• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > অ্যালার্টপে
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: মো: জাকারিয়া চৌধুরী
মোট লেখা:৩৫
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১০ - অক্টোবর
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
ফ্রিল্যান্স
তথ্যসূত্র:
ঘরে বসে ‍আয়
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
অ্যালার্টপে



২০০৪ সালে মাত্র ৬ জন কর্মচারী নিয়ে অ্যালার্টপে যাত্রা শুরু করে। এখন এটি ৭০ জনের অধিক কর্মচারী এবং ৪৫ লাখের বেশি ব্যবহারকারী নিয়ে একটি বিশাল প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ৪,৫০০ নতুন ব্যবহারকারী অ্যালার্টপে সাইটে রেজিস্ট্রেশন করছে। বিশ্বের ১৯০টি দেশে এর সার্ভিস রয়েছে, যাতে ২৩টি মুদ্রায় অর্থ লেনদেন করা যায়। অ্যালার্টপে ৪৬টি দেশে আঞ্চলিক ব্যাংকিং সুবিধা দিয়ে থাকে।

ইন্টারনেটে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সহজ পদ্ধতি হচ্ছে ‘পেপাল’। তবে দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে এর কোনো সার্ভিস নেই এবং কবে নাগাদ এটি চালু হবে তা কেউ সঠিক করে বলতে পারে না। আর এজন্য সবচেয়ে বড় খেসারত দিতে হচ্ছে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের। পেপাল না থাকার কারণে অনেক রাস্তা ঘুরিয়ে, বিভিন্ন সার্ভিস চার্জ দিয়ে সবশেষে টাকা হাতে পাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে পেপালের বিকল্প না খুঁজে আমাদের আর কোনো উপায় থাকে না। পেপালের প্রধান বিকল্প হিসেবে ‘মানিবুকার্স’ নিয়ে এর আগে আমরা ‘কমপিউটার জগৎ’-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিলাম। এটি পেপালের মতোই একটি সহজ ও জনপ্রিয় পেমেন্ট পদ্ধতি। তবে মানিবুকার্সের প্রধান সমস্যা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে এর কোনো সার্ভিস নেই, অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কোনো ওয়েবসাইট বা সে দেশের কোনো ক্লায়েন্টের কাছ থেকে মানিবুকার্সের মাধ্যমে পেমেন্ট পাওয়া যায় না। সুতরাং মানিবুকার্সের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সারদের সমস্যার সমাধান পুরোপুরি হচ্ছে না। বিশেষ করে যারা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের ফি পাশ কাটিয়ে ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে সরাসরি টাকা পেতে চান, তাদের জন্য মানিবুকার্স পেপালের ভালো বিকল্প নয়।



এই পর্বে তৃতীয় আরেকটি পেমেন্ট পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা বাংলাদেশীদের জন্য একটি চমৎকার সমাধান বলা যায়। পদ্ধতিটি হচ্ছে অ্যালার্টপে (www.AlertPay.com)। এটি একটি কানাডাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান। ২০০৪ সালে মাত্র ৬ জন কর্মচারী নিয়ে অ্যালার্টপে যাত্রা শুরু করে। এখন এটি ৭০ জনের অধিক কর্মচারী এবং ৪৫ লাখের বেশি ব্যবহারকারী নিয়ে একটি বিশাল প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ৪,৫০০ নতুন ব্যবহারকারী অ্যালার্টপে সাইটে রেজিস্ট্রেশন করছে। বিশ্বের ১৯০টি দেশে এর সার্ভিস রয়েছে, যাতে ২৩টি মুদ্রায় অর্থ লেনদেন করা যায়। অ্যালার্টপে ৪৬টি দেশে আঞ্চলিক ব্যাংকিং সুবিধা দিয়ে থাকে।

অ্যাকাউন্ট তৈরির প্রক্রিয়া

অ্যালার্টপে সাইটে তিন ধরনের অ্যাকাউন্ট রয়েছে- Personal Starter, Personal Pro এবং Business। অ্যাকাউন্টগুলোর যেকোনো একটিতে বিনামূল্যে রেজিস্ট্রেশন করা যায় এবং পরে যেকোনো সময় অ্যাকাউন্ট পরিবর্তন করা যায়। তিনটি অ্যাকাউন্টের সাহায্যেই ইন্টারনেটে নিরাপদে কেনাকাটা করা এবং বিনামূল্যে অন্য ব্যবহারকারীকে টাকা পাঠানো যায়। এর বাইরে তিনটি অ্যাকাউন্টের আলাদা সুযোগসুবিধা রয়েছে। এগুলো হচ্ছে-

পার্সোনাল স্টার্টার :

এ ধরনের অ্যাকাউন্টের একমাত্র বড় সুবিধা হচ্ছে অন্য অ্যালার্টপে ব্যবহারকারী থেকে টাকা গ্রহণ করতে কোনো ধরনের ফি দিতে হয় না। তবে এ ধরনের অ্যাকাউন্টে কেউ ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টাকা দিলে তা পাওয়া যায় না। আরেকটি অসুবিধা হচ্ছে মাসে ৪০০ ডলারের বেশি টাকা গ্রহণ করা যায় না এবং সব পেমেন্টসহ সর্বমোট ২,০০০ ডলারের বেশি অর্থ গ্রহণ করা যাবে না।

পার্সোনাল প্রো :

ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এ ধরনের অ্যাকাউন্টে সব ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়। এখানে টাকা গ্রহণে কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। তবে এক্ষেত্রে অন্য একজন অ্যালার্টপে ব্যবহারকারী থেকে টাকা গ্রহণ করলে ২.৫% + ০.২৫ ডলার ফি দিতে হয়। ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কোনো ব্যবহারকারী টাকা পাঠালে ফি-র পরিমাণ হয় ৪.৯% + ০.২৫ ডলার। এ ধরনের অ্যাকাউন্টের একটি বড় সুবিধা হচ্ছে এর ব্যবহারকারী ইচ্ছে করলে নিজের ওয়েবসাইটে অ্যালার্টপে যুক্ত করে কোনো পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করতে পারবেন এবং ক্রেতার কাছ থেকে সহজেই টাকা গ্রহণ করতে পারবেন।

বিজনেস :

এ অ্যাকাউন্টটির সাহায্যে আপনার নিজস্ব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে অনলাইনে অর্থ লেনদেন করতে পারবেন। এখানে একটি অ্যাকাউন্টের সাহায্যে একাধিক ব্যবসায় পরিচালনা করা যায়। এ অ্যাকাউন্টের আরেকটা সুবিধা হচ্ছে একসাথে একাধিক ব্যবহারকারীকে টাকা পাঠানো যায়। আর টাকা গ্রহণ করার ক্ষেত্রে Personal Pro অ্যাকাউন্টের মতো সমপরিমাণ ফি দিতে হয়।



অ্যালার্টপে সাইটে রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি পেপাল বা মানিবুকার্সের মতো। এজন্য প্রথমে অ্যাকাউন্টের ধরন নির্ধারণ করে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য, ই-মেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড, পিন নাম্বার ইত্যাদি দিতে হবে। পিন নাম্বারটি পাসওয়ার্ডের মতো একটি গোপন নাম্বার, যা অর্থ লেনদেনের সময় প্রয়োজন পড়বে। সফলভাবে রেজিস্ট্রেশন করার পর অ্যাকাউন্টটি টাকা গ্রহণের উপযোগী হবে। তবে টাকা নিজের ব্যাংক বা ক্রেডিট কার্ডে পাঠাতে অ্যাকাউন্টটিকে Verify করতে হবে। এজন্য Become AlertPay Verified নামের একটি লিঙ্ক দেখতে পাবেন। এখানে নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন ডকুমেন্ট যেমন পাসপোর্ট, ব্যাংক স্টেটমেন্টের স্ক্যান কপি জমা দিতে হবে। এছাড়া যাদের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড আছে তারা এর মাধ্যমেও Verify হতে পারবেন। অনেক ক্ষেত্রে ফোন নাম্বার যাচাই করা হয়।

অ্যালার্টপে যেভাবে কাজ করে তা পরের পৃষ্ঠায় চিত্রের মাধ্যমে দেখানো হলো।

দেশে টাকা আনার উপায়

অ্যালার্টপে অ্যাকাউন্ট থেকে ৪টি ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে টাকা আনা যায়। পদ্ধতিগুলো হলো- চেক, ক্রেডিট কার্ড, ব্যাংক ট্রান্সফার এবং ব্যাংকওয়্যার।

চেক :

এ পদ্ধতিতে একটি চিঠির মাধ্যমে চেক পাঠানো হয়। চেকের জন্য অ্যালার্টপেকে ৪ ডলার ফি দিতে হয় এবং অ্যাকাউন্টে সর্বনিম্ন ২০ ডলার হলে চেকের জন্য আবেদন করা যায়। আবেদন করার ২ দিনের মধ্যে একটি চেক আপনার ঠিকানায় পাঠানো হবে, যা হাতে পেতে ২ থেকে ৩ সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। চেকটি ডলারে পাঠানো হয়, তাই যেসব ব্যাংক ডলারে চেক গ্রহণ করে সেখানে এটি জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে আরো কয়েক সপ্তাহ লেগে যেতে পারে। সরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে চেক থেকে টাকা তুলতে অল্প ফি দিতে হয়, তবে সময় বেশি নেবে। আর বেসরকারি ব্যাংকে তুলনামূলকভাবে বেশি ফি দিতে হবে, কিন্তু সময় অনেক কম লাগবে।

ক্রেডিট কার্ড :

যাদের ভিসা বা মাস্টারকার্ড রয়েছে তারা এ পদ্ধতিতে খুব সহজেই টাকা আনতে পারবেন। অ্যালার্টপে সাইটে ক্রেডিট কার্ডের কথা বলা হলেও এটি ডেবিট কার্ডও সাপোর্ট করে। আমাদের দেশে বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সারের Payoneer ডেবিট মাস্টারকার্ড রয়েছে। তারাও এই কার্ডে সহজেই টাকা আনতে পারবেন। এজন্য প্রথমে অ্যালার্টপে সাইটে কার্ডটি যোগ করতে হবে। কার্ডটি যাচাই করার জন্য অ্যালার্টপে আপনার কার্ড থেকে ১ থেকে ২ ডলারের মধ্যে একটি অর্থ অ্যালার্টপে অ্যাকাউন্টে নিয়ে আসবে। এরপর Payoneer সাইটে লগইন করে দেখতে হবে কত ডলার লেনদেন হয়েছে এবং সেই পরিমাণটি অ্যালার্টপে সাইটে এসে একটি টেক্সটবক্সে প্রবেশ করাতে হবে। সঠিকভাবে ডলারের পরিমাণটি বলতে পারলে আপনার কার্ডটি অর্থ লেনদেনের জন্য উপযোগী হবে। লক্ষণীয়, আপনার অ্যালার্টপে অ্যাকাউন্টে অর্থ লেনদেনের মূল মুদ্রা হিসেবে ইউরো থাকলে কার্ড যাচাইয়ের আগেই ডলারে পরিবর্তন করে নিতে হবে। অন্যথায় সঠিকভাবে কার্ডটি যাচাই হবে না। অ্যালার্টপে থেকে কার্ডে প্রতিবার লেনদেনে ৫ ডলার ফি দিতে হয় এবং সর্বনিম্ন ১০ ডলার ওঠানো যায়, যা ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে কার্ডে সরাসরি চলে আসে। এরপর নিকটস্থ ATM (যেগুলো মাস্টারকার্ড সাপোর্ট করে- যেমন DBBL, Standard Chartered Bank) থেকে যেকোনো সময় টাকা তোলা যায়। যাদের Payoneer মাস্টারকার্ড নেই তারা vworker.com সাইটে রেজিস্ট্রেশন করে একটি কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন। মাস্টারকার্ড নিয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে freelancerstory.blogspot.com সাইট থেকে।

ব্যাংক ট্রান্সফার :

অ্যালার্টপে থেকে বাংলাদেশে ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে টাকা আনা যায় না। তবে যাদের Payoneer মাস্টারকার্ডে US Virtual Account নামের সার্ভিসটি আছে তারা এ পদ্ধতিতে মাত্র ০.৫ ডলারের বিনিময়ে কার্ডে টাকা আনতে পারেন। আর সময় লাগে মাত্র ২ থেকে ৩ দিন। যারা এক বছর থেকে Payoneer কার্ডটি ব্যবহার করছেন তারা এই US Virtual Account-এর জন্য Payoneer সাইটে আবেদন করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে যুক্তরাষ্ট্রের First Bank of Delaware নামের ব্যাংকের একটি ভার্চুয়াল অ্যাকাউন্ট দেয়া হবে। এই ব্যাংকের সাথে মাস্টারকার্ডটি যুক্ত থাকে। অর্থাৎ কেউ যদি আপনার ওই ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠায় তখন এটি সরাসরি আপনার কার্ডে জমা হয়ে যাবে। তবে এই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে কখনও অন্যকে আপনি টাকা পাঠাতে পারবেন না, শুধু গ্রহণ করতে পারবেন। অ্যালার্টপে সাইটে এই ব্যাংক অ্যাকাউন্টটি যুক্ত করতে প্রথমে Add Bank Account পৃষ্ঠায় গিয়ে দেশ হিসেবে United States সিলেক্ট করতে হবে। তারপর Bank Transfer সিলেক্ট করে অ্যাকাউন্টটির নাম্বার, ABA Routing নাম্বার, ব্যাংকের নাম ইত্যাদি তথ্য দিতে হবে, যা Payoneer সাইট থেকে পাওয়া যাবে। এরপর অ্যালার্টপে থেকে আপনার অ্যাকাউন্টে ১ ডলারের কম দুটি অল্প অর্থ পাঠানো হবে যা Micro Deposit নামে পরিচিত। দুই দিন পর Payonner সাইটে লগইন করে ডলার দুটি দেখতে পাবেন। এই দুটি লেনদেনের পরিমাণ অ্যালার্টপে সাইটে এসে দুটি টেক্সটবক্সে প্রবেশ করাতে হবে। সফলভাবে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারলে আপনি সবচেয়ে কম খরচে অ্যালার্টপে থেকে টাকা দেশে আনতে পারবেন।

ব্যাংকওয়্যার :

যাদের কোনো ভিসা বা মাস্টারকার্ড নেই তারা এ পদ্ধতিতে দেশের ব্যাংকে সরাসরি টাকা আনতে পারবেন। এটি সাইটের সবচেয়ে ব্যয়বহুল পদ্ধতি। এক্ষেত্রে খরচ পড়বে ১৫ ডলার এবং সর্বনিম্ন ৪০ ডলার হলে এ পদ্ধতিতে টাকা ওঠানো যাবে। ব্যাংকওয়্যারের মাধ্যমে বাংলাদেশে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা আসতে প্রায় এক সপ্তাহের মতো সময় লাগবে। ব্যাংকওয়্যারের জন্য প্রথমে সাইটে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের নাম্বার, ব্যাংক কোড, ব্রাঞ্চ কোড এবং SWIFT BIC যোগ করতে হবে, যা আপনার ব্যাংকে যোগাযোগ করে তথ্যগুলো সংগ্রহ করতে পারেন।

প্রধান প্রধান আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে অ্যালার্টপে এখনও ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়নি। তবে 99Designs, Magento, Microworks-এর মতো সাইট, PTC সাইট এবং BUX সাইটগুলোতে ব্যাপকভাবে অ্যালার্টপের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত অর্থ লেনদেন হচ্ছে। বাংলাদেশী অনেক ফ্রিল্যান্সার ইতোমধ্যে অ্যালার্টপের মাধ্যমে নিয়মিতভাবে টাকা দেশে নিয়ে আসছেন। অ্যালার্টপে সাইটের একটি ভালো সার্ভিস হচ্ছে এর সাপোর্ট সেন্টার, যার মাধ্যমে কোনো সমস্যায় পড়লে খুব দ্রুতই সমাধান পাওয়া যায়। বিশেষ করে অ্যাকাউন্ট ভেরিফিকেশন, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ক্রেডিট কার্ড যাচাইয়ে কোনো সমস্যায় পড়লে সাপোর্ট সেন্টার মাত্র কয়েক দিনেই সমস্যাগুলোর সমাধান করে দেয়। এসব সুবিধার কারণে অ্যালার্টপে সার্ভিসের প্রসার দিন দিন বাড়ছে।


কজ ওয়েব

ফিডব্যাক : zakaria.cse@gmail.com
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
পাঠকের মন্তব্য
১৪ নভেম্বর ২০১০, ১:১১ AM
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস