• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > ৩য় মত
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: কজ
মোট লেখা:১০৪১
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০০৮ - এপ্রিল
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
মতামত
তথ্যসূত্র:
৩য় মত
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
৩য় মত




মোবাইল ফোন কনটেন্টের ওপর প্রতিবেদন ভালো হয়েছে

সারাদেশে দ্রুত প্রসার ঘটছে মোবাইল ফোনের৷ উচ্চ থেকে নিম্নবিত্ত প্রায় সবাই কোনো না কোনোভাবে ব্যবহার করছেন মোবাইল ফোন৷ এই সুযোগে মোবাইল ফোন কনটেন্ট ব্যবসাও ক্রমাগত জমজমাট হচ্ছে৷ এরকম একটি আধুনিক বিষয় নিয়ে মার্চ ২০০৮-এর প্রচ্ছদ প্রতিবেদন করায় কমপিউটার জগৎ-কে ধন্যবাদ জানাই৷ বিস্তারিত প্রতিবেদনে মোবাইল ফোন কনটেন্টের যে বিপুল সম্ভাবনার কথা তুলে ধরা হয়েছে তা রীতিমতো আশা জাগানিয়া৷ মোবাইল ফোন এখন আর কোনো বিলাসিতা নয়, দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশে পরিণত হয়েছে৷ বর্তমানে এদেশে মোবাইল ফোন কনটেন্টের প্রায় ৩০০ কোটি টাকার বাজার আছে জেনে ভালো লাগলো৷ দেশের অনেক নামী কোম্পানি কনটেন্ট সেবা দেয়ার জন্য এগিয়ে আসছে৷ ফলে সৃষ্টি হচ্ছে কর্মসংস্থানের সুযোগ৷ পত্রিকার পাতায় প্রায়ই দেখা যায় রিংটোন, ওয়ালপেপার ইত্যাদির বিজ্ঞাপন৷ এ থেকেই অনুমান করা যায় এর বাজার চাহিদা৷ কমপিউটার জগৎ-এর পাঠকরাও যেহেতু মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী তাই এই প্রতিবেদন থেকে তারা অনেক তথ্য পাবেন৷ ভবিষ্যতেও পাঠকবান্ধব এ ধরনের প্রতিবেদন আশা করছি৷

সঙ্গীতা ইসলাম
ক্রিসেন্ট রোড, ঢাকা ..................................................................................

চমত্কার প্রতিবেদন

কমপিউটার জগৎ-এর মার্চ ২০০৮ সংখ্যার প্রচ্ছদ প্রতিবেদন চমত্কার হয়েছে৷ প্রতিবেদনে বিশিষ্ট ব্যবসায়ীদের যেসব সাক্ষাত্কার দেয়া হয়েছে তা থেকে অনেক কিছুই জানার আছে৷ অনেক অজানা তথ্য বেরিয়ে এসেছে সাক্ষাত্কারগুলো থেকে৷ যেমন দেশে যে ৩০০ কোটি টাকার মোবাইল ফোন কনটেন্টের বাজার রয়েছে এ কথাটাই বা কয়জন জানে৷ তাছাড়া কোন কোন প্রতিষ্ঠান কি ধরনের কনটেন্ট সেবা দিচ্ছে প্রতিবেদন থেকে সে ব্যাপারেও বিস্তারিত জানা সম্ভব হলো৷ এমন একটি তথ্যবহুল প্রতিবেদনের জন্য লেখক ও সম্পাদকসহ কমপিউটার জগৎ পরিবারকে অভিনন্দন৷ আমরা পাঠকরা চাই কমপিউটার জগৎ-এর প্রতিটি সংখ্যাতেই এমন জনগুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হোক৷ তাহলে নিন্দুকেরাও স্বীকার করতে বাধ্য হবে যে, কমপিউটার জগৎ সত্যি তথ্যপ্রযুক্তি আন্দোলনের পথিকৃৎ পত্রিকা৷

স্বপন পাণ্ডে
স্টেশন রোড, মানিকগঞ্জ ..................................................................................

জানতে চাই

দেশের মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা তাদের ফোন সেটেই টেলিভিশনের অনুষ্ঠান দেখতে পাবেন জেনে ভালো লাগছে৷ কারণ আমিও মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী৷ জানতে পারলাম, ইন্টারনেট আছে এমন মোবাইল ফোনে টেলিভিশনে প্রচারিত অনুষ্ঠান সরাসরি এবং প্রচারের পর চাহিদা অনুযায়ী দেখা যাবে৷ অডিও ও ভিডিও স্ট্রিমিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে টেলিভিশনে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠানগুলোকে মোবাইল ফোনের উপযোগী করা হবে৷ এখন আমি জানতে চাই এজন্য বিশেষ কোনো মডেলের হ্যান্ডসেট ব্যবহার করতে হবে কি না এবং ব্যয় হবে কেমন? যদি বেশি ব্যয়বহুল হয় তাহলে আমাদের মতো মধ্যবিত্তদের এদিকে নজর না দেয়াই ভালো৷ আশা করছি কমপিউটার জগৎ-এর পরবর্তী কোনো সংখ্যায় এ বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে৷ এর মাধ্যমে আমরা মোবাইল ফোনে টেলিভিশন দেখার প্রযুক্তি এবং অন্য না-জানা বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারবো৷ কমপিউটার জগৎ পরিবারকে ধন্যবাদ৷

মোহাম্মদ আল মামুন
সদর, গাজীপুর ..................................................................................

কেবল লাইসেন্স দেয়াই নয়, মনিটরিংও করতে হবে

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) প্রকাশ্য নিলামে আন্তর্জাতিক গেটওয়ে, ইন্টারকানেকশন এক্সচেঞ্জ এবং ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে স্থাপনের লাইসেন্স দেয়ার বিষয়টি সত্যি অভিনন্দনযোগ্য৷ চমত্কার একটি কাজ করেছে বিটিআরসি৷ ভবিষ্যতেও যাতে এমন স্বচ্ছভাবে প্রকাশ্য নিলামের মাধ্যমে বিভিন্ন কাজের লাইসেন্স দেয়া যায় বিটিআরসিকে তা নিশ্চিত করতে হবে৷ তাহলেই দুর্নীতিগ্রস্ত এদেশে কিছুটা হলেও দুর্নীতি কমবে৷ যারা আমাদের সেবা দেয়ার জন্য লাইসেন্স পেয়েছেন তাদেরকে অভিনন্দন৷ একই সাথে প্রত্যাশা আপনারা সেবার মনোভাব নিয়ে ব্যবসা করুন৷ অবশ্যই লাভ করবেন, তবে মানুষ যাতে যথাযথ সেবাটা পায় দয়া করে তা নিশ্চিত করবেন৷ মনে রাখবেন, আপনাদের কাছে জাতির প্রত্যাশা অনেক৷ বিটিআরসিও যেনো না ভাবে যে, লাইসেন্স দিয়েই সব দায়িত্ব শেষ৷ লাইসেন্সপ্রাপ্তদের সব কার্যকলাপ মনিটর করতে হবে৷ তাহলেই পূরণ হবে সাধারণ মানুষের আশা৷

আবু হানিফ
বাসাইল, টাঙ্গাইল ..................................................................................

দেশে তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের অবস্থা কেমন জানাবেন

একজন তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষার্থী হিসেবে এটা জেনে ভালো লাগলো যে, বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের বেতন-ভাতা বাড়ছেই৷ মার্চ ২০০৮ সংখ্যায় এ বিষয়ক প্রতিবেদনে মূলত যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি জানা গেলো৷ একই সাথে যদি বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের অবস্থার কথাও জানা যেতো তাহলে মনে হয় প্রতিবেদনটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পেতো৷ অথবা যদি দেশভিত্তিক প্রতিবেদন হয়ে থাকে তাহলে আশা করছি শিগগিরই বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবেদন করা হবে৷ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পেশাজীবীদের বেতন-ভাতা মনিটর করার জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কাজ করছে৷ কিন্তু বাংলাদেশে এমন কোনো প্রতিষ্ঠান আছে বলে আমার অন্তত জানা নেই৷ সেক্ষেত্রে কমপিউটার জগৎ-কেই দায়িত্ব নিয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে৷ বিদেশের মতো দেশের বাজারেও তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের চাহিদা ও বেতন-ভাতা আকর্ষণীয় কি না তা জানতে পারলে অনেক শিক্ষার্থী তথ্যপ্রযুক্তিকে পেশা হিসেবে নিতে আগ্রহী হয়ে উঠবে নিশ্চয়ই৷ অনুরোধটি কমপিউটার জগৎ কর্তৃপক্ষ বিবেচনা করে দেখবেন আশা করছি৷

সঞ্জয় দত্ত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ..................................................................................

মোবাইল ফোনের ক্যামেরা নিয়ে প্রচ্ছদ প্রতিবেদন চাই

আমি কমপিউটার জগৎ-এর একজন অন্ধ ভক্ত৷ এর টিপগুলো আমার অনেক কাজে লাগে৷ তাই কমপিউটার জগৎ-এর কাছে আমার একটা দাবি, মোবাইল ফোনের ক্যামেরা কোয়ালিটি নিয়ে বিস্তারিত প্রচ্ছদ বের করা হোক৷ আমি এর আগে নোকিয়া ৬৬৩০, ৩২৩০ এবং ৬৬৮০ ব্যবহার করেছি৷ এখন নোকিয়া এন ৭০ ব্যবহার করছি৷ এটার আছে ২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা৷ কিন্তু একটা নরমাল ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে ভিজিএ মোডে যে ছবি তোলা হয়, মোবাইল ক্যামেরার ৩.২ মেগাপিক্সেল দিয়ে তোলা ছবির কোয়ালিটি আকাশ-পাতাল পার্থক্য৷ আমার কথা হচ্ছে, বাস্তবে কি সত্যি এমন কোনো মোবাইল ফোনের ক্যামেরা আছে যেটা দিয়ে তোলা ছবি একদম ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে তোলা ছবির সমান কোয়ালিটিসম্পন্ন হবে? এ ব্যাপারে বিস্তারিত প্রতিবেদন চাই৷ অনেক ধন্যবাদ৷

ফরিদ আহমেদ
গুলশান, ঢাকা
farid4755@gmail.com
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
২০০৮ - এপ্রিল সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস