• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > মেডেল অব অনার
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: সৈয়দ হাসান মাহমুদ
মোট লেখা:১৪৪
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১০ - ডিসেম্বর
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
গেম
তথ্যসূত্র:
গেমের জগৎ
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
মেডেল অব অনার
যুদ্ধভিত্তিক ফাস্ট পারসন শূটিং গেমগুলোর মাঝে সেরাদের তালিকায় অনেকদিন ধরেই স্থান দখল করে আছে কল অব ডিউটি ও মেডেল অব অনার সিরিজের গেমগুলো। ইলেকট্রনিক আর্টসের নামকরা এ গেম সিরিজের পটভূমি হচ্ছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। ২০১০ সালে ইএ লস অ্যাঞ্জেলেস শাখার উপশাখা ডেঞ্জার ক্লোজ নামের নতুন এক গেম ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান গেমটিকে নতুন করে বের করেছে। বিশ্বযুদ্ধের ধারাবাহিকতা বাদ দিয়ে নতুন যুগের যুদ্ধ নিয়ে গেমটিতে নতুন এক পটভূমি সূচনা করায় গেমটির নাম এ সিরিজের প্রথম গেমের নামে মিল রেখে দেয়া হয়েছে। গেমটির সিঙ্গেল প্লেয়ার মোড ডেভেলপ করা হয়েছে আনরিয়েল ইঞ্জিন ৩ দিয়ে। মাল্টিপ্লেয়ার মোড বানানো হয়েছে ফ্রস্টবাইট ইঞ্জিন দিয়ে এবং তা ডেভেলপ করেছে BG ডিজিটাল ইল্যুশনস সিই। তাই গেমের সিঙ্গেল ও মাল্টিপ্লেয়ার মোডে পাওয়া যাবে ভিন্ন স্বাদ। গেমটি প্রথমবারের মতো প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ইএসআরবি কর্তৃক রেটিং করা হয়েছে, তাই ছোটদের জন্য তা খেলাটা উচিত হবে না।



গেমটি আফগানি স্তানের সাথে আমেরিকার চলা যুদ্ধের সত্যিকার কিছু ঘটনা নিয়ে বানানো হয়েছে। গেমারকে ইউএস আর্মির সদস্য হিসেবে তালেবান ও আল-কায়েদা সদস্যদের সাথে লড়াই করতে হবে। গেমের লক্ষ্যগুলোর মাঝে প্রতিপক্ষের লুকানোর ঘাঁটিতে হামলা করা, বন্দীদের মুক্ত করা এবং আন্ডারকভার অপারেশনে অংশগ্রহণ করাই হবে মুখ্য। গেমে আফগানি স্তানে তালেবান ও আল-কায়েদা সদস্যদের ধরার জন্য আমেরিকার পরিচালিত অপারেশন এনাকোন্ডা অভিযানের ব্যাটল অব রবার্টস রিজ বা ব্যাটল অব টাকুর ঘার কাহিনীর বেশ মিল রয়েছে। United States Naval Special Warfare Development Group (DEVGRU) নামের বাহিনী চারটি আলাদা দলকে যুদ্ধে পাঠায় যাদের কোড নেম হচ্ছে মাদার, ভুডু, পিচার। সিঙ্গেল প্লেয়ার মোডে গেমারকে র্যাচবিট দলের অপারেটর হিসেবে খেলতে হবে। পরে গেমার আরো খেলতে পারবে ডেলটা ফোর্সের স্নাইপার টিম ডিউস ও আর্মি রেঞ্জার টিম ও এএইচ-৬৪ অ্যাপাচি গানার টিমের সদস্য হিসেবে। মাল্টিপ্লেয়ার মোডে তিনটি ক্লাস রাখা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে- রাইফেলম্যান, স্পেশ্যাল ওপস ও স্নাইপার। গেমে খেলার সময় এক্সপেরিয়েন্স অর্জনের মধ্য দিয়ে অস্ত্র ও আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র আনলক হবে। গেমে মাল্টিপ্লেয়ার মোডটিকে বেশ উন্নত করা হয়েছে এবং সিঙ্গেল প্লেয়ার মোডের চেয়ে আরো বেশি আকর্ষণীয় করে বানানো হয়েছে।

গেমের গ্রাফিক্স ও সাউন্ড সিস্টেমের বাস্তবতা লক্ষ করার মতো।

সিস্টেম রিকোয়ারমেন্ট

প্রসেসর: পেন্টিয়াম ডি ৩.২ গিগাহার্টজ
মেমরি: ২ গিগাবাইট
গ্রাফিক্স কার্ড : ২৫৬ মেগাবাইট মেমরির পিক্সেল শেডার ৩.০ সাপোর্টেড (এনভিডিয়া জিফোর্স ৭৮০০ জিটি বা এটিআই এক্স১৯০০ বা তদুর্ধ)
হার্ডডিস্ক স্পেস: ৯ গিগাবাইট

অনলাইনে খেলার জন্য ইন্টারনেট কানেকশন স্পিড ৫১২ কিলোবিট/সেকেন্ড হতে হবে। ভালো পারফরমেন্স পেতে হলে কোর ২ ডুয়ো বা কোর ২ কোয়াড সিরিজের প্রসেসর ব্যবহার করতে হবে।


কজ ওয়েব

ফিডব্যাক : shmt_21@yahoo.com
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস