লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম:
লুৎফুন্নেছা রহমান
মোট লেখা:১৪১
লেখা সম্পর্কিত
তথ্যসূত্র:
অপারেটিং সিস্টেম
উইন্ডোজ ১০-এর শীর্ষ ১০ ফিচার
কমপিউটারের প্রধান চালিকাশক্তি হলো অপারেটিং সিস্টেম। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের অপারেটিং সিস্টেমের প্রচলন থাকলেও একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে আছে মাইক্রোসফটের তৈরি অপারেটিং সিস্টেম মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম। মাইক্রোসফট অপারেটিং সিস্টেমের জগতে নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে ও ব্যবহারকারীদের ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রতি লক্ষ রেখে সময়ের সাথে পালস্না দিয়ে প্রতিনিয়তই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমকে উন্নত থেকে উন্নতর করে আসছে এবং উপহার দিয়ে আসছে উইন্ডোজের নিত্যনতুন সংস্করণ।
লক্ষণীয়, মাইক্রোসফট উইন্ডোজের সব উন্নততর সংস্করণ তথা ভার্সনই যে তার ব্যবহারকারীদের প্রত্যাশা পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে, তা বলা যাবে না কোনোভাবেই। মাইক্রোসফটের কোনো কোনো ভার্সন ব্যবহারকারীদের প্রত্যাশ পূরণে চরমভাবে ব্যর্থ হওয়ায় ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়। যেমন- উইন্ডোজ ভিস্তা, উইন্ডোজ ৮ ও উইন্ডোজ ৮.১। তারপরও কিন্তু মাইক্রোসফট দমে যায়নি, বরং অপারেটিং সিস্টেমের জগতে নিজের আধিপত্যকে অক্ষুণ্ণ রাখতে নতুন উদ্যমে লেগে যায় পরবর্তী ভার্সনের জন্য। এরই ধারাবাহিকতায় মাইক্রোসফট ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই অবমুক্ত করতে যাচ্ছে উইন্ডোজের নতুন ভার্সন উইন্ডোজ ১০। উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮.১-এর ব্যবহারকারীরা এক বছরের জন্য ফ্রি ব্যবহার করতে পারবেন। এক বছর পর স্ট্যান্ডঅ্যালন পিসির জন্য দাম ধার্য করা হয় ১১৯ ইউএস ডলার।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৮-এর ব্যর্থতার গ্লানি ঢাকতে এবার বেশ আটঘাট বেঁধেই নামছে উইন্ডোজের পরবর্তী ভার্সন উইন্ডোজ ১০ অবমুক্ত করতে। এই নতুন ভার্সনের জন্য অফার করা নতুন ফিচারগুলো হচ্ছে- উইন্ডোজের জন্য এক্স বক্স এবং ডেস্কটপের জন্য কর্টনা থেকে শুরু করে পুনরুজ্জীবিত স্টার্ট মেনু এবং নতুন মাল্টিটাস্কিং টুল পর্যন্ত সবকিছু।
এ লেখায় ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে উইন্ডোজ ১০-এ সম্পৃক্ত করা উল্লেখযোগ্য ফিচারগুলোর মধ্য থেকে শীর্ষ কয়েকটি ফিচার নিচে তুলে ধরা হয়েছে।
স্টার্ট মেনু ফিরে এসেছে
মাইক্রোসফট তার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম থেকে বহুল ব্যবহৃত ও জনপ্রিয় স্টার্ট বাটনকে উইন্ডোজ ৮ থেকে সরিয়ে নিয়ে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়। মাইক্রোসফট সেই স্টার্ট মেনুকে আবার ফিরিয়ে আনে উইন্ডোজ ১০-এ। এখন স্ক্রিনে নিচে বাম প্রামেত্ম স্টার্ট বাটনে ক্লিক করলে আপনি পাবেন পাশাপাশি দুটি প্যানেল। এখানে কলামে প্রদর্শিত হয় পিন করা অতিসাম্প্রতিক ও বহুল ব্যবহৃত অ্যাপ।
স্টার্ট স্ক্রিনের উপরে পাবেন পাওয়ার বাটন, যেখানে রয়েছে Hibernate, Standby I Shutdown এবং উইন্ডোজ ৮-এর সব অ্যাপ অপশন। ডান দিকের কলাম ফিচার হলো লাইভ টাইল সিলেকশন, যা আপনি কাস্টোমাইজ, রিসাইজ এবং রিঅর্গানাইজ করতে পারবেন। শুধু তাই নয়, নিচের সার্চ ফিল্ড প্রোগ্রাম এবং ফাইলসংশ্লিষ্ট ফলাফল খোঁজ করবে, যেমনটি উইন্ডোজ ৭-এ হয়। আপনি ইচ্ছে করলে মডার্ন উইআই স্টার্ট স্ক্রিনের প্রয়োজনীয়তাকে বাদ দিয়ে যখন-তখন স্টার্ট মেনুকে পূর্ণ স্ক্রিনে সম্প্রসারণ করতে পারবেন।
ডেস্কটপে কর্টনা
মাইক্রোসফট ডেস্কটপ কমপিউটারের জন্য উইন্ডোজ ১০-এ নিয়ে এসেছে মাইক্রোসফটের ভয়েজ-কন্ট্রোল্ড ডিজিটাল অ্যাসিসট্যান্ট কর্টনা। উইন্ডোজ ১০-এ সম্ভবত সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফিচারগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো এই কর্টনা। ডেস্কটপে কর্টনা থাকার কারণে আপনি খুব সহজেই ডিভাইসের ইন্টারেক্ট করতে পারবেন আঙ্গুল না উঠিয়েই। অর্থাৎ ভয়েজের মাধ্যমে ইন্টারেক্ট করতে পারবেন। কর্টনা স্মার্টফোনে যেভাবে কাজ করে, পিসিতে সেভাবে কাজ না করে একটু ভিন্নভাবে কাজ করে। আপনি ভয়েজের মাধ্যমে অর্থাৎ কমপিউটারের হার্ডডিস্কের নির্দিষ্ট কোনো ফাইলে সার্চ করতে পারবেন, নির্দিষ্ট কোনো দিনের নির্দিষ্ট কোনো ছবি খুঁজে বের করতে পারবেন বা চালু করতে পারবেন পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন। এমনকি স্প্রেডশিট বা অন্য কোনো অ্যাপ্লিকেশনে কাজ করার সময় কর্টনা ই-মেইল সেন্ড করতে পারে অর্থাৎ মাল্টিটাস্কিং সম্ভব।
এক্সবক্স অ্যাপ
আপনি খুব শিগগিরই আপনার পিসি বা ট্যাবলেটে উইন্ডোজ ১০-এর জন্য এক্সবক্স অ্যাপ দিয়ে এক্সবক্স ওয়ান গেম প্লে করতে পারবেন। ডিরেক্টএক্স ১২-এর সাপোর্টের কারণে উইন্ডোজের নতুন অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ১০ উন্নততর স্পিড এবং গ্রাফিক্স পারফরম্যান্সে এক্সবক্স গেম স্ট্রিমিং সাপোর্ট করবে। উইন্ডোজ ১০-এর জন্য এক্সবক্স অ্যাপ আপনাকে সুযোগ দেবে গেম ডিভিআর ফিচার (Game DVR) দিয়ে গেম রেকর্ড, এডিট এবং শেয়ার করার, যার মাধ্যমে আপনি গেমের পূর্ববর্তী ৩০ সেকেন্ড গ্র্যাব করতে পারবেন। এর ফলে অনাকাঙিক্ষতভাবে গেমের বিজয় হাতছাড়া হবে না। উইন্ডোজ ১০ অথবা এক্সবক্স প্লাটফরম জুড়ে গেমে আপনার বন্ধুদের যুক্ত করতে সক্ষম হবেন এবং এক্সবক্স লাইভ ফিচারের মাধ্যমে আপনার বন্ধুদের অ্যাক্টিভিটিও দেখতে পারবেন।
প্রজেক্ট স্পারটান ব্রাউজার
ইন্টারনেট এক্সপেস্নারারের কথা ভুলে যান, যা দীর্ঘদিন ধরে অনেকের কাছে উপহাসের খোড়াক হিসেবে ছিল, তা দূর করা হয়েছে উইন্ডোজ ১০-এ। মাইক্রোসফটের নতুন অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ১০-এ সম্পৃক্ত করা হয়েছে পরবর্তী প্রজন্মের ব্রাউজার প্রজেক্ট স্পারটান (Project Spartan)। এ ব্রাউজার উইন্ডোজ ১০ ডিভাইস পরিবারে ব্যবহার করা যাবে। এটি বেশ দ্রুততর কাজ করে, কম্প্যাটিবল এবং আধুনিক ওয়েবের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এই নতুন ফিচারে সম্পৃক্ত করা হয়েছে পিডিএফ সাপোর্ট, একটি রিডিং মোড- যা উন্নত করেছে দীর্ঘ আর্টিকলের লেআউট ও একটি নোট টেকিং ফিচার। আপনি যেভাবে কাজ করেন প্রজেক্ট স্পারটানকে, সেভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে যেখানে কিছু কিছু বিষয়, যেমন- ওয়েব পেজে রাইট বা টাইপ করার ফিচার এনাবল করা হয়েছে। প্রজেক্ট স্পারটান ফিচার ব্রাউজারের ভেতরে কর্টনা সাপোর্ট সমৃদ্ধ। এটি এমন এক ব্রাউজার, যা তৈরি করা হয়েছে সহজে শেয়ারিং, রিডিং ও অনলাইনে তথ্য পাওয়ার জন্য।
উন্নততর মাল্টিটাস্কিং
একটি নতুন মাল্টিপল ডেস্কটপ ফিচার আপনাকে সুযোগ দেবে উইন্ডোজের আরেকটি সেট রান করানোয়। দেখে মনে হবে আরেকটি স্ক্রিন, তবে ফিজিক্যাল মনিটর ছাড়া। এটি অ্যাপলের ওএসএক্সের স্পেসেস (Spaces) ফিচারের মতো, যা আপনাকে সহায়তা দেবে বহুসংখ্যক ওপেন উইন্ডো ও অ্যাপ ম্যানেজে করার ক্ষেত্রে। ডেস্কটপে মাল্টিপল উইন্ডো একটির ওপর আরেকটি ওপেন রাখার পরিবর্তে আপনি সবগুলোকে ওইসব প্রোগ্রামের জন্য অন্য ভার্চুয়াল ডেস্কটপে সেট করতে পারেন স্থায়ীভাবে। হোমের জন্য এটিকে বিশেষভাবে সেটআপ করুন এবং আপনার অ্যাপকে যেমন নেটফ্লিক্স ও অ্যামাজন ওপেন রেখে দিন এবং কাজের জন্য আরেকটি ডেস্কটপ তৈরি করুন- যেখানে আপনি ওয়ার্ড, এক্সেল ও ইন্টারনেট এক্সপেস্নারার ওপেন রাখতে পারবেন।
উইন্ডোজ ১০-এ নতুন ডেস্কটপে ওপেন অ্যাপের দিকে খেয়াল রাখার জন্য এক নতুন উপায় পাবেন। নতুন অপারেটিং সিস্টেমে টাস্কবারে নতুন টাস্ক ভিউ বাটনে হিট করতে পারবেন অথবা স্ক্রিনের বাম প্রান্ত থেকে সোয়াইপ করে সব ওপেন অ্যাপ এবং ফাইলকে এক পেজ ভিউতে টেনে আনতে পারবেন। কিবোর্ডের Alt-Tab শর্টকাট কম্বিনেশন থেকে এর খুব একটা পার্থক্য না থাকলেও উপস্থাপন করে টাচ অরিয়েন্ডেট সুবিধা, যাতে ওভার ভিউ করা যায় কোনটি রান করছে।
মাইক্রোসফট তার সণ্যাপ ভিউ (Snap View) মাল্টিটাস্কিং ফিচারকে আপডেট করেছে, যাতে স্ক্রিনের চারপ্রামেত্ম ডক (dock) উইন্ডোর সুবিধা পাওয়া যায়। এখানে ডিসপ্লেকে বিভিন্ন অ্যাপে স্পিস্নট করতে পারবেন। প্রোগ্রামের সংখ্যা পাশাপাশি থাকতে পারবে ডিভাইসের স্ক্রিনের রেজ্যুলেশনের ভিত্তিতে।
ইউনিভার্সাল অ্যাপ
ডিভাইসজুড়ে নিরবছিন্নভাবে ট্রানজিশন করতে মাইক্রোসফট চালু করে নতুন ক্যাটাগরির সফটও্যয়ার, যাকে ইউনিভার্সাল অ্যাপ বলে। এটি একই কোড ব্যবহার করলেও এদের ইন্টারফেস আপনার হাতে ডিভাইসের উপযোগী। মাইক্রোসফট আরও তৈরি করেছে ওএসের সাথে নিজস্ব ইউনিভার্সাল অ্যাপ সেট। এতে সম্পৃক্ত রয়েছে ফটো, ভিডিও, মিউজিক, ম্যাপ, পিওপল অ্যান্ড মেসেজিং এবং ই-মেইল অ্যান্ড ক্যালেন্ডার- এগুলোর সবই একইভাবে ট্যাবলেট, ফোন এবং পিসির সাথে কাজ করে। কনটেন্ট স্টোর এবং সিঙ্ক হয় মাইক্রোসফটের ক্লাউড সার্ভিস ওয়ানড্রাইভের (OneDrive) মাধ্যমে।
এসব অ্যাপের মধ্যে কোনো কোনোটি যেমন ফটোস (Photos) হলো একেবারেই নতুন ফিচার। ফটোস আপনার ইমেজকে টেনে আনবে পিসি ও মোবাইল ডিভাইস জুড়ে এবং অর্গানাইজ করবে। ওয়ানড্রাইভের মাধ্যমে এনহ্যান্স ও সিঙ্ক করবে সেগুলো। সিস্টেম ডুপ্লিকেট ইমেজকে শনাক্ত করবে এবং একই ইমেজের শুধু একটি কপি স্টোর করবে এবং আপনার জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি করবে একটি চমৎকার দর্শনীয় অ্যালবাম। ই-মেইল অ্যাপকেও ওভারহল করা হয়েছে এবং এখন আউটলুকের একটি ভার্সন হবে, সম্পন্ন হবে এডিটরভিত্তিক মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে।
আপনি একটি অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন, যা রান করবে সব উইন্ডোজ ১০ ডিভাইসে। আপনার পেজকে এমনভাবে ডিজাইন করুন, যাতে সেগুলো যথাযথভাবে রেন্ডার হয়। এ ক্ষেত্রে এগুলোকে ভিউ করতে কোন ডিভাইস ব্যবহার হবে তা বিবেচ্য বিষয় নয়। আপনার অ্যাপকে উইন্ডোজ ১০ ফোন, উইন্ডোজ ১০ ডেস্কটপ বা এক্সবক্সে রান করুন। এটি একই অ্যপ প্যাকেজ। উইন্ডোজ ১০ কোর এবং ইউনিভার্সাল উইন্ডোজ প্লাটফরম প্রবর্তনের সাথে এটি অ্যাপ প্যাকেজে সব প্লাটফরমে রান করতে পারে।
অফিস অ্যাপ টাচ সাপোর্ট করে
ফোন, ট্যাবলেট ও পিসি জুড়ে অফিস অ্যাপের একটি নতুন ভার্সন ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট এবং আউটলুক প্রদান করে একটি টাচ-ফার্স্ট ইন্টারফেস। অ্যাপের ওপরের দিকে স্থির ফাংশন রিবন এখন অ্যাপ বার, যা শুধু দেখা যায় যখন প্রয়োজন হয়। আউটলুকে আপনি এখন ইনবক্স থেকে মেসেজ ডিলিট করতে পারবেন বাম দিকের প্রতিটি এন্ট্রিতে সুইপ করে। অ্যাপ পিসিতেও একইভাবে পারফরম করবেন যেমনটি মোবাইল ডিভাইসে করেন।
কন্টিনাম
ল্যাপটপ-ট্যাবলেট সঙ্করায়ণের ডিভাইসের প্রবণতা বাড়াতে মাইক্রোসফট চাচ্ছে প্রতিটি মোডের মধ্যে সুইচ করার উপায়কে সহজ করতে। যদি আপনি কিবোর্ড বা মাউস প্ল্যাগ করেন, তাহলে সিস্টেম তা শনাক্ত করবে এবং সুইচ মোড হবে অধিকতর সুবিধাজনক ইন্টারেকশনের জন্য। যদি আপনি কিবোর্ড/মাউস অপসারণ করে নেন তাহলে টাস্কবার থেকে একটি নোটিফিকেশন পপআপ করবে এবং জিজ্ঞাস করবে আপনি ট্যাবলেট মোডকে সক্রিয় করতে চান কি না। যদি আপনি সম্মতি জ্ঞাপন করেন, তাহলে পাবেন অধিকতর টাচ ফ্রেন্ডলি প্রোফাইল।
অ্যাকশন সেন্টার
আপনার সব নোটিফিকেসন এক জায়গায় দেখার এক নতুন উপায় প্রদান করবে উইন্ডোজ ১০। চার্ম মেনুকে প্রতিস্থাপন করার জন্য অ্যাকশন সেন্টার আবির্ভূত হয়। অ্যাকশন সেন্টার আপনার ডিভাইস থেকে সব অ্যাপের অ্যালার্ট সংগ্রহ করে যেমনভাবে আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়িডে নোটিফিকেশন ড্র করা হয় ঠিক তেমনভাবে। অ্যাপের ওপর নির্ভর করে আপনি সারা দিতে পারেন বা প্রতিক্রিয়া জানাতে পারেন এই প্যানেল থেকে। এসময় প্রতিটি নোটিফিকেশন অ্যাকশন প্রদর্শনের জন্য সম্প্রসারিত হয়। অ্যাকশন সেন্টার অফার করে একটি দ্রুতগতির টোগাল কানেকটিভিটি অপশন এবং অন্যান্য সেটিং যেমন- ডিসপ্লে ব্রাইটনেস ও কন্ট্রাস্ট।
ইউনিফায়েড সেটিংস/কন্ট্রোল প্যানেল
কন্ট্রোল প্যানেল ও পিসি সেটিংয়ের ডিভাইস সেটিং কন্ট্রোল করার জন্য দুটি অ্যাপ রাখার পরিবর্তে মাইক্রোসফট তৈরি করছে এমন এক উপায়, যা কম বিভ্রান্তিকর। নির্দিষ্ট কোনো মেনু খুঁজে বের করার পরিবর্তে আপনি এক জায়গা থেকে ডিভাইসগুলো ম্যানেজ করতে পারবেন
ফিডব্যাক : mahmood_sw@yahoo.com