• ভাষা:
  • English
  • বাংলা
হোম > সিটিআইটি মেলা ২০১০
লেখক পরিচিতি
লেখকের নাম: মইন উদ্দীন মাহমুদ স্বপন
মোট লেখা:১৪১
লেখা সম্পর্কিত
পাবলিশ:
২০১০ - ফেব্রুয়ারী
তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ
লেখার ধরণ:
মেলা
তথ্যসূত্র:
রির্পোট
ভাষা:
বাংলা
স্বত্ত্ব:
কমপিউটার জগৎ
সিটিআইটি মেলা ২০১০

দেশে মানসম্মত ও হালনাগাদ প্রযুক্তিপণ্য যথাসম্ভব কম দামে ক্রেতাসাধারণের কাছে পৌঁছে দিতে ও প্রযুক্তিপণ্যকে জনপ্রিয় করে তোলার লক্ষ্যে ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ কমপিউটার সমিতি তথা বিসিএস-এর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কমপিউটার ও কমপিউটার পণ্যের মার্কেট ‘বিসিএস কমপিউটার সিটি’। কমপিউটার সিটি শুরু থেকেই প্রযুক্তিপ্রেমীদের কাছে একটি বিশ্বস্ত ও সবচেয়ে বড় প্রযুক্তিপণ্যের মার্কেট হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। বিসিএস কমপিউটার সিটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রায় প্রতিবছর আয়োজন করে আসছে বার্ষিক মেলা। দশদিনব্যাপী এবারের মেলা ‘সিটিআইটি মেলা ২০১০’ শুরু হয় গত ২৮ জানুয়ারি, শেষ হয় ৬ ফেব্রুয়ারি। এতে কমপিউটার সিটির স্থায়ী ১৫৭টি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বাইরের ৩০টি প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। এবারের মেলা বসে ১ লাখ ২৫ হাজার বর্গফুট জায়গাজুড়ে।

প্রতিবারের মতো এবারের মেলায়ও নতুন পণ্যের চমক ছিল অনেক স্টলে। নতুন মডেলের ল্যাপটপ, ডিজিটাল ক্যামেরার পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তির কলম, ভিডিও ক্যামেরা, রোদচশমা, ভিডিও চাবির রিং ইত্যাদির মতো অনেক আকর্ষণীয় পণ্য পাওয়া যায় মেলায়। তৃতীয় তলার খোলা জায়গায় টেরাসে বসানো হয়েছিল ৩০টি অস্থায়ী স্টল। এই টেরাসে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে ব্যবহার হওয়া নানা প্রযুক্তিপণ্য প্রদর্শন করেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর।

সিটিআইটির তৃতীয় তলার খোলা জায়গায় ‘সিটিআইটি মেলা ২০১০’ উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন আমাদের সবার। ডিজিটাল বাংলাদেশ বলতে আমরা চাইছি এমন একটি দেশ, যেখানে সবধরনের কাজ ডিজিটালাইজড হবে এবং আমরা ই-কমার্সের সুবিধা পাবো, আমরা প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের সুযোগ পাবো। তিনি আরো বলেন, সত্যিকার অর্থে ই-গর্ভনেন্স চালু হলে আমরা সুনীতি ও সুশাসন পাবো।



অনুষ্ঠানে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও আমেরিকান চেম্বার অব কমার্সের (অ্যামচেম) সভাপতি আফতাব-উল-ইসলাম বলেন, ডিজিটাল জাতি গড়তে প্রযুক্তির প্রয়োজন অনেক বেশি। এজন্য এ ধরনের মেলা ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।

বাংলাদেশ কমপিউটার সমিতির সভাপতি মোস্তাফা জববার প্রযুক্তিসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় বাস্তবায়নের দাবি জানান। তিনি কমপিউটারের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলোর জন্য সরকারের সহযোগিতা কামানা করেন।

বিসিএস কমপিউটার সিটির সভাপতি মজিবুর রহমান স্বপন বলেন, কমপিউটারকে হাতের মুঠোয় পৌঁছাতে পারলে ডিজিটাল বাংলাদেশের লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ হবে। বিসিএস কমপিউটার সিটির সাধারণ সম্পাদক ও মেলার আহবায়ক এ এস এম আব্দুল মুক্তাদির অনুষ্ঠানে সবাইকে ধন্যবাদ জানান।



দর্শক ও ক্রেতাসাধারণকে আকৃষ্ট করতে সিটিআইটি আয়োজিত প্রতিটি মেলায়ই থাকে নানা আয়োজন। এবারের মেলাতে এর ব্যতিক্রম দেখা যায়নি। এবারে মেলায় ছিল সেলিব্রেটিদের নিয়ে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান, তথ্যপ্রযুক্তি ও বিসিএস কমপিউটার সিটির উন্নয়নে অবদানের জন্য আজীবন সম্মাননা, গুণীজন সম্বর্ধনা, শিশু চিত্রাঙ্গন প্রতিযোগিতা, গেম প্রতিযোগিতা, ডিজিটাল ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা, তথ্যবিষয়ক মিডিয়া সেন্টার, ব্লাড ডোনেশন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও ক্যুইজ প্রতিযোগিতা ইত্যাদি।

পুরো মেলা প্রাঙ্গণ ছিল ওয়াইম্যাক্সের আওতায়। মেলার প্রবেশমূল্য ১০ টাকা। তবে শিক্ষার্থী ও প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রবেশমূল্য ছিল না। মেলায় ছিল র্যাবফেল ড্র। সিটিআইটি ২০১০-এ স্থায়ী ও অস্থায়ী প্রতিটি স্টলই বিশেষ মূল্যছাড় দেয়, যা ক্রেতাসাধারণকে ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট করে।



দেশে শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিপণ্য বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ফ্লোরা লিমিটেড মেলা উপলক্ষে তাদের বাজারজাত করা বেশ কিছু পণ্যে বিশেষ মূল্যছাড় দেয়। ফ্লোরা তাদের স্টলে ডেল ও এইচপি কম্প্যাক ব্র্যান্ডের নোটবুকে মডেল ও কনফিগারেশনভেদে ২০০০-৪০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় দেয়। ফ্লোরা লি. তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ড ফ্লোরা পিসিতে মডেল ও কনফিগারেশনভেদে ৫০০-১০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় দেয়। এছাড়া ফ্লোরা স্টল থেকে আকর্ষণীয় দামে এইচপি ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেলের স্ক্যানার, ডেস্কজেট, লেজার প্রিন্টারসহ তাদের বাজারজাত করা নিকন ও অলিম্পাস ব্র্যান্ডের ডিজিটাল ক্যামেরা ও ইপসনের বিভিন্ন মডেল ও কনফিগারেশনের প্রিন্টারের বিশেষ অফার দেয়।

স্মার্ট টেকনোলজিস মেলায় তাদের অনুমোদিত পরিবেশক ও বিক্রেতাদের মাধ্যমে স্যামসাং প্রিন্টারে ক্রেতাদের দেয় স্ক্র্যাচকার্ড। এতে টিভি, মোবাইল ফোন, ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদিসহ বিভিন্ন ধরনের পুরস্কার ছিল। ডিজিটাল ছবি তোলার প্রতিযোগিতার আয়োজন করে যৌথভাবে স্যামসাং ও কমপিউটার সিটি। এছাড়া স্মার্ট টেকনোলজিস তাদের বাজারজাত করা বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্য যেমন টুইনমসের বিভিন্ন মডেলের মেমরি মডিউল, স্যামসাং মনিটর ইত্যাদি আকর্ষণীয় দামে বিক্রি করে। কম্প্যাক সিরিজের নোটবুকে দেয় বিশেষ ছাড়।

মাল্টিলিঙ্ক মেলা উপলক্ষে এইচপি ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেল ও কনফিগারেশনভেদে এইচপি কম্প্যাক নোটবুক, লেজার প্রিন্টার, ডেস্কজেট প্রিন্টার, স্ক্যানারে ৫%-১০% পর্যন্ত ছাড় দেয়। এখানে লক্ষণীয়, মাল্টিলিঙ্ক একমাত্র প্রতিষ্ঠান যাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুধু এইচপি’র বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ।

সিটিআইটি ২০১০-এর অন্যতম পৃষ্ঠপোষক আসুস। আসুসের পণ্য বাংলাদেশে বাজারজাত করছে গ্লোবাল ব্র্যান্ড। মেলা উপলক্ষে গ্লোবাল ব্র্যান্ড আসুস ল্যাপটপের সাথে দেয় স্ক্র্যাচকার্ড। এতে ছিল ঢাকা-ব্যাঙ্কক-ঢাকা বিমান টিকেট, সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা পর্যন্ত গিফট ভাউচার। এছাড়া প্রতিটি আসুস ল্যাপটপের সাথে ছিল দু-হাজার টাকার কিউবি ওয়াইম্যাক্স মডেম। মেলায় বেশ কয়েকটি প্যাকেজে বিশেষ দামে বিক্রি করা হয় আসুস পিসি। এছাড়া গ্লোবাল ব্র্যান্ড তাদের বাজারজাত করা বিভিন্ন পণ্যেও বিশেষ ছাড় দেয়।

ব্রাদার প্রিন্টার বাজারজাত করেছে গ্লোবাল ব্র্যান্ড। এরা বিভিন্ন মডেল ও কনফিগারেশনের ব্রাদার লেজার ও ডেস্কজেট প্রিন্টারও বিক্রি করেছে আকর্ষণীয় দামে। ব্রাদার মেলার আরেক অন্যতম পৃষ্ঠপোষক। সিটিআইটির আরেক পৃষ্ঠপোষক বেলকিন। স্পিড টেকনোলজিস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড বেলকিনের বিভিন্ন নেটওয়ার্ক পণ্যের বাংলাদেশের ডিস্ট্রিবিউটর। মেলা উপলক্ষে স্পিড টেকনোলজিস বেলকিনের বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করে প্রতিদিন ৩০ জন ভাগ্যবানকে লটারির মাধ্যমে হাতঘড়ি, রোদচশমাসহ নানা উপহার দেয়।

এ মেলায় আরেক পৃষ্ঠপোষক ভিউসনিক। বাংলাদেশে ভিউসনিকের ডিস্ট্রিবিউটর ইউসিসি তথা ইউনাইটেড কমপিউটার্স সেন্টার। মেলা উপলক্ষে ভিউসনিকের বিভিন্ন সাইজ ও কনফিগারেশনের এলসিডি ওয়াইড স্ক্রিন মনিটর আকর্ষণীয় দামে অফার করা হয়। ভিউসনিক মনিটর ছাড়াও বিভিন্ন কনফিগারেশন ও মডেলের ল্যাপটপ ভিউবুক প্রদর্শন ও বিক্রি করে।


জেএএন অ্যাসোসিয়েটস ক্যাননের বিভিন্ন মডেল ও কনফিগারেশনের ডিজিটাল ক্যামেরায় আকর্ষণীয় ছাড়সহ লটারির মাধ্যমে বিমানের টিকেট অফার করে। প্রতিষ্ঠানটি ক্যাননের বিভিন্ন পণ্যেই মডেল ও কনফিগারেশনভেদে ৩০০-৫০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় দেয়। এছাড়া ক্যাননের বাবলজেট ও লেজার প্রিন্টারে ছিল আকর্ষণীয় অফার।

ইউনাইটেড কমপিউটার্স বিভিন্ন আকারের ভিডিও রেকর্ডার, চাবির রিং আকারের এমপি-থ্রি প্লেয়ারে বিশেষ ছাড় দেয়। এ প্রতিষ্ঠানটি আকর্ষণীয় দামে ছোট মেমরি কার্ডযুক্ত স্পিকার বিভিন্ন দাম ও ধারণক্ষমতার পোর্টেবল হার্ডড্রাইভ বিক্রি করে, যা ক্রেতাসাধারণকে ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট করে।

মেলায় ডেল ও ফুজিৎসু ল্যাপটপের সাথে বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের সুগন্ধি দেয় কমপিউটার সোর্স। ফিলিপস মনিটর ও লেক্সমার্ক প্রিন্টারের সাথে স্ক্র্যাচকার্ড দেয়। এতে ছিল ঢাকা-ব্যাঙ্কক-ঢাকা বিমান টিকেট। সাথে ছিল সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকার গিফট ভাউচার পাওয়ার সুযোগ। রায়ান কমপিউটার তোশিবা ল্যাপটপের সাথে তারহীন মাউস, লেনোভো ল্যাপটপের সাথে এজ মডেম দেয়। আলফা টেকনোলজিস বিভিন্ন ধরনের ইউপিএস ও আইপিএসের ক্ষেত্রে দেয় বিশেষ ছাড়। এদের স্টলের আকর্ষণ ছিল ডিভিডি আকৃতির ছোট ইউপিএস।

ইউনিক বিজনেস সিস্টেম মেলা উপলক্ষে এমএসআই ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেল ও কনফিগারেশনের ল্যাপটপ, টাচস্ক্রিন প্রদর্শন ও বিক্রি করে আকর্ষণীয় দামে। মেলা উপলক্ষে ল্যাপটপের ওপর আকর্ষণীয় ক্যাশ ডিসকাউন্ট অফার দেয়। মেলায় এমএসআইয়ের অল-ইন-ওয়ান ক্রেতাসাধারণকে আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়। ইউনিক এর বাজারজাত করা হিটাচি ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেল ও কনফিগারেশনের প্রজেক্টরে দেয় বিশেষ অফার।

বাইনারি লজিক মেলা উপলক্ষে তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ড বাইনারি পিসিতে বান্ডেল আকারে দেয় উইন্ডোজ স্টার্টারের অরিজিনাল লাইসেন্স ও মাইক্রোসফট সিকিউরিটি অ্যাসেনসিয়াল অরিজিনাল লাইসেন্স। উল্লেখ্য, বাইনারি লজিক বাংলাদেশে ইন্টেল ও মাইক্রোসফটের চ্যানেল পার্টনার। বাইনারি লজিক মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন কনফিগারেশন ও মডেলের বাইনারি পিসিতে বান্ডেল আকারে অফার দেয় উইন্ডোজ-৭ ও মাইক্রোসফটের অরিজিনাল সফটওয়্যার।

সিটিআইটি ২০১০ মেলায় এসারের বিভিন্ন মডেল ও কনফিগারেশনভেদে ২০০০ থেকে ৬০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় দেয়া হয়। এসারের টাচস্ক্রিন ও নোটবুক ক্রেতাসাধারণকে বেশ আকৃষ্ট করে। লেনোভোর নোটবুকের সাথে দেয়া হয় ক্যাশ ডিসকাউন্ট অফার যা মেলা চলাকালীন পর্যন্ত কার্যকর ছিল। খানজাহান আলী বাংলাদেশে লেনোভোর অথরাইজ মাস্টার রিসেলার। বিজনেসল্যান্ড তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ড পিসিতে দেয় আকর্ষণীয় অফার। তাদের স্টলে কনফিগারেশনভেদে ১৮০০০ থেকে ৩৬৫০০ টাকার মধ্যে কমপিউটার পাওয়া যায়। এছাড়া বিজনেসল্যান্ড বিশেষ ছাড়ে এসার ও কমপ্যাকের বিভিন্ন মডেল ও কনফিগারেশনের নোটবুক বিক্রি করে। ইনডেক্স আইটি তাদের স্টলকে সজ্জিত করেছিল সাশ্রয়ী মূল্যের নিজস্ব ব্র্যান্ড পিসি দিয়ে, যার মূল্য মডেল ও কনফিগারেশনভেদে ২০০০০ থেকে ৪০০০০ টাকার মধ্যে। এছাড়া তাদের স্টলে ডিজিটাল ফটোফ্রেমসহ বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্য বিক্রি করা হয় আকর্ষণীয় দামে। গ্রীনপাওয়ার মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন মডেল ও কনফিগারেশনের আইপিএস, ইউপিএস এবং ব্যাটারি, এনার্জি লাইট, সোলার প্যানেলে দেয় ১০% ছাড়। বিজনেসলিঙ্ক মেলা উপলক্ষে তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ড পিসিতে দেয় আকর্ষণীয় মূল্যছাড়। এদের স্টলের আকর্ষণ ছিল বিভিন্ন ধরনের ক্যাসিং ও তাইওয়ানের ইউপিএস। কম ভ্যালীর স্টলের আকর্ষণ ছিল বিভিন্ন ধরনের স্পিকার। গ্রামীণবাইটেক তাদের বিভিন্ন পণ্যের ওপর ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় দেয়।

কমপিউটার সিটির পুরোটা জায়গা উচ্চগতির তারাহীন ইন্টারনেট ওয়াইম্যাক্সের আওতায় এনেছে কিউবি। এর ফলে সিটিআইটির যেকোনো জায়গা থেকে বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়। মেলা থেকে কিউবির ওয়াইম্যাক্স মডেম কেনা যায় মাত্র তিন হাজার টাকায়। ওয়াইম্যাক্স সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বাংলালায়ন এ মেলায় তাদের বাণিজ্যমেলায় দেয়া ছাড়টিও অব্যাহত রেখেছিল। সিটিআইটি থেকে বাংলালায়নের সংযোগ নিলে চলতি ফেব্রুয়ারি মাসে বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে।

সিটিআইটি মেলা ২০১০-এর মূল্যায়ন করতে গিয়ে সিটিআইটির সভাপতি মজিবুর রহমান স্বপন বলেন, এবারের মেলার উদ্দেশ্য ব্যবসায়বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করা। ফলে মেলা উপলক্ষে সব স্টলেই ছিল মূল্যছাড়সহ বিশেষ অফার, যা বিপুলসংখ্যক ক্রেতাসাধারণকে আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়। সুতরাং ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায়, এবারের মেলা বেশ সফল।

কজ ওয়েব

ফিডব্যাক : mohmood_sw@yahoo.com
পত্রিকায় লেখাটির পাতাগুলো
লেখাটি পিডিএফ ফর্মেটে ডাউনলোড করুন
লেখাটির সহায়ক ভিডিও
চলতি সংখ্যার হাইলাইটস