• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > ব্র্যান্ড ওয়ালটন
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: ইমদাদুল হক
মোট লেখা:৬২
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৬ - অক্টোবর
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
ল্যাপটপ
তথ্যসূত্র:
রির্পোট
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
ব্র্যান্ড ওয়ালটন
ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের কাজ পাঁচ বছর এগিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের অনত্যম ব্র্যান্ড ওয়ালটন। দেশের প্রযুক্তি ইতিহাসে যুক্ত করেছে নতুন পালক। গাজীপুরে নিজস্ব প্ল্যান্টে প্রস্ত্তত করা ওয়ালটন ল্যাপটপ বাজারজাত করার মাধ্যমে খোদ সরকারের চোখেই বিস্ময় লাগিয়ে দিয়েছে রফতানিমুখী এই ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ডটি।
গত ২২ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ওয়ালটন ল্যাপটপের অভিষেক অনুষ্ঠানে এমনই বিস্ময় প্রকাশ করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেন, কমপিউটারের মতো উচ্চপ্রযুক্তির একটি ল্যাপটপ বাজারজাত করছে বাংলাদেশী ব্র্যান্ড ওয়ালটন। পর্যায়ক্রমে প্রায় সব ধরনের প্রযুক্তিপণ্য দেশে তৈরি ও বাজারজাত করার পরিকল্পনায় কাজ করছে কোম্পানিটি। ওয়ালটনের এই উদ্যোগ দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে নতুন যুগের সূচনা করেছে। বাংলাদেশ ডিজিটাল বিপ্লবের পথে আরও একধাপ এগিয়ে গেল। অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, আমার জন্য অত্যন্ত খুশির দিন। আমি কিছুটা বিস্মিতও। আমি মনে করছিলাম এটা আসবে ২০২১ সালে, এসে গেছে ২০১৬ সালে। তিনি বলেন, প্রথম যখন আমরা কমপিউটার আমদানি করি, তখন তিন লাখ টাকার মতো লাগত। কিন্তু আশার বিষয়, আমাদের দেশে কমপিউটারের যাত্রা দেরিতে শুরু হলেও এ ক্ষেত্রে দ্রুত এই যাত্রায় আমরা এগিয়েছি। এখন ২৯ হাজার টাকায় দেশী ল্যাপটপ হাতে আসছে।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে গেলেও আইসিটি খাতের মতো এত অগ্রগতি আগে কোনো ক্ষেত্রে হয়নি বলে মন্তব্য করে অর্থমন্ত্রী বলেন, সারা পৃথিবীতে কমপিউটার গেছে ৪০ শতাংশ মানুষের হাতে। আমাদের দেশে সেটার পরিমাণ অনেক বেশি, ৭০-৮০ শতাংশের কাছে পৌঁছেছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ওয়ালটন এখন আমাদের জাতির গর্ব। ওয়ালটন এ দেশের ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন খাতে অসামান্য অবদান রাখার পাশাপাশি দেশীয় অর্থনীতির বিকাশ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দক্ষ জনশক্তি তৈরি এবং বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে।
বর্তমানে দেশে প্রতিবছর ৬ লাখ পিস কমপিউটার ও ল্যাপটপ আমদানি করা হয়, যা আগামী পাঁচ বছরে ১০ থেকে ১২ লাখে পৌঁছবে। আমরা যদি বর্তমান ৫ হাজার কোটি টাকা মূল্যের এই বাজারের ৫০ শতাংশও দখল করতে পারি, তাহলেও প্রায় দুই থেকে আড়াই লাখ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে আমাদের। আজ দেশীয় ব্র্যান্ড ওয়ালটনের ল্যাপটপ বাজারে আসায় একদিকে বিদেশী ব্র্যান্ডের সমমানের ল্যাপটপ যেমন সাশ্রয়ী দামে পাবেন ক্রেতারা, তেমনি বহুলাংশে কমবে আমদানিনির্ভরতা।
তিনি আরও বলেন, প্রতিটি স্কুল ও কলেজে ‘একজন ছাত্রের একটি ল্যাপটপ’ দেয়ার যে পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে আইসিটি মন্ত্রণালয়, সে ক্ষক্ষত্রে ওয়ালটনের ল্যাপটপ প্রতিটি ছাত্রের হাতে পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করবে আইসিটি মন্ত্রণালয়। এজন্য প্রয়োজনে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত নীতিমালা সংশোধন করার জন্য অর্থমন্ত্রীকে আহবান জানান তিনি।
পলক বলেন, রেফ্রিজারেটরের ক্ষেত্রে দাম ও গুণগত মান বজায় রেখে ওয়ালটন যেভাবে বাংলাদেশের ৭০ শতাংশ বাজার দখল করেছে, সেভাবে ল্যাপটপের মান বজায় রেখেও এই বাজারের উল্লেখ্যযোগ্য অংশ তারা দখল করবে বলে প্রত্যাশা করছি।
এ সময় শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ল্যাপটপে ৫ শতাংশ ছাড় দেয়ার কথা জানান ওয়ালটনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম শামসুল আলম। এ ছাড়া দুই থেকে তিন বছরের সহজ কিস্তিতে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ল্যাপটপ বিক্রি শুরু করার কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, এক সময় আমরা জাহাজ বোঝাই করে পণ্য আমদানি করতাম। এখন সেসব উচ্চ প্রযুক্তির পণ্য বিদেশে রফতানি করছি। শুধু পণ্য নয়, চিন্তা করলে দেখা যাবে আমরা বাংলাদেশের পতাকা বয়ে নিয়ে যাচ্ছি বহির্বিশ্বে। আমরা থেমে থাকতে চাই না। প্রতিনিয়ত এগিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে চাই। এ জন্য ইতোমধ্যেই আমরা স্থাপন করেছি এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম উন্নয়ন ও গবেষণা কেন্দ্র। এখানে কাজ করছেন দেশ-বিদেশের দক্ষ প্রকৌশলী ও গবেষকরা। ফলে প্রায় প্রতিমাসেই আমরা নিয়ে আসছি নতুন কোনো পণ্য অথবা চলমান পণ্যের নতুন নতুন মডেল।
বিজয় বাংলার রূপকার ও বেসিস সভাপতি মোস্তাফা জববার ওয়ালটন পরিবারকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি খাতের এই ডিজিটাল পণ্য দেশে একটি বিপ্লব আনবে সেই প্রত্যাশা আমাদের। বিজয় বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষার সফটওয়্যার হিসেবে ওয়ালটন ল্যাপটপের সাথে যুক্ত হতে পেরে গর্বিত। এই প্রথম দেশ-বিদেশের কোনো ডিজিটাল যন্ত্র বিজয়ের লাইসেন্সড সফটওয়্যার বান্ডল হিসেবে যুক্ত করল। আজ আমাদের যাত্রা হচ্ছে শুরু।
ইন্টেল কর্পোরেশনের কান্ট্রি বিজনেস ম্যানেজার জিয়া মঞ্জুর বলেন, বাংলাদেশে প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন ও এই শিল্পের বিকাশে ওয়ালটনের যাত্রা ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য ইতিহাসে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। দেশীয় শিল্প বিকাশের এই ধারাকে এগিয়ে নিতেই ইন্টেল ওয়ালটনের সঙ্গী হয়েছে। আগামীতেও পাশে থাকবে।
মাইক্রোসফট প্রতিনিধি পুবুদো বাসনায়েক বলেন, ওয়ালটন বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স ও ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপস্নায়েন্স উৎপাদন শিল্পে নেতৃত্ব দিচ্ছে। আশা করি ল্যাপটপের মতো প্রযুক্তিপণ্যেও তারা দেশকে নেতৃত্ব দেবে। এ ক্ষক্ষত্রে ওয়ালটনকে সব ধরনের সহযোগিতা দেবে মাইক্রোসফট।
ওয়ালটন নিয়ে নানা প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করার পর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিশ্বের শীর্ষ আইসিটি ব্র্যান্ড ইন্টেল, মাইক্রোসফট ও বাংলাদেশের বিজয় বাংলার সহযোগিতায় সদ্য অবমুক্ত ওয়ালটন ল্যাপটপের সাথে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মী ও প্রযুক্তি ব্যবসায়ীদের পরিচয় করিয়ে দেন ওয়ালটন গ্রম্নপের পরিচালক এসএম রেজাউল আলম।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ওয়ালটনের পরিকল্পনা রয়েছে পর্যায়ক্রমে প্রায় সব ধরনের আইটিপণ্য তারা দেশেই তৈরি করবে। যার প্রথম পণ্য হিসেবে বাজারে এলো ল্যাপটপ। এখন থেকে ক্রেতারা বাজারে পাবেন ষষ্ঠ প্রজন্মের উচ্চগতির মাল্টিটাস্কিং বৈশিষ্ট্য সংবলিত ল্যাপটপ। এ ছাড়া সুলভ মূল্যে মাইক্রোসফটের জেনুইন অপারেটিং সিস্টেম ও সফটওয়্যার বাজারজাত করবে ওয়ালটন। ওয়ালটন ল্যাপটপের দামও হবে অন্যান্য আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের তুলনায় মডেলভেদে ১০ থেকে ৩০ শতাংশ সাশ্রয়ী। প্রাথমিকভাবে চারটি সিরিজের মোট ২০টি মডেলের ল্যাপটপ বাজারে আনছে ওয়ালটন। ২৯ হাজার ৫০০ থেকে ৯৫ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে এসব ল্যাপটপ পাওয়া যাবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত ওয়ালটন ল্যাপটপগুলোর পরীক্ষামূলক ব্যবহার করে উঁচু মান এবং সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে ফ্রিজ, টিভি, মোবাইল ফোন, এয়ারকন্ডিশনারসহ অন্যান্য পণ্যের মতো ল্যাপটপের ক্ষক্ষত্রেও ওয়ালটন বাংলাদেশের শীর্ষ ব্র্যান্ডে পরিণত হবে বলে অভিমত প্রকাশ করেন বাজার বিশ্লেষক ও প্রযুক্তিবোদ্ধারা
ওয়ালটন ল্যাপটপের অন্দরে
মডেলভেদে ওয়ালটন প্যাশন ও টেমারিন্ড সিরিজে রয়েছে ৯টি করে ভিন্ন ভিন্ন স্পেসিফিকেশনের ল্যাপটপ। আর কেরোন্ডা ও ওয়াক্স জাম্বু সিরিজে রয়েছে একটি করে বিশেষ মডেলের ল্যাপটপ। ল্যাপটপগুলোর পর্দার আকার ১৪ ইঞ্চি থেকে ১৭.৩ ইঞ্চি পর্যন্ত। মডেলভেদে ষষ্ঠ প্রজন্মের ইন্টেল কোরআই৩, ৫ ও ৭ প্রসেসরের ব্যবহার, ৫০০ জিবি থেকে ২ টেরাবাইট হার্ডডিস্ক ড্রাইভ, ৪ জিবি থেকে ১৬ জিবি ডিডিআর৩এল র্যাাম, ১ মেগাপিক্সেল এইচডি ক্যামেরা, বাংলা ফন্ট সমৃদ্ধ কিবোর্ড এবং দীর্ঘক্ষণ পাওয়ার ব্যাকআপ সমৃদ্ধ লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি। ধূসর ও গোল্ডেন সিলভার বর্ণে মিলবে এই ল্যাপটপগুলো। প্রতিটি ল্যাপটপেই ব্যবহার করা হয়েছে নজরকাড়া ফিচার। আছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট, বায়স লক সুবিধা।
শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ
সাধ্য বিবেচনায় শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনের দিকে নজর দিয়ে তৈরি প্যাশন সিরিজের ল্যাপটপগুলো ১৪ থেকে ১৫.৬ ইঞ্চি পর্দার। রুপালি রংয়ের ডব্লিউপি১৪৬ইউথ্রিএস মডেলের ল্যাপটপটিতে ব্যবহার হয়েছে ইন্টেল কোরআই৩ প্রসেসর, যার গতি ২.৩ গিগাহার্টজ। ৫০০ জিবি হার্ডডিস্ক সমন্বিত ৪ জিবি র্যাটম সমৃদ্ধ এই ল্যাপটপের দাম ২৯ হাজার ৯৯০ টাকা। ১ টেরাবাইট ধারণক্ষমতার কোরআই৫-এর দাম ৪৩ হাজার ৫৫০ টাকা। ২.৫ গিগাহার্টজ গতির প্রসেসর ও ৮ জিবি র্যাাম যুক্ত হয়ে ওয়ালটন ১৪৬ইউ৭৮ মডেলের দাম ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকা।
দাফতরিক ল্যাপটপ
স্বাচ্ছন্দ্যে দাফতরিক বা পেশাজীবনের প্রাত্যহিক কাজের উপযোগী ওয়ালটন টেমারিন্ড সিরিজের ল্যাপটপের বিশেষ দিক হচ্ছে আল্ট্রা সিস্নম ডিজাইন ও মেটালিক বডি লুক। এ ছাড়া প্যাশন ও টেমারিন্ড সিরিজের ব্যবহৃত ফিচার প্রায় একই ধরনের। এই সিরিজের মধ্যে রয়েছে ১৪ ইঞ্চি ও ১৫.৬ ইঞ্চি প্রশস্ত পর্দার ল্যাপটপ। এগুলোর দাম ২৯ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৫৬ হাজার টাকা।
ওয়ালটন গেমিং ল্যাপটপ
ওয়াক্স জাম্বু ও কেরোন্ডা সিরিজের ল্যাপটপের বিশেষ ফিচার হচ্ছে ষষ্ঠ প্রজন্মের ইন্টেল কোরআই৭ প্রসেসর, ৮ জিবি ডিডিআর৪ আল্ট্রা গতির র্যারম ও ১ টেরাবাইট সমৃদ্ধ হার্ডডিস্ক মেমরি, যা ব্যবহারকারীকে দেবে অসাধারণ দ্রুতগতিতে কাজ করার অনুভূতি। এ ছাড়া এই সিরিজের ল্যাপটপগুলোতে যেকোনো ধরনের অাঁচড় বা আঘাতের দাগ থেকে রক্ষা করতে ব্যবহার করা হয়েছে স্ক্র্যাচ প্রম্নফ রাবার কোটেড। গেমপ্রেমীদের জন্য ওয়াক্স জাম্বু ও কেরোন্ডা সিরেজের ল্যাপটপে থাকছে এনভিআইডিআইএ জিইফোর্সের জিটিএক্স ৯৬০এম গ্রাফিক্স প্রসেসর ও ২ জিবি ডিডিআর৫ ভি-র্যা ম। ফলে ল্যাপটপে থ্রিডি ডিজাইনার, সিমুলেশনকারী ও গেমপ্রেমীদের কাছে ডিসপ্লের ছবিগুলো আরও জীবন্ত হয়ে উঠবে। ডিজাইন, গেমিং ও ভিডিওতে পাওয়া যাবে রোমাঞ্চকর অনুভূতি। এ ছাড়া ব্যবহার হয়েছে আইপিএস টেকনোলজির ফুল এইচডি মেট এলসিডি স্ক্রিন। ফলে ব্যবহারকারী ১৭৮ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেল থেকেও ঝকঝকে ছবি দেখতে পাবেন। ল্যাপটপের ২ মেগাপিক্সেলের ফুল এইচডি ক্যামেরা ব্যবহারকারী চাইলেই তুলতে পারবেন অসাধারণ সেলফি অথবা গ্রম্নপ ছবি। পাশাপাশি, ভিডিও কলেও পাবেন ঝকঝকে ছবি। এর আরেকটি বিশেষ দিক হচ্ছে এলইডি ইল্যুমিনেটেড কিবোর্ড। এতে করে কিবোর্ডের সুইচগুলোতে আলো থাকবে। হালকা আলো অথবা অন্ধাকারেও নির্বিঘ্নে গেম খেলতে পারবেন গেমার। এ ছাড়া এই ল্যাপটপগুলোর কী-তে থাকছে বাংলা ফন্ট। যাতে ল্যাপটপেও ব্যবহারকারী বাংলা ফন্ট শেখা বা লেখার কাজটি দ্রুত করতে পারেন। ওয়াক্স জাম্বু ও কেরোন্ডা সিরিজের ল্যাপটপে ব্যবহার করা হয়েছে সিক্স-সেল লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি। একবার ফুল চার্জ করলে একটানা চার ঘণ্টারও বেশি সময় ব্যাকআপ পাবেন ব্যবহারকারী



পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
২০১৬ - অক্টোবর সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস