• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেটের নতুন কিছু ফিচার
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: লুৎফুন্নেছা রহমান
মোট লেখা:১৪১
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৬ - সেপ্টেম্বর
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
সফটওয়্যার
তথ্যসূত্র:
সফটওয়্যার
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেটের নতুন কিছু ফিচার
উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেটের নতুন কিছু ফিচার
লুৎফুন্নেছা রহমান
অতি সম্প্রতি মাইক্রোসফট তার উইন্ডোজ ঘরানার সর্বাধুনিক অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ১০-এর ব্যবহারকারীদের জন্য প্রথম অফিসিয়াল আপডেট অবমুক্ত করে, যা উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেট হিসেবে পরিচিত। উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেট উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীদের জন্য ফ্রি এবং উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮/৮.১ ব্যবহারকারীরা ২৯ জুলাই পর্যন্ত ফ্রি আপগ্রেড করে নেয়ার সুযোগ পেয়েছেন এবং ভিজ্যুয়াল টোয়েক ও নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট বিষয় উন্নত করা থেকে শুরু করে ব্র্যান্ড-নতুন ফিচার সম্পৃক্ত করতে পারেন, যেমন- উইন্ডোজ ইঙ্ক। এ লেখায় ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারির আপডেটের ছোট-বড় কিছু পরিবর্তন তুলে ধরা হয়েছে, যেগুলো দেখতে পারবেন ডিভাইস আপডেট করার পর।
০১. অধিকতর বিভ্রান্ত করা স্টার্ট মেনু
উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেটে প্রথম যে বিষয়টি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে, তা হলো স্টার্ট মেনু। এ স্টার্ট মেনুটি একটু ভিন্ন এবং কিছুটা বিভ্রান্তকর বলা যেতে পারে। এতে আর দেখা যাবে না ‘All apps’ মেনু। এর পরিবর্তে ইনস্টল করা সব অ্যাপস আবির্ভূত হয় স্টার্ট মেনুর বাম দিকে একটি লিস্টে। এই লিস্টের বাম দিকে আপনার অ্যাকাউন্টের জন্য একটি আইকন, ডাউনলোড, ফাইল এক্সপ্লোরার, সেটিংস দেখতে পারবেন। এ লিস্টের ডান দিকে আপনি দেখতে পাবেন টাইলস এবং লাইভ টাইলস।
০২. ফাঙ্কি টাস্কবার
উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেটে টাস্কবারের আয়ত্তে আছে কিছু কুল টোয়েকসহ ডান ক্লিক মেনু এবং সেটিং মেনুতে এক ডেডিকেটেড সেকশন। আপনি এটি পাবেন Personalization→ Taskbar-এ। টাস্কবার ক্লক এবং ক্যালেন্ডার বর্তমানে কম্বাইন করা হয়েছে। ক্লকে ক্লিক করলে আপনি সময় এবং দিনের ইভেন্টের লিস্ট দেখতে পারবেন। যদি আপনার পিসিতে মাল্টিপল ডিসপ্লে সেটআপ করা থাকে, ক্লক ওই সবগুলোতেই আবির্ভূত হবে।
০৩. এজ এক্সটেনশন
মাইক্রোসফটের নতুন এজ ব্রাউজার অবশেষে পেল ব্রাউজার এক্সটেনশনের সাপোর্ট। এক বছর আগে মাইক্রোসফট এজ স্যানস এক্সটেনশন জনসাধারণের সামনে উপস্থিত করতে চেয়েছে। ক্রোম, ফায়ারফক্স এবং সাফারিসহ বেশিরভাগ আধুনিক ব্রাউজার সাপোর্ট করে থার্ডপার্টি অ্যাড-অনস এবং এক্সটেনশন নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও।
অ্যাডব্লক, পিন্টা-রেস্ট পিন ইট বাটন এবং এভারনোটসহ অনেক থার্ডপার্টি এজ এক্সটেনশন রয়েছে। এসব এক্সটেনশন উইন্ডোজ স্টোরে পাওয়া যাবে।
এজ ইমপ্রম্নভমেন্ট
ব্রাউজার এক্সটেনশনই একমাত্র বিষয় নয়, যার জন্য এজ ব্যবহারকারীরা সানন্দে উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেটে প্রত্যাশা করছেন। এজ রিসিভ করেবে ছোটখাটো বেশ কিছু অ্যানহ্যান্সমেন্ট, যা এটিকে অনেক বেশি ইউজার-ফ্রেন্ডলি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে বলে আশা করা যায়। এগুলোর মধ্যে কোনো কোনোটি সম্পৃক্ত করে নিচে বর্ণিত ধাপগুলো।
ব্রাউজারে পিন ট্যাবের সক্ষমতা।
অ্যাড্রেস বারের জন্য একটি paste-and-go অপশন।
একটি হিস্টোরি মেনু, যেখানে অ্যাক্সেস করা যায় ব্যাক বা ফরোয়ার্ড বাটনে ডান ক্লিক করে।
ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিসে ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপের সক্ষমতা।
বুকমার্কস এবং ফেভারিটের ইমপ্রম্নভড অর্গানাইজেশন।
ডাউনলোড প্রগ্রেসের সময় ব্রাউজার বন্ধ করে দিলে স্মরণ করে দেয়।
আপনার অ্যাকশন সেন্টারে ওয়েবসাইট থেকে ওয়েব নোটিফিকেশন।
নেভিগেশন চুরি করা।
ফ্ল্যাশ ভিডিও প্লে করার জন্য ক্লিক টু প্লে। ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্লে করে না।
০৪. উইন্ডোজ ইঙ্ক
উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীরা উইন্ডোজ ইঙ্ক ফিচারে পাবেন আরও বেশি ফ্রেন্ডলি পেন এবং স্টাইলাস। এটি একটি নতুন পেন-সেন্ট্রিক এক্স-পেরিয়েন্স, যা আপনাকে অপারে-টিং সিস্টেম জুড়ে অ্যাক্টিভ স্টাইলাস ব্যবহারের সুযোগ দেবে। উইন্ডোজ ইঙ্কের আগমন ঘটে এর নিজস্ব বিশেষ ওয়ার্কপ্লেস সহযোগে, যেখানে আপনি অ্যাক্সেস করতে পারবেন সিস্টেম ট্রের আইকনের মাধ্যমে।
এ ছাড়া স্ক্রিন স্কেচ অ্যাপসহ বেশ কিছু নতুন অ্যাপ সমন্বিত রয়েছে উইন্ডোজ ইঙ্কের সাথে, যা আপনাকে যেমন-তেমনভাবে লেখার সুযোগ করে স্ক্রিনশুটে। এ ফিচারটি মাইক্রোসফট এজের ইঙ্ক ফিচারের মতো কাজ করে। ইঙ্ক অ্যাপকে বিদ্যমান অ্যাপের সাথে ইন্টিগ্রেডও করা হবে এবং মূল অ্যাপে থাকবে বিশেষ ফিচার, যেমন- ম্যাপ অ্যাপে কাস্টোম রুট অাঁকার সক্ষমতা।
স্টাইলাস ব্যবহারকারীরা তাদের পেনের বাটন এবং সেটিংস কাস্টোমাইজ করার সুযোগ পাবেন সেটিং মেনুর ডিভাইস ট্যাব থেকে।
০৫. লক স্ক্রিনে কর্টনা
যদি আপনি উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে ডিভাইসকে আনলক না করেও অর্থপূর্ণ এবং অন্তরঙ্গভাবে আলাপ-আলোচনা করতে পারবেন কর্টনার সাথে। উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেটের অন্যতম এক নতুন ফিচার হলো লক স্ক্রিনে কর্টনা। এ ফিচার একবার এনাবল করা হলে আপনি কর্টনায় অ্যাক্সেস করতে পারবেন “Hello, Cortana” বলে অথবা লক স্ক্রিনে কর্টনা আইকনে ট্যাপ করে। মাইক্রোসফটের ডিজিটাল অ্যাসিসট্যান্ট বিভিন্ন ধরনের টাস্ক পারফর্ম করতে পারবে লক স্ক্রিন থেকে, যেমন- অ্যাপয়েনমেন্ট শিডিউলিং বা রিমাইন্ডার সৃষ্টি করা।
উইন্ডোজ ১০ লক স্ক্রিন ফিচারে কিছু বাড়তি উন্নতি সাধন করা হয়েছে। আপনি এ ফিচারকে সক্রিয় করতে পারেন Settings → Accounts → Sign-in options-এ অ্যাক্সেস করুন এবং স্ক্রলডাউন করুন Settings → Accounts → Sign-in options-এ।
০৬. অ্যাপ ও ওয়েবসাইটের উইন্ডোজ হ্যালো
মাইক্রোসফট প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, উইন্ডোজ ১০ পিসিতে লগইন করার জন্য আর পাসওয়ার্ডের দরকার হবে না। এই প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন হলো উইন্ডোজ হ্যালো। উইন্ডোজ হ্যালো ফিচার ফেসিয়াল রিকগনিশন, ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা একটি আইরিস স্ক্যান ব্যবহার করে আপনার কমপিউটারে সাইন করার সুযোগ দেবে। উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেটে অন্যতম এক ফিচার হলো উইন্ডোজ হ্যালো। উইন্ডোজ হ্যালো ফিচারকে পাওয়া যাবে সাপোর্টেড ওয়েবসাইটে যতদিন পর্যন্ত আপনি এজ দিয়ে ব্রাউজ করবেন। এজ হলো প্রথম ব্রাউজার, যা অফার করে স্থানীয় বায়োমেট্রিক্স সাপোর্ট। এটি উইন্ডোজ অ্যাপেও কাজ করে। খুব শিগগিরই ওয়েবসাইটে আপনার ফেসসহ সাইন করতে সক্ষম হবেন।
উইন্ডোজ ‘হ্যালো’ ফিচার আপনাকে পিসিতে সাইন করার সুযোগ দেবে ‘companion device’ ডিভাইস ব্যবহার করে, যেমন- ইউএসবি সিকিউরিটি টোকেন, একটি অ্যাক্টিভিটি ট্র্যাকিং ব্র্যান্ড অথবা একটি স্মার্টফোন।
০৭. এক্সবক্স প্লে অ্যানিহয়ার
এক্সবক্স প্লে অ্যানিহোয়ার (Xbox Play Anywhere) ফিচার এক্সবক্স এবং উইন্ডোজ ১০ ডিভাইসের জন্য নিয়ে আসবে ইউনিভার্সাল গেমিং পরিবেশ। এক্সবক্স প্লে অ্যানিহোয়ার আপকামিং টাইটেলে সীমাবদ্ধ এক্সবক্স স্টোর অথবা উইন্ডোজ স্টোর থেকে এক্সবক্স প্লে অ্যানিহোয়ার ডিজিটাল গেম কেনার পর সেটি এক্সবক্স ওয়ান এবং উইন্ডোজ ১০ পিসি উভয় প্লাটফরমে ব্যবহার করা বাড়তি কোনো খরচ করে না। এক্সবক্স প্লে অ্যানিহয়ারের সুবিধা পেতে চাইলে আপনার পিসিতে যেমন ইনস্টল করতে হবে উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেট এডিশন, তেমনিই আপডেট রাখতে হবে এক্সবক্স ওয়ান কন্সোল।
০৮. ইমপ্রম্নভড উইন্ডোজ ডিফেন্ডার
যদি আপনি উইন্ডোজ ১০-এ একটি থার্ডপার্টি অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে উইন্ডোজ ডিফেন্ডার স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিজেকে ডিজ্যাবল করে ফেলে। তবে লিমিটেড পিরিয়ডিক স্ক্যানিং, উইন্ডোজ ডিফেন্ডার নামে নতুন ফিচার আপনার ব্যবহৃত বর্তমান অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামে আচরণ করে নিরাপত্তার বাড়তি লাইন হিসেবে। যখন লিমিটেড পিরিয়ডিক স্ক্যানিং ফিচার অন তথা সক্রিয় করা হয়, তখন উইন্ডোজ ডিফেন্ডার নিজেই সক্রিয় হয়ে আপনার পিসিকে পিরিয়ডিক্যালি স্ক্যান করবে (স্ক্যান শেষে যা পাবে তার সারাংশ আপনার কাছে পাঠাবে) বিদ্যমান অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামের হস্তক্ষেপ ছাড়া।
এন্টারপ্রাইজ ব্যবহারকারীদের জন্য অ্যানিভারসারি আপডেট নিয়ে আসবে উইন্ডোজ ডিফেন্ডার অ্যাডভান্সড থ্রেট প্রটেকশন, যা থামিয়ে দেয় নেটওয়ার্কে অ্যাডভান্সড ম্যালিশাস অ্যাটাক এবং উইন্ডোজ ইনফরমেশন প্রটেকশন, যাকে ডিজাইন করা হয়েছে কর্পোরেট ডাটা রক্ষা করতে সহায়তা করার জন্য।
০৯. অ্যাকশন সেন্টারে অ্যান্ড্রয়িড নোটিফিকেশন
অ্যান্ড্রয়িডের জন্য কর্টনা অ্যাপ অ্যান্ড্রয়িড ডিভাইসের সাথে উইন্ডোজ ১০ পিসি যুক্ত করতে সক্ষম হয় দারুণ উপযোগী ‘ইউনিভার্সাল’ নোটিফিকেশনের জন্য। একবার কানেক্টেড হতে পারলে কর্টনা উইন্ডোজ ১০ অ্যাকশন সেন্টারে কর্টনা আপনার অ্যান্ড্রয়িড নোটিফিকেশনের মিররের মতো কাজ করতে সক্ষম হবে এবং আপনার পিসি থেকে ফোনে দূর থেকে লোকেট এবং রিং করতে পারবে। এমনকি আপনার ফোন থেকে পিসিতে টেক্সট মেসেজও পেতে সক্ষম হবেন।
১০. আরও সহায়ক অ্যাকশন সেন্টার
সব নোটিফিকেশনই সমানভাবে তৈরি করা হয় না এবং উইন্ডোজ ১০ অ্যাকশন সেন্টার তার নোট নেয় উইন্ডোজ ১০ অ্যানিভারসারি আপডেটে। বর্তমানে নোটিফিকেশনগুলো অ্যাপ দিয়ে গ্রুপ করা হয়েছে এবং খুব সহজেই তা অগ্রাহ্য করা যায়। আপনি ইচ্ছে করলে প্রতিটি স্বতন্ত্র অ্যাপের জন্য সেটিং মেনুতে অগ্রাধিকার লেভেল সেট করতে পারেন। এজন্য তিন অপশনের মধ্যে একটিতে নেভিগেট করুন Settings → System → Notifications & Actions। Top ডিসপ্লে করে অ্যাকশন সেন্টারের উপরে, যেখানে High ডিসপ্লে হয় মাঝামাঝিতে। আপনি নোটিফিকেশনের সংখ্যা কাস্টোমাইজ করতে পারবেন, যেগুলো প্রতিটি অ্যাপ থেকে যেমন দেখা যাবে, তেমনই অ্যাপস নোটিফিকেশন আবির্ভূত হয় পপআপ ব্যানার অথবা সাউন্ড হিসেবে।
১১. ডার্ক থিম
উইন্ডোজ ১০ সব সময় পুরো সাদা। তবে খুব শিগগিরই আপনি ডিফল্ট উইন্ডোজ অ্যাপ যেমন সেটিংস মেনু, ম্যাপস অ্যাপস এবং ক্যালকুলেটর অ্যাপের জন্য আই-ফ্রেন্ডলি ডার্ক থিম বেছে নিতে পারবেন। সেটিং মেনুর পার্সোনালাইজেশন ট্যাবে আপনি দুটি অ্যাপ মোডের মধ্যে যেমন- Light (ডিফল্ট) অথবা Dark-এর মধ্যে একটি বেছে নিতে পারবেন। ডার্ক মোড ফিচার হলো বস্ন্যাক ব্যাকগ্রাউন্ডবিশিষ্ট। এর স্ক্রলবার হলো ডার্ক গ্রে এবং সাদা টেক্সট। এর প্রভাব পরিলক্ষেত হবে বেশিরভাগ ডিফল্ট উইন্ডোজ ১০ অ্যাপে এক্সপ্লোরার ছাড়া।
১২. একটি উইন্ডো অথবা ডেস্কটপের সব প্রোগ্রাম পিন করা
উইন্ডোজ ১০-এর ভার্চুয়াল ডেস্কটপের ইমপ্রম্নভমেন্টের জন্য একটি রুম রয়েছে। আপনি এখন একটি ওপেন উইন্ডো অথবা একটি সুনির্দিষ্ট প্রোগ্রামের সব উইন্ডো থেকে সব ডেস্কটপ পিন করতে পারবেন, যেগুলো সবসময় প্রবেশযোগ্য। এ কাজটি করার জন্য আপনার দরকার ভার্চুয়াল ডেস্কটপ ওপেন করা। এ কাজটি করার জন্য Task View বাটনে ক্লিক করুন। এরপর উইন্ডো/প্রোগ্রামে ডান ক্লিক করুন, যেটি আপনি পিন করতে চান। এবার Show this window on all desktops অথবা Show windows from this app on all desktops সিলেক্ট করুন
ফিডব্যাক : mahmood_sw@yahoo.com


পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
২০১৬ - সেপ্টেম্বর সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস