• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > দেশে তথ্যপ্রযুক্তির অস্কার অ্যাপিকটা
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: মিন্টু হোসেন
মোট লেখা:৫
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৭ - ডিসেম্বর
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
অ্যাওয়ার্ড
তথ্যসূত্র:
রির্পোট
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
দেশে তথ্যপ্রযুক্তির অস্কার অ্যাপিকটা
দেশে তথ্যপ্রযুক্তির অস্কার অ্যাপিকটা
মো: মিন্টু হোসেন
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হলো তথ্যপ্রযুক্তির অস্কারখ্যাত অ্যাপিকটা। এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সবচেয়ে বড় সংগঠন এশিয়া প্যাসিফিক আইসিটি অ্যালায়েন্স (অ্যাপিকটা)। এ অঞ্চলের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নের পাশাপাশি সম্ভাবনাময় ও সফল উদ্যোগ, সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর সেবার স্বীকৃতি দিতে প্রতিবছর অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডসের আয়োজন করে থাকে।
২০১৫ সালে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) অ্যাপিকটার সদস্যপদ লাভ করে। সদস্য হওয়ার পর বাংলাদেশে দুবার কার্যনির্বাহী কমিটির সভা হয়েছে। ২০১৬ সালে প্রথমবারের মতো অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডসে অংশ নিয়ে বাংলাদেশ পুরস্কারও জিতেছে। সদস্যপদ পাওয়ার মাত্র দুই বছরের মধ্যে অর্থাৎ নবীনতম সদস্য হিসেবে অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডসের এই আয়োজন অ্যাপিকটার ইতিহাসে প্রথম।
বেসিসের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও ১৭তম অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডস ঢাকা ২০১৭-এর আহবায়ক রাসেল টি আহমেদ বলেন, এ আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অগ্রগতি এবং বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনা ও সুবিধাগুলো বিশ্বের সামনে তুলে ধরার একটা বিরাট সুযোগ। আগে আমাদের এ ধরনের আয়োজনের সক্ষমতা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন করত। এবারে আমাদের সক্ষমতা তুলে ধরার সুযোগ এসেছে। আমরা পেশাদার ও অতিথিপরায়ণ জাতি হিসেবে পরিচয় তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছি।
আয়োজন সফল করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এ ছাড়া আমাদের প্রস্ত্ততি আগে থেকেই অ্যাপিকটা কর্তৃপক্ষ দেখে গিয়েছিল। তারা আমাদের প্রস্ত্ততিতে সন্তুষ্ট ছিল।
রাসেল টি আহমেদ বলেন, বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তির সম্ভাবনা ও উন্নয়ন দেখে দেশ ছাড়ার সময় বিদেশিরা যেন ‘ওয়াও’ বলতে পারে তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল তাদের কাছে নতুন বাংলাদেশকে তুলে ধরা। বাংলাদেশকে তাদের সামনে সুন্দর দেশ হিসেবে ব্র্যান্ডিং করতে রাজধানীর র্যা ডিসন হোটেলে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়।
গত ৮ ও ৯ তারিখে এ প্রতিযোগিতার বিচারকাজ করেন বিভিন্ন দেশের বিচারকেরা। ১০ তারিখে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিশেষ আয়োজনে পুরস্কার দেওয়া হয়।
সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের তত্ত্বাবধানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদফতর এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) যৌথভাবে ৭ থেকে ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
রাসেল টি আহমেদ বলেন, ১৬টি দেশ থেকে ৪০০ বিদেশি অতিথিকে নিয়ে এ ধরনের আয়োজন বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের জন্য প্রথমবারের মতো ঘটনা। তাদের নিরাপত্তার পাশাপাশি আবাসনের জন্য নির্ধারিত হোটেলগুলোতেও বিশেষ নিরাপত্তা ও হেল্প ডেস্কের ব্যবস্থা রাখা হয়। টেলিটকের সহযোগিতায় তাদের বিনামূল্যে ইন্টারনেটসহ সিম দেয়া হয়। উবারের সহযোগিতায় অংশ নেয়াদের ভ্রমণ সহজ ও নিরাপদ করা হয়। আয়োজনকে উৎসবমুখর করতে বিশেষ পদক্ষেপও নেওয়া হয়। আমন্ত্রিত প্রতিযোগীদের নিয়ে ওয়েলকাম রিসেপশন, বাংলাদেশ নাইট ও হংকং নাইট করা হয়।
অতিথিদের ঘুরিয়ে দেখানো হয় ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড। ১০ ডিসেম্বর বিকেলে ১৭তম অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডস, ঢাকা ২০১৭-এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) অনুষ্ঠিত হয়।
বিশেষ আয়োজন
বাংলাদেশ নাইট- বিদেশি প্রতিনিধিদের সামনে বাংলাদেশ ও দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে তুলে ধরার সুযোগ।
বিজনেস টু বিজনেস (বিটুবি) বৈঠক- অংশ নেয়া বিদেশি ও আগ্রহী বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ব্যবসায়িক উন্নয়নের সম্ভাবনার জন্য বৈঠক।
ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড- আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য আলাদা প্যাভিলিয়ন, আন্তর্জাতিক আলোচক/বক্তাদের ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে অংশগ্রহণ, বিদেশি প্রতিনিধিদের ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড পরিদর্শন।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান- তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অস্কার হিসেবে স্বীকৃত অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডসের জাঁকজমক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান।
অ্যাপিকটা ট্রফি উন্মোচন
তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অস্কারখ্যাত অ্যাপিকটা পুরস্কার-২০১৭ প্রতিযোগিতায় ১৫টি দেশ থেকে ৪০০ জনের বেশি বিদেশি অতিথি অংশ নেন। এ সম্পর্কে জানাতে ২ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে বেসিস। ওই অনুষ্ঠানে এবারের অ্যাপিকটার ট্রফি উন্মোচন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ।
সংবাদ সম্মেলনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতির বিষয়টি তাদের সামনে তুলে ধরতে বিশেষ এই আয়োজন করেছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদফতর। তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলাদেশ দ্রম্নত এগিয়ে যাচ্ছে। তরম্নণেরা এর নেতৃত্ব দিচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে রফতানির লক্ষ্যমাত্রা ৫০০ কোটি নির্ধারণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে কান্ট্রি ব্র্যান্ডিং জরম্নরি। অ্যাপিকটার সদস্য হওয়ার মাত্র দুই বছরের মধ্যেই এর পুরস্কার আয়োজন করতে পারছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি ঘিরে বিশ্বে আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। আগে নতুন প্রযুক্তি বাংলাদেশে আসতে অনেক সময় লাগত। এখন অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দ্রম্নত বাংলাদেশে আসছে। সোফিয়া যার উদাহরণ।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদফতরের মহাপরিচালক বনমালী ভৌমিক বলেন, এশিয়ার তথ্য ও প্রযুক্তি খাতের শীর্ষ সংগঠন এশিয়া প্যাসিফিক আইসিটি অ্যালায়েন্স বা অ্যাপিকটা পুরস্কারের সহ-আয়োজক হতে পেরে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদফতর গর্বিত। এর মাধ্যমে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরি হবে। ব্যবসায় সম্প্রসারণে সুবিধা হবে।
বেসিসের সভাপতি মোসত্মাফা জববার বলেন, গত বছর তাইওয়ানের তাইপেতে অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে ২০১৭ সালের আয়োজক হিসেবে বাংলাদেশের নাম ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ৪০০ জনের বেশি বিদেশি অতিথি নিয়ে এ ধরনের বড় একটি তথ্যপ্রযুক্তির অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
অ্যাপিকটা পুরস্কার ২০১৭-এর আহবায়ক রাসেল টি আহমেদ জানান, ৭ থেকে ১০ ডিসেম্বর অ্যাপিকটা পুরস্কার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান হয়। অ্যাপিকটার সদস্যভুক্ত ১৬টি দেশের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া, ব্রম্ননাই, চীন, চীনা তাইপে, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, ম্যাকাও, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, পাকিসত্মান, সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও নেপাল অংশ নেয়। ১৭টি বিভাগে বিভিন্ন দেশের ১৭৭টি প্রকল্প বাছাই করে অ্যাপিকটার বিচারকদের সামনে উপস্থাপন করা হয়। বাংলাদেশ থেকে ৪৮টি প্রকল্প প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। বিভিন্ন দেশ থেকে ৬৬ জন বিচারক দুই দিন প্রকল্প বাছাই করেন। ১০ ডিসেম্বর বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডসের বিচারক আবদুলস্নাহ এইচ কাফি, বেসিসের সহ-সভাপতি রাশিদুল হাসান, পরিচালক উত্তম কুমার পাল প্রমুখ।
অ্যাপিকটা আয়োজন উপলক্ষে বাংলাদেশের প্রস্ত্ততি
