• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > পিসির গতি বাড়ানো রক্ষণাবেক্ষণ নাকি অতিকথন
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: তাসনুভা মাহমুদ
মোট লেখা:১০৩
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১০ - নভেম্বর
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
কারিগরী দিক
তথ্যসূত্র:
পাঠশালা
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
পিসির গতি বাড়ানো রক্ষণাবেক্ষণ নাকি অতিকথন

পিসির গতি বাড়াতে সহায়ক এমন কথা উল্লেখ থাকে অনেক প্রোগ্রামে। আসলে তা কতটুকু সত্য? এ প্রোগ্রামগুলো পিসির গতি বাড়ানোর ক্ষেত্রে তেমন কোনো ভূমিকা আদৌ রাখে কি না- তা অনুসন্ধান করে দেখানো হয়েছে এবারের পাঠশালা বিভাগে, যা অনেকটাই কমপিউটার জগৎ-এর এ বিভাগের প্রচলিত ধারার বাইরে বলা যেতে পারে।

যখন পিসি নতুন থাকে, তখন এটি কত দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারে, তা নিয়ে আমাদের খুব একটা মাথা ঘামাতে হয় না। তবে এ অবস্থা বেশিদিন স্থায়ী হয় না, বিশেষ করে আমরা যখন পিসিকে আরেকটু গতিসম্পন্ন, আরেকটু দ্রুতগতিতে স্টার্ট করতে, কোনো প্রোগ্রাম চালাতে বা ইন্টারনেট থেকে ফাইল দ্রুতগতিতে ডাউনলোড করার প্রত্যাশায় উদ্যোগী হই এবং পিসির গতি বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম ইনস্টল করে ব্যবহার শুরু করি। বিস্ময়কর এবং অপ্রিয় হলেও সত্য, এসব প্রোগ্রামে যেসব বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলীর কথা উল্লেখ থাকে, তার বেশিরভাগই হলো বিজ্ঞাপনসর্বস্ব। অতিকথনও বলা যায়। সাধারণত ওয়েবজুড়ে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখা যায়, যেগুলো অফার করে ডাউনলোড স্পিড বাড়ার বিস্ময়কর ক্ষমতাহীন, ব্যাপকভাবে হার্ডডিস্ক স্পেস বাড়ায় এবং অন্যান্য সমস্যা ফিক্স করে। এসব প্রোগ্রাম ব্যবহার করে কি আসলেই কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যায়, তা বিস্তারিত ব্যাখ্যা করে দেখানো হয়েছে এবারের পাঠশালা বিভাগে।

ধীর ও নড়বড়ে বা অস্তিত্বহীন সিস্টেম

আমরা অনেকেই সিস্টেমে নতুন নতুন সফটওয়্যার ইনস্টল করতে পছন্দ করি বিশেষ করে ফ্রি টুল এবং প্রায় সর্বশেষ ভার্সনের প্রোগ্রাম দিয়ে সিস্টেমকে আপগ্রেড করি প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে। এভাবে বিভিন্ন প্রোগ্রাম ইনস্টল ও আনইনস্টল করার ফলে আমাদেরকে বেশ ভালো মাসুল দিতে হয়।

নিয়মিতভাবে সিস্টেমে প্রোগ্রাম ইনস্টল ও আনইনস্টল করার ফলে পরবর্তী সময়ে ফাইল ডাউনলোড হতে বেশি সময় নিতে পারে বা যখনই কমপিউটারের সুইচ অন করা হয় তখন কমপিউটার স্টার্ট হতে দীর্ঘ সময় নেয়। সম্ভবত স্ক্রিনে অসংখ্য ইনস্টল করা প্রোগ্রামের আইকন গাদাগাদি করে থাকায় বা হার্ডডিস্ক জাঙ্ক ফাইলে পরিপূর্ণ থাকায় হার্ডডিস্কে প্রয়োজনীয় ফাইল স্টোর করতে পারে না স্পেসের স্বল্পতার কারণে।

এমনকি নতুন নতুন সফটওয়্যার দিয়ে কমপিউটারকে ওভারলোডেড বা পরিপূর্ণ করা না হলেও স্বাভাবিক নিয়মে এ সময় কমপিউটারের গতি কমে যায় মনে হয়। তখনই ব্যবহারকারীরা উদ্বুদ্ধ হন পিসির গতি বাড়াতে এবং ইনস্টল করেন পিসির গতি বাড়াতে পারে এমন কোনো সফটওয়্যার। সর্বশেষ ভার্সনের প্রোগ্রাম সব সময় এমনভাবে লেখা হয় যেন নতুন হার্ডওয়্যারের সব সুবিধা নিতে পারে, যেমন উইন্ডোজ ভিস্তা। ভিস্তায় গ্রাফিক্যাল ইফেক্ট সত্যিকার অর্থে দ্রুতগতিসম্পন্ন কমপিউটারের জন্য। ভিস্তা যদি পুরনো কমপিউটারে ইনস্টল করা হয়, তাহলে তা হবে বেশ ধীরগতিসম্পন্ন।


রেভো আনইনস্টলার মূল ইন্টারফেস

দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে এমন পুরনো কমপিউটারকে কিছু সফটওয়্যার রান করিয়ে নতুনের মতো গতিসম্পন্ন করা যাবে এমনটি আশা কেউ করেন না। আর যদি তাই হতো তাহলে সবাই নতুন কমপিউটার না কিনে সফটওয়্যার দিয়ে পিসির গতি বাড়িয়ে কাজ চালিয়ে নিতে পারতো।

কিন্তু বিভিন্ন সফটওয়্যার টুল ডেভেলপকারী প্রতিষ্ঠান দাবি করে থাকে, তাদের ডেভেলপ করা টুল পিসিকে নতুনের মতো কর্মক্ষম বা দক্ষতাসম্পন্ন করতে পারে। এ ধরনের দাবি ভিত্তিহীন ও অলীক এবং ব্যবসায়িক স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে করা হয়। এ বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব অনুধাবন করে এবারের পাঠশালা বিভাগটি উপস্থাপন করা হয়েছে পাঠকদের উদ্দেশে।

ডিস্ক ডায়াগনোসিস

পিসির গতি বাড়ানোর জন্য বাড়তি কিছু অর্থ খরচ করার আগে জেনে নেয়া উচিত আসলে কী কারণে পিসির গতি কমে যায়। পিসির গতি হঠাৎ করেই কমে যায় না বরং ধীরে ধীরে কমতে থাকে যা আমরা প্রথমে বুঝতে পারি না। ধীরে ধীরে পিসির গতি কমে যাওয়ার জন্য বেশ কিছু সম্ভাব্য কারণ রয়েছে।

প্রথমে আসা যাক হার্ডডিস্ক প্রসঙ্গে। নতুন কমপিউটারে সাধারণত হার্ডডিস্ক থাকে সম্পূর্ণ খালি। সুতরাং যখন কোনো ফাইল সেভ করা হয়, তখন সেই ফাইল স্টোর হবার জন্য একটি জায়গা তৈরি করে নেয়। এভাবে হার্ডডিস্ক একসময় বিভিন্ন ইনস্টল করা প্রোগ্রাম ও তৈরি করা ফাইল দিয়ে পরিপূর্ণ হয়ে যায় এবং এক জটিল অবস্থার সৃষ্টি করে। তখন কোনো ফাইল খুঁজে বের করতে বেশ বেগ পেতে হয়। কেননা, যখন কোনো ফাইল তৈরি করা হয়, তখন সেই ফাইলটি হার্ডডিস্কের যেখানেই যতটুকু খালি জায়গা পাবে সেখানেই ততটুকু করে অর্থাৎ বিক্ষিপ্তভাবে স্টোর হতে থাকবে। এর ফলে কোনো ফাইল রিড করার জন্য সিস্টেমকে ফাইলের বিভিন্ন খন্ডিত অংশে জাম্প ধারাবাহিকতভাবে করে রিড করতে হয়। এতে সময় লাগে প্রচুর।


ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টেশন

এর ধরনের ফাইলের বিক্ষিপ্ত অংশগুলো একত্রিত করে এক জায়গায় স্টোর করার জন্য ব্যবহার করা হয় পিসি অপটিমাইজেশন টুল, যা ডিফ্র্যাগমেন্টেশন হিসেবে পরিচিত। এ প্রক্রিয়ায় পিসির গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। উইন্ডোজে এ ধরনের কর্মক্ষমতার এক টুল সম্পৃক্ত করা হয়েছে। এই টুলটি চালু করার জন্য My Computer ওপেন করে হার্ডডিস্কের আইকনে ডান ক্লিক করুন। এরপর Properties সিলেক্ট করে Tools ট্যাবে ক্লিক করে Defragment-এ ক্লিক করুন।

এলোমেলো ভাব দূর করা

ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্ট করার আগে সেসব ফাইল অপসারণ করা উচিত, যেগুলো কখনই ব্যবহার হয় না বা হবে না। বেশিরভাগ অপটিমাইজেশন টুল এ কাজটি করে থাকে টেম্পোরারি ফাইল অনুসন্ধান করে ডিলিট করার মাধ্যমে। এসব ফাইল তেমন প্রয়োজনীয় নয়।

উইন্ডোজ তার ব্যবহারকারীদের জন্য সম্পৃক্ত করেছে একটি বেসিক টুল। এর Disk Cleanup উইজার্ড দিয়ে কার্যকর ফল পাওয়া যায়। এ টুল ব্যবহার করার মাধ্যমে পিসির গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। কেননা এ টুলটি হার্ডডিস্কে ইনস্টল করা অব্যবহৃত প্রোগ্রাম সহজে রিমুভ করতে পারে। এজন্য Start-এ ক্লিক করে Control PanelAdd/Remove Progams-এ ক্লিক করতে হবে। একই ধরনের কাজের উদ্দেশ্যে ভিস্তায় রয়েছে ‘Uninstall a program’ ফিচার।

এই উইন্ডোজ টুল বিভিন্ন প্রোগ্রাম অত্যন্ত কার্যকরভাবে রিমুভ করতে পারে। তবে কিছু পিসি অপটিমাইজেশন টুল রয়েছে যেগুলো আরো চমৎকারভাবে কাজ করতে পারে। কিছু কিছু টুল কন্ট্রোল প্যানেল ব্যবহার করে প্রোগ্রাম আনইনস্টল করতে পারে না। আবার কিছু কিছু টুল প্রোগ্রাম রিমুভ করার সময় ফাইল বা সেটিং পুরোপুরি রিমুভ করতে ব্যর্থ হয়। ফলে ফাইল বা সেটিংগুলো কিছু থেকেই যায়। এ ধরনের অনমনীয় ফাইল বা প্রোগ্রামগুলো সহজেই এবং কার্যকরভাবে রিমুভ করে পিসিকে চমৎকারভাবে পরিপাটি করা যায় Revo Uninstaller টুল দিয়ে।

ইনফরমেশন ওভারলোড

প্রোগ্রাম ও ফাইল অপসারণ করার জন্য অন্যতম এক প্রক্রিয়া ব্যবহার করে পিসি অপটিমাইজেশন টুল। উইন্ডোজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো রেজিস্ট্রি। উইন্ডোজ রেজিস্ট্রি ধারণ করে প্রচুর তথ্য, যা নিয়ন্ত্রণ করে পিসির আচরণকে এবং হার্ডডিস্কের ফাইলে কিভাবে বিস্তৃত হবে ইত্যাদি।

রেজিস্ট্রি মোটামুটিভাবে সুবিন্যস্ত। তারপরও উইন্ডোজ তার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ট্র্যাক করতে বেশ সময় নেয়। রেজিস্ট্রিতে যত বেশি তথ্য থাকবে, সার্চ করতেও তত বেশি সময় নেবে স্বাভাবিক নিয়মেই। রেজিস্ট্রিতে যেমন থাকে অতি সম্প্রতি ওপেন করা ফাইলের লিস্ট, তেমনই থাকে স্বতন্ত্র প্রোগ্রাম রেফারেন্সসহ আরো অনেক তথ্য। যখনই কোনো প্রোগ্রাম ইনস্টল বা রিমুভ করা হয় তখনই রেজিস্ট্রি বেড়ে যায় এবং খুব একটা ভালোভাবে পরিষ্কার করা যায় না।

এমন অবস্থায় পিসি অপটিমাইজেশন টুল রেজিস্ট্রি পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। যেসব ফাইল বা প্রোগ্রাম কখনোই কাজে আসবে না, সেগুলোর তথ্য মুছে ফেলা উচিত। যদিও এসব ফাইল অনভিজ্ঞদের রিমুভ করা উচিত হবে না। কেননা, ভুল তথ্য মুছে ফেললে পিসি হয়তো ঠিকমতো কাজ করতে নাও পারে। তাছাড়া হাজার হাজার এন্ট্রি থেকে কাঙ্ক্ষিত এন্ট্রি খুঁজে পাওয়া খুবই কঠিন কাজ। এ ধরনের টুল দিয়ে রেজিস্ট্রি পরিষ্কার করা খুব সহজ কাজ নয়।


সিক্লিনার সেটিং অপশন

রেজিস্ট্রি পরিষ্কার করার আরো কিছু কৌশল রয়েছে, যা ব্যবহার করে পিসি অপটিমাইজেশন টুল। যেসব তথ্য কখনোই দরকার হবে না। সেগুলো খুঁজে বের করে ডিলিট করলেই হবে। আপনি যদি রেজিস্ট্রি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণার অধিকারী হন, তাহলেই শুধু এ কাজটি করতে পারেন, অন্যথায় রেজিস্ট্রি নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করা ঠিক হবে না। কেননা, ভুল তথ্য ডিলিট করলে সিস্টেম ক্র্যাশ করতে পারে বা পিসি ব্যবহার অযোগ্য হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া হাজার হাজার এন্ট্রির মধ্য থেকে একটি একটি করে আলাদা করে পরিষ্কার করাও কঠিন কাজ। রেজিস্ট্রি পরিষ্কার করলে পিসির গতি বাড়ে তবে খুব বেশি নয়। বিশাল বিস্তৃত তথ্যের ভান্ডার থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে বের করে ডিলিট করা বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে সিক্লিনার (Ccleaner) নামের এক টুল।

ব্লক স্টার্ট করা

উইন্ডোজ স্টার্ট হবার সময় সেসব তথ্য খুঁজে দেখে যেসব তথ্য ওই প্রোগ্রাম লোড হবার জন্য জরুরি। শুধু তাই নয়, উইন্ডোজ রেজিস্ট্রিও অনুসন্ধান করে দেখে তার প্রয়োজনীয় তথ্যের জন্য। যখন কোনো প্রোগ্রাম প্রথম ইনস্টল করা হয়, তখন সেসব প্রোগ্রাম এমনভাবে ইনস্টল করা হয় যাতে প্রতিবার উইন্ডোজ স্টার্টের সময় এসব প্রোগ্রাম রান করে। কখনো কখনো ব্যাপারটি যৌক্তিক মনে হয়, আবার কোন কোন ক্ষেত্রে এ ব্যাপারটি খুবই বিরক্তিকর মনে হতে পারে।

উইন্ডোজের কিছু টুল রয়েছে, যা সীমিত করতে পারে কোনো কোনো প্রোগ্রাম কমপিউটার স্টার্টের সাথে সাথে রান করবে। তবে সেগুলোর ব্যবহারবিধি সহজ না হলেও সহজেই ভুল প্রোগ্রামকে থামিয়ে দিতে পারে এবং পিসির সমস্যা সৃষ্টি করে। এক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে Uniblue Speedupmypc টুল। এ টুলটি পিসির স্টার্টআপ সময়কে ব্যাপকভাবে কমিয়ে দেয়।

নেট সংশ্লিষ্ট

অনেক প্রোগ্রাম দাবি করে, ইন্টারনেট অ্যাক্সেসের গতি বাড়াতে সক্ষম। কিছু প্রোগ্রাম সত্যি সত্যিই কিছু কিছু ক্ষেত্রে নেটের গতি বাড়াতে সক্ষম হয়, যেমন অনস্পিড। এটি ফ্রি ডাউনলোড করা যায় www.onspeed.com সাইট থেকে। কম্প্রেস করা বেশি তথ্য কম সময়ে দ্রুত ডাউনলোড করে আপনার কমপিউটারে নিয়ে আসতে পারে। তবে এতে ইমেজের মান তেমন ভালো হয় না, ডাউনলোড করার পর কম্প্রেস করা ফাইলের মান উন্নত হয় না, যেমন জিপ ফাইল বা এমপিথ্রি মিউজিক।

ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে পারে এমন দাবি আরো কিছু প্রোগ্রাম করে থাকে। এসব প্রোগ্রাম মূলত রেজিস্ট্রিতে সেটিং পরিবর্তন করে। এ ধরনের টুল ফ্রি ডাউনলোড করা যায় speedguide.net/downloads.php সাইট থেকে।

একের ভেতর সব

এতক্ষণ পিসি অপটিমাইজেশন বিভিন্ন টুল নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আলোচনা করা হয়েছে পিসির গতি বাড়ানোর বিভিন্ন টুলের ক্ষমতা নিয়ে। যদিও এসব টুল পিসির গতি উল্লেখ করার মতো তেমন বাড়াতে পারে না। তাই ভালো হয় কিছু অর্থ খরচ করে পিসির মেমরিকে বাড়ানো বা আপগ্রেড করানো। এতে পিসির পারফরমেন্স উল্লেখ করার মতো বাড়তে পারে। তবে পিসির মেমরি বাড়ালেই হবে না, দেখতে হবে আপনার পিসি কতটুকু পর্যন্ত সম্প্রসারিত মেমরি সাপোর্ট করে।

মেমরি আপগ্রেড করা মানে এই নয় যে, পিসির অপটিমাইজেশন টুলের কোনো প্রয়োজন নেই।

কজ ওয়েব

ফিডব্যাক : mahmood_sw@yahoo.com
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস