ঝামেলায় পড়তে পারেন।
১১. নিশ্চিত হতে না পারা
যদি একই ধরনের ডিভাইস গত কয়েক বছর ধরে ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে অনেক সময় একঘেয়েমি মনে হতে পারে বা বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। সুতরাং স্বাভাবিকভাবেই নতুন কিছু হলে ভালো হবে। ধরুন, আপনি কমপিউটারকে আপগ্রেড করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন অথচ জানেন না কেন আপগ্রেড করবেন, কী কী আপগ্রেড করবেন এবং কোন বিষয়টিকে গুরুত্ব দেবেন
ফিডব্যাক : mahmood_sw@yahoo.com

পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
২০১৬ - ডিসেম্বর সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস