• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > ৩য় মত
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: কজ
মোট লেখা:১০৪১
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০০৮ - আগস্ট
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
মতামত
তথ্যসূত্র:
৩য় মত
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
৩য় মত

পার্টটাইম জবের ওয়েব সাইটের ওপর লেখা চাই

আমি কমপিউটার জগৎ-এর নিয়মিত পাঠক৷ এর আগে আমি কখনো ৩য় মতে লেখা পাঠাইনি৷ যেহেতু আমি একজন ছাত্র তাই পত্রিকায় লেখা পাঠাওে কোনো ফল পাই না৷ তবুও আমি কমপিউটার জগৎ-এ অতি আশায় এই প্রথম লেখা পাঠাচ্ছি৷ এই ম্যাগাজিনটির প্রত্যেকটি বিষয়ই অত্যন্ত সুন্দর, যা আমার এবং আমার সহপাঠীদের খুবই ভালো লাগে৷ গত দুই সংখ্যায় (জুন-জুলাই) ঘরে বসে বিপুল আয়ের উপায় নিয়ে যেসব লেখা প্রকাশিত হছে তা খুবই চমত্কার এবং আমি মনে করি এটি বেশিরভাগ যুবককে আশার আলো দেখিয়েছে৷ কিন্তু সমস্যা হলো আমাদের মতো ছাত্রদের, যারা দিনে চার/পাঁচ ঘণ্টা স্কুলে থাকি৷ আমাদের মতো ছাত্রদের পক্ষে ইন্টারনেটের খরচটা টিফিনের পয়সায় যোগাতে হয় বলে সাইবার ক্যাফে দিনে দুই ঘণ্টার বেশি সময় কাটানো খুবই কষ্টসাধ্য৷ তাই যদি আপনারা পার্টটাইম জবের কোনো ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করেন এবং কিভাবে টাকা সহজে ওঠানো যেতে পারে যে বিষয়ে লিখতেন তবে আমরা সবাই খুবই উপকৃত হতাম৷ অবশেষে কমপিউটার জগৎ-এর শুভ কামনা করছি৷ আমি মনে করি এই ম্যাগাজিন দেশের তরুণদের প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহ বাড়াতে শতভাগ সফল৷ সবশেষে তরুণ পাঠকদের জন্য রইল শুভেচ্ছা৷

আশিকুর রহমান (ইমরান)
মুজাহিদ ক্লাব, পাবনা, রাজশাহী
.................................................................................

আত্মপ্রচারমূলক লেখা এড়িয়ে লেখাকে সার্বজনীন করুন

আমি কমপিউটার জগৎ-এর একজন নিয়মিত পাঠক৷ কমপিউটার জগৎ পত্রিকায় সব পাতাই যে সবসময় পড়া হয় তা নয়৷ প্রচ্ছদ প্রতিবেদন ও আলোচনা বা কলামধর্মী লেখাগুলো কোনো অবস্থাতে বাদ যায় না৷ তবে অন্য সব বিভাগগুলো যে সবসময় পড়া হয় তা নয়৷ না হওয়ার পেছনের কারণ ব্যস্ততা৷ আমি যে প্রসঙ্গে কথা বলতে চাই তা একান্তই আমার ব্যক্তিগত অভিমত৷ হয়তো এর সাথে অনেকেই দ্বিমত পোষণ করবেন৷

আমার মতে কমপিউটার জগৎ-এ নিয়মিত লেখেন এমন কোনো কোনো লেখকের লেখা পড়ে মনে হয় যেন এগুলো আত্মপ্রচারমূলক, অবশ্য লেখার মান ও বিষয়গুলো চমত্কার৷ আমার কাছে মনে হয় এই আত্মপ্রচারমূলক লেখাগুলো যতই চমত্কার বা সময় উপযোগী হউক না কেন, পরক্ষোভাবে বারবার নিজের গুনগান গাইতে গিয়ে লেখকরা নিজেরাই যে নিজেদেরকে ছোট ও হেয় করছেন তা বোধ হয় তাঁরা বুঝতে পারছেন না৷ আমি সশ্রদ্ধার সাথে তাদেরকে অনুরোধ করছি, লেখাগুলো যেন সার্বজনীন হয়৷ এর ফলে তাদের লেখা অসাধারণ হয়ে ওঠবে৷ ইতিহাসই তাদের অবদানকে মূল্যায়ন করবে৷ শুধু তাই নয় তাদের এ লেখাগুলোর গ্রহণযোগ্যতা যেমন বাড়বে তেমনই সবাই উপকৃতও হবেন৷

আরেকটি বিষয়ে আমরা জানি, বর্তমানে বেশকিছু এনজিও তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নের চেষ্টা করছে৷ এ জন্য বিদেশ থেকে যথেষ্ট সহায়তাও পাচ্ছে৷ এ জন্য এসব এনজিও অবশ্যই প্রশংসার দাবীদার৷ কিন্তু আমাদের যথেষ্ট তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে৷ তাই এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঠিক তদারকীর প্রত্যাশা আমাদের সবার৷

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
বনানী, ঢাকা
.................................................................................

ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং জাতীয় লেখা আরো চাই

ঘরে বসে আয় উপার্জনের উপায় নিয়ে লেখা কমপিউটার জগৎ-এ দীর্ঘদিন পরে ছাপা হলো৷ এজন্য কমপিউটার জগৎ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ৷ সেই সাথে আরো ধন্যবাদ জানাচ্ছি এর ধারাবাহিকতা বজায় রেখে পরবর্তী সংখ্যা রেন্ট-এ কোডার, ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং সাইট নিয়ে লেখার জন্য৷ আশা করছি এর ধারাবাহিকতা কমপিউটার জগৎ অব্যাহত রাখবে৷ এ ধরনের লেখা আমাদের তরুণ প্রজন্মকে দেখাবে নতুন দিক নির্দেশনা৷ তাছাড়া দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদেরকে উদ্ধুত্ত করবে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং কাজে সম্পৃক্ত হতে৷ যদিও ব্যাপারটি খুব সহজ নয়, তবুও আমি মনে করি এতে কিছু মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী এ ধরনের কাজে সম্পৃক্ত হতে যেমন চেষ্টা করবে তেমনি চেষ্টা করবে হতাশার অন্ধকারাচ্ছন্ন পথ থেকে বের হয়ে আশার আলোর পথের সন্ধানে৷

আমি প্রত্যাশা করি যারা ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের কাজে লিপ্ত তারা যেন কমপিউটার জগৎ পত্রিকার মাধ্যমে তাদের অর্জিত জ্ঞানকে সবার সাথে শেয়ার করেন যাতে উত্সাহী অন্যান্য মেধাবীরা তা পড়ে সে সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পায় এবং সে অনুযায়ী চেষ্টা করে এ ধরনের কাজে সফলতার মুখ দেখতে পায়৷

মো: আশরাফ
আদিতমারী, লালমনিরহাট
.................................................................................

তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিতে উচ্চশিক্ষা সময়োপযোগী এক প্রতিবেদন

কমপিউটার জগৎ-এর জুলাই ২০০৮ সংখ্যার তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিতে উচ্চশিক্ষা প্রচ্ছদ প্রতিবেদন পড়ে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়াসহ ভর্তিসংক্রান্ত তথ্যাবলী জানতে পারলাম৷ প্রতিবেদনটি পড়ে মনে হয়েছে একসময় আমাদের দেশের ধনী পরিবারের শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমাতো৷ সে ধারা কমতে কমতে এখন এমন এক পর্যায়ে এসেছে যে, দেশেই এখন বিভিন্ন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিতে উচ্চশিক্ষায় পাঠদান করা হচ্ছে৷ তবে মনে হয়েছে এই উচ্চশিক্ষা যতটা দ্রুতগতিতে অগ্রসর হওয়ার কথা ছিল ততটা হচ্ছে না৷ এক্ষেত্রে আমাদের ছাত্রদের মধ্যে আগ্রহে ঘাটতি লক্ষ করা যায়৷ এ ঘাটতি যত দ্রুত পূরণ করা যাবে ততই আমরা লাভবান হবো৷ এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে৷

তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি সম্পর্কে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের বক্তব্যও এখানে প্রণিধানযোগ্য৷ তারা বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করেছেন৷ সমাজ ও জাতিকে এ ব্যাপারে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন৷ সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি শিক্ষায় আরো বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি করা হলে হয়তো আমাদের তরুণ প্রজন্ম লাভবান হতো৷ সে সাথে লাভবান হতো দেশ ও জাতি৷ এ ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হতে হবে৷ প্রতিবেদনে তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে অনেক তথ্যই লেখা হয়েছে, যা থেকে আমাদের শিক্ষার্থীরা অনেক কিছুই জানতে পারবে৷ পরিশেষে লেখকদ্বয়কে ধন্যবাদ জানাই তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে বস্তুনিষ্ট প্রতিবেদন প্রকাশ করে আমাদের শিক্ষার্থীসহ জাতি তথা সবাইকে সচেতন করার জন্য৷

এম. জামান
ডেমরা, ঢাকা
.................................................................................

ডিজিটাল ক্যামেরার ওপর নিয়মিত লেখা চাই

তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অঙ্গনে এখন মোবাইল ফোনের মতো ডিজিটাল ক্যামেরাও সম্পৃক্ত৷ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ম্যাগাজিনে ডিজিটাল ক্যামেরার ওপর নিয়মিত বিভিন্ন প্রতিবেদন ছাপা হয়৷ কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় আইটিবিষয়ক পত্রিকা মাসিক কমপিউটার জগৎ-এ এ সংক্রান্ত কোনো লেখা ছাপা হচ্ছে না৷ অথচ দিনদিন ডিজিটাল ক্যামেরা ব্যবহার বাড়ছে৷ তাই আমি মনে করি কমপিউটার জগৎ-এ ডিজিটাল ক্যামেরার ওপর নিয়মিত লেখা প্রকাশিত হউক৷ কমপিউটার জগৎ-এর অব্যাহত সাফল্য কামনা করছি৷

আবদুল আহাদ (পায়েল)
শান্তিনগর, চাঁপাই নবাবগঞ্জ
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
২০০৮ - আগস্ট সংখ্যার হাইলাইটস
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস