• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > উইন্ডোজ ১০-এর জন্য কিছু ফ্রি ট্রাবলশুটিং টুল
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: তাসনুভা মাহমুদ
মোট লেখা:১০৩
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১৬ - নভেম্বর
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
ব্যবহার
তথ্যসূত্র:
ব্যবহারকারীর পাতা
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
উইন্ডোজ ১০-এর জন্য কিছু ফ্রি ট্রাবলশুটিং টুল
উইন্ডোজ ১০-এর জন্য রয়েছে বেশ কিছু বিল্টইন ট্রাবলশুটিং টুল। তবে এগুলো খুঁজে পেতে চাইলে আপনাকে হতে হবে কৌশলী। শুধু তাই নয়, সমস্যা সমাধানের উপায় খুঁজে বের করতেও কৌশলী হতে হবে। এ লেখায় ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে উইন্ডোজ ১০ উপযোগী কয়েকটি ট্রাবলশুটিং নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। এ টুলগুলোর মধ্যে কোনো কোনোটি ফ্রি, কোনো কোনোটি উইন্ডোজে বিল্টইন, মাইক্রোসফটের সাইট থেকে ডাউনলোডযোগ্য অথবা থার্ড পার্টি টুল হিসেবে ফ্রি।
টাস্ক ম্যানেজার
টাস্ক ম্যানেজার হলো এক ইউটিলিটি প্রোগ্রাম, যা রানিং প্রোগ্রামের স্ট্যাটাস রিপোর্ট করে। কোনো রানিং অ্যাপ্লিকেশন ও ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেস রিভিউ করার জন্য টাস্ক ম্যানেজার যেমন ব্যবহার হয়, তেমনই ব্যবহার হয় কোনো অ্যাপ রেসপন্ড তথা সাড়া না দিলে তা থামিয়ে দেয়ার জন্য। আসলে এটি মাইক্রোসফট উইন্ডোজের অফার করা এক শক্তিশালী ও গোপন কমান্ড পোস্ট। টাস্ক ম্যানেজার চালু করার জন্য স্টার্ট বাটনে ডান ক্লিক করে বেছে নিন Task Manager বা Ctrl-Alt-Del চাপুন এবং বেছে নিন টাস্ক ম্যানেজার। এর ফলে প্রোগ্রামের একটি সংক্ষক্ষপ্ত লিস্ট দেখতে পাবেন। এবার More Details বাটনে ক্লিক করে টাস্কম্যানেজার পাওয়ার আনফোল্ড করুন।
টাস্ক ম্যানেজার প্রসেস ট্যাব নিচে বর্ণিত কাজ করা অনুমোদন করে-
কোনো প্রোগ্রাম বাদ দেয়া। ধরুন, এজ উইন১০ অ্যানিভারসারি আপডেটে একটি সুপরিচিত বাগকে প্রতিহত করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তা এখানে অপসারণ তথা মুছে ফেলতে পারেন। এটা কোনো কোনো ব্যাপারই নয়, যদি ইস্যুটি হয় ইউনিভার্সাল উইন্ডোজ অ্যাপ অথবা উইন্ডোজ ডেস্কটপ অ্যাপ সংশ্লিষ্ট হয়। এবার অ্যাপের নামে ক্লিক করে End task-এ ক্লিক করুন।
এ ক্ষক্ষত্রে ডাটা নষ্ট না করেই উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশন শাটডাউন করার চেষ্টা করবে। যদি তা সফল হয়, তাহলে অ্যাপ্লিকেশন লিস্ট থেকে তা অদৃশ্য হয়ে যাবে। যদি তা সফল না হয়, তাহলে এটি আপনার সামনে উপস্থিত করবে জ্যাপিং অ্যাপ্লিকেশন অপশনসহ ঊহফ ঘড়অিথবা শাটডাউন এড়িয়ে গিয়ে অ্যাপগুলোকে মজাদার করে উপস্থাপন করবে-
এবার খেয়াল করে দেখুন, কোন প্রসেস আপনার সিপিইউ ব্যাপকভাবে ব্যবহার করছে, প্রতিটি প্রোগ্রাম কতটুকু সময় নিচ্ছে। কোন প্রোগ্রাম সমস্যার কারণ তা যদি ব্যবহারকারী চিহ্নিত করতে না পারেন, সে ক্ষক্ষত্রে এ লিস্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
খেয়াল করে দেখুন, কোন প্রসেস আপনার ব্যবহৃত মেমরির বেশিরভাগ ব্যবহার করছে, ডিস্কের ওপর চাপ ফেলছে অথবা নেটওয়ার্কে বাজে আচরণ করছে। কখনও কখনও ত্রুটিপূর্ণ প্রোগ্রাম চিহ্নিত করা কঠিন হয়ে পড়লেও টাস্ক ম্যানেজার সবকিছুই জানে, দেখে এবং বলে দেয়।
পারফরম্যান্স ট্যাবের মাধ্যমে আপনি পেতে পারেন সিপিইউ, মেমরি, ডিস্ক অথবা নেটওয়ার্ক ব্যবহারের রানিং গ্রাফ। এগুলো খুবই তথ্যবহুল হওয়ায় আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন এমন অবস্থায় মেমরি কেনার দরকার আছে কি না।
অ্যাপ হিস্টোরি ট্যাবে দেখতে পারবেন কোন টাইল Universal Windows apps সুনির্দিষ্ট সময়ে সবচেয়ে বেশি রিসোর্স ব্যবহার করে।
স্টার্টআপ ট্যাব আপনাকে সুযোগ দেবে অটোস্টার্ট বা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হওয়া প্রোগ্রাম বন্ধ করার। তবে এর চেয়ে ভালো উপায় হলো Autoruns সলিউশন।
টাস্ক ম্যানেজারে সার্ভিস ট্যাব আপনাকে সুযোগ দেবে প্রতিটি স্বতন্ত্র সার্ভিস চালু এবং বন্ধ করার সুযোগ দেবে। তবে এর চেয়েও অনেক ফ্লেক্সিবল উপায় এ সার্ভিসগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
রিসোর্স মনিটর
যদি আপনি প্রতিটি মাল্টিকোর সিপিইউর কোরের সদ্ব্যবহারের তথ্যসহ আরও অধিকতর বিস্তারিত তথ্য দেখতে চান, তাহলে ট্যাপ অথবা Open Resource Monitor লিঙ্কে ক্লিক করুন। এটি পাবেন টাস্ক ম্যানেজারের নিচে পারফরম্যান্স ট্যাবে। এর বিকল্প হিসেব কর্টনা সার্চ বক্সে Resmon টাইপ করুন।
গ্রাফটি হয় কালার-কোডেট এবং কোনো ক্ষক্ষত্রে এগুলো ইন্টারপ্রিট করা কঠিন হয়ে পড়ে।
সিপিইউ বক্সের উপরে নীল লাইন হলো বর্তমান প্রসেসর স্পিড। এটি শতকরা হিসেবে প্রকাশ করে সর্বোচ্চ প্রসেসরের স্পিড। সবুজ লাইন দিয়ে বুঝানো হয়েছে যেভাবে আপনার সিপিইউ কাজ করছে।
ডিস্ক বক্সে সবুজ লাইন প্রদর্শন করে আপনার ড্রাইভ থেকে বা ড্রাইভে কতটুকু ডাটা সফল হয়েছে। ব্লু লাইন আপনাকে দেখাবে ডিস্কের ব্যস্ত সময়ের পার্সেন্টেজ, যা পরিমাপ করা হয় প্রতিবার টাইম সস্নাইসের সর্বোচ্চ ভ্যালু। যদি ব্লু লাইন শতভাগ বা শতভাগের কাছাকাছিতে থাকে, তাহলে ধরে নিতে পারেন সমস্যাটি ড্রাইভের। এ জন্য ফাইল এক্সপ্লোরারে ড্রাইভে ডান ক্লিক করে Properties  Tools বেছে নিন এবং এরর চেকিংয়ের অন্তর্গত Check-এ ক্লিক করুন।
মেমরি গ্রাফে Hard Fault হলো একমাত্র লক্ষণ, যা উইন্ডোজে রয়েছে। উইন্ডোজ উপাদানগুলো পুনরুদ্ধার করে যেগুলো মেমরিতে স্টোর হতে পারে। যদি সবুজ লাইন গ্রাফে দ্রুত ওঠানামা করে তাহলে বাড়তি র্যা ম যুক্ত করার কথা ভাবতে পারেন।
প্রসেস এক্সপ্লোরার
আপনি যা জানতে চান, টাস্ক ম্যানেজার যদি সে সম্পর্কে সব তথ্য না দেয় এবং রেসমনের লক ফাইলের সীমিত ভিউ (Resource Monitor-এর সংক্ষক্ষপ্ত রূপ। এ ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারী ভিউ করতে পারেন সফটওয়্যার এবং কমপিউটার হার্ডওয়্যারের যেমন- মেমরি, ডিস্ক, সিপিইউ এবং নেটওয়ার্ক পারফরম্যান্সের রিয়েল-টাইম রিসোর্স ইনফরমেশন) বিশৃঙ্খলভাবে থাকে, তাহলে প্রসেস এক্সপ্লোরার আপনাকে সহায়তা করতে পারে। প্রসেস এক্সপ্লোরার কমপিউটারে রানিং সবকিছুই মনিটর করার কাজ স্ট্যান্ডার্ডভাবে সেট করে।
একটি প্রসেসের ওপর এমনকি একটি জেনেরিক svchost-এর ওপর মাউস নিয়ে গেলে আপনি একটি কমান্ড লাইন দেখতে পারবেন, যা প্রসেসকে এক্সিকিউটেবল ফাইল এবং ব্যবহৃত সব উইন্ডোজ সার্ভিস চালু করে। প্রসেস এক্সপ্লোরারে ডান ক্লিক করলে আপনি অনলাইনে যেতে পারবেন এক্সিকিউটেবল ফাইল সম্পর্কে অধিকতর তথ্য পাওয়ার জন্য।
প্রসেস এক্সপ্লোরার ডিসপ্লে দুটি সাব-উইন্ডোজ দিয়ে গঠিত। উপরের উইন্ডো সবসময় প্রদর্শন করে বর্তমানের অ্যাকাউন্টসহ অ্যাক্টিভ উইন্ডো। পক্ষান্তরে নিচের উইন্ডোর প্রদর্শিত তথ্য নির্ভর করে প্রসেস এক্সপ্লোরারের মডেলের ওপর। প্রসেস এক্সপ্লোরার প্রদর্শন কোন হ্যান্ডেল এবং উখখ ওপেন অথবা লোডেট অবস্থায় আছে।
Sysinternals নামের এক কোম্পানি প্রসেস এক্সপ্লোরার চালু করে এক ফ্রি পণ্য হিসেবে। প্রসেস এক্সপ্লোরার রান করানোর জন্য প্রথমে তা ডাউনলোড করে নিন এবং ডাউনলোড করা জিপ ফাইলের ভেতরে রান করুন procexp.exe। কোনো কিছু ইনস্টল করা দরকার নেই।
অটোরানস
যখনই কমপিউটার চালু করা হয়, তখনই উইন্ডোজ কিছু প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু করে এবং এক সময় ওইসব প্রোগ্রাম ব্যবহারকারীর বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। টাস্ক ম্যানেজার স্টার্টআপ ট্যাব যেমন প্রদর্শন করে বর্তমানে কনফিগার করা অটো-স্টার্ট অ্যাপ্লিকেশনের লিস্ট, তেমনই প্রদর্শন করে তাদের সহযোগী প্রোগ্রাম, রেজিস্ট্রি ও ফাইল সিস্টেম লোকেশন এবং কখনও কখনও সমস্যাদায়ক প্রোগ্রাম। কিন্তু খারাপ প্রোগ্রামের লিস্ট সচরাচর দেখা যায় না।
মাইক্রোসফট অটোরানস নামে এক প্রোগ্রাম ফ্রি ডিস্ট্রিবিউট করে, যা উইন্ডোজের প্রতিটি ক্ষুদ্র চিড় খনন করে, অটোরানিং প্রোগ্রাম এমনকি উইন্ডোজ প্রোগ্রাম খুঁজে বের করে। প্রসেস এক্সপ্লোরারের মতো Sysinternals টিম চমৎকারভাবে মেইনটেইন করে পণ্য। অটোরান ডাউনলোড করে Autoruns.exe অথবা Autoruns64.exe রান করুন। এর জন্য ইনস্টলেশনের কোনো দরকার নেই।
অটোরান লিস্ট করে ব্যাপক-বিসত্মৃত অটোস্টার্টিং প্রোগ্রাম। কিছু কিছু আবির্ভূত হয় উইন্ডোজের সবচেয়ে দুর্বোধ্য প্রান্তে।
অটোরানের অনেক অপশন। আপনি পেতে পারেন মাইক্রোসফটের চমৎকার ওভারভিউ অংশ the Performance Team blog। ব্যবহারকারীরা যে অপশনটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করেন তা হলো সব অটোস্টার্টিং মাইক্রোসফট প্রোগ্রাম হাইড করার সক্ষমতা। এবার Options, Filter Options বেছে নিন এবং সিলেক্ট করুন Hide Microsoft Entries বক্স। এর ফলে উইন্ডোজের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হওয়া সব ফরেন উপাদানগুলোর এক পরিষ্কার লিস্ট পাওয়া যায়।
অটোরান সাময়িকভাবে থামিয়ে দিতে পারে অটোস্টার্টিং প্রোগ্রাম। যদি একটি প্রোগ্রাম আপনি বস্নক করতে চান, তাহলে প্রোগ্রামের বাম দিকের বক্সটি ডিসিলেক্ট করুন এবং উইন্ডোজ রিবুট করুন।
আপনি কোন প্রোগ্রামকে বাদ দিতে চাচ্ছেন? এমন কিছু কি যা আপনাকে সার্ভিস দিচ্ছে অথচ আপনি চাচ্ছেন না? বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মাইক্রোসফটের কোনো প্রসেস যাতে মুছে ফেলা না হয়। অর্থাৎ মাইক্রোসফট কোনো প্রসেস ডিলিট করার বিরোধী। তবে দুষ্টু চক্র বিভিন্ন নাম ধারণ করে, যা মাঝে-মধ্যে পরিবর্তন করা হয়। অ্যাপল আপডেট চেকারের দিকে খেয়াল করে দেখুন। এর জন্য কোনো ইউটিলিটির দরকার নেই। সম্ভবত ক্লাউড ডাটা সার্ভিসের জন্য সিঙ্ক রুটিন আর ব্যবহার হয় না।
ইভেন্ট ভিউয়ার
প্রত্যেক উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরই উচিত ইভেন্ট ভিউয়ার সম্পর্কে ধারণা রাখা। উইন্ডোজে ইভেন্ট ভিউয়ার হলো এমন এক ক্ষক্ষত্র, যেখান থেকে সফল ও ব্যর্থ লগঅন, পলিসি পরিবর্তন এবং সিস্টেম ও অ্যাপ্লিকেশন ইভেন্ট সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায়। ইভেন্ট ভিউয়ার ডায়াগনোসিস টুল হিসেবেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে, যখন কোনো প্রোগ্রাম প্রত্যাশিতভাবে কাজ করতে না পারে।
ইভেন্ট ভিউয়ার প্রচুর লগ পরীক্ষা করে দেখে, যেগুলো উইন্ডোজ পিসিতে মেইনটেইন করে থাকে। এ লগগুলো হলো এক্সএমএল ফরম্যাটে লেখা সাধারণ টেক্সট ফাইল। উইন্ডোজের ইভেন্ট লগ ফাইল অনেকগুলো- অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ, অপারেশনাল, অ্যানালাইটিক, ডিবাগ ও অ্যাপ্লিকেশন লগ ফাইল।
আপনার পিসিতে স্টার্ট হওয়া প্রতিটি প্রোগ্রাম ইভেন্ট লগে পোস্ট করে একটি নোটিফিকেশন এবং প্রতিটি ভালো আচরণ করা প্রোগ্রাম একটি নোটিফিকেশন পোস্ট করে স্টপ হওয়ার আগে। প্রতিটি সিস্টেম অ্যাক্সেস, সিকিউরিটি চেঞ্জ, অপারেটিং সিস্টেম টুইট, হার্ডওয়্যার ফেইল্যুর ও ড্রাইভার নিজেকে খুঁজে পায় একটি বা আরেকটি ইভেন্ট লগে। ইভেন্ট ভিউয়ার ওইসব টেক্সট লগ ফাইল স্ক্যান করে, সেগুলোকে সমষ্টিভূত করে এবং বৃহদায়তন মেশিন-জেনারেটেড ডাটা সেটকে রাখে এক চমৎকার ইন্টারফেসে। ইভেন্ট ভিউয়ারকে ডাটাবেজ রিপোর্টিং প্রোগ্রাম হিসেবে ভাবুন, যেখান ভিত্তিস্বরূপ ডাটাবেজ হলো এক ফ্ল্যাট টেক্সট ফাইল।
ইভেন্ট ভিউয়ার চালু করার জন্য স্টার্ট বাটনে ডান ক্লিক করুন অথবা Windows Key-X চাপুন এবং বেছে নিন Event Viewer। এবার বাম দিকে Custom Views  Administrative Events ক্লিক করুন। Administrative Events ওভারভিউ প্রদর্শন করে ইভেন্টগুলো, যা আপনার আগ্রহের বিরুদ্ধ হতে পারে।
যদি আপনি সুনির্দিষ্ট একটি সমস্যা চিহ্নিত করার চেষ্টা করেন এবং সমস্যা সংশ্লিষ্ট একটি ইভেন্ট নোটিস করেন, তাহলে গুগলে খোঁজ করে দেখুন একই ধরনের সমস্যা আর কারও আছে কি না। ইভেন্ট ভিউয়ার নেটওয়ার্ক অ্যাক্সেস সমস্যায় এক সিদ্ধান্তে উপনীত হতে আপনাকে সহায়তা করতে পারে, কেননা ইভেন্ট লগস কন্ট্রোল করে ব্যাপক বিস্তারিত নেটওয়ার্ক কমিউনিকেশন তথ্য। লগস ইংরেজিতে ট্রান্সলেট করা এক বিরক্তিকর কাজ হলে জানতে পারবেন সমস্যাটি কোথা থেকে হচ্ছে। এমনকি সমস্যা সমাধানের কোনো ক্লু না থাকলেও।
ফাইল হিস্ট্রি
যদি না আপনি সব ডাটা ক্লাউডে রাখার ইচ্ছে পোষণ করে থাকেন, তাহলে নতুন উইন্ডোজ ১০ পিসি সেটআপ করার অন্যতম প্রথম ধাপ হলো File History ফিচারকে অন রাখা। উইন্ডোজ ফাইল হিস্ট্রি শুধু আপনার ডাটা ফাইলকে ব্যাকআপই করবে না বরং আপনার ডাটা ফাইলের অনেক ভার্সন ব্যাকআপ করবে এবং সবশেষ ভার্সন ও মাল্টিপল আগের ভার্সন রিট্রাইভ করা সহজ করে।
বাই ডিফল্ট ফাইল হিস্টোরি লাইব্রেরির সব ফাইল, ডকুমেন্ট, ফটোস, মিউজিক ও ভিডিও লাইব্রেরিসহ ডেস্কটপ, কন্টাক্ট ডাটা, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এবং এজ ফেভারিটের সণ্যাপশুট নেবে। এটি ওয়ান ড্রাইভের কোনো কিছুর সণ্যাপশুট নেবে না।
ফাইল হিস্ট্রি ব্যবহার করার জন্য দরকার একটি এক্সটারনাল হার্ডড্রাইভ, একটি দ্বিতীয় হার্ডড্রাইভ অথবা নেটওয়ার্ক কানেকশন। এ কাজ শুরু করার জন্য হয় আপনাকে একটি নতুন এক্সটারনাল হার্ডড্রাইভ কমপিউটারে পস্নাগ করতে হবে। এরপর Start  Settings  Update & Security  Backup-এ গিয়ে অফফ বেছে নিন। যদি উইন্ডোজ সুবিধাজনক ব্যাকআপ ড্রাইভ খুঁজে পায়, তাহলে অফার করবে। যদি না করে তাহলে More অপশনে ক্লিক করুন। এবার Network Location ব্যবহার করে Add Network Location সিলেক্ট করুন এবং ড্রাইভে পয়েন্ট করুন
ফিডব্যাক : mahmood_sw@yahoo.com

পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
২০১৬ - নভেম্বর সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস
অনুরূপ লেখা