• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > কমপিউটিং বিশ্বের সবার জন্য কিছু বুদ্ধিদীপ্ত উপদেশ
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: তাসনীম মাহ্‌মুদ
মোট লেখা:১২৭
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৩ - মার্চ
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
ট্রিকস ‍এন্ড টিপস
তথ্যসূত্র:
ব্যবহারকারীর পাতা
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
কমপিউটিং বিশ্বের সবার জন্য কিছু বুদ্ধিদীপ্ত উপদেশ
আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রার গতিকে ত্বরান্বিত করতেই প্রযুক্তির উদ্ভব হয়েছে বলা যায়। তাই প্রযুক্তির অগ্রযাত্রা কখনো থেমে থাকেনি, বরং বলা যায় যুগের চাহিদা মেটাতে অব্যাহত গতিতে উত্তরোত্তর এগিয়ে চলেছে। কমপিউটিংবিশ্বেও এ ধারা এক স্বাভাবিক নিয়মে পরিণত হয়েছে।
আসলে বিবর্তন প্রসেসের বড় অভ্যাসের কারণেই এমনটি হয়। অবশ্য এর মানে এই নয়, কমপিউটিংয়ের সাধারণ নীতির সব সময় স্টাইল বা ধারা পরিবর্তিত হয়। এ লেখায় এমন কিছু বিষয় তুলে ধরা হয়েছে, যা গত দশ থেকে বিশ বছর ধরে সত্য হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। নিচে ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে বেশ কিছু কমপিউটিং উপদেশ উপস্থাপন করা হয়েছে, যেগুলো সম্পর্কে হয়তো অনেকেরই কোনো ধারণা নেই। আর থাকলেও তা কখনো গুরুত্বের সাথে বিবেচিত হতো না।
সন্দেহ হলে পিসি বন্ধ রাখুন
যদি পিসিতে কোনো কিছু কাজ না করে, তাহলে বিচলিত হবেন না। স্ক্রিনে তাকিয়ে আঁতকে ওঠবেন না। এমন অবস্থায় সিস্টেমকে রিস্টার্ট করুন। এর ফলে অনেক সমস্যার সমাধান হতে পারে। যখন আপনার পিসি রিস্টার্ট হবে, তখন র্যা মের অস্থায়ী ফাইল অর্থাৎ টেম্পোরারি ফাইল পরিষ্কার করবে এবং অপারেটিং সিস্টেমকে আবার চালু করবে। এর ফলে যেসব ফাইল পিসি স্টার্ট হতে বাধাগ্রস্ত করে সেসব ফাইল মুছে ফেলে অপারেটিং সিস্টেমকে নতুনভাবে স্টার্ট তথা চালু করে এবং প্রতিবন্ধকতা দূর করে। পিসি রিস্টার্ট না করে যদি কাজ করতে চান তাহলে Start-এ ক্লিক করে Run-এ ক্লিক করুন। এরপর কমান্ড বক্সে %temp টাইপ করুন এবং টেম্পোরারি ফাইলগুলো সিলেক্ট করে ডিলিট করে দিন।
ব্যাটারির আয়ু কমে যাওয়া
অনেক সময় প্রয়োজন মুহূর্তে আপনার ল্যাপটপ বা ট্যাবলেট নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে। সাধারণ মরফির অনুযায়ী একে বলা হয় ব্যাটারির আয়ু। তাই দূরে কোথাও ভ্রমণে গেলে ল্যাপটপ বা ট্যাবলেটের ক্যাবল সবসময় হাতের কাছে রাখা উচিত, যা সচরাচর হতে দেখা যায় না। সম্ভব হলে ব্যাকআপ এবং সেকেন্ডারি ব্যাটারি অপশনের জন্য বাড়তি কিছু অর্থ খরচ করতে পারেন।
ট্রাবলশুটিংয়ের ভিড়ে
যেসব সমস্যা আপনার মাথাব্যথার কারণ, সেসব ডিভাইস সম্পর্কে ডিভাইস ম্যানুফ্যাকচারার ওয়েবসাইটের সহায়ক রিসোর্স আপনাকে ঠিকমতো দিকনির্দেশনা নাও দিতে পারে। তবে আপনি যদি এরর মেসেজ বা আপনার সমস্যা গুগলে টাইপ করেন, তাহলে নিশ্চিতভাবে কিছু সহায়ক তথ্য পেতে পারেন।
সবকিছু ফিরিয়ে আনা
প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ ডাটার নিরাপত্তার জন্য এক কপির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা উচিত হবে না। তাই সবসময় ডাটার ব্যাকআপ তৈরি করে তা ব্যাকআপ করুন। গুরুত্বপূর্ণ ডাটাকে এক্সটারনাল ড্রাইভে এবং ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিসে উভয় ক্ষেত্রে ব্যাকআপ করার বিষয়ে চিন্তা করা উচিত। যদি ক্লাউডে ব্যাকআপ না করতে চান, তাহলে ভালো হয় ব্যাকআপ করার জন্য আলাদা সিস্টেম এবং ডাটা পার্টিশন ব্যাকআপ ব্যবহার করা। ল¶ণীয়, ডাটার নিরাপত্তার জন্য প্রতি ১৫ দিনে একবার সিস্টেম পার্টিশন ব্যাকআপ নেয়া উচিত।
থাম্বড্রাইভ আপনার বন্ধু
রিকোভারি ডিস্কের ট্র্যাক খুব সহজেই হারিয়ে ফেলতে পারেন, যেগুলো আপনার নতুন পিসির সাথে দেয়া হয়। সুতরাং রিকোভারি সফটওয়্যারসহ একটি ইউএসবি ড্রাইভ পিসির সাথে সমন্বিত রাখা উচিত, যা পরবর্তী সময় কোনো সমস্যা সৃষ্টি হলে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। এই ডিস্ককে নিরাপদ জায়গায় দূরে সরিয়ে রাখুন, যেখান থেকে সহজে প্রয়োজন মুহূর্তে ব্যবহার করার জন্য নিতে পারেন এবং যা আপনার মনে থাকবে। এখানে আপনার সব সফটওয়্যারের কি, ইলেকট্রনিক এবং প্রিন্ট কপি সংরক্ষণ করুন।
সাশ্রয়ী মডেলের পিসি
সাশ্রয়ী দামে যারা পিসি কিনতে চান, তাদের মনে রাখা দরকার টেক প্রস্ত্ততকারকেরা সবসময় সর্বশেষ এবং সবচেয়ে ভালো হার্ডওয়্যারের দাম যথেষ্ট বেশি ধার্য করে। এ কারণে সবশেষ প্রযুক্তির সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রসেসর, গ্রাফিক্স কার্ড বা আই/ও টেকনোলজি ইত্যাদি ব্যয়বহুল। তাই পিসি কেনার ক্ষেত্রে গত বছরের প্রযুক্তির প্রসেসর, গ্রাফিক্স কার্ড ইত্যাদি দেখে কেনা উচিত, যা আপনার প্রয়োজনীয় সব চাহিদা মেটাতে পারবে।
ম্যানুয়াল ভালোভাবে পড়ে নিন
ম্যানুয়াল ভালোভাবে পড়ে আপনি যা জানতে পারবেন, তা আপনাকে বিস্মিত করবে। এর ফলে ডিভাইস ও অ্যাপ্লিকেশন থেকে আপনি প্রত্যাশিত বিষয়গুলো সম্পর্কে শুধু যে অবহিত হতে পারবেন তা নয়। ম্যানুয়াল পড়ে ফিচার এবং ফাংশন সম্পর্কে ভালোভাবে অবহিত হতে পারবেন, যা আপনার জানা ছিল না। শুধু তাই নয়, এর ফলে ড্রাইভ থেকে বাড়তি সুবিধা যেমন আদায় করে নিতে পারবেন, তেমনি পণ্য কেনার ক্ষেত্রে যথার্থ সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
মোট খরচ নিরূপণ
পিসি কেনার সময় অনেকেই প্রিন্টার এবং সাবসিডাইজ ফোনের খরচ বিবেচনা করেন না। যদি আপনি প্রচুর পরিমাণে প্রিন্ট করার মনোবৃত্তি নিয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনাকে মনোযোগী হতে হবে প্রিন্টিং খরচ ও কনজ্যুমার দ¶তার বিষয়ে, যেমন কালি বা টোনার ইত্যাদির প্রতি। যদি আপনি স্মার্টফোন ব্যবহার করতে চান, তাহলে মাসিক কত টাকা পর্যমত্ম খরচ করবেন, তার হিসাবে নিরূপণ করে নিলে ভালো হয়।
কিবোর্ডের শর্টকাট ব্যবহার
বেশিরভাগ ব্যবহারকারী গতানুগতিক ধারায় কাজ করে থাকেন অর্থাৎ মেনুনির্ভর হয়ে কাজ করেন। এর ফলে স্বাভাবিকভাবে তার কাজের গতি অনেক কমে যায়। ব্যবহারকারী যদি কিবোর্ড শর্টকাটে দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন, বিশেষ করে প্রাত্যহিক কাজে ব্যবহার হওয়া প্রোগ্রাম, সার্ভিস এবং অপারেটিং সিস্টেমে, তাহলে তার কাজের গতি অনেক বেড়ে যাবে। এসব শর্টকাট জানতে ইন্টারনেটসহ বিভিন্ন বইয়ের সহায়তা নিতে পারেন।
নিজের মতো পিসি তৈরি
অনেক সময় নিজের মতো করে পিসি তৈরি করার প্রসত্মাব বা ভাবনা ব্যয়সাশ্রয়ী হতে পারে কেনা পিসির চেয়ে। পিসি তৈরি করার সময় নিশ্চিত করতে হবে, আপনার পিসির কনফিগারেশন যেনো ব্যয়সাশ্রয়ী হয় এবং প্রয়োজনীয় সব চাহিদা মেটাতে স¶ম হয়। গেমিং পিসির ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে গ্রাফিক্স কার্ড, র্যা ম, প্রসেসর ইত্যাদি নির্বাচনের ক্ষেত্রে, যার জন্য বেশি অর্থ খরচ করতে হবে, যাতে আপনার প্রয়োজনীয় সব চাহিদা মেটাতে পারে।
সফটওয়্যার আপ-টু-ডেট রাখা
সফটওয়্যার আপডেট করার জন্য যেসব মেসেজ উইন্ডো প্রদর্শিত হয়, তা অনেকের কাছে বিরক্তিকর মনে হলেও ব্যবহারকারীর উচিত তার বর্তমান কাজ বন্ধ করে দিয় Update now বাটনে ক্লিক করা। সফটওয়্যার যেসব নতুন সুবিধা অফার করে তার সব ফাংশনালিটি পাওয়া যায় আপডেট করা সফটওয়্যারে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রয়োজনীয় সিকিউরিটি প্যাচগুলো পাওয়া যায় আপডেটেড সফটওয়্যারে, যা সিস্টেমকে রক্ষা করবে সফটওয়্যার ক্র্যাশের এবং ডাটা হারানো থেকে।
আর্গনমিক কিবোর্ড ও মাউস ট্রে ব্যবহার
তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট পেশায় যারা নিয়োজিত, তারা একটানা কতক্ষণ ধরে ডেস্কে বসে কাজ করছেন তা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বুঝতে পারেন না বা টের পান না। এভাবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা টাইপিং ও মাউস ক্লিকিংয়ে ব্যসত্ম থাকার কারণে কার্পল টানেল (Carpal Tunnel) লক্ষণের এবং অন্যান্য পুনরাবৃত্তিমূলক কাজের কারণে শারীরিক ঝুঁকির মুখোমুখি হন প্রায় সব প্রযুক্তি পেশাজীবী। এর ফলে যন্ত্রণাকাতর হতে দেখা যায় অনেককে। এমন সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য কিছু বাড়তি অর্থ খরচ করে অ্যাডজাস্টেবল আর্গনমিক কিবোর্ড এবং মাউস ব্যবহার করতে পারেন। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে প্রযুক্তি পেশাজীবীরা বিশেষ করে যারা দীর্ঘ¶ণ টাইপিংয়ের কাজ করেন, তারা যদি সঠিক অবস্থান থেকে কাজ করেন, তাহলে এ ধরনের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারেন।
গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এনক্রিপ্ট করা
গুরম্নত্বপূর্ণ ফাইলগুলো বিশেষ করে যেগুলো অন্য কারও সাথে শেয়ার করা উচিত হবে না, সেগুলোকে এনক্রিপ্ট করম্নন। এনক্রিপ্ট করা ফাইলের তালিকায় আপনার গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইলও থাকতে পারে। এর ফলে হ্যাকার বা দুষ্টু চক্রের হাত থেকে গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলোকে রক্ষা করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে ভালো হয় ট্রুক্রিপ্ট টুল ব্যবহার করা। তবে সম্পূর্ণ ড্রাইভ এনক্রিপ্ট করতে হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তাই শুধু ট্রুক্রিপ্ট ভলিউম তৈরি করে সেখানে গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলো রাখতে পারেন।
ক্যাবল লুকিয়ে রাখা
আপনার কমিপউটার ডেস্কের নিচে জটবাঁধা তার এক সময় প্রচুর পরিমাণে ময়লা-আবর্জনার সত্মূপ সৃষ্টি করতে পারে, যদি না তা নিয়মিতভাবে পরিষ্কার করা হয়। আপনি তারগুলো গ্রুপ গ্রুপপ করে বান্ডেল করতে পারেন টয়লেট পেপার টিউব বা পাইপ দিয়ে বা রাবার ব্যান্ড দিয়ে বান্ডেল করে রাখতে পারেন টেবিলের নিচে। এর ফলে আপনার কাজ হবে অধিকতর গুছানো ও পরিষ্কার। শুধু তাই ময়লা-আবর্জনা কম থাকায় সিস্টেমও ভালো থাকবে।
ওয়্যারডভাবে ইন্টারনেটে যুক্ত হওয়া
ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কের চেয়ে ওয়্যারড ইথারনেট নেটওয়্যার্ক অধিকতর দ্রম্নতগতিসম্পন্ন এবং বিশ্বস্ত। যদি আপনি নিয়মিতভাবে আপনার হোম কমপিউটারে কাজ করেন বা গেম খেলেন, যার জন্য অবিরতভাবে ওয়েবে সংযোগ থাকতে হয়, তাহলে ভালো হয় ওয়্যারড ইন্টারনেট সংযোগকে অফ রেখে কাজ করা। ওয়্যারড কানেকশনের মাধ্যমে অনেক দ্রুতগতির ডাটাস্পিড পাওয়া সম্ভব এবং অনেক বিষয়কে সম্পৃক্ত করে না যেগুলো ওয়্যারলেস সংযোগকে ব্যাহত করে।
রাউটারকে রুমের মাঝখানে রাখা উচিত
আপনার ওয়্যারলেস রাউটারকে যতদূর সম্ভব ঘরের মাঝ বরাবর রাখুন। এর ফলে নিশ্চিত হতে পারবেন যে আপনার বাসার সব ওয়্যারলেস ডিভাইস অ্যাক্সেস পয়েন্টে রেঞ্জের মধ্যে থাকবে। এতে আপনার রাউটার থেকে আসা সিগন্যাল সহজে পৌঁছে যাবে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে, এমনকি মেঝে থেকে কয়েক ফুট উপরে থাকলেও।
চোরকে প্রতিহত করা
পোর্টেবল ডিভাইস ব্যবহারকারীরা বিপুল পরিমাণের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য স্টোর করে রাখেন তাদের ডিভাইসে। খুব কম ব্যবহারকারীই আছেন, যারা তাদের ডিভাইসের ডাটার নিরাপত্তার বিষয়টিকে গুরুত্বসহকারে দেখেন বা চুরি হয়ে যাওয়ার ভয়ে ভীত থাকেন। যারা ডিভাইসের তথ্যের নিরাপত্তার বিষয়টিকে গুরুত্ব দেন, তাদের উচিত হবে ল্যাপটপ, ট্যাবলেট বা ফোনে জিপিএস এনাবল অ্যান্টি থেফট প্রোগ্রাম ইনস্টল করা। এর ফলে ডিভাইস হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলে সফটওয়্যার ওএসকে লক করে দেবে এবং জিপিএসের মাধ্যমে আপনার ডিভাইসের অবস্থান জানিয়ে দেবে। শুধু তাই নয়, কোনো কোনো ক্ষেত্রে চোরের ছবি ক্যাপচার করে আপনার কাছে পাঠিয়ে দেবে মেইলের মাধ্যমে।
ক্র্যাশের কারণ অনুসন্ধান করা
যদি আপনার পিসি ঘন ঘন ক্র্যাশ করে, তাহলে সহায়তা পেতে পারেন উইন্ডোজ রিলায়াবেলিটি মনিটরের মাধ্যমে, যা সমস্যাকে আলাদা করে ফেলবে। এজন্য Control Panel®System and Security®Action Center®Reliability Monitor-এ নেভিগেট করুন। এই ইউটিলিটি সব হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার ক্র্যাশ ট্র্যাক করে এবং সতর্ক করে। এগুলোকে অর্গানাইজ করে তারিখ অনুযায়ী। একটিতে ক্লিক করলে কী ঘটছে তার বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
গেমারদের জন্য ড্রাইভ আপডেট করুন
আপনি যদি গেমার হয়ে থাকেন, তাহলে প্রথমে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে পিসির গ্রাফিক্স এবং সাউন্ড কার্ডের জন্য সর্বশেষ ভার্সনের ড্রাইভার ইনস্টল করার বিষয়ে। গেম ডেভেলপারেরা গ্রাফিক্স কার্ডের সর্বশেষ ফিচার এবং ফাংশনালিটি ব্যবহার করে তাদের গেমের টাইটেল তৈরি করে। যদি আপনি পুরনো ড্রাইভার ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার গ্রাফিক্স কার্ড স্ক্রিনে যথাযথভাবে গেম রেন্ডার করতে নাও পারে।
স্ক্রিনশুট নেয়া
প্রতিটি ভুতুড়ে সমস্যা বা ক্র্যাশ দেখার জন্য স্ক্রিনশুট সেভ করুন বা একটি ফটো সণ্যাপ করে Evernote-এ সেভ করুন। এই ইমেজের মাধ্যমে বুঝতে পারবেন সমস্যাটি কতটুকু মারাত্মক এবং সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেন সমস্যা ফিক্স করার জন্য।
রাউটারের ডিফল্ট এসএসআইডি পরিবর্তন
ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কের নিরাপত্তার ব্যবস্থাকে জোরদার বা উন্নত করার জন্য সবচেয়ে সহজতম উপায় হলো আপনার লগইন এবং পাসওয়ার্ড উভয় পরিবর্তন করা। এজন্য ইউনিক অ্যালফা নিউমেরিক ফ্রেজ ব্যবহার করতে পারেন যা শুধু আপনিই জানবেন।
ফিডব্যাক : mahmood_sw@yahoo.com
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস