লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম:
তাসনীম মাহ্মুদ
মোট লেখা:১২৭
লেখা সম্পর্কিত
তথ্যসূত্র:
ব্যবহারকারীর পাতা
উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু কৌশল
কমপিউটিং বিশ্বে বিশেষ করে উইন্ডোজ এবং ওএসএক্সভিত্তিক সিস্টেমে সব ধরনের কাজ সম্পাদিত হয় অভিজ্ঞ ও অনভিজ্ঞ এ দুই ধরনের ব্যবহারকারীর মাধ্যমে। অভিজ্ঞ বা দক্ষ ব্যবহারকারীরা নিজস্ব পরিম-লের কাজগুলো খুব সুচারুভাবে এবং সময়সাশ্রয়ীভাবে করে থাকেন। পক্ষান্তরে অনভিজ্ঞ- ব্যবহারকারীরা নিজস্ব পরিম-লের কাজগুলো দীর্ঘ সময় ধরে করে থাকেন। এছাড়া কমপিউটিং বিশ্বে এমন অনেক ব্যবহারকারী আছেন, যারা দীর্ঘদিন ধরে কমপিউটারে তাদের প্রয়োজনীয় কাজগুলো গতানুগতিভাবে সম্পাদন করে থাকেন, যেখানে সৃজনশীলতার কোনো ছোঁয়া নেই, নেই সময়সাশ্রয়ীর কোনো চিন্তাভাবনা। এমন ব্যবহারকারীকেও অনভিজ্ঞ ব্যবহারকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয় কমপিউটিং বিশ্বে। যদিও তারা দীর্ঘদিন ধরে কমপিউটারে তাদের প্রয়োজনীয় কাজগুলো করে আসছেন।
এ বিষয়টি সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করে দেখা যেতে পারে এভাবে। ধরুন, একজন অনভিজ্ঞ কমপিউটার ব্যবহারকারী ওয়েবপেজকে স্ক্রলডাউন করে থাকেন তাদের কীবোর্ডের ডাউন অ্যারো কী ব্যবহার করে অথবা পিডিএফ ডকুমেন্টে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্যানুসন্ধান করে থাকেন প্রতি পেজের নিচের দিকে চোখের দৃষ্টি নিবদ্ধ রেখে। অথচ অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীরা এ কাজটি করে থাকেন খুব কম সময়ের মধ্যে। উইন্ডোজ এবং ওএসভিত্তিক সিস্টেমে দ্রুতগতিতে কমপিউটিংয়ের কাজ সম্পন্ন করার প্রয়োজনীয়তার কথা উপলব্ধিতে ব্যবহারকারীর পাতায় এ লেখার অবতারণা। এ লেখায় মূলত উইন্ডোজ এবং ওএসএক্সভিত্তিক সিস্টেমে কিছু কাজ সময়সাশ্রয়ীভাবে সম্পন্ন করার কৌশল দেখানো হয়েছে।
ওয়েবপেজ বা ডকুমেন্ট সার্চ করা
ওয়েবপেজে কোনো সুনির্দিষ্ট ওয়ার্ড বা প্রায়োগিকভাবে যেকোনো ধরনের ডকুমেন্ট যেমন পিডিএফ বা ওয়ার্ড ডকস খুঁজে পেতে চাইলে Ctrl+F চাপুন। ফলে উপরে ডান প্রান্তে একটি ছোট সার্চ বার আবির্ভূত হবে। অবশ্য এটি নির্ভর করছে আপনার ব্যবহার করা অ্যাপ্লিকেশনের ওপর। এবার আপনি যা সার্চ করতে চান, তা টাইপ করুন। এর ফলে প্রোগ্রাম ব্যবহারকারীর সামনে উপস্থাপন করবে প্রথম নজির এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে হাইলাইট করবে সব নজির বা দৃষ্টান্তকে। অ্যাপ্লিকেশনের ওপর ভিত্তি করে যদি মাল্টিপল নজির উপস্থাপিত হয়, তাহলে আপনি পরবর্তী দৃষ্টান্তে জাম্প করে যেতে পারেন কিংবা অ্যারো কী ব্যবহার করে আগের দৃষ্টান্তে যেতে পারবেন, যেগুলো সার্চ বক্সে আবির্ভূত হয়।
উদাহণস্বরূপ, আপনার বন্ধু একটি নতুন আর্টিকেলের লিঙ্ক পাঠাল। আপনি জাম্প করে এগিয়ে যেতে চাচ্ছেন গল্পের নির্দিষ্ট কোনো অংশে। এজন্য Ctrl+F চেপে আর্টিকেলের নাম লিখুন।
নতুন প্রোগ্রাম চালুর জন্য স্পটলাইট সার্চ ব্যবহার
উইন্ডোজ এবং ম্যাক কমপিউটারে নতুন অ্যাপ্লিকেশন দ্রুতগতিতে চালু করার সবচেয়ে সহজতম উপায় হিসেবে আমরা জানি ডেস্কটপে শর্টকাট আইকন খুঁজে বের করে তাতে ক্লিক করা। কিন্তু আসলে তা নয়!
ওএসএক্সের ক্ষেত্রে Command + Spacebar চাপলে কার্সর স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে যাবে উপরে ডান দিকে স্পটলাইট সার্চ বার (Spotlight Search Bar)-এ, যেখানে ব্যবহারকারী টাইপ করতে পারবেন কাঙিক্ষত প্রোগ্রামের প্রথম কয়েকটি লেটার, যেমন আউটলুকের জন্য Out। এর ফলে নিমিষেই তা প্রদর্শিত হবে। আপনার কাঙিক্ষত অ্যাপটি প্রদর্শিত হওয়া মাত্রই এন্টার চাপুন।
উইন্ডোজ ৭-এ স্টার্ট বাটন থেকে একই ধরনের ক্যুইক সার্চের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন অথবা আপনার টাস্কবারে সচরাচর ব্যবহার হওয়া প্রোগ্রামগুলো পিন করতে পারবেন। এবার পুরনো ধারায় প্রোগ্রামটি চালু করুন এবং টাস্কবারে আবির্ভূত হওয়া আইকনে ডান ক্লিক করুন। এরপর ‘Pin this program to the taskbar’ অপশন সিলেক্ট করুন। ফলে এটি এখন থেকে সবসময় এখানেই থাকবে।
অনুরূপভাবে ম্যাকে ব্যবহারকারীরা Finder-এ তাদের অ্যাপ্লিকেশন ভিউতে যেতে পারবেন এবং যেকোনো প্রোগ্রাম আইকন মেনুবারে ড্র্যাগ করতে পারবেন। তবে এটি সেখানেই থাকবে, যাতে পরবর্তী সময়ে সহজেই হাতের নাগালে থাকে এবং যখন খুশি প্রোগ্রাম চালু করতে পারবেন। ম্যাক এবং উইন্ডোজ উভয় ক্ষেত্রে আইকনের অর্ডার রিঅ্যারেঞ্জ করতে পারবেন ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপের মাধ্যমে।
স্পেসবার ব্যবহার করে দ্রুতগতিতে স্ক্রল করা
দীর্ঘ ওয়েবপেজ জুড়ে স্ক্রল করা এক সময়-সাপেক্ষ ব্যাপার। এ ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় মাউস হুইল, স্ক্রলবার এবং অবশ্যই ডাউন অ্যারো কী। এর পরিবর্তে স্পেসবার ব্যবহার করুন একবার একটি পুরো স্ক্রিন নিচে জাম্প করার জন্য। Spacebar+Shift চাপলে একটি পূর্ণ স্ক্রিন উপরের দিকে জাম্প করবে। প্রতিবার Spacebar+Shift চাপলে এভাবে উপরের দিকে জাম্প করবে। স্পেসবার চেপে ধরলে পেজের নিচের দিকে দ্রুতগতিতে চলে যেতে পারবেন। স্পেসবার চেপে ধরার পর যদি আপনার কাছে তেমন কিছু মনে না হয়, তাহলে নিশ্চিত হয়ে নিন কার্সর পেজ টেক্সট ফিল্ডে আছে কি না।
ফাইন্ড/রিপ্লেস
অনেক ব্যবহারকারী আছেন, যারা ওয়ার্ড প্রসেসিং ফাইলে বাক্যের শেষে ডাবল স্পেস ব্যবহার করেন। তবে অনেকেই ডাবল স্পেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। আর এই একটি কারণই যথেষ্ট বাক্যের পরে ব্যবহৃত ডাবল স্পেস অপসারণের। এ কাজটি সহজে করা যায় find/replace-এর মাধ্যমে।
ওয়ার্ডে Home মেনুর ট্যাবের অন্তর্গত একেবারে ডানপ্রান্তে Replace নামে একটি টুল আছে। অথবা শর্টকাটে এটি পেতে পারেন Ctrl+H চেপে। এ ডায়ালবক্সে ঋরহফ ফিল্ডে ডাবল স্পেস চাপুন এবং replace ফিল্ডে একটি স্পেস চাপুন। এটি দেখতে কোনো কিছুর মতো হবে না, তবে কাজ করবে। এবার replace all-এ ক্লিক করলে আপনার কাজ সম্পন্ন হবে। এভাবে আপনি ডকুমেন্ট থেকে বাক্যের শেষে ব্যবহৃত ডাবল স্পেস দূর করে সিঙ্গেল স্পেসে পরিণত করতে পারবেন।
ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড টাইপ না করা
অনলাইন অ্যাকাউন্টে লগ করার জন্য ব্যবহারকারীদের কখনওই উচিত হবে না ইউজারনেম বা পাসওয়ার্ড টাইপ করা। কিন্তু কেন? কেননা, আপনার উচিত পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করা। সেরা পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে এসব তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন হয়। পাসওয়ার্ড মনে রেখে টাইপ করার চেয়ে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করা অনেক বেশি সহজ ও নিরাপদ। শুধু তাই নয়, এর ফলে অনলাইন অ্যাক্টিভিটি বেশ ত্বরান্বিত হয় এবং ফেসবুক বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট চেক করা সম্ভব হয় কোনো ঝামেলা ছাড়াই।
এ ছাড়া অন্য আরও কিছু টুল আছে, যা ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড মনে রেখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পূর্ণ করে। যেমন- অ্যাপলের আইক্লাউড কী চেইন, ক্রোমে অটোফিলসহ আরও কিছু। তবে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করা। কেননা, এতে সমন্বিত আছে অন্য আরও কিছু সুবিধা।
ডান ক্লিকে স্পেলিং সংশোধন
আমরা অনেকেই জানি, মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো শব্দের নিচে তরঙ্গায়িত লাল বর্ণের আন্ডারলাইন থাকার অর্থ হচ্ছে শব্দের বানানে ভুল অথবা ওই শব্দটি অপরিচিত হওয়ায় ওয়ার্ড শনাক্ত করতে পারছে না। তবে অনেকে মনে করেন, একই স্পেলচেক রীতি ফায়ারফক্স ও ক্রোমসহ অনেক ব্রাউজারে ব্যবহার হয়।
ফেসবুক, জি-মেইল বা অন্য যেকোনো সাইটে টাইপ করার সময় যদি কোনো শব্দের নিচে তরঙ্গায়িত লাল বর্ণের আন্ডারলাইন দেখা যায়, তাহলে ওয়ার্ডে ডানক্লিক করুন উত্থাপিত সংশোধনের জন্য। ম্যাক ব্যবহারকারীদের মনে রাখা দরকার, ওএসএক্স ভুল বানান স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংশোধন করে, সেগুলোকে নীল বর্ণে আন্ডারলাইন করে, যাতে আপনার দৃষ্টি আকৃষ্ট হতে পারে, সেখানে যাতে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন সংগঠিত পরিবর্তনটি ঠিক হয়েছে। ম্যাকের ক্ষেত্রে আরেকটি কৌশল হলো- যেকোনো ওয়ার্ডে ডান ক্লিক করুন অথবা ট্র্যাকপ্যাডে তিন আঙ্গুলে ট্যাপ দিন, যাতে একটি ওয়ার্ডের ডিকশনারি ডেফিনেশন আবির্ভূত হয়।
ব্রাউজার বার থেকে সার্চ করা
অনলাইনে কোনো কিছু সার্চ করার জন্য ব্রাউজার বারে না গিয়ে মড়ড়মষব.পড়স টাইপ করুন। এরপর ব্রাউজার বারে সার্চ টার্ম টাইপ করুন। বেশিরভাগ ব্রাউজার ইউআরএল বার স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি অনলাইন সার্চ বারের দ্বিগুণ হয়। এগুলোতে ইনস্টল করার জন্য পস্নাগইন নেই। সার্চের জন্য কোন সার্ভিস এটি ব্যবহার করবে, তা আপনি নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন। যেমন- গুগল, বিং, ইয়াহু! সার্চ, ডাক-ডাকগো (উঁপশ উঁপশএড়) ইত্যাদি। ব্রাউজারে আপনার পছন্দ অনুযায়ী সেট করে দিতে পারেন।
টাইপ-এহেড সাজেশন ব্যবহার করুন। এটি আবির্ভূত হয় তখন, যখন সার্চ টার্মে কী প্রেস করবেন। ব্যবহারকারীরা দীর্ঘ সময় ধরে টাইপ করার সময় তাদের দৃষ্টি স্ক্রিনের উপরের দিকে না রেখে কীবোর্ডের উপরে নিবন্ধিত করে রাখেন। এমনকি যতটুকু সময় দরকার, তার চেয়ে বেশি সময় ধরে। এর পরিবর্তে সার্চ বারে দৃষ্টি রাখুন ডযবহ ফরফঃযব টাইপ করার সময় আবির্ভূত সাজেশন লক্ষ করুন। যদি আপনি তেমন কিছু খুঁজে পান, তাহলে ডাউন অ্যারো কী ব্যবহার করুন অথবা এটি সিলেক্ট করে এন্টার চাপুন বা ক্লিক করুন। সার্চের জন্য যদি এটি দীর্ঘ হয় অথবা বানান করা কঠিন হয়, তাহলে টাইপ-এহেড সাজেশন লোড হওয়ার সময় সেভ করবে।
টাস্কবার প্রোগ্রাম দিয়ে কীবোর্ড চালু
অনেক ব্যবহারকারী আছেন, যারা Start Menu ব্যবহার করে উইন্ডোজ টাস্কবার ব্যবহার করেন ক্যুইক লাঞ্চ বার হিসেবে। আমাদের প্রতিদিনের ব্যবহৃত প্রোগ্রাম দিয়ে সিস্টেম দিন দিন ভারি হয়ে উঠেছে। এসব প্রোগ্রাম সহজে ওপেন করা যায় ক্লিক করে। তবে আপনার টাস্কবারে আরও দ্রুততার সাথে সফটওয়্যার চালু করার উপায় রয়েছে। সাধারণ কীবোর্ড কম্বিনেশনে এ কাজটি করা সম্ভব। স্টার্ট বাটনের ডান দিকের প্রতিটি প্রোগ্রামকে অ্যাসাইন করা হয়েছে এর নিজস্ব নিউমেরিক্যাল শর্টকাট দিয়ে। প্রথম প্রোগ্রাম ১, দ্বিতীয় প্রোগ্রাম ২ ইত্যাদি দিয়ে। এভাবে দশম টাস্কবার শর্টকাট হচ্ছে ‘০’। এবার উইন্ডোজ কী চেপে ধরে প্রোগ্রামের নাম্বার চাপুন, যেটি আপনি ওপেন করতে চাচ্ছেন চালু করার জন্য। উদাহরণস্বরূপ, বাম দিকের ইমেজে ডরহ+৩ চাপলে ক্রোম ব্রাউজার চালু হয়।
ক্লিপবোর্ডে ফাইল পাথ কপি করা
উইন্ডোজ ক্লিপবোর্ডে কখনও কী ফাইল পাথ কপি করতে চেয়েছেন? আপনাকে হয়তো কখনও জিজ্ঞেস করতে হবে- কীভাবে কমন লোকেশনে সুনির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ব্রাউজ করতে হয়? তবে যাই হোক, অনেক ব্যবহারকারী আছেন, যারা উইন্ডোজ এক্সপ্লারার ব্যবহার করে খুঁজে পাওয়া লোকাল ফাইলটি চিহ্নিত করার জন্য ব্যবহার করেন।
ক্লিপবোর্ডে একটি ফাইল পাথ কপি করার জন্য ঝযরভঃ কী চেপে আপনার কাঙিক্ষত ফাইল বা ফোল্ডারে ডান ক্লিক করুন। এরপর নতুনভাবে উন্মোচিত হওয়া ‘Copy as Path’ অপশন সিলেক্ট করুন। এবার আপনার পছন্দের যেকোনো জায়গায় এই তথ্য পেস্ট করতে পারেন ব্রাউজার ডায়ালগবক্সের ‘File name’ অংশসহ। এর জন্য কোনো বাড়তি ব্রাউজিংয়ের দরকার হয় না।
অধিকতর গোপন ডান ক্লিক অপশন
বেসিক সেন্ড টু (Send to) টুল আবির্ভূত হয় যখন ফাইল বা ফোল্ডার আইকনে ডানক্লিক করা হয়। এই টুলটি বেশ সহায়ক। এই টুলটি পিসির সাথে সম্পৃক্ত হওয়া ড্রাইভে বা লোকেশনে দ্রুতগতিতে কোনো আইটেম মুভ করাতে পারে। তওচ আর্কাইভে যুক্ত করতে অথবা সেন্ড করতে পারে ই-মেইল বা ফ্যাক্সে। এতে এটি খুব ছোট একটি টিপ। ঝযরভঃ কী চেপে ধরে ফাইল বা ফোল্ডারে ডানক্লিক করলে নতুন ফোল্ডার লোকেশন তৈরি হবে বেসিক Send to মেনুতে।
জাম্প লিস্টে সাধারণ আইটেম পিন করা
ফাইল এক্সপ্লারার জাম্প লিস্টে আপনি কাস্টোম সার্চ শর্টকাট জাম্প করতে পারবেন। ফাইল এক্সপ্লারার টাস্কবারে যখনই ডান ক্লিক করা হবে তখনই এটি আবির্ভূত হবে, যা পেশ করে আরেকটি জাম্প লিস্ট। একটি টাস্কবার আইকনে ডানক্লিক করলে পেশ করে ওই প্রোগ্রামের জাম্প লিস্ট, যা হবে প্রোগ্রামের সাথে ওপেন হওয়া অতিসম্প্রতি ফাইলে ক্যুইক লিঙ্ক। এটিকে জাম্প লিস্টে পিন করুন প্রোগ্রামের টাস্কবার আইকনে ড্র্যাগ করার মাধ্যমে অথবা জাম্প লিস্টে ফাইল নেমের ডান দিকে পিন আইকনে ক্লিক করে
ফিডব্যাক : mahmood_sw@yahoo.com