গত আগস্ট মাস থেকেই অ্যাপিকটা নিয়ে প্রস্ত্ততি শুরম্ন করে এর আয়োজকেরা। বেসিস আয়োজিত ‘বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস ২০১৭’-এর চূড়ান্ত বাছাই পর্ব শুরম্ন হয় সেপ্টেম্বরে। বেসিস কার্যালয়ে আয়োজিত এই বাছাই পর্বের মাধ্যমে বিজয়ী নির্বাচন হয় ১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর।
চূড়ান্ত বাছাই পর্বের আগে মোট ১৮১টি প্রকল্প বাছাই করেন বিচারকেরা। আন্তর্জাতিক মানের যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই প্রতিযোগিতায় ১৭টি ক্যাটাগরিতে মোট ৫১টি প্রকল্পকে বিজয়ী নির্বাচন করা হয়। সেখান থেকে মূল অ্যাপিকটা পর্বে ৪৭টি প্রকল্প টিকেছে।
বেসিস সভাপতি মোসত্মাফা জববার বলেন, জাপান থেকে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত বিসত্মৃত ১৬টি দেশের প্রতিযোগিতার এই আয়োজন বাংলাদেশকে বিরল সম্মান এনে দিচ্ছে।
এম রাশিদুল হাসান জানান, যেহেতু বাংলাদেশ প্রতিবছর অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডসে অংশগ্রহণ করবে তাই এখন থেকে প্রতিবছরই বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস আয়োজন করা হবে। এবারের আয়োজনে বেশ সাড়া পাওয়া গেছে। ১৭টি ক্যাটাগরিতে মোট ৩৬৫টি প্রকল্প জমা পড়ে। সেখান থেকে অভিজ্ঞ বিচারকেরা ১৮১টি প্রকল্প চূড়ান্ত বাছাই পর্বের জন্য মনোনীত করেন। প্রায় ৪০ জন বিচারক সংশিস্নষ্টদের প্রেজেন্টেশন ও যাবতীয় ডকুমেন্টেশন পর্যালোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয়ী নির্বাচন করেন।
অ্যাপিকটা পুরস্কার
১৭তম অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডস ঢাকাু ২০১৭’ আয়োজনে প্রথমবারের মতো র্শীষ পুরস্কার পেয়েছে বাংলাদেশের একটি প্রকল্প। এ ছাড়া ১৪টি মেরিট বা সম্মানজনক পুরস্কার পেয়েছে বাংলাদেশ। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়ার মাধ্যমে পর্দা নামে ‘অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডস ঢাকা-২০১৭’-এর।
অ্যাপিকটা আয়োজকদের সূত্রে জানা গেছে, ই-লার্নিং বিভাগে বাংলাদেশের টেন মিনিট স্কুল জিতেছে অ্যাপিকটা পুরস্কার। এ ছাড়া ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন সিস্টেম, বস্নাইন্ড আই অ্যাপ, ট্রেনলাইনের ত্রম্নটি খোঁজার সিস্টেম, বায়োস্কোপ, রিটজ ব্রাউজার, স্মার্টসেলস, প্রিজম ইপিআর, রিভ অ্যান্টিভাইরাস, সিকিউওয়াল, বলতে চাই, অগমেডিক্স, বিনো, অটিজম বার্তা মেরিট পুরস্কার পেয়েছে। শীর্ষ পুরস্কার প্রাপ্তের খুব কাছাকাছি নম্বর হলে সে প্রকল্পকে মেরিট পুরস্কার দেওয়া হয়। ১৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি মেরিট পুরস্কার পেয়েছে।
এবারে সবচেয়ে বেশি অ্যাপিকটা পুরস্কার পেয়েছে হংকং। ৪টি মূল পুরস্কার ৫টি মেরিট পুরস্কার পেয়েছে দেশটি। এরপর আছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির উদ্যোক্তার ৩টি শীর্ষ পুরস্কার ও ৬টি মেরিট পুরস্কার পেয়েছে। মোট ১৭টি বিভাগে বিজয়ী ও ৪৯টি মেরিট পুরস্কার দেওয়া হয়।
সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) যৌথ উদ্যোগে ৭ ডিসেম্বর শুরম্ন হয় এ অনুষ্ঠান। দুই দিন ধরে ৫৬ জন আন্তর্জাতিক বিচারক প্রকল্পগুলো যাচাই করেন ও নম্বর দেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগ জুনাইদ আহমেদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব সুবীর কিশোর চৌধুরী, আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বনমালী ভৌমিক, বেসিস সভাপতি মোসত্মাফা জববার এবং বেসিসের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও ১৭তম অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডস ঢাকা ২০১৭-এর আহবায়ক রাসেল টি আহমেদ
বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য ১৭তম অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডসের কিছু গুরম্নত্বপূর্ণ তথ্য
* অংশগ্রহণকারী দেশ- ১৬টি
* ক্যাটাগরি- ১৭টি
* আন্তর্জাতিক প্রকল্প- ১৪১টি
* বাংলাদেশি প্রকল্প- ৪৭টি
* বিদেশি প্রতিযোগীর সংখ্যা- ৩৬৬ জন
* বাংলাদেশি প্রতিযোগীর সংখ্যা- ১৬৬ জন
* আন্তর্জাতিক বিচারক- ৫৬ জন
* বাংলাদেশি বিচারক- ১৭ জন
* প্রধান বিচারক- আবদুলস্নাহ এইচ কাফি, সাবেক চেয়ারম্যান, অ্যাসোসিও
* বাংলাদেশ ইকোনমি কো-অর্ডিনেটর- উত্তম কুমার পাল, পরিচালক, বেসিস
* বিচারক সমন্বয়ক- এম রাশিদুল হাসান, সহ-সভাপতি, বেসিস
* অ্যাপিকটা অ্যাওয়ার্ডস ২০১৭-এর আহবায়ক- রাসেল টি আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি, বেসিস
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
২০১৭ - ডিসেম্বর সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস